সংবিধান সংশোধন
আজকের পৃথিবীতে সকল দেশের সংবিধানেরই কম–বেশী সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে৷ সংবিধান প্রসঙ্গে কতকগুলো বিশেষ বিশেষ সংশোধনের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে৷
আজকের পৃথিবীতে সকল দেশের সংবিধানেরই কম–বেশী সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে৷ সংবিধান প্রসঙ্গে কতকগুলো বিশেষ বিশেষ সংশোধনের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে৷
১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারী বাঙলার ইতিহাসে–এখন আর শুধু বাঙলার ইতিহাসে নয় পৃথিবীর ইতিহাসেই এক স্মরণীয় দিন৷
বামফ্রন্ট আমলে রাত্রে আমি থাকতাম নোতুন পৃথিবী পত্রিকা কার্যালয়ে৷ হঠাৎ স্থানীয় থানার একজন সাবইন্সপেক্টর কয়েকজন পুলিশ নিয়ে রাত্রে অফিসে আসেন৷ তখন অনেক রাত আমি একটি বড়ো টেবিলে সবেমাত্র শুয়েছি৷ তখন ওনারা এসে দরজা খুলতে বলেন৷ আমি খুলে দিই৷ তিনি কার্যালয় সার্চ করতে এসেছেন রাজ্য সরকারের নির্দেশে৷ তখন ছিল বামেদের রাজত্ব৷ আমি জিঙ্গাসা করি কি কারণে এসেছেন তদন্ত করতে৷ তখন তিনি বলেন সরকারের নির্দেশ তাই এসেছি৷ আর বলেন একটি কথা তা হলো আপনারা শাসনে এলে আপনাদের আদেশে ও আমরা আসবো তদন্ত করতে৷ তিনি ভালো করে খুঁজে পেতে চলে গেলেন আমাদের ধন্যবাদ দিয়ে৷ সেটা ছিল বামেদের শাসন৷ আজ শাসনে এসেছেন তৃণমূল দল৷ এখন সকলে
গুজরাতের গির অরণ্যে ভারতবর্ষে একমাত্র সিংহের বাসভূমি৷ এতদিন আমরা জানতাম৷ কিন্তু এবার সিংহের দ্বিতীয় বাসভূমির দেখা মিলল গুজরাতের বরডা জঙ্গলে৷ তাও আবার ১৪৪ বছর পর৷ এই সংবাদে রীতিমতো হইচই পড়ে গেছে৷ কারণ ওই বরডা অঞ্চলে ১৮৭৯ সালে শেষবারের মতো সিংহের দেখা মিলেছিল৷ প্রায় দেড়শো বছর পর জঙ্গলে পশুরাজের আগমণ হলে তা বনদপ্তরের পক্ষে সত্যিই খুশীর খবর৷
এশিয়া মহাদেশের মধ্যে গুজরাতের গির অরণ্যে সিংহের সবচেয়ে বড় বিচরণভূমি৷ এই জাতীয় উদ্যান এক হাজার ৪১২ বর্গ মিটার বিস্তৃত গির অরণ্যে প্রায় ৩২৫-৩৫০টির মতো সিংহ রয়েছে বলে ২০১৯ সালের শুমারীতে জানা গিয়েছিল৷
ভারতবর্ষে মহিলাদের কর্কটরোগে (ক্যান্সার) শীর্ষস্থানে রয়েছে ব্রেষ্ট ক্যানসার৷ প্রতি ১০০জন মহিলার মধ্যে ১৮.৪ শতাংশ মহিলা ভুগছেন ব্রেষ্ট ক্যান্সারে৷ দ্রুত ছড়িয়ে পড়া এই ব্রেষ্ট ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে বাড়ছে৷ ব্রেষ্ট ক্যানসার ছড়িয়ে পড়া রুখতে রোগীকে দ্রুত চিহ্ণিত করে ছয়টি জেলায়, রাজ্য সরকার পাইলট প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে রোগীদের দ্রুত চিকিৎসা পরিষেবা দিতে৷ কলকাতার বোস ইনস্টিটিউট, পিজি হাসপাতাল, মানিকতলা, ই.এস.আই হাসপাতাল ও পুরুলিয়ার সিধো কানহো বিরসা বিশ্ববিদ্যালয় ---এই চারটি প্রতিষ্ঠানের গবেষকরা ব্রেস্ট ক্যানসারের জন্য দায়ী ঘাতক কোষ আবিষ্কার করেছেন৷
দুমাসের একরত্তি এক শিশু টানা ১২৮ ঘন্টা ধবংসস্তুপে আটকে থাকার পরে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার হল৷ এমনই অলৌকিক ঘটনা ঘটেছে ভূমিকম্প কবলিত তুরস্কের হাতায়ে শহরে৷ তুরস্কের সংবাদদাতার খবর অনুযায়ী ওই শিশুটির পাশাপাশি ভূমিকম্পের পাঁচদিন পরে একটি দুবছরের শিশুকন্যা, একজন ৬ মাসের অন্তঃসত্তা ও একজন সত্তরোধর্ব বৃদ্ধাকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে৷
সন্তানের নাম ঠিক করতে মনোমত নামের খোঁজে দম্পতির অনেক কালঘাম ছুটে যায়৷ প্রত্যেক দম্পতির মানসিক চিন্তাধারা অনুযায়ী নানাভাবে এমন নামের খোঁজ করতে থাকে যা হবে একেবারে ব্যতিক্রমী৷ অন্যকারও সঙ্গে সে নাম মিলবে না৷ এজন্যে কেউই ছোটেন জ্যোতিষী বা কুলগুরুর কাছে৷ কেউ বা শব্দকোষের সাহায্য নেন৷ কোন কোন দম্পতি আবার মা বাবার নামের আদ্যাক্ষর দিয়ে অর্থহীন নাম রাখেন৷ এতসব ঝঞ্চাটে না গিয়ে একেবারে অন্যরকম পদ্ধতি বের করেন কর্ণাটকের ভদ্রাপুরের হাক্কি পিক্কি অদিবাসী সম্প্রদায়৷ নামকরণে তারা এক আজব রীতি চালু করেছে৷ ১৫ বছর ধরে চলছে তাদের এই আজব নামের পদ্ধতি৷ নামের তালিকায় রয়েছে কফি, গুগল, ব্রিটিশ, হাইকোর্ট, সুপ্রিমকো
ক্রালপোরার ব্লক মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ মীর মহম্মদ সফি জানিয়েছেন,জন্মু কশ্মীরের প্রত্যন্ত কেরান প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শুক্রবার রাতে প্রসব সংক্রান্ত একাধিক জটিলতা নিয়ে এক অন্ত্বঃসত্তা ভর্তি হয়েছিলেন৷ কিন্তু প্রবল তুষারপাতের কারণে কুপওয়ারার বাকি অংশ থেকে কেরান বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল৷ এই কারণে অন্য জায়গা থেকে ডাক্তাররাও আসতে পারছিলেন না৷ এমতাবস্থায় সহায় হয়ে দাঁড়াল হোয়াটস্এ্যাপ কল৷ ভিডিও কলে হাসপাতালে নার্সদের পরামর্শ দিলেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা৷ সেই পরামর্শ মেনে নার্সরা ওই অন্তঃসত্তার প্রসব করালেন৷
গার্লস প্রাউটিষ্টের ভুক্তি প্রধান অসীমা মাইতি ও হুগলি ডায়োসিস এর ডি.এস.এল অবধূতিকা আনন্দ দ্যুতিময়া ও অবধূতিকা আনন্দরেখা দিদি চন্দননগরের কিছু দুঃস্থ মানুষকে কম্বল বিতরণ করেন৷ এছাড়াও মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়৷ ডক্টর মৃণাল কান্তি রায় চিকিৎসা শিবিরের দুঃস্থ রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা করেন ও কিছু দুঃস্থ মানুষকে ফ্রি তে ওষুধ দেওয়া হয়৷ সমস্ত কিছুর আয়োজক ছিলেন অসীমা মাইতি৷
গত ২৯শে জানুয়ারী পুরুলিয়া জেলার আনন্দনগরস্থিত পোগরোয় গার্লস প্রাউটিষ্ট ভবনে স্থানীয় মহিলাদের নিয়ে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়৷ আলোচনার বিষয় ছিল ‘‘প্রাউটের দৃষ্টিতে নারীর আর্থিক স্বয়ম্ভরতা অর্জন৷ এ বিষয়ে বক্তব্য রাখেন গার্লস প্রাউটিষ্টের গ্লোবাল হেড অবধূতিকা আনন্দ বিমোহা আচার্যা৷ সভার শেষে গার্লস প্রাউটিষ্টের পক্ষ থেকে দুঃস্থ মহিলাদের কম্বল বিতরণ করা হয়৷