July 2023

অসমে বরাক উপতক্যার ডিলিমিটেশন আইন লঙ্ঘন করে বিধানসভার সীমানা নির্র্ধরন---প্রতিবাদ  আমরা বাঙালীর

সাধন পুরকায়স্থ

 আমরা বাঙালী দলের অসম রাজ্য সচিব শ্রী সাধন পুরকায়স্থ এক প্রেস বার্র্তয় বলেন--- যে ভারতের নির্বাচন কমিশন একটি নিরপেক্ষ সংস্থা হওয়া সত্ত্বেও অসমের ‘রিপ্রেজেন্টেশন অফ পিপলস্‌ অ্যাক্ট, ১৯৫০ ও ডিলিমিটেশন অ্যাক্ট,২০০২ এর ধারাগুলোকে উলঙ্ঘন করেছে৷ ভারতের স্বাধীনতার পর ১৯৪৮ সালে প্রকাশিত সংবিধানের খসড়ার ৬৭(৮) ধারা মতে ১৪ জানুয়ারি ১৯৪৯ সালে দেশের লোক সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সঙ্গতি রেখে প্রতিটি লোকগণনার পর ডিলিমিটেশন করার আইন তৈরি হয়৷ অসমে সর্বশেষ ১৯৭৬ সালে ১৯৭১ সনের লোকগণনার ভিত্তিতে বিধানসভা ও লোকসভার আসন সংখ্যা নির্ধারন ও সীমানা তৈরি করা হয়েছিল৷ ২০০২ সালে সংসদে গৃহীত ডিলিমিটেশন আইনে সুপ্রিম কোর্টের প্র

কেন বাঙালী জাতির ওপর হিন্দী সাম্রাজ্যবাদের আঘাত

এইচ এন মাহাতো

বাঙালী জাতিসত্ত্বাকে কেন বার বার প্রথমে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ পরবর্তীতে হিন্দী সাম্রাজ্যবাদ আঘাতে ক্ষত -বিক্ষত করে চলেছে৷ এর কারণগুলো কখনো  ভেবে দেখেছেন কি? আজকের আলোচনায় কয়েকটি বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করছি৷

প্রথমতঃ ভারতের আধ্যাত্মিকতাকে দু’টি ভাগে ভাগ করা হয়৷ (১) অন্তর্মুখী, (২) বহির্মুখী৷

ওড়িশার মোটর মেকানিক নারকেলের খোলা দিয়ে বানালেন একটি ডাকোটা বিমান

নারকেল খাওয়ার পর তার খোলার কথা কেউ আর মনে রাখে না৷ সেটা ফেলে দেওয়ার বস্তু হয়ে যায়৷ কিন্তু ওড়িশার এক শিল্পী সেই ফেলে দেওয়া নারকেল মালাকেই রূপ দিলেন শিল্পের৷ যা দেখেও বিশ্বাস করতে পারছেন না দর্শকেরা৷ শিল্পী বলতে সাধারণত যা বোঝায় ওড়িশায় ময়ূরভঞ্জের বিজয় কামিলা তা নন৷ তিনি একজন মেকানিক৷ বাইক সারানোর পেশা তার৷ সেই বিজয়ই নিজের বাড়িতে অবসর সময়ে স্রেফ শখেই নারকেলের খোলা দিয়ে বানিয়ে ফেললেন আস্ত একখানা বিমান! এ বিমানে অবশ্য সওয়ার হওয়া যাবে না৷ তবে ইঞ্জিন, চাকা, বিমানের পাখা--- এমন যাবতীয় নিখুঁতত্বে এক চুল কমতি রাখেননি তিনি৷

জ্ঞান ও বিজ্ঞানঃ-পৃথিবীতে এসে গেছে মনুষ্যযুগ ---দাবী একদল বিজ্ঞানীদের

মধ্যবিংশ শতকেই পৃথিবী পা রেখেছে মনুষ্যযুগে৷ এই গ্রহ জুড়ে শুধুই ‘রাজত্ব’ করছে মানুষ৷ এমনই দাবী একদল বিজ্ঞানীর৷ পৃথিবীতে এসে গেছে মনুষ্যযুগ৷ তাঁদের ব্যাখ্যায় জানিয়েছেন--- পৃথিবীর (প্রায়) এমন কোনও জায়গা নেই, যেখানে মানুষের পা পড়েনি৷ বায়ুমণ্ডলে শ্বাসরুদ্ধ করা গ্রিনহাউস গ্যাস,মাইক্রোপ্লাস্টিকের বাড় বাড়ন্ত, ক্ষতিকর রাসায়নিক, পুরোনো মোবাইল থেকে মাংসের হাড়--- সবেতেই মানুষের ‘কর্তৃত্ব’ ও তার জেরে হওয়া ক্ষয়ক্ষতির প্রমাণ স্পষ্ট৷ যা প্রমাণ করে দেয়, অ্যান্থ্রোপসিন শুরু হয়ে গিয়েছে৷

প্রবল বৃষ্টিতে হিমাচল প্রদেশের অবস্থা বিধবস্ত

 বিগত কয়েকদিন ধরে হিমাচল প্রদেশে ভারী বৃষ্টি পাতের কারণে মৌসম ভবনের তরফ থেকে জানানো হয়েছিল  লাল সতর্কতা৷ বিভিন্ন এলাকায় হড়পা বান ও ভূমিধসের সতর্কতাও জারি করেছিল মৌসম ভবন৷ হিমাচলের বৃষ্টিতে এখনও পর্যন্ত বহু জনের মৃত্যু হয়েছে৷ ভেসে গেছে গাড়ি, রাস্তা, সেতু, দোকানপাট৷ জলমগ্ণ হয়েছে চাষের জমি৷ অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে বহু রাস্তা৷

আকাশ তরঙ্গ

পত্রিকা প্রতিনিধি

অনেক পুরোনো দিনের কথা | চলছে ব্রিটিশ জমানা ৷ এমনই একদিনে আলিপুরে চিড়িয়াখানার সামনে কলকাতা কর্পোরেশনের মুখ্য ইঞ্জিনিয়ার ব্রাডফোর্ড লেসসি পড়েছেন বড্ড মুশকিলে ৷ ওই ধোপ-দুরস্ত সাহেবটি তার সঙ্গে থাকা মিস্ত্রিদের কাজ বোঝাতে গিয়ে বার বার ব্যর্থ হচ্ছিলেন ৷

ব্যষ্টিগত ও সামূহিক জীবনে নেশার সুদূরপ্রসারী কুফল

নেশার ত্রিদোষ ঃ নেশার জিনিস আমরা তাকেই বলি যার তিনটি লক্ষণ–(১) নিয়মিত সময়ে নেশার জিনিস না পেলে মন উশ্খুশ্ করে, কোন কাজে মন বসে না৷ (২) নেশার জোর যতক্ষণ থাকে ততক্ষণ সে ৰুদ্ধিভ্রষ্ট অবস্থায় থাকে ও স্থায়ীভাবে নেশা করতে থাকলে, ৰুদ্ধিভ্রষ্টতাও স্থায়ী হয়ে যায়৷ (৩) নেশার তৃতীয় দোষ হচ্ছে যকৃত, কন্ঠ, কিডনী অবশ্যই তাতে আক্রান্ত হয়৷ অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোষ্ঠৰদ্ধতা রোগও দেখা দেয়৷

পঞ্জাব, হিন্দোস্তাঁ ও বঙ্গাল (বাঙলা) সুবা

পাঠান–মোগল যুগে আগ্রা প্রদেশ ও অযোধ্যা প্রদেশের মিলিত নাম ছিল হিন্দোস্তান বা হিন্দোস্তাঁ (প্রসঙ্গতঃ বলে রাখি যে ‘স্তান’ বা ‘স্তাঁ’ শব্দটি ফার্সী যার সংস্কৃত প্রতিশব্দ হচ্ছে ‘স্থান’৷ উর্দ্দুতে এই ফার্সী রীতি অনুসরণ করা হয়৷

‘‘সারে জাঁহাঁসে আচ্ছা হিন্দোস্তাঁ হমারা

হম বুলবুলেঁ হেঁ ইসকী যহ্ গুলিস্তাঁ হমারা’’

কুসুম কলি কথা

কৌশিক খাটুয়া

স্বেত-শুভ্র মল্লিকা ফুল

জনপ্রিয়তার তুঙ্গে,

কুসুমকলি অভিমানে কয়

আমিওতো আছি সঙ্গে৷

রূপে-রসে-বসে মৃদু হাসি হাসে

পঞ্চমুখে প্রশংসিত,

মধুপ-ভ্রমর গুনগুনিয়ে

কী গান গোপনে যায় শুনিয়ে

ফুল লজ্জায় অবনত!

কুসুমকলি অভিমানে কয়

নাই বুঝি মোর কোনো পরিচয়!

তবে কেন মোরে অবজ্ঞা ভরে

জনগণ যায় সরে?

সবাইতো শুধু তোমা পানে চায়,

কোমল হাতের পরশ ছোঁয়ায়

একই মায়ের সন্তান হয়ে

ব্যতিক্রম সুবিচারে!

কুসুম বোঝায়, প্রিয় ভগিনী

রাজ দরবারে আজ আমি রানী,

আগামীকাল মালিন্য-গ্রাসে