নববর্ষের বৃত্তান্ত
ইউরোপে বর্তমানে নববর্ষ পালিত হয় ১লা জানুয়ারী৷ কিন্তু এক সময় মার্চ মাসে নববর্ষ হতো৷
- Read more about নববর্ষের বৃত্তান্ত
- Log in to post comments
সবাই মিলে' এক সঙ্গে চলার নামই সমাজ। যে পিছিয়ে রয়েছে তাকে ঘৃণা না করে' এগিয়ে আসতে সাহায্য কোরো। এটাই হবে তোমার সমাজ-ধর্ম।
-- শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তি
ইউরোপে বর্তমানে নববর্ষ পালিত হয় ১লা জানুয়ারী৷ কিন্তু এক সময় মার্চ মাসে নববর্ষ হতো৷
নারী নির্যাতন প্রসঙ্গে আলোচনা করতে হলে প্রাউট প্রবক্তা মহান দার্শনিক ঋষি শ্রীপ্রভাত রঞ্জন সরকারের দু’টো কথা এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করছি৷
একটা হ’ল ‘বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা’ (co-ordinated co-operation), যার একটি কথা হ’ল ‘অন্তরের আগ্রহ ও বাহ্যিক চাপ’ (Internal urge and external pressure)
সাম্প্রতিক বিশ্বব্যাপী গবেষণায় আবার জানা গেছে যে, নিরামিষ শুদ্ধ সাত্ত্বিক আহারাদির ফলে মানুষের শরীরের রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকা সম্ভব হয়৷ একসময়ে আধুনিক ডাক্তাররা সকলকে ঢ়ালাও পরামর্শ দিয়ে যেতেন যে, শরীরে প্রোটিন অর্থাৎ খাদ্যশক্তি সঞ্চয় করতে হলে আমিষ খাদ্য খেতে হবে৷ সেসব উঠতি ডাক্তারেরাই এখন আবার বলতে শুরু করেছেন–ডিম, মাছ, মাংস না খেলেই ভাল৷ কারণ ওই ধরনের আমিষ খাদ্য থেকেই খুব বেশী রক্তচাপ বাড়তে থাকে৷ তাছাড়া মাছ, মাংস, ডিম বাহিত নানা রোগ সংক্রমণ হয়৷
রাজ্যে আবার অপহরণের রাজনীতি শুরু হয়েছে৷ সম্প্রতি উত্তর ত্রিপুরা জেলার দামছড়ার জয়রাম পাড়া থেকে সেখানকার স্থায়ী বাসিন্দা পঁয়ত্রিশ বছরের জনৈক লিটননাথকে দুষৃকতিকারীরা অপহরণ করে নিয়েছে৷ আজ পর্যন্ত পুলিশ কর্তৃপক্ষ অপহৃতের কোন খোঁজ পান নি৷ তাই, অপহৃতের তিনকন্যা ও কোলের শিশুপুত্রসহ পত্নী ও অন্যান্য পরিবাব -পরিজনেরা যথেষ্ট উদ্বেগের মধ্যেই দিন কাটাচ্ছেন বলে দৈনিক খবরের কাগজের পৃষ্ঠায় দেখতে পেলুম৷ কাজে কাজেই এ থেকে রাজ্যবাসীদের কেউ কেউ উদ্বেগ যে বোধ করছেন না তা নয়৷ ফেস-বুকের মাধ্যমে ‘আমরা বাঙালী’ সংঘটনের উদ্বেগের কথা ও প্রশাসনের কাছে তাদের মতামত ব্যক্ত করার কথা প্রকাশ পেয়েছে৷ কিন্তু, এতে প্রশাসনের
মহান দার্শনিক শ্রদ্ধেয় প্রভাতরঞ্জন সরকার সারা পৃথিবীর আর্থিক তথা সামাজিক উন্নয়নের জন্য যে আর্থিক ও সামাজিক দর্শন দেন ও যেটি মূলতঃ সুপ্রাচীন ভারতের অধ্যাত্মবাদের উপর প্রতিষ্ঠিত সেই মহান দর্শনের বাস্তবায়নেই পৃথিবীর সকল সমস্যার সমাধান সম্ভব৷ তাই সেই দর্শনকে যাঁরা শিরোধার্য করে সারা পৃথিবীতে প্রগতিশীল সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয় ও প্রতিটি সমাজ আর্থিক, সামাজিক দিক থেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে উঠতে পারে তারই ব্যাপক প্রচারে মিশনারী কর্মে সক্রীয় তারাই প্রাউটিষ্ট৷ সেই সমাজগুলিই সম্মিলিতভাবে জাগ্রত নব্যমানবতাবোধে উদ্ভুব্ধ হয়ে বিশ্বায়নের পথে অগ্রসর হয়ে এক মানবসমাজ ঘটনে সফল হয়ে উঠবে৷ তাই বলা হয় আঞ্চলিকতার পথ ধর
দুরদর্শনের বিভিন্ন বাংলা চ্যানেলে বিনোদনের জন্য নানান ধরনের অনুষ্ঠান হয়ে থাকে৷ এর মধ্যে ধারাবাহিক ছাড়াও সঙ্গীত, নৃত্যের বিভিন্ন অনুষ্ঠান বেশ জনপ্রিয়৷ দর্শক সংখ্যা বেশ ভালোই৷ বয়স্ক-বয়স্কারা ছাড়াও অন্যান্য বয়সের পুরুষ---মহিলারাও এইসব অনুষ্ঠানের নিয়মিত দর্শক৷ বিভিন্ন বাংলা চ্যানেলে মাঝে মধ্যেই সঙ্গীতের অনুষ্ঠান বা প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে৷ আর এই সঙ্গীতানুষ্ঠান বা প্রতিযোগিতা যাই হোক না কেন সেই বিষয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকতে পারে বলে মনে হয় না৷ আপত্তি উঠছে অন্য কারণে৷ বাংলার অধিবাসী অর্থাৎ বাঙালী হিসেবে অনেকেই মনে করেন বাংলার চ্যানেলগুলোতে বাংলা গানের উপর কী প্রতিযোগিতা বা সাংসৃকতিক অনুষ্ঠান করা সম্ভ
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের কাজে নাগরিকদের সুস্থ শারীরিক,মানসিক ও আধ্যাত্মিক উন্নতি ও বিকাশের কোনো নীতিমালা নেই৷ তাই তারা দেশকে দেশীয় ও বিদেশী পুঁজিবাদের কাছে বিক্রয় করে দিচ্ছে৷ কিন্তু কেন?
আজ দীর্ঘবছর হয়ে গেল ভারতের মতো কোটি কোটি মানুষের দেশে চরম আর্থিক ও সামাজিক দিকে আকাশ পাতাল বৈষম্য অদ্যাবধি কিছুটা নিরসন হল না তার সদুত্তর যাঁরাই শাসনে আসছে তাঁরাই দিতে সক্ষম হচ্ছে না কেন? এর উত্তর খুঁজতে হবে সেই অতীতকালে যখন দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন শুরু হয় সেই সময় থেকে অদ্যাবধি যাঁরা শাসনে এসেছেন তাঁদের বিষয়ে নিরপেক্ষ সমীক্ষা করা৷ এটা অস্বীকার করার উপায় নেই যে ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের সূত্রপাত হয় সেই অখণ্ড বাংলায় যার রেস সারা ভারতে ছড়িয়ে পড়ে৷
আজকে প্রবন্ধের বিষয় হ’ল মহর্ষি কপিলকে নিয়ে৷ মহাভারতের শ্রীকৃষ্ণের যুগের সমসাময়িক মানুষ ছিলেন মহর্ষি কপিল৷ যে সময়ে মহর্ষি কপিল জন্মে ছিলেন, সে সময় ছিল আধ্যাত্মিক শিক্ষা, ছিল পুস্তক কিন্তু ছিল না কোন সুসঙ্কলিত দর্শন৷ ঠিক এমনি এক সময়ে সর্বপ্রথম মহর্ষি কপিলই সুসঙ্কলিত দর্শন রচনা করে মানব সমাজকে উপহার দিয়েছিলেন৷ পৃথিবীর প্রথম দর্শন সৃষ্টি হয়েছিল এই ভারতবর্ষের মাটিতেই৷ পৃথিবীর প্রথম ও প্রাচীনতম দর্শন হ’ল মহর্ষি কপিলের দর্শন৷
আনন্দপূর্ণিমা ধর্ম মহাসম্মেলন সবেমাত্র শেষ হলো৷ গ্রামের মার্গীদের সুখ দুঃখের কাহিনীর কথা শুনছিলাম৷ সেটা ২০০৯ সালের জুন মাস, তখনও আনন্দনগর অঞ্চলে বৃষ্টির হদিস নেই৷ সকাল নয়টার পর ঘর থেকে বেরোলে শরীর যেন ঝলসে যায়, জিব শুকিয়ে কাঠ হয়ে যায়৷ এই তীব্র দাবদাহের পরিবেশে দু’তিন জন মার্গী বলছিলেন যে, ওদের পানীয় জলের কোন ব্যবস্থা নেই৷ গ্রামের কুয়োগুলো আরও একমাস আগেই শুকিয়ে খাঁ খাঁ করছে, ওদেরকে এক কলসি জল আনতে আসা যাওয়ায় তিন কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তা ভেঙে গলা ভেজানোর ব্যবস্থা করতে হয়৷