August 2023

কানাডায় বিপুল বোটে জয়ী হয়ে এমপি পদে নির্বাচিত হল এক বাঙালি

কানাডার এমপি বব বেনজেন রাজনীতি থেকে গত ডিসেম্বরে অবসর নেওয়ার ফলে এই ক্যালগেরি হেরিটেজ কেন্দ্রটিতে উপ-নির্বাচন করতে হয়৷ স্থানীয় সময় গত সোমবার রাতে ফল প্রকাশিত হলে জানা যায়, কনজারভেটিভ দলের প্রার্থী শুভালয় মজুমদার দুই-তৃতীয়াংশ বোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন৷ অনেক পিছনে পড়ে রয়েছেন শাসক দল লিবারাল পার্টি ও আর একটি দল নিউ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির দুই প্রার্থী৷ প্রসঙ্গত, ২০১৫ থেকে ২০১৯ এই চারবছর এই কেন্দ্র থেকেই  এমপি ছিলেন দেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হার্পার৷ ২০১৯-এর নির্বাচনে জাস্টিন ট্রুডোর লিবারাল পার্টির কাছে কনজারভেটিভ দল হেরে যাওয়ার পরে ইস্তফা দেন তিনি৷

ডেঙ্গির প্রকোপে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের একের পর এক শহরে ডেঙ্গির সংক্রমণ বেড়েই চলেছে৷ প্রথমে শুরু হয়েছিল ঢাকায় এরপর ক্রমে ক্রমে সেটা বরিশাল, চট্টগ্রাম, ও খুলনাতেও ছড়িয়ে পড়েছে৷ সরকারি হিসেব অনুযায়ী প্রায় শতাধিক মানুষ ডেঙ্গিতে মৃত্যুবরণ করেছে এখন তার সম্পূর্ণ হিসাব করা সম্ভব হয়নি৷ কারণ এর সংক্রমণ দিন দিন বেড়েই চলেছে৷

গিনেস বুকে নাম তুলতে গিয়ে দৃষ্টিশক্তি হারালেন নাইজেরিয়ার এক যুবক

কোনকিছু আশ্চর্যজনক বা এ্যাডভেঞ্চার জাতীয় কিছু ঘটনা বা কাজ যদি কেউ করতে সক্ষম হয়ে তাহলে তার নাম গিনেস বুকে তোলা হয়৷ কিন্তু সেটাই কাল হয়ে দাঁড়াল এক যুবকের৷ গিনেস বুকের জন্য কৃতিত্ব স্থাপন করতে গিয়ে সাতদিন ধরে একটানা কেঁদে গেছেন আর এরজন্য যুবকের দৃষ্টিশক্তির ক্ষমতা অনেক ক্ষীণ হয়ে গেছে৷ চিকিৎসকদের মতে তিনি তাঁর আংশিক দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলেছেন৷ যুবকের নাম টেম্বু এবেরে তিনি নাইজেরিয়ার বাসিন্দা৷ জোর করে চোখে জল আনার জন্য নানারকম কলাকৌশলও করেছিল যুবক৷ আর করতেই গিয়েই তিনি টের পান যে তিনি অস্পষ্ট দেখতে শুরু করেছে৷ কে দীর্ঘতম কাঁদতে পারে তা নিয়ে একটি প্রতিযোগিতা চলছিল৷ সেই প্রতিযোগিতাতেই শামিল হয়েছিল

চারলক্ষ বছর আগেও পরিবর্তন হয়েছিল পৃথিবীর জলবায়ু

আনুমানিক চার লক্ষ বছর আগে বরফশূন্য ছিল গ্রিনল্যাণ্ড৷ তুন্দ্রা অঞ্চল তখন ছিল রোদ ঝলমলে, সবুজ অরণ্যে ঢাকা৷ পশুপাখি-পতঙ্গের বাস ছিল সেই সবুজে৷ সমুদ্রের জলস্তর এখনের তুলনায় ৪০ ফুট বেশি ছিল৷ গোটা পৃথিবীর বহু দেশ, যা কি না এখন লক্ষ লক্ষ মানুষের ঘর, সে সময় সমাধিস্থ ছিল সমুদ্রগর্ভে৷

প্রাকৃতিক গ্যাসের খোঁজে আবার হাজার হাজার ফুট গত খুঁড়ছে চিন

হাজার হাজার ফুট গর্ত খোঁড়া আবার শুরু করেছে চিন সকলের এখন এটাই প্রশ্ণ যে কেন বার বার চিন এই কাজ করে চলেছে!

অসমের মুখ্যমন্ত্রীকে রাষ্ট্র-ধর্ম পালনের আহ্বান ‘আমরা বাঙালীর’

অসমের মুখ্যমন্ত্রীর বিভেদমূলক ও প্ররোচনামূলক উক্তির তীব্রনিন্দা করে আমরা বাঙালী দলের অসম রাজ্যসচিব সাধন পুরকায়স্থ বলেন ---সংবিধানের নামে শপথ নিয়ে, যেভাবে সংবিধান বহির্ভূত উক্তি আমাদের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা অনবরত করে চলেছেন, তাতে রাজ্যজুড়ে এক বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে৷ যে কোন সময় সারা অসম অশান্ত হয়ে উঠার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে৷ কখনও খিলঞ্জীয়া, কখনও অসমীয়া, কখনও বাংলাদেশী, কখনও মিঞা ইত্যাদি উক্তি করে এক ন্যক্কারজনক বিভাজনের খেলা শুরু করেছেন৷ অসম একটি বহুভাষিক রাজ্য৷ এখানে বিভিন্ন জাতি, উপজাতির বাসভূমি৷  কে আদি বাসিন্দা আর কে খিলঞ্জীয়া তা সংবিধানে চিহ্ণিত করে দেয় নাই, কিন্তু

বাঙালীর খাদ্যাভ্যাষে ক্যানসারের থাবা

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের অধীন ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিচার্স (আই.সি.এম.আর)–এর মতে বাঙালীর রসনাতেই লুকিয়ে রয়েছে কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের বীজ৷ সারা দেশে সব রকম ক্যান্সারের মধ্যে কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের নজির ১ শতাংশ কম, সেখানে পশ্চিমবঙ্গের সেই অনুপাত ৮ শতাংশের বেশী৷ অর্থাৎ সারা দেশের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ শীর্ষে৷

কাজের দিনে দেদার মাটনরোল, কাবাব, চাউমিন সহ সবরকম ফাষ্টফুড, কব্জিডুবিয়ে পাঁঠার মাংস, এছাড়া রেডমিট, অঢ়েল মশলাদার খাবারের দৌরাত্ম্যই অন্য রাজ্যের তুলনায় বাঙালীর কোলোরেক্টাল ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা ২০গুন বাড়িয়ে দিয়েছে৷ এদের মধ্যে শতকরা ৬৯ জনের মৃত্যু হয়৷

স্বাস্থ্য রক্ষায় নিরামিষ

আমিষের তুলনায় গুণে–মানে ও বৈচিত্র্যে নিরামিষের পাল্লা অনেকখানি ভারী৷ সৃষ্টিকর্তা আমাদের জন্যে সবই উজাড় করে সৃষ্টি করে দিয়েছেন৷ এগুলো চিনে বেছে খাওয়ার দায়িত্ব আমাদেরই৷ বছর জুড়ে প্রচুর শাক–সবজি আর ফলমূলের সম্ভারে পরিপূর্ণ এই প্রকৃতি৷ শাক–সব্জি ও ফলমূলে সব রকমের প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে৷ এছাড়া রয়েছে এ্যাণ্টিক্সিডেণ্টস, যা ফ্রি র‍্যাডিক্যালসকে প্রশমিত করে শরীরকে ক্যান্সারসহ নানা ঘাত–প্রতিঘাত থেকে রক্ষা করে৷ বার্ধক্যের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে নিরামিষ গুরুত্বূপর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে৷ বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেল দেহের তরতাজা ভাব বজায় রাখে, বিশেষ করে ত্বক ও চুলের৷ ছোট বাচ্চাদের নিরামিষ খাওয়া

কু–ৰুদ্ধির খপ্পরে সুৰুদ্ধি রায়

ব্যঞ্জনের বর্গীয় বর্ণমালার আদিতে ‘ক’ বর্গের প্রথম বর্ণ ‘ক’, অন্তে ‘প’ বর্গের শেষ অক্ষর ‘ম’৷ এখন প্রশ্ণ হ’ল, কেন আগে ‘ক’, আর শেষে ‘ম’? এই জগৎ সৃষ্টি–স্থিতি–লয়াত্মক্৷ সৃষ্টির ৰীজ ‘অ’৷ তাই স্বরবর্ণে যত অক্ষর আছে তাদের সৰার আগে ‘অ’৷ আগে সৃষ্টি, তবে তো অন্য কিছু৷ তারপরে পালনের ৰীজ ‘উ’ আর প্রণাশের ৰীজ ‘ম’৷ তাই সৃষ্ট জগৎ এই অ–উ–ম তিন ধ্বনিতে বিধৃত৷ এই তিন ধ্বনির মিলিত নাম ‘ওম্’ (ূউূমঞ্চওম্)৷

                ‘ক’ হ’ল কার্যব্রহ্মের ৰীজ অর্থাৎ পরম ব্রহ্মের একটি অংশ কারণ রূপে রয়ে গেছেন, অন্য অংশটি কার্যরূপ পরিগ্রহ করেছে৷ একটি অংশ Causal, অপর অংশ

তোমার চলার পথে

কৌশিক খাটুয়া

তুমি যা দেখাও

তাই আমি দেখি,

তুমি যা ভাবাও

তাতে নাই কোনো ফাঁকি৷

কুসুম কাননে সুবাস বিলাও

হৃদয় কাব্য ছন্দ মিলাও

তোমার কৃপায় যা মিলে,

তাতেই তুষ্ট থাকি৷

যা পেয়েছি তাহা অনন্য,

কিছুতো নাই বাকি৷

 

হে চির নির্মল---

মালিন্য হতে রেখেছ তফাতে

নিত্য কিরণে ঝলমল,

অহঙ্কারের উত্তরীয় ভেদি

প্রণতঃ চরণে শতদল৷

কল্যাণকামী হে প্রবুদ্ধ---

দেখাও রাতুল চরণতল৷

যে শ্রীচরণ ধৌতকরণে

থাক্‌ ভক্তিপূর্ণ অশ্রুজল৷

যদি হই জাত পঙ্কে---

তুলে নিও তব অঙ্কে