বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
গত ২৩শে ডিসেম্বর,২৩ ডিমডিহা আনন্দমার্গ স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার প্রদান করা হয়৷
গত ২৩শে ডিসেম্বর,২৩ ডিমডিহা আনন্দমার্গ স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার প্রদান করা হয়৷
এস.এস.এ.সি আনন্দনগরের উদ্যোগে স্থানীয় বিভিন্ন ধরনের খেলোয়াড়দের শারীরিক মানসিক আঘাত থেকে উত্তরণের জন্যে ১০ই ডিসেম্বর,২৩-এর স্পোর্টস মেন্টরিং শ্রী আশীষ কুমার দাস ও তাঁর সহযোগীবৃন্দ ও ইষ্ট বেঙ্গল ক্লাবের প্রাক্তন ক্যাপ্ঢেন-ক্রীড়াবিদ শ্রী সূর্যবিকাশ চক্রবর্তী ও তাঁর সহযোগীবৃন্দের সহায়তায় একদিবসীয় স্পোর্টস সায়েন্স (স্পোর্টস মেডিসিন ও চিকিৎসা) ওয়ার্কশপ (কর্মশালা) অনুষ্ঠিত হয় আনন্দনগর আনন্দমার্গ হাইস্কুলে৷ প্রসঙ্গতঃ উল্লেখনীয় যে এ ধরণের স্পোর্টস ওয়ার্কশপ পুরুলিয়া জেলায় এই প্রথম হয়েছে৷ আচার্য দীপাঞ্জনানন্দ অবধূতের কন্ঠে প্রভাতসঙ্গীতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্ভোধন৷ আচার্য নারায়ণানন্দ অবধূত স্বাগত ভাষন
গত ৯ই ডিসেম্বর,২৩ একদিবসীয় আচার্য অসীমানন্দ অবধূত স্মৃতি নকআউট ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় মধ্যআনন্দনগর আনন্দমার্গ প্রাইমারী স্কুল মাঠে৷ মোট আটটি দল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে৷ ফাইনালে জয়পুর থানার সঙ্গে এস.এস.এ.সি আনন্দনগর প্রতিযোগিতায় ১-০ গোলে জয়পুর থানা বিজয়ী হয়৷ বিজয়ী দলকে ত্রিশহাজার টাকা নগদ আর রানার্স দলকে কুড়ি হাজার টাকা নগদ প্রদান করা হয়৷ তাছাড়া ম্যাচে নিম্নোক্ত প্লেয়ারদের পুরস্কার প্রদান করা হয়৷ বেষ্ট গোল কিপার---জিৎ মাহাত, টুর্নামেন্টের বেষ্ট প্লেয়ার--- রতন মাহাত, টুর্নামেন্টের হায়েষ্ট স্কোর-সুভাষ মাহাত, ম্যান অফ দি ফাইনাল ম্যাচ--- হেমন্ত মাহাত৷
বিশ্বকাপ ফাইনালের হারের পর কেটে গেছে প্রায় একমাসেরও বেশি৷ কিন্তু ভারতের প্রথম সারির ক্রিকেটারেরা আবার নেমে পড়েছেন অনুশীলনে৷ দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথমবার টেষ্ট সিরিজ জিততে মরিয়া তারা৷ প্রথম টেস্টের দু’দিন আগে কোচ রাহুল দ্রাবিড় স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, বিশ্বকাপ ফাইনালে হারের ব্যর্থতা আর তাড়া করছে না ভারতকে৷ দক্ষিণ আফ্রিকায় নতুন ইতিহাস লিখতে চান তাঁরা৷
গত অক্টোবরে মুম্বইয়ে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক্স কমিটির (আইওসি) অধিবেশনে অলিম্পিক আয়োজনের ইচ্ছাপ্রকাশ করে ভারত ও এরজন্য প্রস্তাবও রাখা হয় অলিম্পিক্স কমিটির কাছে৷ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী জানান---দেশে খেলাধূলার প্রসার ও প্রচার বাড়াতে হবে৷ এখানেই ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্সের আয়োজন করতে হবে৷ যদি ভারতের প্রস্তাব তাঁরা গ্রহণ করেন তবে এদেশেই হয়তো অলিম্পিক্সের আয়োজন করা সম্ভব৷ যদি ভারত অলিম্পিক্স আয়োজনের সুযোগ পায় তাহলে সর্দার পটেল স্পোর্টস কম্পপ্লেক্সে আয়োজন করা হবে৷ ইতিমধ্যেই ৪৬০০ কোটি টাকা অনুমোদন করেছে সরকার৷ ৬০০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে নবরঙ্গপুর স্পোর্টস কমপ্লেক্সের (আমদাবাদে) জন্য৷ এটাই ভারতের সবচে
২০৩৪ সালের বিশ্বকাপের আয়োজক হিসাবে সৌদি আরব একরকম নিশ্চিত ভাবেই সুযোগ পেয়েছে৷ কিন্তু ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজন করতে পারে ভারত৷ এরকমটা হলে ভারতবাসী একত্রিত হয়ে নিজের দেশেই দেখতে পাবে ফুটবল বিশ্বকাপ৷ অস্ট্রেলিয়া আয়োজনের দাবি প্রত্যাহার করায় সৌদি আরবের কোনও প্রতিদ্বন্দ্বী নেই৷ হঠাৎই আসরে ভারত৷ ফুটবল বিশ্বে ভারত বড় শক্তি নয়৷ ২০৩৪ সালের বিশ্বকাপ আয়োজনের দাবি জানানোর সময়সীমাও শেষ হয়েছে অনেক আগে৷ তবু বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব পেতে পারে ভারত৷ অবাক করার মতো কথা হলেও এমনই হতে চলেছে৷ উদ্যোগী হয়েছেন এআইএফএফ সভাপতি কল্যাণ চৌবে৷ বাংলার প্রাক্তন ফুটবলারের একমাত্র লক্ষ্য ২০৩৪ এর ফুটবল বিশ্বকাপ ভারতে নিয়ে আসা৷
গত বারের বিশ্বকাপ ফুটবল শেষ হওয়ার সবে এক বছর পূর্তি হয়েছে৷ এর মধ্যেই আর একটি বিশ্বকাপের ঘোষণা করে দিল ফুটবলের নিয়ামক সংস্থা ফিফা৷ ২০২৫ সাল থেকে ক্লাব বিশ্বকাপ নতুন রূপে চালু হতে চলেছে৷ চার বছর অন্তর হবে এই প্রতিযোগিতা৷
এই মুহূর্তে ক্লাব বিশ্বকাপের খেলা চলছে৷ কিন্তু এখন এই প্রতিযোগিতা হয় প্রতি বছর৷ বিশ্বের পাঁচটি মহাদেশের আটটি দল এই খেলায় অংশ নেয়৷ ইয়ূরোপ ও লাতিন আমেরিকার সেরা দল খেলা শুরু করে সেমিফাইনাল থেকে৷ ক্লাব বিশ্বকাপে মঙ্গল বারই নামছে গতবারের উয়েফা চ্যাম্পিয়ান্স লিগ জয়ী ম্যাঞ্চেস্টার সিটি৷
আগামী বছর ইউরো কাপ থেকে উঠে যাবে ‘হ্যাণ্ড অফ গড’ গোল যেটা ইংল্যাণ্ডের বিরুদ্ধে মারাদোনা ও মেসিরা করেছিলেন মেসি৷ রেফারির চোখ এড়িয়ে পায়ের বদলে হাতের কাজ এবার থেকে বন্ধ হতে চলেছে৷ হাত দিয়ে বল ছুঁলেই বুঝে যাবেন রেফারি৷ ইচ্ছা করে এই কাজ করলে শাস্তিও হতে পারে ফুটবলারদের৷
প্রথম ইনিংসে পিছিয়ে ছিল বাংলা৷ চতুর্থ দিন ১৮৭ রান লক্ষ্য ছিল ঝাড়খণ্ডের জিততে৷ ঘরের মাঠ রাঁচীতে মাত্র ১১৮ রানে শেষ হয়ে যায় বাংলার বিপক্ষ ঝাড়খণ্ডের৷ ৬১.২ ওভারেই শেষ হয়ে যায় বাংলার বিপক্ষ ঝাড়খণ্ড৷
চতুর্থ দিনের শুরুতে বাংলার রান ছিল ২৭০-৫৷ সেখান থেকে আর ৩০ রান যোগ করে ডিক্লেয়ার করে বাংলা৷ অনিকেত বিশ্বাস ২১২ বলে ১১৯ রান করে বাংলার জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করে৷ সেই পরিস্থিতির সদ্ব্যহার করেন বাংলা তরুন পেসার যুধাজিৎ গুহ৷
বিশ্বকাপ ফাইনালে বড় ব্যর্থতার পর ভারতীয় দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড় ও অধিনায়ক রোহিত শর্মার সঙ্গে একটি বৈঠক করেন বোর্ড কর্তারা৷ সেখানে বহু কড়া প্রশ্ণ বাণেরও সম্মুখীন হতে হয়েছে তাদের৷ শেষে পাল্টা জিজ্ঞাসা করেন রোহিত শর্মা সরাসরি আপনাদের আগামী দিনের পরিকল্পনা কি? তিনি বলেন--- টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী বছরের ৪ঠা জুন, আমাকে সেই দলের অধিনায়ক রাখা হবে কি না৷ তা হলে সেই মতো প্রস্তুতি শুরু করবো৷ হাতে এখনও ছ মাস আছে৷’’