June 2017

কেন্দ্রের নোতুন জিএসটি  বিল  রাজ্যের অধিকার খর্ব  যেন না করে

প্রভাত খাঁ

আগামী মাসের গোড়া থেকে ভারতে নাকি জি এস টি চালু  হতে চলেছে৷ কেন্দ্রের দাবী সব জট কেটে গেছে৷ কিন্তু এতে প:বঙ্গ রাজ্য সরকারের কোন মতামত নাকি গ্রহণ করা  হয়নি৷ তাই মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য  এতো তাড়াতাড়ি করে কেন্দ্রের অভিন্ন পণ্য ও পরিষেবা কর চালু করা সঠিক হচ্ছে না৷ তিনি তাঁর বিস্তারিত বক্তব্য কেন্দ্রীয় সরকারের দফতরে পেশ করবেন৷

এক মাস না যেতে লন্ডনের বুকে ফের জঙ্গী হামলা

আলো ঝলমলে সন্ধ্যায় ভিরে ঠাসা মল আর ক্লাবগুলোতে উইকেন্ডের অবসরে লন্ডনবাসীরা আনন্দের স্রোতে গা ভাসিয়েছিল৷  তারা বন্ধুবান্ধব আর ঘনিষ্ঠজনের সান্নিধ্যে আনন্দে স্ফূর্তিতে মেতেছিল৷ লন্ডনের ব্রিজ বড়ো মার্কেট ছিল জনারণ্যেভরা ৷ সবাইকে চমকে দিয়ে দুধসাদা একটি ভ্যান ঝড়ের গতিতে  ছুটে এসে  ভাববার কোনো অবকাশ না রেখে সেতুর ফুটপাতে উঠে পথচারীদের ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে চাকায়  পিসে দিয়ে রেলিং এ ধাক্কা মারে৷  এলো পাথাড়ি চাকু চালিয়ে ছয়জনকে হত্যা করে৷ ৪৮ জন গুরুতর ভাবে জখম হয়৷ পুলিশ তৎপরতার সাথে গুলি চালালে হামলাকারী চারজন জঙ্গীর মৃত্যু হয়৷ এছাড়া গাড়ি থেকে নেমে তিন জঙ্গী বরো মার্কেটে ঢুকে  এলো পাথারি গুলি চালায়৷ এ

গোর্খাল্যাণ্ড প্রসঙ্গে

গোর্খাল্যাণ্ড আন্দোলন যা পশ্চিমক্ষঙ্গের উত্তরাংশের কয়েকটি জেলা দাবী করছে, তা আজ  এক চরম অবস্থায় পৌঁছেছে৷ গোর্খা, যারা রাজ্যের বাইরে থেকে এসেছে, তারা ভারতের নাগরিকত্বের সুযোগ নিয়ে এখন একটি পৃথক রাজ্য দাবী করছে৷ তারা নিয়মিতভাবে আন্দোলন করছে, হরতাল ডাকছে, জাতীয় সম্পদকে লুণ্ঠন করছে ও জ্বালিয়ে দিচ্ছে, মানুষকে হত্যা করছে, আর এইভাবে তারা সেখানকার আইন–শৃঙ্খলা ব্যবস্থাকে অচল অবস্থায় নিয়ে এসেছে৷ আসলে ‘চোখের বদলে চোখ’ এই পৈশাচিক আহ্বানে আজ দেশের ওই স্থান রাজনৈতিক শ্লোগানে মুখরিত৷ তাই পশ্চিমক্ষঙ্গের দার্জিলিং জেলায় আইনের শাসনের প্রায় কোনো অস্তিত্বই  নেই৷

অগস্ত্যপত্নী–কৌশিতকী

কৌশিতকী ছিলেন মহর্ষি অগস্ত্যের পত্নী৷ মহর্ষি অগস্ত্য তাঁর জীবন কাটিয়ে দিয়েছিলেন আদর্শের প্রচারে, মানবিকতার সম্প্রসারণে৷ তাঁকে এই কাজে প্রতি পলে বিপলে সাহায্য করে থাকতেন তাঁর স্ত্রী কৌশিতকী৷ কৌশিতকী ছিলেন অত্যন্ত বিদুষী মহিলা ও ব্যাপক মানব হৃদয়ের অধিকারিণী৷ কখনও অগস্ত্য তাঁকে নির্দেশনা দিয়ে কাজ করাতেন, কখনও বা তিনিও নব নব ভাব–তত্ত্ব উদ্ভাবনের দ্বারা মহর্ষি অগস্ত্যকে নির্দেশনা দিতেন৷ এই ভাবে উভয়ে মিলেমিশে কাজ করে গেছলেন মানব জীবনে দেবত্ব ভাবের উত্তরণের জন্যে৷

জলের বিশুদ্ধতা

জলম্, নীরম, তোয়ম্, উদকম, কম্বলম, পানীয়াম–জলের এই ক’টি হল পর্যায়বাচক শব্দ৷ জল শব্দটিকে তৎসম রূপেই বাংলায় ব্যবহার করি৷ যার মানেany kind of water (যে কোন প্রকারের জল)৷ ‘নীর’ মানে সেই জল যা অন্যকে দেওয়া যায় ‘তোয়’ মানে যে জল উপচে পড়ে ‘উদক’ মানে যে জল খুঁড়ে পাওয়া যায় ‘কম্বল’ মানে যে জল ওপর থেকে পড়ে ‘পানীয়’ মানে যে জল পান করবার যোগ্য, খাল–বিল–নালার জল নয়৷ বাংলা ভাষায় ‘জল’ ও ‘পানী’ দুটো শব্দই চলে৷ জল শব্দটি তৎসম, আর পানী শব্দ ‘পানীয়ম’–এর তদ্ভব রূপ৷ ‘জল’ মানে যে কোন জল–ড্রেনের জল, পুকুরের জল, ফিল্টার করা কলের জল–সবই৷ তবেdrinking water বললে তার জন্যে বাংলা হবে পানীয় জল বা পানী৷ মনে রাখবে, যে কোন জলকে

দলগত সংহতিই সাফল্যের মূল মন্ত্র ঃ বিরাট কোহলি

ভারতীয় ক্রিকেট দলের  বর্তমান পারফরম্যান্স এখন বিশ্বের যে দলের কাছে ঈর্শনীয়৷ ইংল্যাণ্ডে চ্যাম্পিয়নশিপের দৌড়ে ট্রফি জিতে ফেরাটা ভারতের সামনে এখন সময়ের অপেক্ষা৷ ব্যাটে-বলে বিরাট-রোহিত-উমেশ-অশ্বিনরা এখন অপ্রতিরোধ্য৷ এর মূল কারণ দলীয় সংহতি---বললেন দলনায়ক৷ বিরাট কোহলি৷ তাঁর কথায় শচীন-সৌরভরা যেখানে খেলাটাকে রেখে গেছেন সেই ধারা বজায় রাখতে আমাদের সবলেই মরিয়া৷ তরুণ খেলোয়াড়রা সবসময় নিজেদের পুরোটা দেবার জন্যে মুখিয়ে থাকে৷ তাই আমার একে অপরের পরিপূরক হিসেবে ব্যাট-বল আর ফিল্ডিংয়ে মনোযোগ করি---বললেন ভারতীয় দলের কোচ অনিল কুম্বলে৷ প্রবাদপ্রতিম ক্রিকেটার সুনীল গাভাসকার মনে করেন এখন ভারতীয় ক্রিকেট দল বেশ ব্যাল

সভাপতির পদ ছাড়লেন টুটু বসু

সুদীর্ঘকাল মোহনবাগান ক্লাবের সভাপতির দায়িত্ব পালন করার পর এবার সিদ্ধান্ত নিলেন আর নয়, এবার দায়িত্বটা অন্য কাউকে নেবার জন্যে ফুটবল সচিব অঞ্জন মিত্রকে নিজের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিলেন৷ তাঁর কথায় শারীরিক কারণে আর সভাপতির দায়িত্বভার তিনি নিতে চান না৷ নিজের চেয়ারটা একদিন না একদিন সকলকেই ছাড়তে হয় কিন্তু একটা সঙ্কটাপন্ন সময়ে হঠাৎই এই খবরটা মোহনবাগান তাঁবুতে আলোড়ন ফেলে দিল৷ কারণ টুটু বসু নিজের উদ্যোগেই স্পন্সরহীন মোহনবাগানকে টেনে নিয়ে যাচ্ছিলেন৷ এখন ময়দানে বড় দলের আই লীগ, আই এস এল নিয়ে বিতর্ক চরমে৷ কোন দলের অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে সেই নিয়েই নানান জল্পনা৷ এর মধ্যে এই খবর শুধু মোহনবাগান নয়, সারা

তরুণ সংঘের উদ্যোগে অঙ্কন প্রতিযোগিতা ও রক্তদান শিবির

উত্তর কলকাতার টালা অঞ্চলে তরুণ সংঘের পরিচালনায় এক উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়৷

আবার পাহাড়ে আগুন

শিলিগুড়ি, ১৫ই জুন ঃ দার্জিলিংয়ে নিজের শক্তি প্রদর্শন করতে মরিয়া গোর্র্খমুক্তি মোর্র্চর প্রধান বিমল গুরুং৷ সরকারী অফিসে ধর্মঘট ডেকে গুরুংরা বিভিন্ন সরকারী অফিসে আগুন লাগিয়েছে ও সরকারী সম্পত্তি ভাঙচুর চালিয়েছে৷ তা সত্ত্বেও সরকারী অফিসের হাজিরা মোটামুটি ভালই ছিল৷ পুলিশের হস্তক্ষেপে মোর্চা সমর্থকরা খুব বেশি গোলমাল পাকাতে  পারেনি৷ এ অবস্থায় বিমল গুরুং যুব মোর্র্চকে সামনে রেখে নূতন করে পাহাড়ে গোলমাল পাকানোর ছক কষে৷ ১৪ই জুন যুব মোর্র্চর কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি প্রকাশ গুরুং বলেছে, পুলিশী অত্যাচারের বিরুদ্ধে তারা সর্বত্র প্রতিবাদ মিছিল বের করবে৷ তারপর প্রয়োজনে অনির্দিষ্টকাল বনধ্ ডাকবে৷  সমগ্র ডুয়ার্