সংবাদ দর্পণ

কৃষ্ণনগর ডিট লেবেল সেমিনার

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১০,১১ই আগষ্ট ২০২৪ শনি ও রবিবার,কৃষ্ণনগর মোমিন পার্কস্থিত জাগৃতি ভবনে প্রতিদিন ৩০/৪০ জন আনন্দমার্গী দাদা-দিদি,ভাই ও বোনের উপস্থিতিতে ১০ই আগষ্ট সকাল ৯টা থেকে১২টা পর্যন্ত তিন ঘন্টা ব্যাপী মানবমুক্তির মহামন্ত্র ‘বাবানাম কেবলম’ অখন্ড কীর্তন, মিলিত সাধনা, গুরুপুজা, চরম নির্দেশ এর মধ্যে দিয়ে সেমিনারের শুভসূচনা করা হয়৷ উক্ত দুই দিন সেমিনারে কেন্দ্রিয় প্রশিক্ষক হয়ে উপস্থিত থেকে ক্লাস নেন আচার্য কৃষ্ণস্বরুপানন্দ অবধূত ও আনন্দমার্গের প্রবীন সন্নাসী আচার্য সর্বশ্বরানন্দ অবধূত৷ সেমিনার পরিচালনা করেন নদীয়া জেলার ভুক্তিপ্রধান ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস৷

আনন্দমার্গীদের রাঁচী রাজভবন অভিযান

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

২৮শে আগষ্ট’২৪ সর্বত্যাগী সন্ন্যাসীনি ও পেটারবার থানার দাড়িদ আনন্দমার্গ স্কুলের অধ্যক্ষা অবধূতিকা আনন্দ হিতবাদিনী আচার্যার আত্মাহুতির প্ররোচনা কারীদের শাস্তি ও ক্ষতিপূরণ সহ অন্যান্য দাবী পূরণের উদ্দেশ্য ঝাড়খণ্ড রাজ্যের রাজধানী রাঁচি রাজভবন অভিযান করে আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের পক্ষ থেকে রাজ্যপাল মহোদয়কে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়৷ রাঁচি রেলওয়ে ষ্টেশনের কাছে পোদ্দার ধর্মশালা থেকে অভিযান শুরু হয়ে রাঁচি শহরের বিভিন্ন রাস্তা ধরে রাজভবন পর্যন্ত যাওয়া হয়৷

পরলোকে নির্মল জানা

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

তমলুকের বিশিষ্ট মার্গী নবীন কুমার জানার দাদা শ্রী নির্মল কুমার জানা গত ২৩শে আগষ্ট পরলোকগমন করেছেন৷ ২৬শে আগষ্ট সকালে খেজুরতলা আনন্দমার্গ আশ্রমে তাঁর পারলৌকিক ক্রিয়া নিষ্পন্ন হয়৷ পৌরোহিত্য করেন ভূক্তিপ্রধান তথা প্রবীণ তাত্ত্বিক শ্রী সুভাষ প্রকাশ পাল৷

নদীয়া জেলার এলাঙ্গীগ্রামে আনন্দ মার্গীয় পদ্ধতিতে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

এলাঙ্গী গ্রাম,নদীয়া,গত ৯ই আগষ্ট ২০২৪, সম্প্রতি নদীয়া জেলার অন্তর্গত এলাঙ্গী গ্রামের প্রবীন আনন্দমার্গী শ্রীসন্তোষ কুমার মৃধা প্রয়াত হয়েছেন৷ গত ৯ই আগষ্ট ২০২৪ এলাঙ্গীস্থিত তাঁর নিজ বাসগৃহে আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, প্রতিবেশী ও আনন্দমার্গের সদস্যবৃন্দের উপস্থিতিতে আনন্দমার্গীয় পদ্ধতিতে তাঁর শ্রাদ্ধানুষ্ঠান হয়৷ প্রভাতসঙ্গীত, মানবমুক্তির মহামন্ত্র বাবা নাম কেবলম কীর্তন, মিলিত সাধনা, গুরুপুজা,চরম নির্দেশ ও স্বাধ্যায় এর পর শ্রাদ্ধানুষ্ঠানে পৌরহিত্য করেন কৃষ্ণনগর ডায়োসিস সচিব আচার্য পরাজ্ঞানানন্দ অবধূত৷ আনন্দমার্গের বিধি অনুসারে শ্রাদ্ধানুষ্ঠানের বিষয়ে মূল্যবান আলোচনায় অংশ গ্রহন করেন---নদীয়া জেলা আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের বিশিষ্ঠ তাত্ত্বিক---সুবক্তা শ্রী গোরাচাঁদ দত্ত৷ তাঁর আলোচনা উপস্থিত অতিথিবৃন্দ কর্তৃক ভূয়সী প্রসংসিত হয়েছে৷ এছাড়া কৃষ্ণনগর আনন্দমার্গ স্কুলের অধ্যক্ষা তথা কৃষ্ণনগর ডিটএস --- এল ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা কর্তৃক মূল্যবান আলোচনাও উপস্থিত সকলকে মুগ্দ করেছে৷ সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেছেন নদীয়া জেলার ভুক্তিপ্রধান ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস৷

মেদিনীপুরে আমরা বাঙালীর রাখিবন্ধন অনুষ্ঠান

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত মেদিনীপুর শহরে আমরা বাঙালী ও বাঙালী ছাত্র-যুব সমাজের পক্ষ থেকে পালন করা হল রাখি বন্ধন উৎসব৷ সাথে আর. জি. কর মেডিক্যাল কলেজের তরুণী ডাক্তার-স্টুডেন্ট ধর্ষিত ও নৃশংসভাবে খুন হওয়ার প্রতিবাদ আর সঠিক বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবীতে মিছিল৷ কেরানীটোলা থেকে মিছিল শুরু হয়ে নানুরচকে তরুণ ডাক্তারদের রাখি পরানো, তারপর হসপিটাল/বটতলা চক হয়ে কলেজ রোড, রাজাবাজার পঞ্চুর চক হয়ে জেলা পরিষদ হয়ে বিদ্যাসাগর স্ট্যাচুর কাছে শেষ হয়৷ মিছিলে নেতৃত্ব দেন জেলা ছাত্র সচিব রবীন্দ্রনাথ নন্দী, যুব সচিব অনিমেষ মাহাত৷ উপস্থিত ছিলেন ছাত্র নেতা প্রশান্ত মাহাত, সনাতন নায়েক, শিক্ষক সুব্রত মাইতি, ছিলেন মহিলা সমাজের মণিকা দে, ছন্দশ্রী সাহু, তরুণ ৫কবি মনোজ পাতর, ল ক্লার্ক জয়ন্ত মাইতি প্রমুখ৷ কেন্দ্রীয় কমিটির তরফে উপস্থিত ছিলেন আইন ও তথ্য প্রযুক্তি সচিব রাজু মান্না৷

রাওয়া পরিচালিত সঙ্গীত, নৃত্য ও অঙ্কন প্রতিযোগিতা

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ২৫শে আগষ্ট ২০২৪ তারিখে হুগলী ওম্যান কলেজে শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী রচিত, সুরারোপিত প্রভাত সঙ্গীত অবলম্বনে রেঁণেশা আর্টিষ্ট এ্যাণ্ড রাইটার্স এ্যাসোসিয়েশন (রাওয়া) এর সদস্যগণ দ্বারা পরিচালিত এক সঙ্গীত, নৃত্য ও অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়, এই প্রতিযোগিতায় হুগলী জেলার বহু, স্কুল, কলেজ ও এ্যাকাডেমির ছাত্র ও ছাত্রারা অংশগ্রহণ করেন৷ এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আনন্দমার্গের সন্ন্যাসিনী অবধূতিকা আনন্দ অভিষা আচার্যা ও অবধূতিকা আনন্দগতিময়া আচার্যা৷ স্থানীয় বিধায়ক শ্রীসিত মজুমদার, চুঁচুড়া, প্রাক্তন চেয়ারম্যান শ্রী গৌরকান্তি মুখার্জী, চুঁচুড়া পৌরসভা শ্রী মেঘদূত রায় ভাইস প্রেসিডেন্ট, হাওড়া প্রেস ক্লাব, মৌসুমী বসু চ্যাটার্জী, স্থানীয় কাউন্সিলার৷ বিচারক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন শ্রী লক্ষণ বাগদী শ্রীমতী মিঠুবাগদী (বিশ্বভারতী, শান্তিনিকেতন) শ্রীমতী ঊন্মেষা ঘোষ ও অবধূতিকা আনন্দ অভীষা আচার্যা (কলকাতা)

এই অনুষ্ঠানে আনুমানিক ২৫০জন প্রতিযোগী ও তাঁদের অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন৷ এই রকম মনগ্রাহী ও বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানে পুরষ্কার বিতরণের পর রাওয়া-এর পক্ষ থেকে সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন প্রিয়াংকা দাস৷

ব্লক লেভেল সেমিনার

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ৪ঠা আগষ্ট রবিবার কাঁউরচণ্ডী আনন্দমার্গ স্কুলে কোলাঘাট ব্লক লেভেল সেমিনার অনুষ্ঠিত হল৷ স্থানীয় মার্গী ছাড়াও বিদ্যালয়ের অভিভাবক -অভিভাবিকা, গ্রামবাসী ও বিশিষ্ট জনেরা উপস্থিত হয়েছিলেন৷ মুখ্য প্রশিক্ষক ছিলেন আচার্য কাশীশ্বরানন্দ অবধূত৷ মাঝে মাঝে এধরণের আলোচনাসভা করার জন্য বিশিষ্টজনেরা অনুরোধ রাখলেন৷ অবধূতিকা আনন্দ ভাবাতীতা আচার্যা সুমধুর প্রভাতসঙ্গীত ও কীর্তন পরিবেশন করে সভার ভাবগাম্ভীর্য বৃদ্ধি করেছেন৷ আনন্দমার্গের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে পাঁচ জন ভাই-বোন সাধনা শিখলেন৷

এপ্রসঙ্গে উল্লেখ্য’ এই একই দিনে হলদিয়ায় মহাদেব মাইতির বাসভবনে ‘হলদিয়া ব্লক লেভেল সেমিনার’, রঘুনাথবাড়ি আনন্দমার্গ স্কুলে ‘খণ্ডখোলা পঞ্চায়েত লেভেল সেমিনার’ এবং আগের দিন (৩/৮/২৪) যশোড়া আনন্দমার্গ স্কুলে ‘কেশাপাট পঞ্চায়েত লেভেল সেমিনার’ অনুষ্ঠিত হয়েছে

জন্মাষ্টমীতে মধ্যরাঢ় বিন্দুতে কীর্ত্তন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

২৬শে আগষ্ট’২৪ কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে গুড়িডি আনন্দমার্গ জাগৃতি ভবনে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অখণ্ড বাবা নাম কেবলম নাম-সংকীর্তন মিলিত ঈশ্বর-প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়ের পর মিলিতভাবে কীর্তন পরিক্রমা করে দক্ষিণা(বড়কি গোয়াই) নদী ও কুন্তী(কুপিয়া) নদীর সংযোগস্থল অর্থাৎ মধ্যরাঢ় বিন্দু (পশ্চিমরাঢ়ের বিন্দু) যাওয়া হয়৷ সেখানে মিলিত ঈশ্বর-প্রণিধান করা হয়৷ এই সেই স্থান যেখানে সদাশিব ও শ্রীকৃষ্ণের চরণস্পর্শে ধন্য হয়৷

শ্রীকৃষ্ণ ও তাঁর মূখ্য অবদান- শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তি--- সদাশিবের প্রায় ৩৫০০ বৎসর পরে আবির্ভূত হলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ৷ সেইসময় মানুষের বৈয়ক্তিক গুণগুলো তখনও সামূহিক জীবনে প্রতিফলিত শুরু হয়নি৷ তারা সামূহিক জীবন-যাপন কৌশল তখনও আয়ত্ত করতে পারে নি৷ ভগবান শ্রীকৃষ্ণই প্রথম এই ধরনের ব্যষ্টিস্বাতন্ত্র্য সম্পন্ন মানুষগুলোকে সমষ্টিবদ্ধ আদর্শ জীবন যাপন করার বাস্তব পদ্ধতি শেখালেন৷ যেমন, কোন ব্যষ্টির চিকিৎসা-বিজ্ঞানে বিশেষ ব্যুৎপত্তি রয়েছে৷ এখন যদি এই ব্যষ্টিকে কোন মেডিক্যাল কলেজের দায়িত্বপূর্ণ পদে বসানো হয়, তাহলে তার বৈয়ষ্টিক গুণগুলো সমষ্টি জীবনেও ক্রমশঃ সঞ্চারিত হতে থাকে৷ জীবনের অন্যান্য দিকগুলো সম্বন্ধেও একই কথা প্রযোজ্য৷ একটা ব্যাপক সামাজিক সমন্বয় ঘটানোর চেষ্টা করেছিলেন৷ তৎকালীন ভারতবর্ষে অঙ্গ, বঙ্গ, কলিঙ্গ, সৌরাষ্ট্র, মগধ ইত্যাদি রাজ্যগুলো পৃথক পৃথক অস্তিত্ব বজায় রেখে চলত৷ তারা পরস্পরের মধ্যে যুদ্ধবিগ্রহে লিপ্ত থাকত, কারণ তাদের মধ্যে এক যৌথ মনোভাবের অভাব ছিল৷ তিনি সকলকেই একই ছত্রচ্ছায়ায় এনে তাদের মধ্যে এক সমষ্টি মনোভাবকে সংহত করে ‘‘মহাভারত’’ তৈরী করেছিলেন৷ তিনি ধর্ম ও অধর্মের লড়াইয়ে অর্থাৎ ন্যায় ও অন্যায়ের লড়াইয়ের মাধ্যমে ধর্ম ও ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা করেছেন৷

শ্রাবণী পূর্ণিমা আনন্দমার্গের শুভসূচনা

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

শ্রাবণী পূর্ণিমা আনন্দমার্গের ইতিহাসে একটি মহত্ত্বপূর্ণ দিন আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের স্থাপনা হয় ১৯৫৫ সালে বিহারের মুঙ্গের জেলার রেলওয়ে শহর জামালপুরে৷ সংঘ প্রবর্তক শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার তার প্রস্তুতি শুরু করেন ১৯৩৯ সালের এই শুভদিন থেকে৷ তিনি তখন কলকাতার বিদ্যাসাগর কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র৷ কলকাতার গঙ্গাতীরে কাশীমিত্র ঘাটে সন্ধ্যায় সেই সময়ের কুখ্যাত কালি ডাকাত তথা কালিচরণ বন্দোপাধ্যায়কে আধ্যাত্মিক দীক্ষার মাধ্যমে তাঁর (কালিচরণ) জীবনের আমূল পরিবর্তন করেন৷ পরবর্তীকালে যিনি কালিকানন্দ অবধূত নামে পরিচিতি লাভ করেন৷ ছাত্র শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার ধরাপৃষ্ঠে প্রথম আধ্যাত্মিক দীক্ষার বীজ বপনের মাধ্যমে আধ্যাত্মিক গুরু হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন ও আনন্দমার্গ ভক্তবৃন্দের কাছে আনন্দমূর্ত্তিরূপে প্রতিভাত হন৷ সাড়ে সাত হাজার বছর আগে তারকব্রহ্ম সদাশিবের নির্দেশিত সাধনা পদ্ধতি বিবর্তিত হতে হতে আজ থেকে প্রায় বারশ বছর আগে সম্পূর্ণভাবে বিলুপ্ত হয়ে যায়৷ আনন্দমূর্ত্তিজী বারশ বছর পর সেই বিলুপ্ত সাধনা পদ্ধতিতে শক্তিসম্পাতের দ্বারা নতুনভাবে বিজ্ঞান ভিত্তিক পদ্ধতিতে তথা সমগ্র মানবসমাজের কল্যাণের জন্যে যুগ-উপযোগী ও সহজ-সরলভাবে সর্বসাধারণের মানসাধ্যাত্মিক অনুশীলনের ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন৷ আনন্দমার্গের এই আধ্যাত্মিক অনুশীলন প্রক্রিয়াকে ‘রাজাধিরাজ যোগ’ বলা হয়৷

১৯শে আগষ্ট’২৪ শ্রাবণী পূর্ণিমা উপলক্ষ্যে আনন্দনগর বকুল বিতান আশ্রমে তিনঘণ্টা অখণ্ড বাবা নাম কেবলম কীর্তন, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, স্বাধ্যায়, শ্রাবণী পূর্ণিমার তাৎপর্য ব্যাখ্যা ও নারায়ণসেবার মাধ্যমে পালিত হয়৷

আনন্দনগরে আপেল চাষ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

দেখাগেছে আনন্দনগরের মাটিতে কাজু, বেদনা,আম, কাঁঠাল নেবু,আতা, পেয়ারা ইত্যাদি ফলের চাষ ভালভাবেই হচ্ছে৷ কাজু, ড্রাগন, আঙ্গুর, কমলা,মোসাম্বির চাষও সফল৷ শীত দেশের ফল ‘‘আপেল’’ পরীক্ষামূলকভাবে আনন্দনগরের বাঁশগড় শাখার ফার্ম আধিকারিক আচার‌্য সুরেশানন্দ অবধূত কয়েকটি আপেল গাছ রোপণ করেন৷ প্রথমদিকে গ্রীষ্মের খরতাপে বাঁচানো ছিল চ্যালেঞ্জ৷ ঠিকভাবে সেবাশুশ্রুষার পর ফুল এলো কিন্তু ফল ঝরে পড়ে যেত৷ অবশেষে ফলের স্থায়িত্ব হল৷ ফলের আকার এখন ছোট হচ্ছে৷ স্বাভাবিক আকারের জন্যে প্রয়াস চলছে৷

কিন্তু এখন অন্য চ্যালেঞ্জ হচ্ছে টিয়া পাখি৷ সাধারণত পূর্ণত্ব আপেল সবার পছন্দ৷ টিয়াপাখির কচি ফল থেকেই পছন্দ৷ এর উপায় কি কেউ জানালে কৃতজ্ঞ থাকব৷