সংবাদ দর্পণ

১২ ঘণ্টা অখণ্ড নাম সংকীর্র্ত্তন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ৪ঠা ফেব্রুয়ারী’২৪ মধ্য রাত ১২ থেকে দুপুর ১২টা পর্যম্ভ উপর খটঙ্গা গ্রামের শ্রী দুর্গাপ্রসাদ সরণের বাসভবনে বার্ষিক ১২ ঘণ্টা অখণ্ড ‘‘বাবা নাম কেবলম নাম সংকীর্র্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তন শেষে মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়, কীর্ত্তনের তাৎপর্য ও উপযোগিতার ব্যাখ্যা ও নারায়ণ সেবায় আপ্যায়িত করা হয়েছে৷

জন্মবার্ষিকী ও নামসংকীর্তন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১৩-১৪ ফেব্রুয়ারী’২৪ জামড়া নিবাসী রামেশ্বর মাহাতোর পুত্র ও পুত্রবধূ অমৃত ও অঞ্জু মাহাতোর পুত্রের প্রথম পুত্র সন্তান নিশান্তের প্রথম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে জামড়া নিজ বাসভবনে ২৪ঘণ্টা অখণ্ড ‘‘বাবা নাম কেবলম’’ নাম সংকীর্তনের আয়োজন করা হয়৷ এই উপলক্ষ্যে মিলিত ঈশ্বর প্রণিধাণ, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়,তত্ত্বসভা ও নারায়ণ সেবার ব্যবস্থা করা হয়৷

জন্মবার্ষিকী উদযাপন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ৯ই ফেব্রুয়ারী’২৪ চিতমু নিবাসী চক্রধর কালিন্দীর জৈষ্ঠ্যপুত্র লণ্ডন নিবাসী অরবিন্দ কালিন্দী ও তার স্ত্রী সোমা মণ্ডলের একমাত্র পুত্র সন্তান গৌরনিতাইয়ের ৯ম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে চিৎমু পৈতৃক নিবাসে সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৬ ঘণ্টা অখণ্ড ‘‘বাবা নাম কেবলম নাম সংকীর্তন, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়, নারায়ণ সেবা ও কম্বল বিতরণ করা হয়৷

আনন্দনগরে ফসিল

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ২২শে ফেব্রুয়ারী’২৪ পশ্চিমবঙ্গের বহুল প্রচারিত পত্রিকায় সাংবাদিকরা ডায়নোসরের ফসিল ও নবচক্র গুহাকে নিয়ে এই প্রথম কোন প্রথম সারি পত্রিকার পক্ষ থেকে বিশেষ গুরুত্ব সহকারে খবর সংগ্রহ করতে আসেন৷

প্রসঙ্গত বলা দরকার যে ১৯৮০ সালের ২৭শে ডিসেম্বর গুরুদেব শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী পশ্চিম প্রত্যন্ত আনন্দনগরের অভেদানন্দ ডিহি পরিদর্শনে যান ও সেখানে গিয়ে ডায়নোসর, অন্যান্য জীব-জন্তুর ও বৃক্ষের ফসিল আবিষ্কার করেন৷ যে স্থানে অর্থাৎ পাহাড়ে ফসিল গুলো অবস্থিত তার নাম করণ করেন ‘অস্থি পাহাড়’৷ বর্তমানে অস্থি পাহাড় নামে একবাক্যে সুপরিচিত৷

পরদিন ২৮শে ডিসেম্বর পূর্বপ্রত্যন্ত আনন্দনগরের ডিমডিহা পরিদর্শনে গিয়ে আবিষ্কার করেন ‘‘মৃত আগ্ণেয়গিরি’’৷ এই ডিমডিহা পাহাড়ের পশ্চিম-উত্তর দিকে একটি মনুষ্য নির্মিত গুহা রয়েছে৷ ১৯৮৬ সালের ২০শে মে’ উক্ত ডিমডিহা পাহাড়ে অবস্থিত গুহাচিত্র পর্যবেক্ষণ করে বললেন ওই চিত্রটি মানুষের নয়টি চক্রের উপর চর্চার চিত্র৷ তখন থেকেই গুহাটি ‘নবচক্র গুহা’ নামে পরিচিতি লাভ করে৷ দেশ-বিদেশ থেকে আনন্দমার্গীগণ ও বহু মানুষ উক্ত স্থানগুলো দেখতে আসেন৷

আনন্দনগরে কাজুবাদাম চাষ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

আসামের বঙ্গাইগাঁও নিবাসী শ্রী নকুল সাহার তত্ত্বাবধানে, পরিচালনায় ও আর্থিক সহায়তায় আনন্দনগরের বড়মালকা মৌজায় ‘‘আনন্দপ্রচেতা ডিহিতে’’ কাজুবাদাম চাষের জন্যে যন্ত্রের সাহায্যে জমি সমান করার কাজ চলছে৷

 উল্লেখনীয় ওই এলাকায় ইতোপূর্বে পাঁচ হাজার কাজুবাদামের গাছ লাগানো হয় ও সেই গাছে ফুল ও ফল আসা শুরু হয়েছে৷

অখণ্ড নাম সংকীর্ত্তন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

২৫শে ফেব্রুয়ারী’২৪ বাবা স্মৃতি শৌধে মাসিক তিন ঘণ্টা অখণ্ড নাম সংকীর্তন বাবা নাম কেবলম মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, গুরু পূজা, স্বাধ্যায় ও মিলিত আহার ও নারায়ণ সেবার আয়োজন করা হয়৷

আনন্দনগরের আনন্দমার্গ হাইস্কুলে নবীন বরণ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

২৪শে ফেব্রুয়ারী’২৪ আনন্দনগর আনন্দমার্গ হাইস্কুলের নবীন বরণ অনুষ্ঠান আচার্য কিষণসিংসুদ দাদাজীর প্রজ্জ্বলনের মধ্যদিয়ে উদ্ভোধন করা হয়৷ সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আচার‌্য মুক্তানন্দ অবধূত, আচার্য শিবব্রতানন্দ অবধূত ও আচার্য প্রভা সুদ৷

প্রভাতসঙ্গীত পরিবেশনের পর নবীন ছাত্রদের চন্দন তিলক, মুখমিষ্টি ও নবীন ছাত্রদের স্কুলের প্রধান শিক্ষক আচার‌্য প্রজ্ঞানানন্দ অবধূত আশীর্বচন পত্র দিয়ে নতুনদের বরণ করা হয়৷

১২ই ফেব্রুয়ারী আনন্দনগরে নীলকণ্ঠ দিবস উদযাপন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

অর্থ ও ক্ষমতার প্রলোভন যখন কাজ হয়নি তখন অপপ্রচার-কুৎসা, ভয় দেখানো, সংগঠিতভাবে মিশনের কর্মীদের ওপর আক্রমণ ও হত্যা করা, মিথ্যা মামলায় জেলবন্দী করে রাখা ইত্যাদি শতচেষ্টা করেও যখন দেখা গেছে আনন্দমার্গের গতিকে স্তদ্ধ করা যাচ্ছে না৷ তখন স্থির হয় আনন্দমার্গের শ্রষ্ঠাকেই যদি পৃথিবী থেকে সরিয়ে ফেলা যায় তাহলেই আনন্দমার্গের ধবংস সম্ভব৷ এই ভেবে পাপীরা জেলবন্দী আনন্দমূর্তিজীকে ১২ই ফেব্রুয়ারি’৭৩ সালে ওষুধের নাম করে পটনা বাঁকিপুর সেন্ট্রাল জেলের ডাক্তার রহমতুল্লাহকে দিয়ে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে বিষ প্রয়োগ করে৷ বিষপ্রয়োগে আনন্দমূতর্িজীর শরীরে প্রচণ্ড প্রতিক্রিয়া শুরু হয়৷ কিন্তু পাপীদের উদ্দেশ্য তাতেও সিদ্ধ হয়নি৷ এই জঘন্যতম ঘটনার প্রতিবাদে ও বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশনের দাবীতে সারা বিশ্বে ব্যপক আন্দোলন সংঘটিত হয়৷ আনন্দমূর্ত্তিজী নিজেও তৎকালীন বিহারের রাজ্যপাল, মূখ্যমন্ত্রী ও ভারতের রাষ্ট্রপতিকে ব্যষ্টিগতভাবে চিঠি লেখেন তদন্ত কমিশন নিয়োগের জন্য কিন্তু কেউ কোন কর্ণপাত করেনি৷ যখন কিছুই হচ্ছে না তখন আনন্দমূতর্িজী নিজেই বিষপ্রয়োগের প্রতিবাদে ১৯৭৩ সালের ১লা এপ্রিল থেকে জেলের মধ্যেই অনশন শুরু করেন ও টানা পাঁচ বছর চার মাস দুই দিন চলতে থাকে, যতদিন না তিনি জেল থেকে ছাড়া পাচ্ছেন৷ অবশেষে পটনা হাইকোর্টের রায়ে আনন্দমূর্ত্তিজীর বিরুদ্ধে আনীত সমস্ত অভিযোগ মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়৷ তিনি ও তাঁর চার শিষ্যগণ নিঃশর্তভাবে জেল থেকে মুক্তি পান৷ ১৯৭৮ সালের ২রা আগষ্ট জেল থেকে বেরিয়ে তিনি দীর্ঘ অনশন ভঙ্গ করেন৷

 আনন্দমার্গের ইতিহাসে ১২ই ফেব্রুয়ারি দিনটিকে ‘নীলকণ্ঠ দিবস’হিসেবে পালন করা হয়৷ কৌশিকী আনন্দনগর ‘মধুমূর্চনা’ মার্গগুরু বাসভবনে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ছয় ঘণ্টা অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম’ নাম সংকীর্ত্তন, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়, নীলকণ্ঠ দিবসের তাৎপর্য ও নারায়ণসেবার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান সমাপ্ত হয়৷

ঘাটশিলায় অখণ্ড কীর্ত্তন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১৭ই ফেব্রুয়ারী ঝাড়খণ্ডের ঘাটশিলার বিশিষ্ট আনন্দমার্গী বিমল সীটের বাড়িতে ছয়ঘন্টাব্যাপী অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তন শেষে কীর্ত্তন বিষয় বক্তব্য রাখেন আচার্য শান্তশিবানন্দ অবধূত৷ এখানে অনুষ্ঠানশেষে প্রায় দুই শতাধিক মানুষদের নারায়ণ সেবায় আপ্যায়ীত করা হয়৷

ঝাড়খণ্ডে নীলকন্ঠ দিবস

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১২ই ফেব্রুয়ারী নীলকন্ঠ দিবস উপলক্ষ্যে ঝাড়খণ্ডের পটমদা ব্লকে গেরুয়ালা গ্রামে ২৪ঘন্টা ব্যাপী অখণ্ড কীর্ত্তন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়৷ প্রায় ২০০জন মার্গী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন৷ কীর্ত্তনশেষে আনন্দমার্গ দর্শন বিষয়ে বক্তব্য রাখেন আচার্য শান্তশিবানন্দ অবধূত ও বিভূতি দত্ত৷ পরিশেষে প্রায় ৫০০ জনকে নারায়ণ সেবায় আপ্যায়ীত করা হয়৷