September 2019

প্রতি বছর ৫০ লাখ লোক মারা যায় ধূমপানের কারণে

ওয়ার্ল্ড হেলথ্ অর্গানাইজেশনের মতে নিকোটিন গ্রহণের কারণে সারা বিশ্বে প্রতি বছর প্রায় ৫০ লাখ লোক মারা যায়৷ ডব্লিউ–এইচ–ও–র মতে ধূমপান বন্ধের ব্যাপারে কোন দেশের সরকার তেমন কড়াকড়ি করে না৷ মৃত্যুহারের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে৷ সারা বিশ্বের মোট ধূমপায়ীর প্রায় ৯৫ শতাংশই কোন নিয়ম কানুনের ধার ধারে না৷ ধূমপান করে৷ এ পরিস্থিতি চলতে থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে এই মৃত্যুহার গিয়ে দাঁড়াবে ৮০ লাখে৷ তাদের তথ্য থেকে আরো জানা যায়, সেকেণ্ড হ্যাণ্ড ধূমপান অর্থাৎ ধূমপানের ধোঁয়া থেকে আক্রান্ত হয়ে প্রতি বছর মারা যায় প্রায় ৬ লাখ লোক৷ ধূমপানের ভয়াবহতা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর জন্যে ডব্লিউ–এইচ–ও ২০০৩ থেকে সারা বিশ্বের প্রায় ১৭০

গণতন্ত্রের নাভিঃশ্বাস

প্রভাত খাঁ

বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে!

কে দেবে উত্তর এই ছন্নছাড়া গণতন্ত্রের!

কলহে উন্মত্ত সব শাসকের দল

স্বার্থসিদ্ধি তরে করে সদা নানা ছল৷

সার্বিক কল্যাণ থেকে রহে বহুদূরে

নিজেদের স্বার্থ লাভে এক হয়ে রহে৷

নির্বাচন কালে শুধু পালে হাওয়া লাগে

বোটারদের দুয়ারে এসে সবে কড়া নাড়ে৷

গদীতে বসার পর আর দেখা নেই

হাওয়া মিলিয়ে যায় দেওয়া প্রতিশ্রুতিই৷

দলতন্ত্রে গণতন্ত্রের নাভিঃশ্বাস ওঠে

আশাহত মনে তাই বিরক্তিটাই ফোটে!

গণতন্ত্রের জন্ম হয় জনগণের তরে

কিন্তু পোড়া দেশে দেখ শুধু

পাখীর তরে

ভবেশ কুমার বসাক

ছোট্টবেলায় অনেক ছোট তখন

ভালবাসতাম যে পাখীদের গান

গানের কথা স্পষ্ট হ’ল এখন

‘তোমরা মোদের দিচ্ছ না সম্মান’৷

মনে-পড়ে সেই ভোরের বেলার ডাক

‘ছোট্ট সোনা ঘুমিয়ে কেন থাকো,

ওঠো নয়তো করবোই হাঁকডাক

হাত-মুখ ধুয়ে অ-আ-ক-খ শেখো৷’

দুয়ারে এসে বসতো শালিক কটা

সঙ্গে চড়ুই আর দোয়েলের দল,

নেচে গেয়ে কইত কি সব কথা

ভাবলে পরেই চোখ করে ছলছল৷

উঠল যেথায় উঁচু অট্টালিকা,

সেথায়ই-তো মিলত পাখীর দেখা,

হারিয়ে গেছে তাদের সুর ও কথা

এখন শুধুই শূন্যতে মুখ দেখা৷

হঠাৎ সেদিন ভোরের বেলায় দেখি

টুনটুনি

বিদ্যুৎ বেরা

ছোট পাখী টুনটুনি,

খাবে পাতা থানকুনি?

উড়ে এস এক্ষুণি

নইলে দেব বকুনি৷

বিড়াল মাসি এলে পড়ে

উড়ে যেও তক্ষুণি৷

গল্পের গল্পকথা

অনেকে ভাবে ‘গল্পর্ষ’ বুঝি একটি সংস্কৃত শব্দ৷ না, এটি একটি গৃহীত সংস্কৃত শব্দ অর্থাৎ যে শব্দ মূলতঃ সংস্কৃত নয়, অন্য ভাষা থেকে নেওয়া হয়েছে যেমন ‘গুবাক’, ‘রজ্জু’, পান অর্থে ‘পর্ণ’, মাছ অর্থে ‘মীন’, গ্রাম অর্থে ‘পল্লী’---এরা সবাই গৃহীত সংস্কৃত৷ ‘গল্প’ শব্দটি তাই-ই৷ গল্প / গল্পিকা দুটোই গৃহীত শব্দ৷ সংস্কৃতে এরকম গৃহীত শব্দগুলির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হ’ল এদের ব্যুৎপত্তি পাওয়া যায় না৷

ভারতীয় পেসারদের মধ্যে বুমরা গড়তে চলেছে  এক  নতুন  ইতিহাস

ভারতীয় পেসার মানেই তাঁর কাজ ছিল নতুন বলটার পালিশ তুলে স্পিনারদের হাতে তুলে দেওয়া বা পিচে স্পিনারদের জন্যে ফুট প্রিন্ট তৈরি করা৷ তার মাঝে কিছু কিছু  পেসার নিজেদের দক্ষতায় অন্যদের থেকে আলাদা হয়ে উঠেছিলেন৷ কিন্তু  কখনওই ওয়েষ্ট ইন্ডিজ, ইংল্যাণ্ড, অস্ট্রেলিয়া বা পাকিস্তানের পেসারদের মতো ব্যাটসম্যানদের মনে ভয় তৈরি করতে পারেন নি৷ কিন্তু সময় পাল্টেছে৷

সব বাধা পেরিয়ে বাংলা দলের অধিনায়ক হলেন অভিমন্যু

বাবার হাত ধরে দেহরাদুন থেকে বনগাঁয় এসেছিল এক ন বছরের ছেলে প্রায় ১৪ বছর আগের কথা৷ ছেলেটির নাম অভিমন্যু৷ তার বাবা স্বপ্ণ দেখতেন ছেলে ক্রিকেটার হবে, কিন্তু ছেলের অপুষ্টিকর চেহারা স্বপ্ণের পথে বাধা সৃষ্টি করেছিল কিন্তু আজ সব রকম বাধা পেরিয়ে সেই ছেলেই বাংলা দলের অধিনায়ক নির্বাচিত হয়েছে৷  ক্রিকেটাররূপে নিজেকে গড়ে তোলা যে ছেলের পক্ষে ছিল খুবই কঠিন৷ তার  বাবা তাকে বনগাঁয় অপু সেনগুপ্তের কাছে প্রশিক্ষণের জন্যে নিয়ে আসেন৷ অপুষ্টির কারণে ছেলেটির অর্থাৎ অভিমন্যুর  রোগা-পাতলা চেহারা হওয়ায় তাকে দেখেই কোচ অপু সেনগুপ্ত ভরসা হারিয়ে ফেলেন৷ কিন্তু পরবর্তীকালে অভিমন্যুর ব্যাটিং স্কিল দেখে তিনি মুগ্দ হন ও অভিমন্

বিরাট কোহলি শীর্ষে

সাম্প্রতিক ওয়েষ্ট ইণ্ডিজের বিরুদ্ধে ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলির নিজস্ব ছন্দেই রয়েছেন৷ ওয়েষ্ট ইণ্ডিজ নিজেদের মাঠে আশানুরূপ ফল করতে পারেনি ভারতীয়দের ব্যাটিং ও বোলিংয়ের বিরুদ্ধে৷ ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি একটি টেষ্টে ৫০-এর বেশী রান করার পর বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে তিনি ব্যাটিংয়ে শীর্ষে৷ তাঁর যে পারফরম্যান্স তাতে কোথায় গিয়ে তিনি থামবেন সেটাই এখন আলোচনার বিষয়৷

প্রভাত সঙ্গীত দিবস পালন

আগামী ১৪ই সেপ্ঢেম্বর  প্রভাত সঙ্গীত দিবস৷ ১৯৮২ সালের ১৪ই সেপ্ঢেম্বর দেওঘরের শান্ত, স্নিগ্দ পরিবেশে  মহান দার্শনিক পরম শ্রদ্ধেয় শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার তথা শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী প্রভাত সঙ্গীত রচনা শুরু করেন৷ সেদিন থেকে তাঁর মহাপ্রয়াণ দিবসের আগের দিন অর্থাৎ ১৯৯০ সালের ২০শে অক্টোবর পর্যন্ত মাত্র আট বছর এক মাস ছয় দিনে তিনি ৫০১৮টি প্রভাত সঙ্গীত রচনা ও তাতে সুরারোপন করেন---যেগুলি ভাব-ভাষা-সুর ও ছন্দ সব দিক থেকেই অনবদ্য৷

প্রভাত সঙ্গীতের চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা

আগামী ২২ সেপ্ঢেম্বর প্রভাত সঙ্গীতের ৩৭ বৎসর পূর্ত্তি উপলক্ষ্যে কলকাতাস্থিত আনন্দমার্গের কেন্দ্রীয় আশ্রমে প্রভাত সঙ্গীতের চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে৷