October 2023

আমি কেমন সেয়ানা মেয়ে

 

প্রাচীনকাল থেকেই ভাশুর শ্বশুরের তুল্য পূজ্য রূপেই গণ্য হয়ে এসেছে৷ তাই ভাশুরের সম্ৰোধনসূচক সাম্মানিক শব্দ হচ্ছে ৰড় ঠাকুর/বট্ঠাকুর৷ কিন্তু প্রাচীনকালে সামাজিক বিধি ছিল এই যে ভাশুরকে ছোঁয়া চলে না৷ এ সম্পর্কে একটা গল্প আছে৷  ঘটনাটি  ঘটেছিল মানাদে  (মহানাদ)*৷ তাড়াতাড়ি বলছি শোনো৷

পঁয়ত্রিশোর্দ্ধ ফুটবল টুর্ণামেন্ট

২৪শে সেপ্ঢেম্বর,২৩ প্রাক্তন ফুটবল প্লেয়ারদের মনোরঞ্জন ও সম্মানার্থে পঁয়ত্রিশোর্দ্ধ নক্‌-আউট ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় আনন্দনগর প্রাইমারী স্কুলের মাঠে৷ বিজয়ী দলকে ১০,০০০ (দশহাজার) টাকা ও রানার্সআপকে ৮,০০০ (আট) হাজার টাকা দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়৷ মোট আটটি টীম প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে৷ (১) এস.এস.এসি.আনন্দনগর, (২) এস.এফ.সি দাড়িকুড়ি (৩) কে.এফ.সি কোষাঙ্গি (৪) শিখরট্যাঁড় (৫) আসু-১১,পুরুলিয়া (৬) গুড়িডি নবীন জাগ্রত সংঘ (৭) আবোডো আবোগা জনম দিশম পুরাণডি (৮) আর.এফ.সি রামনগর৷ চ্যাম্পিয়ান হয় রামনগর ও রানার্স হয় শিখরট্যাঁড়৷

 

গার্লস ফুটবল প্রতিযোগিতা

গার্লস ভলান্টিয়ার্স কলকাতা আয়োজিত ১৭ই সেপ্ঢেম্বর,২৩ অবধূতিকা আনন্দপ্রচেতা আচার্যা স্মরণে একদিবসীয় নক---আউট গার্লস ফুটবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় মধ্যআনন্দনগর আনন্দমার্গ প্রাইমারী স্কুল প্রাঙ্গণে৷ ছয়টি দল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে যথাক্রমে---বাঙ্গিডিরি বনাম গুরুকুল কোটশিলা, ধাধিকা-মোহালিটোলা বনাম কদম ঝরা,পগরো, (কেদারট্যাঁড় মহিলা ফুটবল ক্লাব), জয়পুর বনাম আনন্দনগর৷ বিজয়ী চ্যাম্পিয়ান টীমকে পাঁচ হাজার টাকা ও চ্যাম্পিয়ান ট্রফি আর রানার্স টীমকে চার হাজার টাকা ও রানার্স ট্রফি দেওয়া হয়৷ এছাড়া সর্বশ্রেষ্ঠ খেলোয়াড়, গোলরক্ষক, গোলদাতা ও অন্যান্যদের পুরস্কৃত করা হয়৷ বিজয়ী চ্যাম্পিয়ান হয় (কেদাট্যাঁড় মহিলা

জেলা ফুটবল লীগ

গত ১৮ই সেপ্ঢেম্বর,২৩ ডিষ্ট্রিক্ট মানভূম (পুরুলিয়া) স্পোর্টস এ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত ‘বি’ ডিভিশন লীগের দ্বিতীয় পর্যায় নক আউট ফুটবল প্রতিযোগিতায় প্রথম রাউণ্ডে স্পিরিচ্যুয়ালিষ্ট স্পোর্টস এণ্ড এডভেঞ্চারস ক্লাব বনাম কেইতকা ফুটবল ক্লাব এর মধ্যে  অনুষ্ঠিত হয় পুরুলিয়া সিমুলিয়া মাঠে৷ ফুটবল ম্যাচ কে.এফ.সি অনেক পুরনো ক্লাব৷ খেলার নির্ধারিত ৭০ মিনিটের মধ্যে গোল শূন্য থাকে৷ অবশেষে ট্রাইবেকারে ৪-৩ গোলে আনন্দনগর জয়ী হয়৷ এই জয়ের ফলে আনন্দনগর সুপার সিক্স এ উঠেছে৷

মানব আধারে দানব

পত্রিকা প্রতিনিধি

বৈচিত্র্যময় এই জগতে আমরা নানান ধরণের বস্তু দেখতে পাই৷ তাদের প্রত্যেকেরই কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য বা গুণ আছে যা দেখে আমরা সেই বস্তুটিকে চিনতে পারি৷ যেমন আগুনের বৈশিষ্ট্য হ’ল তাপ ও আলো দেওয়া, জলের বৈশিষ্ট্য হ’ল ভেজানো বা নীচের দিকে গড়িয়ে যাওয়া৷ বস্তুর এই বিশেষগুণ বা বৈশিষ্ট্যকেই তার ধর্ম বলে৷

দিল্লির দয়ার দানে নয় বাঙলার সম্পদেই বাঙলার উন্নয়ন সম্ভব

প্রবীন প্রাউটিষ্ট নেতা শ্রী প্রভাত খাঁ সম্প্রতি বাঙলার প্রাপ্য আদায় করতে দিল্লি রাজ্য সংঘাত সম্পর্কে বলেন--- স্বাধীনতার  পর থেকে আজ পর্যন্ত নেহেরু থেকে নরেন মোদি সরকার সব আমলেই বাঙলা বঞ্চিত হয়ে আসছে৷ স্বাধীনতা পরবর্তী বাঙলার রাজনৈতিক নেতারা দিল্লির বিরুদ্ধে কখনো একটা কথাও বলেনি,বাঙলার প্রাপ্যটুকুও আদায় করতে পারেনি৷ বাঙলার রাজনৈতিক নেতারা স্পষ্ট করে একটা কথা বলতে পারেন না---দিল্লির দয়ার বাঙলার বাঁচে না, বাঙলার সম্পদ লুটে দিল্লি চলছে৷

প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিপর্যস্ত সিকিমে এ্যামার্টের ত্রাণ

৬ই অক্টোবর,২৩ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে  বিপর্যস্ত সিকিমে ক্ষতিগ্রস্তদের ও গৃহহীন মানুষদের সাহায্যের হাত বাড়াতে আনন্দমার্গ ইয়ূনিবার্সাল রিলিফ টীমের একদল প্রতিনিধি সিকিম পৌঁছায়৷ সেখানে এ্যামার্টের তরফ থেকে বিভিন্ন ত্রাণের ব্যবস্থা  করা হয়েছে, যেমন-হালুয়া,পুরি, শুকনো চিরে গুড়, বিসুকট, দুধ, ব্ল্যাঙ্কেট, জামা-কাপড়৷ প্রায় ৫০০ জন লোকের মধ্যে এই ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে৷ এ্যামার্টের রিলিফে নেতৃত্ব দেন আচার্য কর্মেশানন্দ অবধূত, অভিজিৎ দাস ও আচার্য ব্রজকৃষ্ণানন্দ অবধূত (জলপাইগুড়ি,ডি.এস) এছাড়া সিকিমের অসুস্থ ব্যক্তিদের জন্য একটি বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্পের  ব্যবস্থা করা হয়েছে৷ উক্ত ক্যাম্পটির নেতৃত্বে

স্বধর্মে নিধনং শ্রেয়ঃ

প্রত্যেক বস্তুর নিজের নিজের ধর্ম আছে, নিজস্ব স্বাভাবিক লক্ষণ আছে৷ সেই লক্ষণ দেখেই মানুষ সংশ্লিষ্ট বস্তুর সঙ্গে পরিচিত হয়, তার নামকরণ করে৷ প্রত্যেক সত্তার, প্রত্যেক জীবের নিজের নিজের ধর্মে অটুট থাকা শ্রেয়স্কর৷

সোণা ও লোহার নিজেদের পৃথক পৃথক ধর্ম আছে৷ ঠিক তেমনি মানুষেরও নিজের ধর্ম আছে৷ মানুষ যদি নিজের ধর্ম থেকে, মানব ধর্ম থেকে দূরে সরে যায় তবে তাকে মানুষ বলব না৷ মানুষের শ্রেষ্ঠত্ব তার নিজের ধর্মেই নিহিত৷ তাই তার পক্ষে স্বধর্মে সুদৃঢ় থাকাই বাঞ্ছনীয়৷

রাজনীতি–সচেতন মধ্যবিত্ত, ছাত্র–যুব ও সাধারণ মানুষই বিপ্লব আনবে

আজ জীবনের সকল ক্ষেত্রেই নীতিহীনতার এক কালো ছায়া দ্রুত ঘনিয়ে আসছে ও তা মানুষের প্রগতির পথে দারুণ অন্তরায় সৃষ্টি করে চলেছে৷ নীতিহীনতার এই আবর্জনা ধুয়ে মুছে পরিষ্কার করতে চাই প্রচণ্ড শক্তিশালী নৈতিক বল৷ এই দুর্দান্ত নৈতিক বল গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোন সরকারের কাছ থেকে আশা করা যায় না৷ এটা আমরা আশা করতে পারি অরাজনৈতিক পক্ষ থেকে৷ ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত কোন দল বা নেতাদের খামখেয়ালী কাজকর্মকে বাধা দেওয়ার মতো নৈতিক বলের যদি সমাজে অভাব দেখা দেয়, তাহলে যে কোন সরকার–তা সে ফ্যাসীবাদী, সাম্রাজ্যবাদী, সাধারণতন্ত্রী, একনায়কতন্ত্রী, আমলাতান্ত্রিক বা গণতান্ত্রিক, যাই হোক না কেন–সে সরকার অত্যাচারী হতে বাধ্য৷ সরকারের