April 2018

মুর্শিদাবাদ জেলার নবীপুর আনন্দমার্গ সুকলে আনন্দমার্গের সাধনা বিষয়ক আলোচনা চক্র

 নবিপুর ঃ মুর্শিদাবাদ জেলার  নবীপুর আনন্দমার্গ Nabipur 1স্কুলের অধ্যক্ষা অবধূতিকা আনন্দ তপারতি আচার্যার উদ্যোগে ও বিদ্যালয়ের শিক্ষিকাবৃন্দের  অকুন্ঠ সহযোগিতায় ৩১শে মার্চ ও ১ এপ্রিল  দুইদিন ব্যাপী আনন্দমার্গের সাধনা বিষয়ক একটি আলোচনা চক্রের আয়োজন করা হয়৷ আলোচনাচক্রে প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন আচার্য রবীশানন্দ অবধূত৷ 

বাংলা নববর্ষ

NewYear

 

 

 

 

‘বৎসর, নব বৎসর, তুমি কল্যাণ এনো চারিদিকে,

নূতন ভোরের হাতছানিতে নূতন ঊষার নবালোকে৷৷

বৃক্ষ-লতারা সবুজে ভরুক, বন্যপশুরা নিরাপদ হোক,

পাখীরা কণ্ঠে অমিয় ভরিয়া উড়িয়া বেড়াক দিকে দিকে৷৷

মানুষে মানুষে ভেদ দূর হোক, বুদ্ধির অপচয় রোধ হোক,

শক্তির সর্বনাশা প্রতাপ সংযত হোক সব দিকে৷৷

গণতন্ত্রের নামে চরম  অগণতান্ত্রিক ক্রিয়াকাণ্ড  - পঞ্চায়েত নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলকে কেন্দ্র করে রাজ্য জুড়ে অশান্তি, সংঘর্ষ ও ব্যাপক বিক্ষোভ আন্দোলন

Danga ৮ই এপ্রিল ঃ পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়নপত্র পেশকে কেন্দ্র করে, প্রায় সারা রাজ্য জুড়েই সন্ত্রাসের পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে৷ প্রতিপক্ষের প্রার্থী যাতে মনোনয়ন পেশ করতে  না পারে তার জন্যে হুমকি, মারপিট, খুন-জখমও চলেছে৷ বোমা-পিস্তল প্রভৃতি আগ্ণেয়াস্ত্রের ব্যবহারও হয়েছে৷ বেশীরভাগ ক্ষেত্রে অভিযোগের  তীর শাসকদলের  দিকে৷ আশ্চর্য হতে হয়, আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের ব্যাপক জয় সন্দেহাতী

বিশ্ববিদ্যালয়ের  পাঠ্যক্রমে ‘নব্যমানবতাবাদ’

ডঃ সুনন্দিতা ভৌমিক মহান্ দার্শনিক শ্রী প্রভাতরঞ্জন সরকারের  নব্যমানবতবাদ দর্শনের  ওপর গবেষণা করে তাঁর গবেষণাপত্র  পেশ  করছেন৷ তিনি কোচবিহার পঞ্চানন বার্র্ম ওয়েষ্ট বেঙ্গল ষ্টেট ইয়ূনিবার্সিটিতে  সহকারী অধ্যাপিকা পদে নিযুক্তও হয়েছেন৷  তাঁর প্রচেষ্টায় শ্রী প্রভাত রঞ্জন সরকারের নব্যমানবতা দর্শনকে  এই বিশ্ববিদ্যালয়ের এম.এ শিক্ষার সিলেবাসে ভারতীয় দর্শনের বিভাগে সংযুক্ত করা হয়েছে৷

বিশ্বস্বাস্থ্য  দিবসে  শিশুদের জনসচেতনতামূলক  মিছিল

বহরমপুর, ৮ই এপ্রিল ঃ এদিন ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস৷  কুতুবপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের  শিশুরা  হাতে  প্ল্যাকার্ড নিয়ে শোভাযাত্রা বের করে৷  প্ল্যাকার্ডে লেখা--- ‘স্বাস্থ্য বিধান মেনে আমরা সবাই চলবো’,  ‘নির্মল বাঙলা গড়ব’, ‘নিরাপদ পুষ্টিকর খাবার জীবনের অঙ্গীকার ’৷

প্রতি বছরই এই সুকল থেকে এধরণের শোভাযাত্রা বের করে  সবার  মধ্যে  সচেতনতা আনার চেষ্টা করা হয়৷ বিশ্বস্বাস্থ্য দিবসে  এই  ধরণের  মিছিল মানুষের মধ্যে সচেতনতা  জাগাতে  সাহায্য  করবে৷

 

মহিলারা একজোট হয়ে  মদের ভাটি ভাঙ্গলো

আরামবাগ ঃ ৮ই এপ্রিল মদের নেশা সর্বনাশা৷  এই সর্বনাশা মদের ভাটি ধবংস করতে  পথে নামল গ্রামের মহিলারা৷  আরামবাগের  (হুগলি) গোঘাট ব্লকের  হাজিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের তেঁহুড়িয়া গ্রামের মেয়েরা জোটবদ্ধ হয়ে  মদে ভাটি ভেঙ্গে দৃষ্টান্ত স্থাপন করল৷

নববর্ষের অঙ্গীকার

বীরেশ্বর মাইতি

দেখতে দেখতে একটা গোটা বছর আমরা কাটিয়ে ফেললাম৷ বিদায় নেওয়ার পালা ১৪২৪৷ অন্যদিকে দরজায় কড়া নাড়ছে ১৪২৫৷ বাঙ্গালীর কাছে ১লা বৈশাখ দিনটি একটি মাত্রা নিয়ে আসে৷ যদিও পরিতাপের বিষয় যে ইংরেজী নববর্ষকে নিয়ে বিশ্ববাসীর যে উন্মাদনা দেখা যায় তাঁর বিন্দুমাত্র বাংলা নববর্ষের কপালে জোটে না৷ জুটবেই বা কেন এ যে নেহাৎ ‘গেঁয়ো যোগী ভিখ পান না’র মত দশা৷ আমরা বাঙালীরা যতটা ধুমধামের সঙ্গে ইংরেজী নববর্ষ উদযাপন করি বাংলা নববর্ষের বেলায় ততটা অবহেলা করি৷ বাঙালী আত্মবিস্মৃত জাতি হিসেবে নিজেকে দেখতে ও দেখাতে খুশি হয়৷ কিছুদিন হল আমরা ২১শে ফেব্রুয়ারীর স্মরণে নানা উৎসব অনুষ্ঠান করলাম৷ ‘বাংলা আমার প্রাণের ভাষা’ বলে চোখ থেকে

বাঙলার নববর্ষ

এই পৃথিবীতে নিষ্ফল কোনো কিছুই নয়–সব কিছুই  ফলবান৷ একটা মানুষ চলতে চলতে হোঁচট খেয়ে পড়লো৷ তাও অর্থহীন নয়৷ একটা মানুষ হেসে উঠলো, সেটাও অর্থহীন নয়৷ ‘ইতি হসতি ইত্যর্থে ইতিহাসঃ’৷ এইভাবেই হাসি–কান্নার ভেতর দিয়ে মানুষ এগিয়ে চলেছিলো–এই কথাটা যে বলে তার নাম ইতিহাস৷

‘‘ধর্মার্থকামমোক্ষার্থ নীতিবাক্যসমন্বিতং৷

পুরাবৃত্তকথাযুক্তং ইতিহাসঃ প্রচক্ষ্যতে৷৷’’

শুভ নববর্ষ প্রসঙ্গে

প্রভাত খাঁ

আর কয়েকদিন পরেই বাঙ্লার শুভ নববর্ষ৷ বাংলা ১৪২৪ সাল পেরিয়ে আমরা ১৪২৫–এ পড়ব৷ নোতুন বছরে পা দেব৷ এমনি এক বাংলা নববর্ষের প্রবচনে প্রাউট–প্রবক্তা পরম শ্রদ্ধেয় শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার যিনি একাধারে মহান দার্শনিক, ইতিহাসবিদ্, ভাষাতত্ত্ববিদ্, শিক্ষাবিদ্, সঙ্গীতকার, যিনি মহাসম্ভূতি শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী রূপে সমধিক পরিচিত, তিনি আত্মবিস্মৃত বাঙালী জাতি সম্পর্কে বলেছেন, ‘‘বাঙালী নামধেয় জনগোষ্ঠী অতীতে জীবিত ছিল, আজও জীবিত ও আমি আশা করব, ভবিষ্যতে আরও দুর্দান্তভাবে জীবিত থাকবে৷ সেই জনগোষ্ঠীকে নোতুন করে শপথ নিতে হবে–এই নোতুন বছরটা তারা কীভাবে আরও সফল করে তুলবে৷ নিজেদের অস্তিত্বকে কীভাবে আরও প্রাণবান, প্রাণো

এসো হে বৈশাখ

রীণা চট্টোপাধ্যায়

কালের পরিক্রমায় আসছে নববর্ষ, আসছে পয়লা বৈশাখ৷ শুভ নববর্ষ ১৪২২৷ বিদায়ী বছরের বিষাদঘন অনুভূতি থাক, ‘মায়ার কুজ্ঝটিজাল যাক দূরে যাক’, প্রাণের পয়লা বৈশাখ৷ নববর্ষের প্রথম প্রভাতে সূর্যের অনাবিল রশ্মি ছড়িয়ে পড়বে শ্যামল বাংলার স্নিগ্ধ বুকে, পাখির কলকাকলিতে উদ্ভাসিত হব নতুন সকাল, আনন্দে উদ্বেলিত হবে পশ্চিম বাংলা, ঝাড়খন্ড, ত্রিপুরা, অসম সহ দেশের বিভিন্ন অংশের বাংলাভাষী৷