February 2022

কানপুরের পিচে রান পেতে মরিয়া রাহানে

টেস্ট ক্রিকেটেই একজন ক্রিকেটারের টেকনিক আর মানসিকতার সবের্বাচ্চ পরীক্ষা নিতে পারে৷ এখানে দিনের তিনটি পর্বে ম্যাচ পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকে৷ কখনও একদলের পক্ষে, কখনও অন্য দলের৷ আর দীর্ঘ সময় ধরে মনঃসংযোগ ধরে রাখাটাও ম্যাচের ফল  ঠিক করে দেয়৷ ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরে এবারে টেস্ট দ্বৈরথে মুখোমুখি হচ্ছে ভারত ও নিউজিল্যাণ্ড৷ দু’দলেরই ‘স্প্রিন্টার’রা জায়গা ছেড়ে দিয়েছে দুরপাল্লার দৌড়বীরদের৷ যাদের প্রয়োজন হবে এই পাঁচদিনের টেস্টে৷ যে ফর্ম্যাট একজন ক্রিকেটারের সর্র্বেচ্চ পরীক্ষা নেয়৷

বুমোসকে নিয়ে স্বপ্ণ দেখছে সবুজ-মেরুন

কৃষ্ণের কাছে দলের জেতাটাই আসল, গত বুধবার স্পষ্ট বোঝা গেছে ম্যাচ দেখে৷ সবুজ মেরুনের ‘গোলমেশিন’ জানান ‘‘আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দলের জয়৷ গোল করে বা করিয়ে , অথবা রক্ষণে নেমে দলকে সাহায্য করে৷ যে কোন ভূমিকাই পালন করার জন্য তৈরি আমি৷’’ ডার্বিতে ব্যক্তিগত লক্ষ্য কী?

রাজনৈতিক গণতন্ত্রের বিষময় ফল অর্থনৈতিক বৈষম্য প্রাউটের দাবী অর্থনৈতিক গণতন্ত্র

প্রাউটিষ্ট ইয়ূনিবার্র্সলের কেন্দ্রীয় সংঘটন সচিব আচার্য প্রসূনানন্দ অবধূত এক আলোচনায় বলেন-দেশে স্বাধীনতার পর থেকে গণতন্ত্রের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করা হচ্ছে৷ জনগণকে রাজনৈতিক গণতন্ত্রের সারবত্তা বুঝিয়ে কাগজে কলমে বোটাধিকার দিয়ে অর্থনৈতিক অধিকার ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে৷ জনগণ বোটাধিকারও কতটা পেয়েছে তাও সম্প্রতি ত্রিপুরা পুরনির্বাচনে প্রকাশ পেয়েছে৷ তিনি বলেন ভারতে গণতন্ত্রের নামে যে শাসন ব্যবস্থা চলছে---প্রাউটের ভাষায় তা হলো---‘‘চোখ-ধাঁধানো শোষণমূলক ব্যবস্থা৷’’

গণতন্ত্রের প্রধান স্তম্ভগুলো দিন দিন নড়বড়ে হচ্ছে

আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত

ভারতে কদর্য রাজনীতি ও দুর্নীতি ব্রিটিশ আমলেই শুরু হয়েছে৷  অহিংসা ও গণতন্ত্রের মুখোশের আড়ালে স্বৈরাচারী একনায়কতন্ত্র সেদিনই কংগ্রেসের মধ্যে আত্মপ্রকাশ করেছিল৷ বিশেষ করে আদর্শে ও কর্তব্যে অটল সুভাষচন্দ্রের জেদী আপোষহীন মনোভাবকে মেনে নেওয়া সম্ভব হয়নি কংগ্রেসের আপোষকামী সুবিধাবাদী নেতৃত্বের পক্ষে৷  তাই সুভাষকে কংগ্রেস থেকে উচ্ছেদ করতে স্বৈরাচারের পথই তারা বেছে নিয়েছিল৷

‘কৃষ্ণ’ নামের একাধিক ব্যাখ্যা

আজ গীতার একটা শ্লোক নিয়ে আলোচনা করব৷ শ্লোকটাকে গাইডিং বা কন্ড্রোলিং শ্লোকও বলতে পার৷ ব্যাখ্যাটা বিস্তৃতভাবেই করব৷ ধৃতরাষ্ট্রঃ উবাচ (ধৃতরাষ্ট্র বললেন) –

‘‘ধর্মক্ষেত্রে কুরুক্ষেত্রে সমবেতা যুযুৎসবঃ৷

মামকাঃ পাণ্ডবাশ্চৈব কিমকুর্বত সঞ্জয়৷৷’’

শিক্ষার পদ্ধতি

শিক্ষাদানের পদ্ধতি  কীরকম হওয়া উচিত তা চিরকালেরই এক জটিল প্রশ্ণ৷ মানুষের মনের ওপর পরিবেশের প্রভাব অপরিসীম৷ যে পরিবেশে একজন জন্মায়, বেড়ে ওঠে, তার প্রভাব জীবনের শেষক্ষণ পর্যন্ত সেই মানুষটির ওপর কার্যকরী থাকে৷ একজন যেভাবে শিক্ষা পেল সেই অনুযায়ী তার মানসিক সংরচনাও তৈরী হয়৷ আর মানুষের জীবনে শারীরিক সামর্থ্যের চেয়ে মানসিক ক্ষমতার প্রভাব অনেকগুণ বেশী শক্তিশালী ৷

অর্থনৈতিক গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা চাই

আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত

প্রচলিত অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে থেকেই  বিভিন্ন ভাবে কি কেন্দ্রীয় সরকার কি রাজ্য সরকার দরিদ্র্য জনসাধারণের সমস্যা সমাধানের নামে নানান পাঁয়তারা কষছেন, নানা ধরণের চমক দিয়ে চলেছেন৷ কিন্তু স্বাধীনতার পর ৭৪ বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেল আজও গরীব জনসাধারণের দুর্দশার অন্ত নেই৷ আসলে পুঁজিবাদ বা মার্কসবাদ–এদের কোনটাই দরিদ্র্য মানুষের যথাযথ কল্যাণ করতে পারবে না৷ প্রাউটের অর্থনৈতিক গণতন্ত্রই একমাত্র বিকল্প৷

দলীয় স্বার্থে ক্ষত-বিক্ষত গণতন্ত্র

নিরেপক্ষ

সংবিধান দিবস উপলক্ষ্যে প্রবীন প্রাউটিষ্ট প্রভাত খাঁ’র প্রতিবেদন

২৬শে নভেম্বর হলো পবিত্র  সংবিধান দিবস এই দিনে মহান্‌ দেশনেতা বি.আর. আম্বেদকর বিভিন্ন দেশের সংবিধানের সারমর্মগুলি গ্রহণ করে ভারতের মৌলিক আদর্শকে সামনে রেখে ভারতের সংবিধান রচনা করেছিলেন৷ এটি একটি অভিনব সংবিধান যা সর্বাপেক্ষা বৃহত্তম সংবিধান বলে পরিচিত যদিও এর অনেক ত্রুটি বিচ্যুতি আছে, যা সংশোধন হওয়া প্রয়োজন৷ সংসদে গরিষ্ঠতার জোরে শাসকদল সংবিধানকে নিজের ইচ্ছামতো ব্যবহার করে৷ যা গণতন্ত্রের পক্ষে এক অশনি সংকেত৷

নেতৃত্বের সংকট

সায়ন চক্রবর্ত্তী

আজকাল আমরা একটি জটিল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে চলছি৷ সর্বস্তরেই এক অরাজগতা বিরাজ করছে---কেমন যেন একটি ডামাডোল অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে৷ সমাজটা চরম নেতৃত্ব-সঙ্কটে ভুগছে৷ শিক্ষা, সংস্কৃতি, বিজ্ঞান-অর্থনীতি, ধর্ম-রাজনীতি সমাজের প্রতিটা ক্ষেত্রে চলছে নেতৃত্বের চরম সংকট৷

একটা উদাহরণ নেওয়া যাক---আমরা সবাই জানি  যে একটা মোটর গাড়ীকে ভালোভাবে চলতে হলে---

 প্রথমত গাড়ীটিকে ভাল সচল অবস্থায় থাকতে হবে৷

২য়) গাড়ীতে পর্যাপ্ত জ্বালানী থাকতে হবে৷

৩য়) গাড়ীটি উন্নত প্রযুক্তির দ্রুতগতি সম্পন্ন হবে৷

৪থ) গাড়ী চলার রাস্তাটা ভালো হতে হবে৷

মানব দেহে মাইক্রোবাইটামের প্রভাব

শ্রী সমরেন্দ্রনাথ ভৌমিক

মাইক্রোবাইটাম হ’ল জৈব জীবনের গূঢ় রহস্য৷ পরমপুরুষ (সদ্‌গুরু) অজস্র মাইক্রোবাইটাম সৃটি করে চলেছেন ও ব্যবহার করে চলেছেন৷ এখন এই মাইক্রোবাইটাম কার্য অনুযায়ী তিন প্রকারের হয়৷ এরা হল -    

(১) মিত্র মাইক্রোবাইটাম (ফ্রেন্ডস্‌ মাইক্রোবাইটাম বা পজিটিভ মাইক্রোবাইটাম)

(২) অরাতি মাইক্রোবাইটাম (এনিমি মাইক্রোবাইটাম বা নেগেটিভ মাইক্রোবাইটাম)

(৩) নিরপেক্ষ মাইক্রোবাইটাম (নিউট্রাল মাইক্রোবাইটাম)