সংবাদ দর্পণ

 হবিবপুর গ্রামে কীর্ত্তন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১০ মার্চ ২৪ রবিবার নদীয়া জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে আগত ৫০জন ভক্তের উপস্থিতিতে নদীয়া জেলার অন্তর্গত হবিপপুর গ্রামের বিশিষ্ঠ আনন্দমার্গী তথা হবিপপুর ইউনিট সেক্রেটরী সুকান্ত বিশ্বাসের বাসগৃহে সকাল ৯টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ৩ঘন্টা ব্যাপী মানব মুক্তির মহামন্ত্র বাবানাম কেবলম অখন্ড সংকীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তনের মধু মুর্চনায় গ্রামের দূর-দুরান্ত থেকে বহু ভক্ত কীর্ত্তন অঙ্গনে ছুটে আসেন৷

কীর্ত্তন ও প্রভাত সঙ্গীত পরিচালনা করেন ব্রহ্মচারিণী সুচেতা আচার্যা, ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস, কৌশিক সরকার, শ্রীমতী কাকলী মন্ডল প্রমুখ৷ কীর্ত্তন শেষে মিলিত সাধনা,গুরুপুজা, স্বাধ্যায় হয়৷

কীর্ত্তন মহিমা বিষয়ে আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন বিশিষ্ঠ শিক্ষাব্রতী ও জনপ্রিয় প্রাবন্ধিক শ্রী মনোরঞ্জন বিশ্বাস ও নদীয়া ভুক্তি প্রধান ডাঃবৃন্দাবন বিশ্বাস৷ শতাধিক ভক্তকে নারায়ন সেবায় আপ্যায়ীত করেন ভাই সুকান্ত বিশ্বাস৷

নবরায়নগর গ্রামে কীর্ত্তন অনুষ্ঠান

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

৩১শে মার্চ ২৪ নদীয়া জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে আগত ৫০ শোর্ধ ভক্তের উপস্থিতিতে নদীয়া জেলার অন্তর্গত রায়নগর গ্রামের বিশিষ্ঠ আনন্দমার্গী দিদি শিপ্রা সরকার দিদির বাসগৃহে সকাল ৭টা থেকে বেলা বেলা ১টা পর্যন্ত ৬ ঘন্টা ব্যাপী মানব মুক্তির মহামন্ত্র বাবানাম কেবলম অখন্ড সঙ্কীর্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্র্ত্তনের সুর মুর্ছনায় গ্রামের মানুষ কীর্তন অঙ্গনে আসেন৷

কীর্ত্তন ও প্রভাত সঙ্গীত পরিচালনা করেন ব্রহ্মচারিণী সুচেতা আচার্যা, কৌশিক সরকার, শ্রীমতী কাজল সরকার, শ্রীমতী পিয়া সরকার, শ্রীমতী কাকলী মন্ডল, শ্রীমতী রাজলক্ষী বণিক ,সজল রায় প্রমুখ৷ কীর্র্ত্তন শেষে মিলিত সাধনার ,গুরুপুজা, স্বাধ্যায় হয়৷

কীর্ত্তন মহিমা বিষয়ে আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন---আচার্য কাশীশ্বরানন্দ অবধূত৷ শতাধিক ভক্তকে নারায়ন সেবায় আপ্যায়ীত করেন কৌশিক ও পিয়া সরকার৷

 মদনপুরে আনন্দমার্গীয় পদ্ধতিতে গৃহ প্রবেশ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১০ই মার্চ ২৪ রবিবার নদীয়াজেলার অন্তর্গত মদনপুর নিবাসী বিশিষ্ঠ আনন্দমার্গী শ্রী দশরথ ভদ্র এর নুতন বাসগৃহের গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান আনন্দমার্গের বিধি অনুসারে অনুষ্ঠিত হয়৷শুরুতেই প্রভাতসঙ্গীত,মানবমুক্তির মহামন্ত্র বাবা নাম কেবলম্‌ কীর্র্ত্তনের পরে মিলিত সাধনা গুরুপুজা ও স্বাধ্যায় হয়৷ গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠানে পৌরহিত্য করেন ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা৷ প্রভাতসঙ্গীত ও কীর্ত্তন পরিবেশন করেন কাজল সরকার,তনুকা সরকার৷ ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা প্রমুখ৷ অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত অতিথি বৃন্দকে প্রীতিভোজে আপ্যায়ীত করেন দশরথদা৷

 নদীয়া জেলার আসাননগর গ্রামে কীর্ত্তন অনুষ্ঠান

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

৩রা মার্চ ২৪ রবিবার নদীয়া জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে আগত শতাধিক ভক্তের উপস্থিতিতে নদীয়া জেলার অন্তর্গত আসাননগর গ্রামের বিশিষ্ঠ আনন্দমার্গী অভিভূষণ রায়ের বাসগৃহে সকাল ৭টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ৬ঘন্টা ব্যাপী মানব মুক্তির মহামন্ত্র বাবানাম কেবলম অখন্ড সংকীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তনের মধুরানন্দে গ্রামের দূর-দুরান্ত থেকে বহু ভক্ত কীর্ত্তন অঙ্গনে উপস্থিত হন৷

কীর্ত্তন ও প্রভাত সঙ্গীত পরিচালনা করেন শ্রীমতী পিয়া সরকার, কৌশিক সরকার.,. শ্রীমতী কাকলী মন্ডল, শ্রীমতী কাজল সরকার, ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা, প্রমুখ৷ কীর্ত্তন শেষে মিলিত সাধনা,গুরুপুজা, স্বাধ্যায় হয়৷

কীর্ত্তন মহিমা বিষয়ে আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন ডিটএস এল ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা,নদীয়া ভুক্তি প্রধান ডাঃবৃন্দাবন বিশ্বাস৷,শতাধিক ভক্তকে নারায়ন সেবায় আপ্যায়ীত করেন শ্রীহিভূষণ রায়৷

হুগলীতে অখণ্ড কীর্ত্তন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ২৯শে মার্চ হুগলী জেলার কুন্তীঘাটের গোপলপুর গ্রামের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী সুবোধ গোলের বাড়িতে সকাল ৯-৩০ থেকে ১২-৩০ মিনিট পর্যন্ত তিনঘন্টা অখণ্ড ৰাৰা নাম কেবলম্‌ কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তন ও মিলিত সাধনা শেষে কীর্ত্তন ও আনন্দমার্গ দর্শন বিষয়ে বক্তব্য রাখেন অবধূতিকা আনন্দ রসপ্রজ্ঞা আচার্যা ও আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত৷ কীর্ত্তন উপলক্ষ্যে জেলার শতাধিক মার্গী ভাই বোন সুবোধ গোলের বাসগৃহে সমবেত হয়েছিলেন৷

মার্গীয় বিধিতে নামকরণ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

হাওড়া জেলার আমতা উদং গ্রামে বিশিষ্ট মার্গী শ্রী সমরেন্দ্রনাথ ভৌমিকের কনিষ্ঠ পুত্র শৈবাল ভৌমিক ও মিত্রা ভৌমিকের প্রথম কন্যা নামকরণ অনুষ্ঠান আনন্দমার্গে চর্যাচর্য বিধি অনুযায়ী সম্পন্ন হয়৷ প্রভাতসঙ্গীত ও ৰাৰা নাম কেবলম্‌ কীর্ত্তনের পর মূল অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়৷ প্রভাত সঙ্গীত ও কীর্ত্তন পরিবেশন করেন শ্রীমতি সুপ্রিয়া ভৌমিক৷ মূল অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আচার্য কাশীশ্বরানন্দ অবধূত৷ শিশুকন্যার নাম রাখা হয় ‘কুসুমিকা’৷

হাওড়ায় বসন্ত উৎসব

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ২৫শে মার্চ শ্যামপুর-সুলতানপুর ও আন্দুল-মৌড়ী ইয়ূনিটে বসন্ত উৎসব পালিত হয়৷ প্রভাত সঙ্গীত, কীর্ত্তন ও ঈশ্বর প্রণিধানের পর সকলে মার্গগুরুর প্রতিকৃতিতে আবির দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন৷ এরপর নিজেদের মধ্যে আবির খেলায় মাতে৷

হাওড়ায় সেমিনার

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১৬ ও ১৭ই মার্চ হাওড়া ডিটের সেমিনার অনুষ্ঠিত হয় রাণিহাটী আনন্দমার্গ আশ্রমে৷ আনন্দমার্গ দর্শন বিষয়ে আলোচনা করেন অমিয় পাত্র, আচার্য চিরঞ্জয়ানন্দ অবধূত, আচার্য দেবেশানন্দ অবধূত, মহাব্রত ব্রহ্মচারী প্রমুখ৷

গত ২৩ ও ২৪শে মার্চ উলুবেড়িয়া ডিটের সেমিনার অনুষ্ঠিত হয় আমতা আনন্দমার্গ স্কুলে৷ প্রশিক্ষক ছিলেন অমিয় পাত্র৷ বক্তব্য রাখেন মহাব্রত ব্রহ্মচারী ও দেবেশানন্দ৷ স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শ্রী লক্ষ্মীকান্ত হাজরার নান্দনিক ব্যবস্থাপনায় সেমিনারটি সার্থক হয়৷ তাঁকে সাহায্য করেন শ্রীমতি দীপ্তি বিশ্বাস, ভারতী কুণ্ডু প্রমুখ৷ ভুক্তিপ্রধান শ্রী সুব্রত সাহা উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন৷

গত ৩০শে মার্চ উলুবেড়িয়া ধূলাসিমলা বাঁশখালীতে শ্রী হারাধন পালের ব্যবস্থাপনায় একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়৷ ৩১শে মার্চ ঝিকিরায় সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়৷ প্রশিক্ষক ছিলেন অমিয় পাত্র৷

হাওড়ায় দধীচি দিবস

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

হাওড়া ঃ গত ৫ই মার্চ শ্যামপুর ব্লকের সুলতানপুর, বাগনানের বাক্‌সী, উদয়নারায়ণপুর দক্ষিণচাঁদচক, আমতা, রাণীহাটী সহ বিভিন্ন ইয়ূনিটে মার্গী ভাইবোনেরা দধীচি দিবস পালন করেন৷ ১৯৬৭ সালের ৫ই মার্চ আনন্দনগরে কম্যুনিষ্ট ঘাতক বাহিনী পাঁচজন সন্ন্যাসীকে খুন করে৷ সেই থেকে ৫ই মার্চ দধীচি দিবস পালন করা হয়৷ এই দিন সকাল থেকেই জেলার মার্গী ভাইবোনেরা উপবাস করেন৷ সন্ধ্যায় কীর্ত্তন ও মিলিত ঈশ্বর প্রণিধানের পর পঞ্চ দধীচিদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে সকলে নেবু জল খেয়ে উপবাস ভঙ্গ করে৷

রামরাজাতলাঃ গত ১৫ই মার্চ হাওড়া রামরাজাতলার শঙ্কর মঠে মার্গগুরুদেবের শুভ পদার্পণ দিবস মর্যাদার সঙ্গে পালন করা হয়৷ প্রভাত সঙ্গীত, কীর্ত্তন ও মিলিত ঈশ্বর প্রণিধানের পর ওই দিনের স্মরণে ও মার্গগুরুদেবের সম্পর্কে আলোচনা করেন জেলার ভুক্তি প্রধান সুব্রত সাহা, অমিয় পাত্র, সুশান্ত শীল, আচার্য সুপ্রভানন্দ অবধূত প্রমুখ৷ ৰাৰার ওই দিনের শঙ্কর মঠের প্রবচন ‘প্রকৃত গুরু কে’ পাঠ করে শোণান ভুক্তি প্রধান সুব্রত সাহা৷

 সন্ধ্যায় মনোরম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে জেলার সাংস্কৃতিক সচিব তপন ভৌমিক ও শ্রীমতি সুপ্রিয়া ভৌমিক সমস্ত অনুষ্ঠানটিকে নান্দনিক রূপ দেন

নোড়াদহে অখণ্ড কীর্ত্তন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত রবিবার নোড়াদহে শ্রী নবকুমার দাস মহাশয়ের বাড়ীতে সকাল ন’টা থেকে দুপুর বারটা পর্যন্ত অখণ্ড বাবা নাম কেবলম কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হ’ল৷ কীর্ত্তন, সাধনা-স্বাধ্যায়ের পরে কীর্ত্তনের গুরুত্ব, তাৎপর্য, উপকারিতা নিয়ে বক্তব্য রাখেন আচার্য শুভধ্যানানন্দ অবধূত, আচার্য উদ্ভাসানন্দ অবধূত ও অবধূতিকা আনন্দ অন্বেষা আচার্যা দিদি৷ সকল বক্তা-ই আনন্দমার্গের আদর্শকে জানার ও আদর্শ মানব সমাজ গড়ার আহবান জানান৷ ইউনিটের সকল মার্গী দাদা-দিদি, পাড়া-প্রতিবেশী ও আত্মীয়-স্বজন কীর্ত্তনানুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে একে সাফল্যমন্ডিত করার জন্য গৃহকর্তা শ্রী নবকুমার দাস সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন৷ মিলিত প্রসাদ গ্রহণের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়৷