মাইক্রোবাইটাম তত্ত্বের আলোকে বিশ্বসৃষ্টির মূল কারণ
এই বিশ্ব সৃষ্টির মূল কারণ কী? প্রাণ বা প্রাণীনতার আদি বিন্দুটি কী? এই বিশ্বের কিংবা মহাবিশ্বের বুকে প্রাণীনতার আদিবিন্দুটি কী?
এই বিশ্ব সৃষ্টির মূল কারণ কী? প্রাণ বা প্রাণীনতার আদি বিন্দুটি কী? এই বিশ্বের কিংবা মহাবিশ্বের বুকে প্রাণীনতার আদিবিন্দুটি কী?
অনেকের ধারণা দুর্গাপূজা খুব পুরানো পূজা, কিন্তু তা মোটেই নয়৷ মুসলমান যুগেই এর প্রচলন হয় অর্থাৎ একেবারেই পুরানো নয়৷ বর্তমানে শরৎকালে বাঙালী হিন্দুরা যে দুর্গাপূজা করেন তার ভিত্তি হচ্ছে কৃত্তিবাস ঠাকুরের বাংলা রামায়ণ৷ কৃত্তিবাসী বাংলা রামায়ণে আছে যে রামচন্দ্র শরৎকালে দুর্গা পূজা করেছিলেন ১০৮টা কমল দিয়ে৷ কিন্তু বাল্মীকি রচিত সংস্কৃত রামায়ণে এ কাহিনী নেই৷ তুলসী দাসের রামচরিত মানসেও এসব কথা নেই৷ রামচন্দ্র যদি দুর্গাপূজা করতেন তাহলে তা অবশ্যই বাল্মীকি রামায়ণে থাকত৷
১৯৯৫ সালের সেপ্ঢেম্বর মাস৷ কয়েকদিন প্রবল বর্ষনের কারণে কংসাবতীর বাঁধ ভাঙায় ডেবরা ও পাঁশকুড়া ব্লকের বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হয়েছে৷ বিপুল সংখ্যক মানুষ, গবাদি পশু চরম দুর্দশার সম্মুখীন হয়েছে, বন্যা হওয়ার পরের দিন থেকেই আনন্দমার্গ ইয়ূনিবার্র্সল রিলিফ টীমের Amurt) উদ্যোগে আচার্য পূর্ণানন্দ অবধূতের পরিচালনায় ১৫/১৬ জনের একটি রিলিফ টীম বন্যাত্রাণ কার্যে ঝাঁপিয়ে পড়ল৷ রাষ্ট্রীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত জাতীয় শিক্ষক শ্রী নির্মলচন্দ্র মাইতির বদান্যতায় শ্যামসুন্দরপুর পাটনা হাইসুকলের একটি কক্ষে শিবির স্থাপন করে ত্রাণকার্য পরিচালিত হতে থাকল৷ প্রথমদিন বাড়ির ছাদ, খড়ের চালের মাথায়, গাছের ডালে আশ্রয় নেওয়া মানুষজনদের
আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘ প্রবক্তা ও প্রবর্তক, ধর্মগুরু ও সমাজগুরু শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার তথা শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী ১৯৯০ সালের ২১শে অক্টোবর তাঁর পার্থিব শরীর ত্যাগ করে সকল ভক্ত হৃদয়ে বিরাজমান৷
প্রতি বৎসরের ন্যায় ২১শে অক্টোবর আনন্দনগর ‘বাবা স্মৃতি সৌধে’ তিন ঘন্টা অখণ্ড ‘বাবাকীর্ত্তন দিবস
গত ৮ই অক্টোবর,২৩ আনন্দনগরে মধুমলয় মার্গগুরু বাসভবনে তিনঘন্টা অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম্’’ নাম সংকীর্ত্তনের মাধ্যমে কীর্ত্তন দিবস পালিত হয়৷ স্মরণীয় যে ১৯৭০ সালের ৮ই অক্টোবর ঝাড়খণ্ডের আম ঝরিয়ায় এই মহামন্ত্রের আনুষ্ঠানিকভাবে সর্বসাধারণের মানসিক ও আধ্যাত্মিক কল্যাণের জন্যে শক্তি সম্পাত করেন৷
গত ২৮শে অক্টোবর,২৩ পুন্দাগ বাজারে শ্রী নিরঞ্জন মাহাতর দোকান উদ্বোধন উপলক্ষ্যে তিন ঘন্টা অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম্’ নাম সংকীর্ত্তন, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান ও স্বাধ্যায়ের আয়োজন করা হয়৷
১২ই অক্টোবর,২৩ আনন্দনগর রোটান্ডা অডিটোরিয়ামে আনন্দমার্গ কলেজের নবীন বরণ, বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার প্রদান করা হয়৷ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ধর্মের জয় নাটক, প্রভাত সঙ্গীত, কবিতা পাঠ ও অনান্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়৷
২৭-৩০শে অক্টোবর কেনিয়া, ত্রিপুরা ও পূর্ব মেদিনীপুর থেকে মার্গীরা আনন্দনগর দেখার জন্যে আসেন৷ ওনারা উমানিবাস গার্লস হোমের মেয়েদের ক্যারাটে প্রদর্শন, কোন মিউজিক ছাড়াই সমবেত প্রভাত সঙ্গীত ও আপ্যায়নে মুগ্দ৷ প্রাকৃতিক পরিবেশ, তন্ত্র পীঠ, প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন দেউলঘাটার প্রাচীনতম জৈনমন্দির, নবচক্র গুহা, মৃত আগ্ণেয়গিরি, জলবন্ধ প্রকল্প, মাল্টা মোসাম্বী বাগান, আম বাগান, কাজু বাগান, পরিবেশ সংবর্দ্ধন কানন ইত্যাদি সেবা ও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পগুলো দেখে সবাই দারুণভাবে উৎসাহিত৷
১৩-১৪ অক্টোবর,২৩ আনন্দমার্গ গুড়িডি গ্রাম শাখা আয়োজিত বার্ষিক ২৪ঘন্টা অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম্ নাম সংকীর্ত্তন, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, স্বাধ্যায় তত্ত্বসভা ও নারায়ণ সেবার আয়োজন করা হয়৷