February 2018

তাইওয়ানে  প্রবল ভূমিকম্প

গত ৬ই ফেব্রুয়ারীতে  ভূমিকম্পে কাঁপল তাওয়ানের হুয়ালিয়েন৷ রিখটার স্কেলে প্রবল কম্পনের মাত্রা ছিল  ৬.৪৷ এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবরে  ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে৷ আহত কমপক্ষে ১৪৫ জন৷  কম্পনের ধাক্কায় ভেঙ্গে পড়ছে বেশ কয়েকটি  বাড়ি, হোষ্টেল ও সেনা হাসপাতাল৷ গত ১০ বছরের মধ্যে এত তীব্র ভূমিকম্প এদেশে হয়নি৷ ২৫৬ জন নিখোঁজ৷

মালদ্বীপে জরুরী অবস্থা

মালদ্বীপে জরুরী অবস্থা

চরম রাজনৈতিক সংকট তৈরী হয়েছে মালদ্বীপে৷ দেশের সুপ্রিমকোর্ট  আদেশ দিয়েছিল, রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি দিতে হবে৷ তা না করে প্রধান বিচার পতিকেই  গ্রেফতার করা হ’ল৷ দেশজুড়ে  জরুরী অবস্থা ঘোষণা করলেন  প্রেসিডেন্ট আবদুল্লা ইয়ামিন গয়ুম৷ এরফলে গোটা দেশের প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করবে সামরিক বাহিনী৷

কলকাতাতেও  মহিলা চালিত অটো

 দিল্লির পর কলকাতাতেও মহিলারা অটো চালাবে৷ মহিলা চালিত এই অটো পরিষেবা দেখা যাবে টালিগঞ্জ থেকে হাজরা রুটে৷  ভবিষ্যতে সারা রাজ্যের বিভিন্ন শহরে এমন অনেক অটো চলবে যার চালকগণ হবেন মহিলারাই৷ এই অটোগুলোর রং হবে গোলাপী৷ অটো ইয়ূনিয়নগুলি চাইছে মহিলা চালিত এই অটোগুলিকে ‘লেডিজ স্পেশাল’ হিসেবে চিহ্ণিত করা হোক৷

 

এটা কি জনসাধারণের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা নয়?  রাষ্ট্রপতির বেতন ১.৫  লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে হবে ৫  লক্ষ টাকা

আগে রাজতন্ত্র ছিল৷ প্রজাদের শোষণ করে রাজাদের বিলাস ব্যাসন চলত৷ এই শোষণ বন্ধ করতে এল প্রজাতন্ত্র বা সাধারণতন্ত্র৷ আমাদের দেশে ১৯৫০ সালের ২৬শে জানুয়ারী থেকে প্রজাতন্ত্র ঘোষিত হয়েছে৷ প্রজাদের অর্থাৎ জনসাধারণের সেবার উদ্দেশ্যে সংবিধানসম্মতভাবে জন প্রতিনিধিরা দেশকে পরিচালনা করবেন৷ এটাই প্রজাতন্ত্রের সারকথা৷

আনন্দমার্গের সর্বানুস্যূত আদর্শের ওপর মেমারীতে সেমিনার

সারা দেশ আজ আদর্শহীনতায় ভুগছে৷ পূর্ণাঙ্গ জীবনদর্শনের অভাবে ধর্মীয়, সামাজিক, সাংসৃকতিক, রাজনৈতিক সর্বক্ষেত্রে ব্যাপক অবক্ষয় ও বিপর্যয় দেখা দিয়েছে৷ দুর্নীতি, বিশৃঙ্খলা, ব্যভিচার আজ তাই সমাজের সর্বক্ষেত্রে মহামারীর মত দেখা দিয়েছে৷ এই পরিস্থিতিতে আনন্দমার্গের সর্বানুস্যুত পূর্ণাঙ্গ দর্শন তথা সর্বাত্মক জীবনাদর্শই মানব সমাজকে যথার্থ পথ দেখাতে পারে৷ এই কারণে আধ্যাত্মিক, সাংসৃকতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক প্রভৃতি বিভিন্ন ক্ষেত্রে শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী সমাজের সর্ববিধ সমস্যা সমাধানের যে সুষ্ঠু পথ নির্দেশনা দিয়েছেন তা সমাজের সর্বস্তরের মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্যে আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের পক্ষ থেকে ভারতে

কেন্দ্রীয় সরকারের আর্থিক বাজেট অত্যন্ত হতাশাজনক

প্রভাত খাঁ

কেন্দ্রীয় সরকার ১লা ফেব্রুয়ারী লোকসভায় ২০১৮-১৯ আর্থিক বছরের জন্যে আয়-ব্যয়মাতৃকা (বাজেট) পেশ করেন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি৷ অর্থমন্ত্রী ভারতের কৃষি, গ্রামীণ উন্নয়ন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কর্মসংস্থান, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোন্নয়নের লক্ষ্যে এই াজেট পেশ করেছেন৷ গ্রামীণ ভারতের আর্থিক অবস্থা যে শোচনীয় তা বলার অপেক্ষা রাখে না৷ এই আর্থিক প্রস্তাবে কৃষির উন্নয়নের তেমন কোনও দিক্দর্শন নেই৷ তাই কর্ষকরা এতে আশ্বস্ত হতে পারেন নি৷ তাছাড়া বিজেপি শাসিত কেন্দ্রীয় সরকারের কর নীতি নির্ধারণ ব্যাপারে শহরের মধ্যবিত্তেরাও হতাশ৷ সরকার দেশের ৮ শতাংশ আর্থিক উন্নয়নের দাবী করছে৷ কেন্দ্রীয় সরকারের মতে এবারের বাজটে কৃষিমুখী ঘ

কেন্দ্রীয় আয়-ব্যয়মাত্রিকা

আচার্য সত্যশিবানন্দ অবধূ্ত

কেন্দ্রীয় সরকার ১৯১৮-১৯ এর জন্যে দেশের আয়-ব্যয় মাত্রিকা (বাজেট) পেশ করেছেন৷ এই বাজেটে গ্রাম ও কৃষি’র উন্নতির অনেক প্রতিশ্রুতি থাকলেও  বাস্তবে গরীব ও খেটে খাওয়া মানুষ, দরিদ্র কর্ষকদের  জীবনের  মান যে বৃদ্ধি পাবে তার কোনও নিশ্চিততা নেই৷ এমনি লম্বা চওড়া প্রতিশ্রুতি প্রতিটি সরকারই  বাজেট প্রকাশের সময় করে থাকে৷ কিন্তু কার্যতঃ দেখা যায়, ধনীরা  আরও ধনী হচ্ছে, গরীবরা রাশি রাশি বঞ্চনার  শিকার হচ্ছে৷ বিশাল বিশাল  অঙ্কের পরিসংখ্যান তুলে ধরে তাদের বোঝানোর  প্রাণপণ চেষ্টা চলে যে দেশ এগিয়ে চলেছে, গরীব মানুষের  গরীবী দূর হচ্ছে ইত্যাদি ইত্যাদি৷ কিন্তু  প্রকৃতই যারা গরীব মানুষ, তারা দেখছে তাদের  নুন আনতে পা

বিভিন্ন রাজ্যে  আনন্দমার্গের সেমিনার

আগরতলা ঃ গত ২৬, ২৪ ও ২৮শে জানুয়ারী ত্রিপুরার রাজধানী  আগরতলার কলেজটিলায়,  আনন্দমার্গের সেমিনার (ফার্স্ট ডায়োসিস) সেমিনার হয়ে গেল৷  এতে প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন কলকাতার আনন্দমার্গ কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে আগত আচার্য চিতিবোধানন্দ অবধূত ও আচার্য কল্যাণেশ্বরানন্দ অবধূত৷ তাঁরা আনন্দমার্গের আধ্যাত্মিক দর্শন, সমাজদর্শন ও প্রভাতসঙ্গীতের বিভিন্ন দিকের ওপর আলোচনা করেন৷ আচার্য চিতিবোধানন্দ অবধূত ‘‘তারকব্রহ্ম’ বিষয়ের ওপর আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, সগুণ ব্রহ্ম ও নির্গুণ ব্রহ্মের সেতুস্থাপক সাধারণ বিন্দু হলেন তারকব্রহ্ম৷ তারকব্রহ্ম পাঞ্চভৌতিক শরীর ধারণ করে’ মহাসম্ভূতি রূপে পৃথিবীতে আবির্ভূত হন

‘প্রাউট পাঠচক্র’

গত ৩রা ফেব্রুয়ারী দক্ষিণ কলকাতায় এক ‘প্রাউট-পাঠচক্রের’ উদ্বোধন করা হল৷ এখানে প্রতি শনিবার ৪টে থেকে ৬টা পর্যন্ত প্রাউট দর্শনের বিভিন্ন দিকের ওপর আলোচনা হবে৷ ৩রা ফেব্রুয়ারী প্রাউট পাঠচক্রের প্রথম দিনে সমাজের ক্রমবিকাশ ও প্রাউট-প্রবক্তার  বক্তব্য নিয়ে  এই বিষয় নিয়ে  আলোচনা  হয়৷ এদিন  প্রথম শ্রীমতী সুরশ্রী মাইতি  উদ্বোধনী সঙ্গীত হিসেবে একটি ‘প্রভাত সঙ্গীত গেয়ে  শোনান৷ এরপর  আয়োজক  শ্রী রবীন্দ্রনাথ সেন প্রথমে  ‘প্রাউট-প্রবক্তা’ শ্রী প্রভাতরঞ্জন সরকারের ‘কণিকায় প্রাউট’ ১ম খণ্ড থেকে ‘সমাজের ক্রমবিকাশ’  প্রবচনটি পাঠ করেন ও এর পর তিনি  এর ওপর আলোচনা করেন৷

অখন্ড কীর্ত্তন

পুরুলিয়া ঃ গত ২৬শে জানুয়ারী বরাবাজার  থানার বকুলনগর গ্রামে অখণ্ড কীর্ত্তনের আয়োজন  করা হয়৷  যজ্ঞেশ্বর  সাহার উদ্যোগে  আয়োজিত  ‘বাবা নাম কেবলম্’ মহামন্ত্রের এই অখণ্ড নাম সংকীর্ত্তনে  গ্রামবাসীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে  অংশগ্রহণ  করে এক ভক্তিভাবাপ্লুত  সুন্দর পরিবেশ  রচনা করেন৷ অখণ্ড কীর্ত্তন শেষে অম্বুজাক্ষ মাহাত  মার্গগুরু শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর  প্রবচন  পাঠ করে শোনান৷ এরপর  আনন্দমার্গের সাধনা  ও কীর্ত্তনের  মাহাত্ম্য সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন আচার্য্য সত্যস্বরূপানন্দ অবধূত৷ তিনি বলেন, সাধনা ও কীর্ত্তন মানুষের  মনের  সমস্ত কলুষতা দূর করে মনকে পবিত্র করে তোলে৷ তাই সুন্দর সমাজ গড়তে