দেশে দেশে আনন্দমার্গ

অখণ্ড কীর্ত্তন

গত ৮ই ফেব্রুয়ারী বীরভূম জেলার সিউড়ি ১ নং ব্লকের কচুরজোরের কাছে মহবনা গ্রামের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী শ্রদ্ধেয়া অর্চনা দাসের বাসভবনে বাবা নাম কেবলম্ মহামন্ত্রের অখণ্ড নাম সংকীর্ত্তন হয়৷ কীর্ত্তন পরিচালনা করেন মানবেন্দ্র ঘোষাল, কেশব চন্দ্র সিন্হা, রবি ঘোড়াই প্রমুখ৷ অখণ্ড কীর্ত্তনের পর কীর্ত্তন মহিমা ও আনন্দমার্গের আদর্শ সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন অবধূতিকা আনন্দ তন্ময়া আচার্যা৷

হুগলীর গোবরআড়া গ্রামে কীর্ত্তন

নিজস্ব সংবাদদাতা, পুঁইনান ঃ গত ২৬শে জানুয়ারী হুগলী জেলার ধনেখালি ও পুঁইনানের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত গোবরআড়া গ্রামে প্রশান্ত নন্দীর গৃহে তিন ঘণ্টা ব্যাপী অখণ্ড বাবা নাম কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ নিকটস্থ আনন্দমার্গের সকল সাধক-সাধিকা ও জেলার অন্যান্য স্থানের সাধক-সাধিকাদের উপস্থিতিতে কীর্ত্তনস্থলে এক ভক্তিপূর্ণ পরিবেশের সৃষ্টি হয়৷ কীর্ত্তন পরিবেশন করেন দিলীপ সাঁতরা, কনক সাউ, বিন্দু মণ্ডল, চন্দনা সেন ও দেবাশীষ ধর৷ কীর্ত্তন সম্বন্ধে বক্তব্য রাখেন ব্রহ্মচারিণী অনিন্দা আচার্যা ও অসীম ঘোষ৷ কীর্ত্তন শেষে দুঃস্থ গ্রামবাসীর হাতে বস্ত্র ও কম্বল তুলে দেওয়া হয়৷

মুর্শিদাবাদে সেমিনার

নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ মুর্শিদাবাদের কান্দি আনন্দমার্গ স্কুলে আনন্দমার্গের এক সেমিনারের আয়োজন করা হয় ৷এখানে প্রশিক্ষকরূপে আচার্য রবীশানন্দ অবধূত সমবেত আনন্দমার্গীদের সামনে আনন্দমার্গের আদর্শের বিভিন্ন দিক সম্বন্দে আলোচনা করেন৷
নীলকণ্ঠ দিবস উদ্যাপন

২৫শে ফেব্রুয়ারী আনন্দমার্গ স্কুলের নিউ ব্যারাকপুরে আনন্দমার্গের সেমিনার

নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ গত ২৫ ও ২৬শে ফেব্রুয়ারী নিউ ব্যারাকপুর আনন্দমার্গ স্কুলে আনন্দমার্গের সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়৷ এটি হল সেকেণ্ড ডায়োসিস স্তরের সেমিনার৷ এখানে প্রশিক্ষক ছিলেন আচার্য তন্ময়ানন্দবার্ষিক সাংসৃকতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়৷ বিদ্যালয়ের শিশুদের ছড়া, আবৃত্তি, নাচ, গান উপস্থিত সবাইকে মোহিত করে দেয়৷ এই অনুষ্ঠানে শিক্ষা বিভাগের আধিকারিক শ্রী সুশেন মল্লিক তাঁর বক্তব্যে আনন্দমার্গের আদর্শ ও স্কুলের শিক্ষাপদ্ধতির ভূয়সী প্রশংসা করেন৷ অনুষ্ঠানে ডিগলিপুরের ইলেক্ট্রিক ডিপার্টমেণ্টের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়র শ্রী নারায়ণ পাড়ুই সহ বহু বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী উপস্থিত ছিলেন৷ এই অনুষ্ঠানে আনন্দমার্গের আদর্শ ও

আন্দামানের ডিগলিপুরে আনন্দমার্গের সেমিনার

ডিগলিপুর আনন্দমার্গ স্কুলে গত ২৪, ২৫ ও ২৬শে ফেব্রুয়ারী আনন্দমার্গের সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়৷ প্রথম দিন যথারীতি অখণ্ড কীর্ত্তন ও মিলিত সাধনা দিয়ে সেমিনারের উদ্বোধন হয়৷ সেমিনারে প্রধান প্রশিক্ষকরূপে উপস্থিত ছিলেন আচার্য বোধিসত্তানন্দ অবধূত ও আচার্য দীপাঞ্জনানন্দ অবধূত৷ তাঁরা আনন্দমার্গ দর্শন ও সাধনামার্গের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন৷ মানুষের দৈহিক ও মানসিক ও আত্মিক বিকাশের জন্যে অষ্টাঙ্গিক যোগ সাধনার বিষয়েও তাঁরা আলোচনা করেন ও নবাগতদের সাধনা শেখান৷

হুগলীতে এ্যামার্টের চিকিৎসা শিবির

গত ৫ই ফেব্রুয়ারী আনন্দমার্গ ইয়ূনিবার্সাল রিলিফ টীম (এ্যামার্ট)-এর হুগলী শাখার পক্ষ থেকে পোলবা ব্লকের মুসোর গ্রামে এক চিকিৎসা শিবির অনুষ্ঠিত হয়৷ এই শিবিরে ২৫০ জনের অধিক শিশু থেকে বৃদ্ধ বিভিন্ন বয়সের গ্রামবাসীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও চিকিৎসা পরিষেবা প্রদান করা হয়৷ শিবিরে চিকিৎসক রূপে উপস্থিত ছিলেন ডাঃ মৃণাল কান্তি রায়, ডাঃ মধুসূদন প্রামাণিক ও ডাঃ প্রদীপ বিশ্বাস৷ পুঁইনান আনন্দমার্গ স্কুলের শিক্ষকবৃন্দ ও অন্যতম শুভানুধ্যায়ী মুসোর গ্রামের রহমান ভাইয়ের ব্যবস্থাপনায় এই চিকিৎসা শিবির সুষ্ঠুভাবে সুসম্পন্ন হয়৷ শিবির শেষে বেশ কয়েকজন দুঃস্থ গ্রামবাসীর হাতে কম্বল তুলে দেওয়া হয়৷

শীতকালে হুগলীতে অ্যামার্টের কম্বল প্রদান

নিজস্ব সংবাদদাতা, চুঁচুড়া ঃ আনন্দমার্গের রিলিফ টীম অ্যামার্টের হুগলী শাখার পক্ষ থেকে জেলার বিভিন্ন গ্রামে জানুয়ারীর শেষ দিকে প্রায় এক শত কম্বল দুঃস্থ নারী-পুরুষের হাতে তুলে দেওয়া হয়৷ কম্বলগুলি সংগ্রহ করা হয় জেলার প্রবীণ আনন্দমার্গী শঙ্কর ঘোষ মহাশয়ের নিকট থেকে৷ এই কম্বলগুলি প্রদান করা হয় ঝাউবাঁধ, পুরোট, গোবরআড়া, মুশোর, মিলচিতা, চুঁচুড়ার সত্যপীড়তলা প্রভৃতি এলাকায়৷ যাদের ব্যবস্থাপনায় কম্বলপ্রদান কর্মসূচীটি সফল হয় তাঁরা হলেন যথাক্রমে পাঁচু রুইদাস, সরস্বতী কোলে, প্রশান্ত নন্দী, সুশান্ত নন্দী, শান্তনু বাগুই, মানস মণ্ডল, রঞ্জন দে, বাবাই দাস, অমিয় নন্দী প্রমুখ৷ এই অনুষ্ঠানগুলিতে উপস্থিত ছিলেন মহাদে

শীতকালে হুগলীতে অ্যামার্টের কম্বল প্রদান

আনন্দমার্গের রিলিফ টীম অ্যামার্টের হুগলী শাখার পক্ষ থেকে জেলার বিভিন্ন গ্রামে জানুয়ারীর শেষ দিকে প্রায় এক শত কম্বল দুঃস্থ নারী-পুরুষের হাতে তুলে দেওয়া হয়৷ কম্বলগুলি সংগ্রহ করা হয় জেলার প্রবীণ আনন্দমার্গী শঙ্কর ঘোষ মহাশয়ের নিকট থেকে৷ এই কম্বলগুলি প্রদান করা হয় ঝাউবাঁধ, পুরোট, গোবরআড়া, মুশোর, মিলচিতা, চুঁচুড়ার সত্যপীড়তলা প্রভৃতি এলাকায়৷ যাদের ব্যবস্থাপনায় কম্বলপ্রদান কর্মসূচীটি সফল হয় তাঁরা হলেন যথাক্রমে পাঁচু রুইদাস, সরস্বতী কোলে, প্রশান্ত নন্দী, সুশান্ত নন্দী, শান্তনু বাগুই, মানস মণ্ডল, রঞ্জন দে, বাবাই দাস, অমিয় নন্দী প্রমুখ৷ এই অনুষ্ঠানগুলিতে উপস্থিত ছিলেন মহাদেব কুণ্ডু, জয়দেব ঘোষ ও ভুক্তি

বীরভূমের ইন্দাসে ধর্মসভা

ষাট বছর পূর্বে ১৯৫৭ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারী মহাসম্ভূতি পরমপুরুষ শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী কৃপা করে ইন্দাস গ্রামে পদার্পণ করেছিলেন৷ তিনি ১৬ই ফেব্রুয়ারী অধ্যাত্ম পিপাসু ভক্তবৃন্দের মাঝে আধ্যাত্মিকতা বিষয়ে প্রবচন দেন ও বরাভয় মুদ্রায় আশীর্বাদ করে সবাইকে কৃতার্থ করেন৷ সেই পূণ্য স্মৃতি উপলক্ষ্যে প্রয়াত আচার্য দেবনারায়ণ ঘোষালের পুত্র-কন্যাদের উদ্যোগে ও ইন্দাসের মার্গীভাইবোনেরা সবাই মিলে ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারী দুই দিন ব্যাপী ধর্মসভার আয়োজন করেন৷ ১৫ই ফেব্রুয়ারী সকাল ৮টা থেকে ইন্দাস আনন্দমার্গ আশ্রমে শুরু হয় ২৪ ঘণ্টা ব্যাপী অখণ্ড নাম সংকীর্ত্তন বীরভূম জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে আনন্দমার্গী ও বহু ভক্তবৃন্দ সেই