November 2018

মহাপ্রাজ্ঞ প্রভাতরঞ্জন সরকারের মাইক্রোবাইটাম সাধনা ও মাইক্রোবাইটা

শ্রীসমরেন্দ্রনাথ ভৌমিক

শ্রী প্রভাতরঞ্জন সরকার ১৯৮৬ সালের ডিসেম্বর থেকে শুরু করে ১৯৮৯ সালের জুন মাস পর্যন্ত এই আড়াই বৎসরকাল সময় ধরে মাইক্রোবাইটামের মত এক দূরুহ বিষয়ের ওপর বহু প্রবচন দিয়েছিলেন৷ ১৯৮৬ সালের ৩১শে ডিসেম্বর ধর্মমহাচক্র উপলক্ষ্যে কলকাতায় ‘‘রেণেশাঁ ইয়ূনিবার্সাল’’-এর মঞ্চ থেকে পরম পূজনীয় শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার সভাপতি হিসাবে মাইক্রোবাইটামের ওপর প্রবচন দিয়েছিলেন৷ প্রবচনের বিষয় ছিল---‘Microvitam the mysterious emanation of cosmic factor’’ (‘‘ভূমাচৈত্তিক ধাতুর রহস্যজনক উৎসারণ’’) তিনি বলেছিলেন প্রাণের উৎস হ’ল এই মাইক্রোবাইটাম৷ বিশ্বসৃষ্টির মূল কারণ বা মূল উৎস হ’ল মাইক্রোবাইটা৷ এই মাইক্রোবাইটাম নিয়ে অবিলম্বে ব্যা

মেদিনীপুর কলেজ-কলেজিয়েট মাঠের প্রকৃত উন্নয়ন হোক

মেদিনীপুর শহরের মধ্য স্থলে অবস্থিত কলেজ কলেজিয়েট মাঠ৷ স্বাধীনতা আন্দোলনের সাথেও এই মাঠের নাম জড়িয়ে আছে৷ কলেজ ও কলেজিয়েট স্কুলের ছাত্রদের খেলাধূলার জন্যেই এই মাঠ৷ শহরের অন্যতম বিশাল এই মাঠ বর্তমানে রাজ্য প্রশাসনের পরিচালনাধীন বলে জানা যায়৷ আগে মেদিনীপুরের ফুটবল লীগের খেলাও এখানে হত৷ বর্তমানে খেলাধূলার চর্চা দিন দিন কমছে৷ মাঠের একধারে ক্রিকেট কোচিং হয়৷ কিছু ছোটখাটো ক্লাব ফুটবল অনুশীলন করে৷ অনেকে সকাল সন্ধ্যায় হাঁটাহাটি করে ও খালি হাতে ব্যায়াম করে৷ কিন্তু সারাবছর অনুশীলন করা যায় না৷ কারণ সরকারী মেলা ও বিভিন্ন ধরণের অনুষ্ঠান ও রাজনৈতিক দলের সভার জন্যে এই মাঠ ব্যবহার করা হয়৷ মাঠের চারধারে সুদৃশ্

নারীর মর্যাদা প্রসঙ্গে গার্লস্ প্রাউটিষ্টের আলোচনাসভা

আগামী ৪ঠা নভেম্বর বিকেল ৪টে থেকে রাসবিহারী এভিনিউ ট্র্যাঙ্গুলার পার্কের শরৎ স্মৃতিসদনে গার্লস্ প্রাউটিষ্টের পক্ষ থেকে একটি আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়েছে৷ আলোচনার বিষয় ঃ নারীর মর্যাদা৷ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করবেন নেতাজী ভাবনা মঞ্চের প্রেসিডেণ্ট তথা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন অধ্যাপিকা ডঃ পূরবী রায়৷ প্রধান অতিথির আসন অলঙ্কৃত করবেন ডাঃ ঊমা চট্টোপাধ্যায়৷ বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন রাইকমল দাশগুপ্ত ও তিন্নি দত্ত৷

পুঁজিপতি তোষণ ও গরীব শোষণ

৩০শে অক্টোবর ঃ এদিন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি বলেছেন, ২০০৮ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত কোনওরকম গ্যারাণ্টি না রেখে দেদার ঋণ দিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক৷ এই সুযোগে কিছু পুঁজিপতি - ব্যবসায়ী বিশাল অঙ্কের ঋণ নিয়ে ঋণ শোধ করার নাম না করে দেশের বাইরে পাড়ি দিয়েছেন৷ এর ফলে বর্তমান ব্যাঙ্কের অবস্থা সঙ্কটাপন্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে৷ বলা বাহুল্য এইভাবে বিনা গ্যারাণ্টিতে ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সুপারিশ কাজ করেছিল তা সহজেই অনুমেয়৷

এন আর সি-র প্রতিবাদে ‘আমরা বাঙালী’ ত্রিপুরা রাজ্য কমিটির বিক্ষোভ, মিছিল ও পথসভা

আগরতলা, ২০শে অক্টোবর ঃ আমরা বাঙালীর তরফ থেকে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে সংঘটনের ত্রিপুরা রাজ্যসচিব শ্রীহরিগোপাল দেবনাথ অসমে এন আর সি নাম দিয়ে প্রায় ৪০ লক্ষ বাঙালীকে বিদেশী ঘোষণা করার চক্রান্তের তীব্র প্রতিবাদ করেন৷ তিনি ওই প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, আজ বাঙালী জাতির অস্তিত্ব বড়ই সংকটপূর্ণ হয়ে উঠেছে৷ এক শ্রেণীর স্বার্থান্ধ ও কুচক্রান্তকারী বাঙালী বিদ্বেষী রাজনৈতিক অশুভ শক্তিসমূহের ভিন্ন ষড়যন্ত্র ও অমানবিক দৌরাত্ম্যের কারণে অতীতের সেই মুঘল যুগ ও ব্রিটিশ শাসনের অন্ধকারাচ্ছন্ন দিনগুলোর কথা আজও আমাদের ভুলতে দিচ্ছে না৷ বর্তমানে স্বাধীনোত্তর ভারতে হিন্দী সাম্রাজ্যবাদী আর বাঙালী বিদ্বেষী বিচ্ছিন্নতাবা

বাঁকুড়ায় শপিং মলে বাংলা ভাষার অপমানে আমরা বাঙালীর যুব নেতার তীব্র প্রতিবাদ

গত ৬ই অক্টোবর বাঁকুড়া শহরে ‘ষ্টাইল বাজার’ নামে একটি শপিং মলের উদ্বোধনী দিনে বাঙলাকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করার, ও মলের কর্তৃপক্ষের শুধুমাত্র হিন্দী ভাষায় সকলকে কথা বলতে বাধ্য করার প্রতিবাদে সরব হন কয়েকজন আমরা বাঙালী কর্মী৷ সেখানে উপস্থিত ‘আমরা বাঙালী’র যুবনেতা অগ্ণিবেশ সেনগুপ্তকে এ ব্যাপারে প্রশ্ণ করা হলে তিনি ঘটনার যে বিবরণ দেন তা নিম্নে প্রদত্ত হ’ল ঃ---

বাঙালী বিদ্বৎ সমাজের পুনর্ঘটন

কলকাতা ঃ গত ২৪শে অক্টোবর কলিকাতার তিলজলায় প্রাউটিষ্ট ইয়ূনিবার্র্সল এর চিফ সেক্রেটারি আচার্য সত্যস্বরূপা নন্দ অবধূত জানান যে, গত ১৬ই সেপ্ঢেম্বর বীরভূম জেলার সাঁইথিয়াতে ‘‘বাঙালী বিদ্বৎ সমাজের’’ পরিচালন কমিটির পুনর্ঘটন করা হয়৷ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব শ্রী জ্যোতিবিকাশ সিন্হা ও সম্পাদকের দায়িত্ব শ্রী নীরোদ অধিকারী মহাশয়কে অর্পন করা হয়৷ গত ২৪শে অক্টোবর কলিকাতায় ‘‘বাঙালী বিদ্বৎ সমাজ’’ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটির চূড়ান্তরূপ দেওয়া হয়৷ ইতোপূর্বে নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও সম্পাদক ছাড়াও অন্যান্য সদস্যগণ হলেন সর্বশ্রী লক্ষ্মীকান্ত মাহাত, অসিত দত্ত, গৌরাঙ্গ সরকার, নারায়ণ পাল, আশুতোষ সরকার ও সুধীর গুপ্ত প্রমুখ৷

‘বাবা নাম কেবলম্’ কীর্ত্তন কেন?

আচার্য পরাবিদ্যানন্দ অবধূত

বাংলায় তথা পূর্বাঞ্চল ও উত্তরপূর্বাঞ্চলে কীর্ত্তন নোতুন নয়৷ আজ থেকে প্রায় ৫০০ বছর আগে এই কীর্ত্তনের মাধ্যমে শ্রী চৈতন্যদেব বাংলায় তথা পূর্বাঞ্চল ও উত্তর পূর্বাঞ্চলে আর শ্রী শঙ্কর দেব সমগ্র অসমে একটা আধ্যাত্মিক বিপ্লব এনেছিলেন৷ সেই কারণে বাংলা তথা পূর্বাঞ্চল ও উত্তর পূর্বাঞ্চলের সংস্কৃতির সাথে এই কীর্ত্তন মিলে মিশে একাকার হয়ে গেছে ৷ তাই তো বাংলার মরমী কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত বলেছেন---

 ‘‘কীর্ত্তনে আর বাউলের গানে আমরা দিয়েছি খুলি’,

 মনের গোপনে নিভূত ভুবনে দ্বার ছিল যতগুলি৷’’

বাঙালী মহিলা সমাজের পক্ষ থেকে বস্ত্র বিতরণ

বাঙালী মহিলা সমাজের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা শাখার পক্ষ থেকে মেদিনীপুর শহরের ২৫ নং ওয়ার্ডের অন্তর্গত গাবনালা গ্রামের ৪০ জন দুঃস্থ মহিলার মধ্যে শাড়ি বিতরণ করা হয় গত ১৪ই অক্টোবর রবিবার সকাল ১০ টায়৷ এছাড়াও মহিলাদের মধ্যে টিফিন প্যাকেট বিতরণ করা হয়৷

ত্রিপুরার কিছু কথা ও তার অতীত ও বর্ত্তমান পরিস্থিতি

প্রভাত খাঁ

ত্রিপুুরার নাগরিকপঞ্জীর দাবীতে ত্রিপুরা পিপলস্ ফ্রন্ট’ সুপ্রিম কোর্টে দাবী জানিয়েছে৷ অসমের এন.আর.সি নিয়ে আগেই সুপ্রিমকোর্টে মামলা চলছে৷