সংবাদ দর্পণ

বিনামূল্যে সরকারী টেইলারিং ট্রেনিং

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্র্পেরেশন NSDC) অনুমোদিত ইণ্ডিয়া জুট ইণ্ডাষ্ট্রিজ রিসার্চ এসোসিয়েশনের IJIRA) সাথে আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘ ট্রেনিং পার্টনার হিসেবে স্থানীয় জনসাধারণের জন্যে খুব শীঘ্রই আনন্দনগরে টেইলারিং ট্রেনিং সেন্টার চালু করতে চলেছে৷ এখানে ভারত সরকারের ‘স্কিল ডেভেলপমেন্ট এণ্ড এণ্টারপ্রেণারশিপ MSDE)’ মন্ত্রণালয়ের অন্তর্গত প্রধানমন্ত্রী কৌশল বিকাশ যোজনা-৪.০PMKVY4.0) ট্রেনিং প্রদান করা হবে৷ ট্রেনিং শেষে শিক্ষার্থীদের ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্র্পেরেশন NSDC) কর্তৃক সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে৷ যারা ট্রেনিং নিতে উৎসুক তাদের নাম রেজিষ্ট্রেশন চলছে৷

আধার কার্ডের ফটোকপি ও আধার কার্ডের সঙ্গে লিঙ্ক করা মোবাইল নম্বর দিয়ে নিম্নোক্ত 70764 32596) নম্বরে হোয়াটস্যাপ করতে হবে৷ (নোট: আধারের সাথে যে মোবাইল নম্বর দেওয়া হবে নাম রেজিষ্ট্রেশনের সময় ওই নম্বরে ওটিপিOTP) যাবে ওই ওটিপি নম্বর জানালেই রেজিষ্ট্রেশন হয়ে যাবে)৷

কারা ট্রেনিংয়ে নিতে পারবে? ১৫ বছর থেকে ৪৫ বছর পর্যন্ত মহিলা-পুরুষ সকলেই পারবে৷

বন্যা কবলিত অঞ্চলে আনন্দমার্গের ত্রাণ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

অত্যাধিক বৃষ্টি এবং ডিভিসি ছাড়া প্রায় তিন লক্ষ কিউসেক জলের কারণে হুগলি জেলার বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হয়৷ গত ২৯ সেপ্ঢেম্বর ২০২৪ রবিবার সকাল ১০ টা হইতে বিকাল চারটে পর্যন্তAMURT এর পক্ষ থেকে হুগলি জেলার খানাকুল থানার অন্তর্গত খানাকুল এক নম্বর ব্লকের অধীন অরুন্ডা গ্রাম পঞ্চায়েতের ২৪ পুর গ্রামে প্রায় আড়াই হাজার জন বন্যা কবলিত মানুষের মধ্যে চিঁড়ে গুড় মুড়ি বাতাসা চিনি বিস্কুট পানীয় জল বাচ্চাদের দুধ ও ফলের জুস বিতরণ করা হয়৷ এছাড়াওAMURT পক্ষ থেকে মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়৷এই মেডিকেল ক্যাম্পে পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন বিশিষ্ট স্বনামধন্য এমবিবিএস ডক্টর তথা হুগলি জেলার ভুক্তি প্রধান দাদা, মৃণাল কান্তি রায় এবং হোমিওপ্যাথি ডক্টর বাবু তথা ভান্ডারহাটি আনন্দমার্গ স্কুলের শিক্ষক তথা বিশিষ্টLFT সুচাঁদ ধারা৷ প্রায় দুই শতাধিক মানুষের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে বিনামূল্যে ওষুধ দেওয়া হয়৷ এই কর্মযজ্ঞে উপস্থিত ছিলেন সম্মানীয় হুগলি জেলার ডিএস আচার্য সুবিকাশানন্দ অবধূত ও আনন্দ মধুপর্না আচার্যা৷ এই কর্মযজ্ঞ সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য আনন্দমার্গের সন্ন্যাসী দাদা ও সন্ন্যাসী দিদিদের সঙ্গে বালিপুর আনন্দ মার্গ স্কুলের শিক্ষকগণ এবং স্থানীয় আনন্দমার্গ দাদা দিদি ও এলাকার স্বেচ্ছাসেবক দাদা দিদি অক্লান্ত পরিশ্রম করে প্রোগ্রামটি সফল করেন৷ এলাকার লোকজন আনন্দমার্গের এইরূপ কর্মযজ্ঞে খুবই আপ্লুত ও আনন্দিত৷ হাওড়া জেলার জয়পুর ব্লকের দক্ষিণ ভাটোরায় AMURT-এর পক্ষ থেকে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয় ও চিকিৎসা শিবির খুলে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়৷

প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়, তত্ত্বসভা ও নারায়ণ সেবার আয়োজন করা হয়৷ মার্গীয় বিধিতে শিশুর নামকরণ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

২২শে সেপ্ঢেম্বর’২৪ চিৎমু নিবাসী বিকাশ ও মধু গরাঞের প্রথম পুত্র সন্তানের পর দ্বিতীয় কন্যা সন্তানের নামকরণ ও অন্নপ্রাশন আনন্দমার্গ চর‌্যাচর‌্য বিধানুসারে অনুষ্ঠিত হয়৷ এই উপলক্ষ্যে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অখণ্ড বাবা নাম কেবলমনাম-সংকীর্তন, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়, তত্ত্বসভা ও প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়৷ নবাগতা শিশুর নামকরণ করা হয় লিমা৷পুরুলিয়া সিধু-কানহো-বিরসা

আনন্দমার্গ প্রথায় শিশুদ্বয়ের নামকরণ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

৩০শে সেপ্ঢেম্বর’২৪ চিৎমু উপরপাড়া নিবাসী মিঠুন ও জ্যোতি গরাঞের প্রথম সন্তান(কন্যা) আর বকুল ও আদুরী গরাঞের দ্বিতীয় সন্তানের (পুত্র) নামকরণ ও অন্নপ্রাশন আনন্দমার্গ চর্যাচর্য বিধানুসারে আনন্দনগর বাবা স্মৃতিসৌধে অনুষ্ঠিত হয়৷ এই উপলক্ষ্যে তিনঘণ্টা অখণ্ড বাবা নাম কেবলমনাম-সংকীর্তন মিলিত ঈশ্বর-প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায় শেষে নামকরণের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করা হয়৷ নবাগত পুত্র সন্তানের নাম রাখা হয় তনীশ আর কন্যা সন্তানের নাম রাখা হয় অরুনীমা৷ অনুষ্ঠানে পৌরহিত্য করেন অবধূতিকা আনন্দ অনুময়া আচার্য ও অবধূতিকা আনন্দ ব্রতীশা আচার্যা৷

‘রাওয়া’র চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় রামনগরের সাফল্য

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

২২শে সেপ্ঢেম্বর:- আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের সাংস্কৃতিক প্রকোষ্ঠ ‘রেনেসাঁ আর্টিস্ট এন্ড রাইটার্স’ এসোসিয়েশন (রাওয়া) আয়োজিত প্রভাত সঙ্গীতের ৪২তম বর্ষে কলিকাতার তিলজলাতে অবস্থিত সংঘের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ২২শে সেপ্ঢেম্বর অনুষ্ঠিত প্রভাত সঙ্গীত ও প্রভাত সঙ্গীত অবলম্বনে নৃত্য ও অঙ্কনের গ্লোবাল কম্পিটিশনের চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত প্রতিযোগিদের মধ্যে রামনগর কেন্দ্রের প্রতিযোগিরা উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে৷ অঙ্কন ‘ক’ বিভাগে বালিসাইবাসী ছোট্ট তৃষানজিৎ পাল সেরার সেরা ‘রাওয়া রত্ন’, অঙ্কন ‘খ’ বিভাগে বড়রাঙ্কুয়াবাসী দিশিতা ঘোড়াই ‘ত্রিরত্ন’, সঙ্গীত ‘গ’ বিভাগে অলংকারপুরবাসী প্রত্যূষা জানা ও গোপালপুরবাসী সান্তনু জানা ‘নবরত্ন’ উপাধিতে ভূষিত হয় এবং পুরস্কার ও সংশাপত্র প্রাপ্ত হয়৷ রামনগর কেন্দ্রের প্রতিযোগিদের এই অভূতপূর্ব সাফল্যে স্বভাবতই সংশ্লিষ্ট অভিভাবক - অভিভাবকা, শিক্ষক - শিক্ষিকা, এলাকাবাসী ও রামনগর কেন্দ্রের উদ্যোক্তাগণ, সম্পাদক বিদ্যাসাগর মাহাত প্রত্যেকেই অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত৷ সকলেই বিজয়ীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করেন৷

বিশ্ববিদ্যালয়ে আনন্দমূর্তিজীর উপর সেমিনার

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

পুরুলিয়া সিধো-কানহো-বিরসা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগ, ও আনন্দমার্গ কলেজ, আনন্দনগরের সহযোগিতায় ১৯শে সেপ্ঢেম্বর এক দিনের জাতীয় সেমিনারের আয়োজন করা হয়৷ ভারতীয় দর্শন ও ভাষাতত্ত্বে শ্রীশ্রীআনন্দমূর্তিজীর্ অবদান নিয়ে বিশেষ সেমিনার ছিল৷ উপাচার‌্য অধ্যাপক ধনঞ্জয় রক্ষিত (এসকেবিইউ) প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন৷ আনন্দমূর্তিজীর দর্শন, নব্যমানবতাবাদ, সামাজিক-অর্থনৈতিক তত্ত্বের উপর আচার্য দিব্যচেতনানন্দ অবধূত সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আগত বিদ্বৎজনেরা তাঁদের মূল্যবান বক্তব্য আলোকপাত করেন৷ অনুষ্ঠানে প্রভাত সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়৷ অনেক গবেষক উপরোক্ত বিষয়ের উপর প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন৷ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেমিনার সমাপ্ত হয়৷আনন্দনগরে আর ইয়ূ মিটিং

নিজস্ব সংবাদদাতা ঃ ২৮শে সেপ্ঢেম্বর’২৪ রেণেশাঁ ইয়ূনিবার্সাল ক্লাব, আনন্দনগর শাখার উদ্যোগে আনন্দমার্গ হাইস্কুলে ওয়ার্ল ভিয়ূ শীর্ষক আলোচনায় মূখ্য বক্তা ছিলেন জার্মানি থেকে আগত মিঃ কেলভিন৷ তিনি তথ্য প্রমাণ দিয়ে তার সুচিন্তিত মতামত ব্যক্ত করেন৷ উপস্থিত সকলেই উচ্ছসিত প্রশংসা প্রকাশ করেন৷

তালিবীথি লক্ষ্যে---তালবীজ রোপণ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

২৯শে সেপ্ঢেম্বর’২৪ আনন্দনগর গার্লস ভলাণ্টিয়ার্সের উদ্যোগে আনন্দমার্গ গার্ল চিল্ড্রেন্স হোমের মেয়েদের নিয়ে তালিবীথি তৈরীর লক্ষ্যে রানী লক্ষীবাই সরণির দুইপাশে দুইশতাধিক তালবীজ রোপণ করা হয় অর্থাৎ চন্দ্রমুখী মোড় (রানী লক্ষীবাই সরণি ও দিব্যানন্দ প্রলম্ব সরণির সংযোগস্থল---কোটশিলা যাওয়ার রাস্তা) থেকে উমা নিবাস আনন্দমার্গ গার্ল হাইস্কুলের দিকে যে রাস্তা গেছে তার নাম রানী লক্ষীবাই সরণি৷

কৃষ্ণনগরে প্রভাতসঙ্গীত অবলম্বনে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

৮ই সেপ্ঢেম্বর রবিবার ২০২৪ নদীয়া জেলা আনন্দমার্গ প্রচারক সঙ্ঘের ভুক্তি কমিটির উৎসাহ উদ্দীপনায় বিশ্ববন্দিত মহান দার্শনিক ও কালজয়ী সঙ্গীতগুরু শ্রীপ্রভাত রঞ্জন সরকার যিনি বিশ্বজুড়ে ধর্মগুরু শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী নামে চির প্রণম্য৷ তাঁরই ভাব - ভাষা -সুর ও ছন্দে সমৃদ্ধ প্রভাত সঙ্গীতের ৪২ বছর পুর্ত্তি উপলক্ষ্যে সারাদিন ব্যাপী শতাধিক প্রতিযোগির উপস্থিতিতে ‘রেনেশাঁ আর্টিষ্ট এ্যান্ড রাইটার্স এ্যাসোসিয়েশন’ সংক্ষেপে ‘রাওয়া’ নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর শাখা আয়োজিত সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় প্রভাতসঙ্গীত, প্রভাতসঙ্গীত অবলম্বনে নৃত্য,-প্রভাতসঙ্গীত অবলম্বনে অঙ্কন প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হ’ল, কৃষ্ণনগর এ,ভি, উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক মঞ্চে৷ উদ্বোধনী সঙ্গীত পরিবেশন করেন শ্রীমতীকাকলী মন্ডল৷স্বাগত ভাষণে প্রভাতসঙ্গীত নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন প্রবীন আনন্দমার্গী গৌরাঙ্গ ভট্টাচার্য৷ বিশিষ্ঠ অতিথি তথা বিচারকের ভূমিকায় অনুষ্ঠান মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের বিশিষ্ঠ সন্ন্যাসী আচার্য চিরাগতানন্দ অবধূত ও বিশিষ্ঠ আনন্দমার্গী বোন শ্রীমতী রক্তিমা ভট্টাচার্য ও কৃষ্ণনগর ডায়োসিস সচিব আচার্য পরাজ্ঞানান্দ অবধূত৷ অনুষ্ঠানের কন্েন্টালার ছিলেন ---শ্রীআনন্দ মন্ডল ও শ্রীগোরাচাঁদ দত্ত৷ উপস্থিত থেকে সার্বিক সহযোগিতায় নুৈষ্ঠানটি সফল করে তুলেছেন-- ভুক্তি প্রধান ডাঃবূন্দাবন বিশ্বাস, ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা, রাওয়া সচিব শ্রীবিকাশ মন্ডল,ভুক্তি কমিটির সদস্যবৃন্দ প্রমুখ৷ প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারীদের হাতে পুরস্কার প্রদান করেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিবৃন্দ তথা বিচারক মন্ডলী ও উপস্থিত ভুক্তি কমিটির সদস্য বৃন্দ৷

প্রভাত সঙ্গীত দিবস উদযাপন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

১৪ই সেপ্ঢেম্বর’২৪ আনন্দনগরে ৪২তম বার্ষিকী প্রভাত সঙ্গীত দিবসে আনন্দমার্গ হাইস্কুলে হোষ্টেলর ছাত্র ও শিক্ষকগণ প্রথমে ঈশ্বর প্রণিধান শেষে প্রভাত সঙ্গীত পরিবেশন, প্রভাত সঙ্গীত সমাজ কল্যাণের জন্যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়ে ছাত্রদের মধ্যে আলোচনা করেন আচার্য গুরুদত্তানন্দ অবধূত, আচার্য মুক্তানন্দ অবধূত ও স্কুলের শিক্ষক মনোজ কুমার সেনাপতি৷ উমা নিবাস আনন্দমার্গ গার্লস কলেজেও পালিত হয়৷

আনন্দমার্গ বিধিতে শুভবিবাহ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

৩০শে সেপ্ঢেম্বর’২৪ আনন্দনগর সিংঘাঘরা নিবাসী সুভাষ ও চপলা মাহাতোর একমাত্র পুত্র তপনের(সফওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার) সহিত দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট-জলঘর নিবাসী ভগীরথ ও আলতা বর্মনের দ্বিতীয় কন্যা পুষ্পিতার (গভর্নমেন্ট স্কুল শিক্ষিকা) আনন্দমার্গ চর্যাচর্য বিধিমতে জলঘর নিজ বাসভবনে প্রভাতসঙ্গীত (ভজন), কীর্তন ও মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান সহযোগে এক আধ্যাত্মিক পরিমণ্ডলে বৈপ্লবিক শুভ বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়৷ আচার্য মোহনানন্দ অবধূত উপস্থিত আমন্ত্রিত অতিথিবর্গদের কাছে আনন্দমার্গ বিবাহের বৈশিষ্ট্য কী এ সম্বন্ধে ব্যাখ্যা করেন৷ পাত্র পক্ষে পৌরহিত্য করেন রায়গঞ্জ ডায়োসিস সেক্রেটারী আচার্য নিত্যলীলানন্দ অবধূত ও পাত্রী পক্ষে ডায়োসিস সেক্রেটারী (মহিলা) অবধূতিকা আনন্দ সুধাসরিতা আচার্যা৷