October 2019

স্নায়ুরোগ–মস্তিষ্ক্ বিকৃতি–স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি–মানসিক রোগ

প্রাকৃতিক সুগন্ধীর স্নায়ু ও মনের ওপর হিতকর প্রভাব ঃ

কেয়া–(Pandanus fascicularis Lam.)ঃ

পরিচয় ও প্রজাতি ঃ কেত + কন = কেতক (কেতক>কে > কেআ> কেয়া)৷ কেয়াফুল গ্রীষ্মপ্রধান দেশে বনেজঙ্গলে নদীর ধারে স্বাভাবিক নিয়মে জন্মে থাকে৷ এমনকি রাজস্থানের মরুভূমিতেও আমি কেয়ার গাছ জন্মাতে দেখেছি৷ দেখেছি  হিমালয়ের  কিছু ঊর্ধ্ব  দেশেও৷ দেখেছি  তামিলনাড়ুর  তরঙ্গায়িত রক্ত মৃত্তিকায়, কোঙ্কণ উপকূলের লবণাক্ত সমুদ্র বিধৌত এলাকায়, দক্ষিণ সুন্দরবনের কুম্ভীর শাসিত খাড়ি এলাকায়৷ অতি বৃহৎ অর্থাৎ ৩০–৩৫ ফুট থেকে ছয়–সাত ইঞ্চি পর্যন্ত অজস্র প্রকারের কেয়ার প্রজাতি রয়েছে৷

বাসনা

জ্যোতিবিকাশ সিন্হা

তোমারই নামে, তোমারই গানে

তোমারই টানে, তোমা পানে---

আমার এ মন নিত্য ধায়৷

তোমারই পথে, তোমারই ব্রতে

জীবনখানি সঁপিতে চাই৷

আছো তুমি এত কাছে

তবু ভাবি কত দূর,

মননের গভীরে রয়েছো তুমি

ভরায়ে রেখেছো হৃদয়পুর৷

সবুজ বনানী, সুনীল জলধি

নক্ষত্র খচিত অসীম আকাশ

জল-স্থল, জীব-উদ্ভিদ

সকলই তোমার অনন্ত প্রকাশ৷

জগৎ মাঝারে আনুক শুভ

তব তমোনাশা পবিত্র আলো

সবাকার অন্তরে অহরহ

অপার আনন্দ-সুধা ঢালো৷

প্রাউট চাই

আকাশ দেবনাথ

অন্ন চাই বস্ত্র চাই

শিক্ষা চাই স্বাস্থ্য চাই

তাইতো মোরা বলি ভাই

প্রাউট প্রাউট প্রাউট চাই৷

মানবতার মুক্তি চাই

শোষণমুক্ত সমাজ চাই,

জনসেবার ব্রত চাই

প্রাউট প্রাউট প্রাউট চাই৷

প্রাউট দিল মনে আশা

ফিরিয়ে দিল মুখের ভাষা৷

হতাশ মনে দিল বল

এক সাথে সব এগিয়ে চল৷

প্রাউট শেখায় প্রতিবাদের কথা

প্রাউট দেখায় নবজীবনের দিশা৷

পশুপাখী তরুলতা

সবার প্রতি অপার ভালবাসা৷

সবার সাথে চলতে চাই

সবার দুঃখে ব্যথা পাই৷

নব্যমানবতার শিক্ষা তাই

প্রাউট প্রাউট প্রাউট চাই৷

সদ্বিপ্র

নব্যদূত

ওরা ভাল

কত ভাল

ভেবে দেখ না!

জগৎ জুড়ে

ভূবন ভরে

সেবার ভাবনা৷

সমাজ মাঝে

আশা জাগে

ঘুচবে যাতনা৷

সদ্বিপ্র তাদের নাম

নাইকো ধন নাই ধাম

নাইকো ঠিকানা৷

প্রাউট সমাজ গড়বে তারা

ভাইবোনেতে জগৎ ভরা

এক বিশ্বদ্যোতনা৷..

গণের দায়িত্ব গণেশ নিলেন

তোমরা শুণেছ অথবা ছোটবেলায় তোমাদের জোর করে শোণানো হয়েছে বা ভয় দেখানোর জন্যে বলা হয়েছে যে ভূত বলে একটা অদ্ভুত জিনিস আছে৷ ছোটবেলায় যখন পিসিমার কোলে শুয়ে বা বসে হাত–পা ছুঁড়ে বলতে–দুধ খাব না, তখন পিসিমা একটা ভয়ের গল্প শোণাতেন৷ তখন ভয়ে হাত–পা নাড়া বন্ধ করে দিতে, পিসিমা হঠাৎ এক ঝিনুক দুধ মুখে ঢেলে দিতেন৷ সেই থেকে তোমার মনে শুরু হয়েছিল একটা ভূতের ভয়......একটা অজানা আতঙ্ক৷ এই ভূতেরা নাকি আকাশে বাতাসে ঘুরে বেড়ায়......গা ভাসিয়ে দেয় হাওয়ার গতিধারায়৷ রাতবিরেতে....

আগামী টেস্ট ক্রিকেট সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে  উইকেট কিপার হিসেবে বাংলার ‘ঋদ্ধি’কেই চাইছেন---বিশ্বনাথ

দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজে উইকেটের পিছনে ঋসভ পন্থকে  আর আগামী টেস্ট সিরিজে দেখতে চান না  সদানন্দ  বিশ্বনাথ৷ তাই তিনি জানান , আগামী ২রা অক্টোবরের দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে যে টেস্ট সিরিজ শুরু হবে সেই খেলাতে বাংলার ঋদ্ধিমান সাহাকে উইকেট কিপিং এর দেখতে চান৷ তিনি সংবাদ মাধ্যম কে জানিয়েছেন--- কোনো  সিনিয়র ক্রিকেটার চোট সারিয়ে ফিরে এলে  তাঁকে দলে আনা হবে৷ আমার তাই মনে হয় ঋদ্ধিমানের  আর একটা সুযোগপ্রাপ্য৷ জানি না কেন বা কবে নীতিতে বদল এসেছে৷ ওয়েস্ট ইন্ডিজে  দেখলাম  টেস্টে ঋসভ কিপিং করছে আর ঋদ্ধিমান বাইরে বসে রয়েছে৷ এটাতে আমি খুবই হতচকিত হয়েছি৷ কারণ অজিঙ্ক রাহানে চোট সারিয়ে   দলে ঢু

ঝুমার কীর্তি

নিম্ন মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়ে ঝুমা বাগদি৷ বীরভূম জেলার সিউড়ি ১ নং ব্লকে ভুরকুনা গ্রামে ঝুমার বাড়ি৷ সংসারের নানান প্রতিকূলতার মাঝেও ছোট্ট মেয়ে ঝুমা স্কুলে যেত৷ একদিন তার সামনে কয়েকটি ষণ্ডা মার্কা ছেলে অন্য একটি মেয়ের জামা ধরে টানতে থাকে৷ ছোট্ট ঝুমা দৌড়ে যায় মেয়েটিকে সাহায্য করতে৷ কিন্তু ষণ্ডা মার্কা মস্তানদের সঙ্গে ছোট্ট ঝুমা পারবে কেন? ষণ্ডাগুলো তাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়৷ সেইদিন ঝুমা না পারলেও কিন্তু হার মানতে চায়নি৷ সে মনে মনে সংকল্প নেয় একদিন এই ষণ্ডাগুলোকে ঠাণ্ডা করবেই৷

ইছাপুরে  অখণ্ডকীর্ত্তন

ইছাপুর ঃ গত ২১শে সেপ্ঢেম্বর উত্তর ২৪ পরগণার ইছাপুরে  বিশিষ্ট আনন্দমার্গী শ্রী অমিতাভ দাসের  গৃহে  ৩ ঘন্টা ব্যাপী অখণ্ড ‘াা নাম কেবলম্’ কীর্ত্তন  অনুষ্ঠিত হয়৷  শতাধিক  আনন্দমার্গীর উপস্থিতিতে সকাল ৯ ঘটিকায় প্রভাত সঙ্গীত দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু  হয়৷  এর ৯-৩০ থেকে  ১২-৩০ পর্যন্ত  অখন্ড কীর্ত্তন হয়৷  কীর্ত্তন  পরিচালনা  করেন  অবধূতিকা  আনন্দ সংশুদ্ধা আচার্য, আচার্য সত্যসাধনানন্দ অবধূত, আচার্য ভাবপ্রকাশানন্দ অবধূত ও আচার্য শিবপ্রেমানন্দ অবধূত৷ কীর্ত্তনের পর যথারীতি মিলিত সাধনার পর স্বাধ্যায়  করেন  ও সমগ্র  অনুষ্ঠান  পরিচালনা  শ্রী সন্তোষ বিশ্বাস (ভুক্তিপ্রধান)৷ এরপর কীর্ত্তনের  ওপর বক্তব্য রাখেন  আচা