January 2024

আচার্য অসীমানন্দ অবধূত স্মৃতি নক-আউট ফুটবল টুর্র্নমেন্ট

গত ৯ই ডিসেম্বর,২৩ একদিবসীয় আচার্য অসীমানন্দ অবধূত স্মৃতি নকআউট ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় মধ্যআনন্দনগর আনন্দমার্গ প্রাইমারী স্কুল মাঠে৷ মোট আটটি দল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে৷ ফাইনালে জয়পুর থানার সঙ্গে  এস.এস.এ.সি আনন্দনগর প্রতিযোগিতায় ১-০ গোলে জয়পুর থানা বিজয়ী হয়৷ বিজয়ী দলকে ত্রিশহাজার টাকা নগদ আর রানার্স দলকে কুড়ি হাজার টাকা নগদ প্রদান করা হয়৷ তাছাড়া ম্যাচে নিম্নোক্ত প্লেয়ারদের পুরস্কার প্রদান করা হয়৷ বেষ্ট গোল কিপার---জিৎ মাহাত, টুর্নামেন্টের বেষ্ট প্লেয়ার--- রতন মাহাত, টুর্নামেন্টের হায়েষ্ট স্কোর-সুভাষ মাহাত, ম্যান অফ দি ফাইনাল ম্যাচ--- হেমন্ত মাহাত৷

 

আচার্য গুণময়ানন্দ অবধূত স্মৃতি অনূধর্ব-১৪ নক্‌আউট ফুটবল টুর্নামেন্ট

১৫ই ডিসেম্বর,২৩ প্রাক্তন আনন্দমার্গ শিশুসদনের ছেলেদের দ্বারা আয়োজিত একদিবসীয় ৮ দলের অনূধর্ব-১৪ নক্‌আউট ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় মধ্য আনন্দনগর আনন্দমার্গ প্রাইমারী স্কুল মাঠে৷ (এস.এস.এ.সি) চিলড্রেন্স হোম ২-০ গোলে দহিট্যাঁড়কে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়৷ দলকে ট্রফি, ফুটবল, দেড় হাজার টাকা ও সব প্লেয়ারদের মেডেল দেওয়া হয়৷ রানার্স আপদহিট্যাঁড়কে ট্রফি, ফুটবল, একহাজার টাকা ও সব প্লেয়ারদের মেডেল দেওয়া হয়৷ টুর্ণামেন্টের বেষ্ট প্লেয়ার---বরুণ দেব, বেষ্ট ডিফেন্ডার সাগর মাঝি, বেষ্ট গোলকিপার শোভনদেব৷

স্পোর্টস সায়েন্স (স্পোর্টস মেডিসিন ও চিকিৎসা) ওয়ার্কশপ

এস.এস.এ.সি আনন্দনগরের উদ্যোগে স্থানীয় বিভিন্ন ধরনের খেলোয়াড়দের শারীরিক মানসিক আঘাত থেকে উত্তরণের জন্যে ১০ই ডিসেম্বর,২৩-এর স্পোর্টস মেন্টরিং শ্রী আশীষ কুমার দাস ও তাঁর সহযোগীবৃন্দ ও ইষ্ট বেঙ্গল ক্লাবের প্রাক্তন ক্যাপ্ঢেন-ক্রীড়াবিদ শ্রী সূর্যবিকাশ চক্রবর্তী ও তাঁর সহযোগীবৃন্দের সহায়তায় একদিবসীয় স্পোর্টস সায়েন্স (স্পোর্টস মেডিসিন ও চিকিৎসা) ওয়ার্কশপ (কর্মশালা) অনুষ্ঠিত হয় আনন্দনগর আনন্দমার্গ হাইস্কুলে৷ প্রসঙ্গতঃ উল্লেখনীয় যে এ ধরণের স্পোর্টস ওয়ার্কশপ পুরুলিয়া জেলায় এই প্রথম হয়েছে৷ আচার্য দীপাঞ্জনানন্দ অবধূতের কন্ঠে প্রভাতসঙ্গীতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্ভোধন৷ আচার্য নারায়ণানন্দ অবধূত স্বাগত ভাষন

খড়গপুর আই.আই.টির সতর্কবার্তা এই শতকেই তাপক্লিষ্ট হবে ভারত

আগামী ৭০ বছরের মধ্যেই তাপপ্রবাহে ক্লিষ্ট হবে ভারতের বিস্তীর্ণ অঞ্চল৷ এমনই সতর্কবার্তা খড়গপুর আই.আই.টির গবেষকদের৷ সম্প্রতি ইংল্যাণ্ড থেকে প্রকাশিত নেচার পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে খড়গপুর আইআইটির গবেষকদের একটি গবেষণাপত্র৷ ওই গবেষণাপত্রে খড়গপুর আই.আই.টির পাঁচ গবেষক জানিয়েছেন---এই শতাব্দী শেষ হওয়ার আগেই জনশূন্য হয়ে যেতে পারে ভারতের অনেক জনপদ৷খড়গপুর আই.আই.টির সেন্টারফরওশান, রিভার, অ্যাটমোস্ফিয়ার অ্যাণ্ড ল্যাণ্ড সায়েন্সের গবেষকরা জানিয়েছেন --- ভারতের জন্যে দুঃসহ দিন ঘনিয়ে আসছে৷ দীর্ঘ প্রায় ৪০ বছর গবেষণা করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে ওই গবেষকরা জেনেছেন, ভারতের আবহাওয়া যে দিকে মোড় নিচ্ছে তাতে আগামী ৭০ ব

স্থানীয় জনগোষ্ঠীর দাবীর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে

প্রবীন প্রাউটিষ্ট নেতা শ্রীপ্রভাত খাঁ গত ৯ই জানুয়ারী শ্রীরামপুরে এক আলোচনায় বলেন--- অবিলম্বে প্রাউটিষ্টদের সামাজিক,অর্থনৈতিক আন্দোলনকে জোরদার করতে হবে৷ তিনি বলেন অশুভ শক্তি দেশকে গ্রাস করে নিয়েছে৷ মুষ্টিমেয় কিছু ধনকুবের দেশের সম্পদের সিংহভাগ কুক্ষিগত করে রেখেছে৷ দেশে খুব শীঘ্রই সামাজিক অর্থনৈতিক বিপর্যয় ঘনিয়ে আসছে৷ এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে প্রাউটিষ্টদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে৷ প্রাউটের সামাজিক অর্থনৈতিক আন্দোলনকে চূড়ান্ত পর্যায় নিয়ে গিয়ে ধনকুবেরদের ও দেশের অর্থনীতিবিদদের বাধ্য করতে হবে পুঁজিবাদ নির্ভর অর্থনৈতিক কাঠামোর খোলনলচে পাল্টাতে৷ আর্থিক পরিকল্পনার সুবিধা যাতে সমাজের সবশ্রেণীর ম

স্বামীজীর ১৬১তম জন্মবার্ষিকী উৎসব ও কিছু কথা

পত্রিকা প্রিতিনিধি

আজ ১২ই জানুয়ারী সারা দেশব্যাপী স্বামী বিবেকানন্দের ১৬১তম জন্ম বার্ষিকী উৎসব পালন করা হচ্ছে৷ স্বামীজীর প্রতিকৃতিকে ফুল–মালা দিয়ে সাজিয়ে তাঁর সামনে গুরু–গম্ভীর বত্তৃণতা, নাচ, গান প্রভৃতি হচ্ছে৷ কিন্তু উৎসব শেষে আবার সবাই যথারীতি স্বামীজীকে ভুলে যাবেন বা ভুলে থাকবেন৷ এভাবেই তো বর্তমানে মহাপুরুষদের জন্মোৎসব প্রভৃতি পালিত হয়৷

ধর্মের পথ

মানুষের সামনে দুটি পথ–একটি শ্রেয়ের পথ, অন্যটি প্রেয়ের পথ৷ প্রেয়ের পথে মানুষ পায় ক্ষণিক সুখ, আর শেষে দুঃখ৷ আর শ্রেয়ের পথে চললে তাতে সাময়িক দূুঃখ–ক্লেশ এলেও শেষপর্যন্ত সেই পথেই মানুষের ৰৃহত্তর কল্যাণ সাধিত হয়৷ মানুষ যখন প্রেয়ের পথ ধরে তখন সে যুক্তির দ্বারা পরিচালিত না হয়ে সেন্টিমেন্টের (ভাবপ্রবণতার) বশে চলে আর যখন শ্রেয়ের পথ নেয়,তখনও যুক্তির দ্বারা নয়, কল্যাণৰোধের ভাবনার দ্বারা প্রেষিত হয়ে চলে৷ ভাবে, এই যে পথে আমি চলেছি, কাজ করছি, এটা কল্যাণের পথ– মঙ্গলের পথ৷ এই পথেই জনসেবা–জনকল্যাণ সর্বাধিক  হবে৷

সমাজের কল্যাণে সকল শ্রেণীর মানুষের উপযোগ গ্রহণ

সমাজের উন্নতি বা প্রগতি ব্যষ্টি–বিশেষের একক প্রচেষ্টায় হয় না, বা হতে পারে না৷ কেউ দেয় মস্তিষ্ক, কেউ দেয় হাত, কেউ পা৷ তাই সুবিচার করতে গেলে পা–কে হীন আর মাথাই সর্বস্ব অথবা মাথাটার কোন দাম নেই–বুদ্ধিজীবী মাত্রেই শোষক, আর যারা গায়ে গতরে খেটে চলেছে তারাই সবকিছু–এই দুই প্রকার চিন্তাধারাই সমান বিপজ্জনক৷ আসল কথাটা হচ্ছে কে নিজের সামর্থ্য কতখানি কাজে লাগিয়েছে সেইটাই বিচার করে’ দেখা৷ সমুদ্র বাঁধতে গিয়ে হনুমানের পর্বত বয়ে আনা, আর কাঠবেড়ালীর নুড়ি বয়ে আনা তত্ত্বগত বিচারে তুল্যমূল্য৷ কারও আন্তরিকতাতেই আমরা সন্দেহ রাখতে পারি না, অবজ্ঞাও করতে পারি না৷ নিজের সম্পদ যে যথাযথভাবে খাটায়নি সে যদি, যে নিজের সম্প