August 2024

রাজনৈতিক গণতন্ত্রের ধোঁকাবাজি নয় অর্থনৈতিক গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা চাই

গত ৫-৬ ও ৭ জুলাই কলিকাতা ভিআইপি বাজারে আনন্দমার্গের কেন্দ্রীয় আশ্রমে একটি তিন দিবসীয় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়৷ এই আলোচনা সভায় কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষক ছিলেন আচার্য সুধাক্ষরানন্দ অবধূত৷ এছাড়াও ছিলেন অবধূতিকা আনন্দ অভিষা আচার্যা ও আচার্য কৃষ্ণপ্রসুনানন্দ অবধূত৷

শীর্ষ আদালতের রায়ে উপাচার্য নিয়োগের জট খুলতে চলেছে

গত ৮ই জুলাই শীর্ষ আদালতের রায়ে রাজ্যের ৩৬ টা বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার‌্য নিয়োগ নিয়ে দীর্ঘ ১১ মাস ধরে চলতে থাকা মামলার নিষ্পত্তি হল৷ উপাচার্য নিয়োগে মুখ্যমন্ত্রীর মতামতকেই গুরুত্ব দিতে হবে এমনটাই শীর্ষ আদালতের রায় বলা হয়েছে৷ মুখ্যমন্ত্রীকে এই কাজে সাহায্য করতে ৬৭ জনের একটি সার্চ-কাম সিলেকশন কমিটি শীর্ষ আদালত গড়ে দিয়েছে৷ এই কমিটির শীর্ষে আছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি উদয় উমেশ ললিত৷ আগামী তিন মাসের মধ্যে সার্চ সিলেকশন কমিটিকে কাজ শেষ করতে হবে৷

রবীন্দ্র ভারতীতে মার্গ দর্শনের উপর আলোচনা

২ জুলাই ২০২৪ তারিখে কলকাতার রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ বৈদিক স্টাডিজ দ্বারা ব্রহ্ম ও সৃষ্টির ধারণা শ্রী শ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর অবদানের উপর একটি ি বশেষ বত্তৃণতা অনুষ্ঠিত হয়েছিল৷ প্রধান বক্তা ছিলেন আচার্য দিব্যচেতনানন্দ অবধূত, কেন্দ্রীয় জনসংযোগ সম্পাদক, আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘ৷ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বৈদিক স্টাডিজের পরিচালক প্রফেসর ড.

চাই নীতিবাদীদের নবজাগরণ

প্রাউটিষ্ট ফোরাম

ভারত যুক্তরাষ্ট্রের যে সংবিধান সেটি পৃথিবীর বিশেষ কয়েকটি দেশের সংবিধানের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়েই মূলতঃ তৈরী হয়৷ তৎকালীন ভারতবর্ষের জ্ঞানীগুণী ব্যষ্টি নিয়ে একটি কমিটি ঘটন করে নানা আলোচনার পর এটির সৃষ্টি হয়৷ তাই এই সংবিধান বিরাট ও জটিল৷ এই সংবিধানের মধ্যে অনেক কিছু আছে যা দেশকে উন্নতির দিকে নিয়ে যেতে পারে৷ কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের তা হলো যাদের হাতে এটি পড়েছে তারা এই মর্যাদা দিতে পারে নি সংকীর্ণ দলীয় স্বার্থেই৷ তাই এর শতাধিকবার বিভিন্ন ধারার পরিবর্ত্তন ও পরিবর্দ্ধন ঘটেছে বিশেষ বিশেষ স্বার্থান্বেষীদের সংকীর্ণ স্বার্থে৷ শব্দটির অর্থবোঝা বড়ই কঠিন৷ আর নির্বাচন হলো পবিত্র দায়িত্ব পালনের এক বিশেষ

মানুষ বিশ্বৈকতাবাদী হবে

গতরাতে আমি এই পরিদৃশ্যমান জগতে বিভিন্ন সম্ভাবনাপুর্ণ অস্তিত্ব, যেমন---অণু মানসসত্তা ও চিতিসত্তা সম্পর্কে বলেছিলুম৷ পরম চিত্তিশক্তির যে অন্তর্মুখী গতি (বহির্মুখী গতিতে পঞ্চভৌতিক জগতের উৎপত্তি) তারই এক স্তরে মানুষের সৃষ্টি৷ এই অন্তর্মুখী গতিতে পঞ্চভৌতিক জগতের উৎপত্তি) তারই এই স্তরে মানুষের সৃষ্টি৷ এই অন্তর্মুখী গতি পরম চিতিশক্তিতে ফিরে আসার জন্যে৷

রাজনীতি–সচেতন মধ্যবিত্ত, ছাত্র–যুব ও সাধারণ মানুষই বিপ্লব আনবে

আজ জীবনের সকল ক্ষেত্রেই নীতিহীনতার এক কালো ছায়া দ্রুত ঘনিয়ে আসছে ও তা মানুষের প্রগতির পথে দারুণ অন্তরায় সৃষ্টি করে চলেছে৷ নীতিহীনতার এই আবর্জনা ধুয়ে মুছে পরিষ্কার করতে চাই প্রচণ্ড শক্তিশালী নৈতিক বল৷ এই দুর্দান্ত নৈতিক বল গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোন সরকারের কাছ থেকে আশা করা যায় না৷ এটা আমরা আশা করতে পারি অরাজনৈতিক পক্ষ থেকে৷ ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত কোন দল বা নেতাদের খামখেয়ালী কাজকর্মকে বাধা দেওয়ার মতো নৈতিক বলের যদি সমাজে অভাব দেখা দেয়, তাহলে যে কোন সরকার–তা সে ফ্যাসীবাদী, সাম্রাজ্যবাদী, সাধারণতন্ত্রী, একনায়কতন্ত্রী, আমলাতান্ত্রিক বা গণতান্ত্রিক, যাই হোক না কেন–সে সরকার অত্যাচারী হতে বাধ্য৷ সরকারের

মুখ্যমন্ত্রীর আশংকা অমূলক নয়

১৮৭২ সালে এদেশের ব্রিটিশ সরকার পূর্ণ বাংলার যে মানচিত্র প্রকাশ করেছিল তাতে বাংলার আয়তন ছিল ২ লক্ষ ৪৮ হাজার ২৩১ বর্গমাইল (৫ লক্ষ ৩৫ হাজার ৪৭১ কি.মি.৷ বাংলা, বিহার, ওড়িষ্যা, ছোটনাগপুর ও অসম নিয়ে ছিল ‘বঙ্গপ্রদেশ’৷ মুঘল আমলে এর নাম ছিল সুবা বাংলা–যা পশ্চিমে বারাণসী পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল৷ তার পশ্চিমে ছিল ‘হিন্দোস্তান’ সুবা৷ আর তারপর ছিল পঞ্জাব সুবা৷ ব্রিটিশরা ১৮৭৪ সালে তাদের শাসনকার্যের সুবিধার অজুহাতে অসমকে (৪৩,৪৭৩ বর্গমাইল) বাংলা থেকে বিচ্ছিন্ন করে৷ ১৯০৫ সালে লর্ড কার্জন বাংলাকে মধুমতী–পদ্মা সীমানা বরাবর দু’ভাগ করতে চায়৷ পূর্বাংশ নিয়ে পূর্ববঙ্গ–সম প

শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী আহ্বানে সাড়া দিয়ে আদর্শ মানব সমাজ গড়তে হবে

প্রভাত খাঁ

বর্ত্তমান বিশ্বের প্রতিটি মানুষ, জীব জন্তু গাছপালা আজ অত্যন্ত নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে ও পরিবেশ এমন বিষাক্ত হয়ে উঠেছে যা কহতব্য নয়৷ এই ধ্বংসোন্মুখ পৃথিবী গ্রহের অধিকাংশ রাষ্ট্র পরস্পর বিদ্বেষ ঘৃণায় মারমুখী হয়ে মারাত্মক ধ্বংসকেই আহ্বান জানাচ্ছে৷ তারই কারণে এই গ্রহের উদ্ভিদ প্রাণী কুলের কল্যাণার্থে যতোটুকু করা দরকার তা না করে দৈত্যকুলের ন্যায় পৃথিবী ধ্বংসে অস্ত্র প্রতিযোগিতা মুক্তকচ্ছ হয়ে ছুটছে৷

মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠজীব৷ তারই উপর পরম পিতা দায়িত্ব দিয়েছেন সকলকে রক্ষার৷ তা না করে ধ্বংসে মেতেছে৷ তাই সভ্যতা আজ দিশাহীন অসভ্যতা রূপে সৃষ্টিকে বার বার পরিহাস করেই চলেছে৷

কণিকায় বিজ্ঞান কাহিনী

সমরেন্দ্রনাথ  ভৌমিক

বিজ্ঞানের কতনা অজানা আবিষ্কার, কতনা অবাক করে. দেওয়া কাহিনী ঘটে গেছে, ঘটছে ও ভবিষ্যতেও আরও ঘটবে৷ এমনি কিছু বিজ্ঞানের ঘটনা চয়ন করে পাঠকগণের কাছে উপস্থাপিত করলাম৷

হোমিওপ্যাথী ওষুধ LEXIN আবিষ্কারের কাহিনী

ঘটনাটি পড়ে একটি বিশেষ ডাক্তারের কথা মনে পড়ল যিনি LEXIN. নামের একটি হোমিওপ্যাথি ঔষধের নির্মাতা৷ ওই ডাক্তারের নাম ছিল -- ডাঃ পরেশ চন্দ্র ব্যানার্জী (ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয়ের ভাইপোর ছেলে)৷ তিনি চিত্তরঞ্জন স্টেশন সংলগ্ণ মিহিজাম হাটিয়ার পাশে বাড়ী বানিয়েছিলেন ও ঠিক তারই পাশে ছিল তাঁর CHERITABLE DISPENSERY. প্রবাদ আছে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে পারলেই রোগের উপসর্গ হ্রাস পেতো ( এটা সত্যিই বা মিথ্যা আমি জানি না)৷ তবে বিভিন্ন লোকমুখে শুনেছি৷ আমি নিজের চোখে তাঁকে দেখি নি৷ তবে ওনার এক বিশেষ বন্ধু ছিলেন -- আমার নিকট আত্মীয়৷ এবার আসল কথায় আসি ---