কবিতায় মাইক্রোবাইটাম

লেখক
সমরেন্দ্রনাথ ভৌমিক

ভাব ও জড়ের মধ্যে অতি সূক্ষ্ম সত্তা

           আছে বিদ্যমান৷

এই সত্তারই প্রভাতরঞ্জন প্রথম

           দিলেন সন্ধান৷৷

বিজ্ঞানীরা হতাশ হ’য়ে যুগ যুগান্ত ধরে

           করছে প্রাণের সন্ধান৷

অবশেষে জানা গেল ‘মাইক্রোবাইটামই’

           সঞ্চারিছে জড়ের বুকে প্রাণ৷৷

মানবদেহের গোপন  ঘাঁটি দুই চক্র

মূলাধার আর স্বাধিষ্ঠান৷

নেগেটিব মাইক্রোবাইটামরা দুইচক্রে

     অধিক করে অবস্থান৷৷

পাকস্থলী, কিডনী, লিভার কোটিতে সৃজন

     করে নানা রোগ এরাই৷

এই কথাটা সবার আগে ভালভাবে

     বুঝে নেওয়া চাই৷৷

নাভিদেশে মণিপুর গুণে রাজসিক

     জেনে নিও ভাই৷

পজিটিব -নেগেটিব মাইক্রোবাইটা

     এবে গমন করে তাই৷৷

অনাহত, বিশুদ্ধ আর আজ্ঞাচক্র৷

     সাত্ত্বিক গুণের হয়৷

এই হেতু এই চক্রে নেগেটিব মাইক্রোবাইটামের

     বিচরণ ক্ষেত্র নয়৷৷

জীবদেহে পজিটিব মাইক্রোবাইটা প্রবেশিলে

     স্বস্তিৰোধ হয়৷

নেগেটিব মাইক্রোবাইটা শরীরের পক্ষে

     মোটেই ভাল নয়৷