December 2018

কৃষিঋণ মুকুব,ফসলের ন্যায্য মূল্য প্রভৃতি দাবীতে দিল্লিতে এক লক্ষ কর্ষকের বিক্ষোভ মিছিল

নয়া দিল্লি ঃ গত ৩০শে নভেম্বর দিল্লিতে এক লক্ষ কর্ষক রামপাল ময়দান থেকে পার্লামেণ্ট ষ্ট্রীট পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিলে সামিল হয়ে তাঁরা ঋণ মুকুব, ফসলের ন্যায্য মূল্য প্রভৃতির দাবী জানান৷ কৃষিঋণ মুকুবেরও আবেদন জানিয়ে তারা সংসদের বিশেষ অধিবেশন ডাকার দাবী জানান৷ এদিন ভারতের দশটি রাজ্য থেকে ২০৮টি কর্ষক সংঘটন এই মিছিলে সামিল হয়৷

২৯,৩০,৩১ ডিসেম্বর আনন্দনগর ধর্মমহাসম্মেলন

আগামী ২৯, ৩০, ৩১শে ডিসেম্বর আনন্দনগরে ধর্মমহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে৷ যথারীতি এই ধর্মমহাসম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে, ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আনন্দমার্গীরা যোগদান করবেন৷ মার্গগুরু প্রতিনিধিরূপে এই ধর্মমহাসম্মেলনে আধ্যাত্মিক প্রবচন দেবেন সংঘের পুরোধা প্রমুখ শ্রদ্ধেয় আচার্য কিংশুক রঞ্জন সরকার৷

আনন্দনগরে প্রাউট দর্শনের ওপর সিম্পোজিয়াম

পুরুলিয়া ঃ গত ২৫শে নবেম্বর রেণেশাঁ ইয়ূনিবার্সালের উদ্যোগে আনন্দনগরের রোটাণ্ডা অডিটোরিয়ামে ‘প্রাউট’ দর্শনের ওপর সিম্পোজিয়ামের আয়োজন করা হয়৷ এই সিম্পোজিয়ামে সভাপতির আসন অলঙ্কৃত করেন আচার্য মন্ত্রেশ্বরানন্দ অবধূত৷ এছাড়া অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পুরুলিয়া নিস্তারিণী কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রধান ডঃ চন্দ্রশেখর হাজরা, কলকাতার রাজা মনীন্দ্রচন্দ্র কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রধান ডঃ সুস্মিতা চ্যাটার্জী, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ঊষা গড়াঞ, ছিলেন আচার্য কল্যাণেশ্বরানন্দ অবধূত ও প্রাউটিষ্ট ইয়ূনিবার্সালের সেক্রেটারী জেনারেল আচার্য রবীশানন্দ অবধূত৷

যোগের তান্ত্রিক সংজ্ঞা

যোগ কী? তোমারা জান যে সংস্কৃত শব্দভাণ্ডারের প্রায় প্রতিটি শব্দের দু’টো করে মানে হয়৷ একটি হ’ল ব্যুৎপত্তিগত অর্থে সংস্কৃতে যাকে বলা হয় ভাবরূরার্থ, দ্বিতীয়টি হ’ল সাধারণ প্রচলিত অর্থ অর্থাৎ লোকে যে অর্থে শব্দটাকে সচরাচর ব্যবহার বা প্রয়োগ করে থাকে৷ এটির সংস্কৃত নাম যোগরূরার্থ৷

উদাহরণস্বরূপ, ধর, ‘পঞ্চানন’ শব্দটি৷ শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ অর্থাৎ ভাবরূরার্থ হচ্ছে ‘যার পাঁচটা মুখ আছে’৷ যোগরূরার্থ হচ্ছে শিব৷ দেশে পঞ্চানন নামে কত শত ভদ্রলোক আছেন৷ এখানে আসল অর্থটা হ’ল এমন কেউ বা এমন কিছু যার পাঁচটা মুখ আছে৷

সামাজিক মূল্য  ও  মানবিক  মৌল নীতি

বর্তমান যুগ ও মানবিক মূল্য

বর্তমান যুগে জীবনের মূল্য নির্ধারিত হয় অর্থ দিয়ে৷ ‘‘যস্যাস্তি বিত্তম্ সঃ নরঃ কুলিনঃ সঃ পন্ডিতঃস শ্রুতবান্ গুণজ্ঞঃ স এব বত্তা স চ দর্শনীয়ঃ৷ সর্বে গুণাঃ কাঞ্চনমাশ্রয়ন্তি৷৷’’

নিরাপত্তার  পরিবর্ত্তে নির্যাতন ঃ এ কোন আশ্রয়?

জ্যোতিবিকাশ সিন্হা

 সারাদেশের প্রত্যেক রাজ্যেই সরকারী ও বেসরকারী পরিচালনায় মহিলা, শিশু, প্রতিবন্ধীদের জন্যে ‘হোম’ বা আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে, যাদের দায়িত্ব হচ্ছে আবাসিকগণের নিশ্চিন্ত আশ্রয় ও সুরক্ষা সুনিশ্চিত করা৷ কিন্তু মাঝে মধ্যেই এই সমস্ত হোমগুলির সম্পর্কে জঘন্য ও নিন্দনীয় ঘটনার সংবাদ প্রকাশিত হয়৷ কয়েকদিন আগে হাওড়া জেলার জয়পুরের পারবাকসিতে অবস্থিত একটি বেসরকারী হোমের চারজন কিশোরীকে যৌননির্যাতনের অভিযোগে সেই হোমেরই তিনজন কর্মী --- কেয়ার টেকার ফণীমোহন বাগ, কর্মী প্রতাপ প্রামাণিক ও ড্রাইভার বাবলু ধাড়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ নির্যাতিতাদের মধ্যে তিনজন মানসিক প্রতিবন্ধী ও একজন শ্রবণ প্রতিবন্ধী৷ কয়েকদিন আগে জে

অবযন্ত্রণার মুশকিল আসান

আচার্য রবীশানন্দ অবধূত

বৈশ্যতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার নির্লজ্জ দৃষ্টান্ত মুকেশ আম্বানীর মেয়ের বিয়ের একটি আমন্ত্রণ পত্রের মূল্য তিন লক্ষাধিক টাকা৷ অন্যদিকে উত্তরবঙ্গের চা-বাগানে, জঙ্গলমহলের প্রত্যন্ত গ্রামে, বা ওড়িশ্যার কালাহান্ডি অথবা দণ্ডকারণ্যে বা ঝাড়খণ্ডের পালামো অথবা লোহার-দাগার দারিদ্র্য পীড়িত কত শত গ্রামে অনাহারে অপুষ্টিতে দীর্ঘদিন জ্বরে ভুগে বিনা চিকিৎসায় অসহায় মানুষের মৃত্যু হচ্ছে৷ আধুনিক সংবাদ মাধ্যমের দৌলতে এসব ঘটনা আজ সর্বজন বিদিত৷ এই হল বৈশ্যতান্ত্রিক গণতন্ত্রের আসল রূপ৷ বৈশ্যশাসিত সমাজব্যবস্থার পরিবর্ত্তন না হওয়া পর্যন্ত তিন লক্ষ টাকার নিমন্ত্রণ পত্রও হতে থাকবে,আর অর্থ তছরূপকারী তথাকথিত শিল্পপতি বিজয় ম

‘রাওয়া’র উদ্যোগে নৈহাটী ঐকতান মঞ্চে শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী অবদানের ওপর আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

নৈহাটী ঃ ২১ নভেম্বর, ২০১৮ বুধবার সন্ধ্যায় নৈহাটীর ‘ঐকতান’  মঞ্চে বিশ্ববন্দিত মহান দার্শনিক ও কালজয়ী সঙ্গীতগুরু শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার যিনি ধর্মগুরু শ্রীশ্রীআনন্দমর্ত্তিজী নামে সমধিক পরিচিত, তাঁরই ভাব-ভাষা-সুর ও ছন্দে সমৃদ্ধ প্রভাতসঙ্গীতের ৩৬ বছর পূর্ত্তি উপলক্ষ্যে রেণেশাঁ আর্টিষ্টস্ এ্যাণ্ড রাইটার্স এ্যাশোসিয়েশন কাঁকিনাড়া ও নৈহাটী শাখা আয়োজিত প্রভাত সঙ্গীত অবলম্বনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হ’ল৷ সরসী সাহার পরিচালনায় প্রভাত সঙ্গীত ‘আজ এগিয়ে চল সকল মানুষ ভাই’ অবলম্বনে  উদ্বোধনী নৃত্য পরিবেশন করেন ‘নৃত্যাঞ্জলী কলামন্দির’-এর শিল্পীবৃন্দ৷ অনুষ্ঠানের সভাপতি আচার্য মন্ত্রেশ্বরানন্দ

পশ্চিম মেদিনীপুরে আমরা বাঙালীর মিছিল

গত ২রা নভেম্বর সন্ধ্যায় জেলা সচিব শঙ্কর প্রসাদ কুণ্ডু, অন্যতম জেলা কমিটির সদস্য রঞ্জিত কুমার ঘোষ, মহিলা সমাজ সচিব কল্পনা গিরি ও কেন্দ্রীয় আন্দোলন ও আইন সচিব রাজু মান্নার নেতৃত্বে অসমে বাঙালী হত্যার প্রতিবাদে মোমবাতি মিছিল মেদিনীপুর শহরের জনবহুল পথ পরিক্রমা করে৷