সংবাদ দর্পণ

জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নাম সংকীর্ত্তন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

৯ই ফেব্রুয়ারী’২৫ চিতমু নিবাসী চক্রধর কালিন্দীর জৈষ্ঠ্যপুত্র লণ্ডন নিবাসী অরবিন্দ কালিন্দী ও তার স্ত্রী সোমা মণ্ডলের একমাত্র পুত্র সন্তান গৌরনিতাইয়ের ১০ম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে চিৎমু পৈতৃক নিবাসে সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৬ ঘণ্টা অখণ্ড ‘‘বাবা নাম কেবলম নাম সংকীর্তন, মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়, নারায়ণ সেবা ও কম্বল বিতরণের আয়োজন করা হয়৷

শ্যামপুর গ্রামে বার্ষিকী নাম-সংকীর্ত্তন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

২৬শে ফেব্রুয়ারী’২৫ শ্যামপুর নিবাসী অবনী মাহাতোর বাসভবনে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৪থ বার্ষিকী অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম’ নাম-সংকীর্তন, মিলিত ঈশ্বর-প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়, তত্ত্বসভা ও নারায়ণ সেবার আয়োজন করা হয়৷

হাওড়ায় নীলকন্ঠ দিবস

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১২ই ফেব্রুয়ারি আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের বিশ্বের সমস্ত ইয়ূনিটের সঙ্গে হাওড়া জেলার বিভিন্ন ইয়ূনিটে নীলকন্ঠ দিবস পালিত হয়৷ ১৯৭৩ সালের ১২ই ফেব্রুয়ারী, আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের প্রতিষ্ঠাতা শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী বিষ খাইয়ে হত্যা করার চক্রান্ত করেছিল তৎকালীন সিবিআই৷ প্রসঙ্গত উল্লেখ করা যায় ১৯৭১সালের ডিসেম্বর মাসে মিথ্যে অভিযোগে শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীকে গ্রেপ্তার করে বিহার বাঁকীপুর জেলে বন্দী রাখে৷ কিন্তু আনন্দমূর্ত্তিজীর বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ প্রমাণ করা সম্ভব নয় বুঝে সিবিআই আনন্দমূর্ত্তিজীকে হত্যার পরিকল্পনা করে৷ কিন্তু সিবিআই চক্রান্ত ব্যর্থ করে সেই তীব্র বিষ আনন্দমূর্ত্তিজী হজম করে নেন৷ তারপর থেকে সারা বিশ্বের আনন্দমার্গীরা ১২ই ফেব্রুয়ারী নীলকন্ঠ দিবস পালন করে৷

এই দিন হাওড়ার রামরাজাতলা, মৌড়ী খটির বাজার, চ্যাটার্জী হার্ট, আমতা, চালিধাউরিয়া, শ্যামপুর,দক্ষিণ চাঁদ চক, প্রভৃতি প্রতিটি ইয়ূনিটের মার্গীরা মর্যাদা সহকারে নীলকন্ঠ দিবস পালন করে৷

উমা ব্রহ্মচারিণীর আত্মবলিদান দিবস উদযাপন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

আনন্দমার্গকে পৃথিবী থেকে চিরতরে নিশ্চিহ্ণ করার চক্রান্তের পরিকল্পনা স্বরূপ তৎকালীন কমিউনিষ্ট সোভিয়েত ইউনিয়ন সরকারের প্ররোচনায় ও সেই সময়কার ভারত সরকার আনন্দমার্গের প্রবক্তা ও প্রাণপুরুষ শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী মিথ্যা মামলায় পটনা বাঁকিপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে আটকে রাখে ও প্রাণে মারার জন্যে জেলের মধ্যে বিষপ্রয়োগ ও ক্রমাগত শারীরিক নির্যাতন করার প্রতিবাদে ও তাঁর নিঃশর্ত মুক্তির দাবীতে ১৯৭৮ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারি জার্মানির বার্লিন শহরে ব্রহ্মচারিণী উমা আচার্যা’ ও আচার্য লোকেশ ব্রহ্মচারী আত্মাহুতি করেন৷ প্রসঙ্গত উল্লেখনীয় যে ধর্মগুরু শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর মুক্তির জন্যে ভারত ও বহির্ভারতে মোট আটজন সন্ন্যাসী-সন্ন্যাসিনী এভাবে গুরুর মুক্তির দাবীতে আত্মোৎসর্গ করেন৷ অবশেষে দীর্ঘ আইনী লড়াইয়ের পর পটনা উচ্চতর আদালতের রায়ে আনন্দমূর্ত্তিজী ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হয়৷ শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী সহ আরও চারজন শিষ্য বেকসুর খালাস পেয়ে জেল থেকে ১৯৭৮ সালের ২রা আগষ্ট মুক্তি লাভ করেন৷

গুরুদেব ১৯৭৮সালে উমা ব্রহ্মচারিণীর স্মরণে আনন্দনগরে মহিলা বিভাগের বহুমুখী জনকল্যাণমূলক কাজ-কর্ম পরিচালনা করার জন্যে একটি নির্দিষ্ট এলাকা নির্ধারিত করে ‘‘উমা নিবাস’’ নামকরণ করেন৷

উমা ব্রহ্মচারিণীর গুরুর প্রতি ঐকান্তিক ভক্তি ও আত্মোৎসর্গ দিনটি অর্থাৎ ৮ই ফেব্রুয়ারি প্রতি বৎসর ‘‘আত্মোৎসর্গ দিবস’’ হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে৷ এই উপলক্ষ্যে ৮ই ফেব্রুয়ারী’২৫ ‘‘উমা নিবাস মহিলা শিশুসদনে’ সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৬ ঘণ্টা অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম নাম সংকীর্তন, বস্ত্র ও কম্বল বিতরণ ও নারায়ণসেবার আয়োজন করা হয়৷ অনুষ্ঠানে স্থানীয় জনগণ ও বিভিন্ন জায়গায় থেকে আনন্দমমার্গীগণ অংশগ্রহণ করেন৷

শিবরাত্রি উপলক্ষ্যে ডিম্বগিরিতে (ডিমডিহা পাহাড়ে) ধর্মচক্র

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

শিবরাত্রি উপলক্ষ্যে ডিমডিহা পাহাড়ের চূড়ায় প্রস্তাবিত মার্গগুরু নিবাসে দীর্ঘ দিন থেকে প্রতিবছর সামূহিক ধর্মচক্র অনুষ্ঠান হয়ে আসছে৷ এই বছরেও ২৬শে ফেব্রুয়ারী’২৫ বিকেল তিনটায় উক্ত স্থানে প্রভাত সঙ্গীত, ‘বাবা নাম কেবলম্‌’ নাম-সংকীর্তন, মিলিত ঈশ্বর-প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায় ও প্রসাদের আয়োজন করা হয়৷

হাওড়ায় সেমিনার

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১৬ই ফেব্রুয়ারী হাওড়া লিলুয়ার বিরাডিঙ্গী আনন্দমার্গ আশ্রমে একদিনের সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়৷ সেমিনারে প্রশিক্ষক ছিলেন, মহাব্রত ব্রহ্মচারী ও অমিয় পাত্র৷ অনুষ্ঠানটির আয়োজক ছিলেন স্থানীয় সক্রীয় কর্মী তপন মান্না৷ ‘ৰাৰা নাম কেবলম্‌’ কীর্ত্তন মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান ও স্বাধায়ের পর আলোচনা সভা শুরু হয়৷ স্বাধ্যায় করেন ভারতী কুণ্ডু৷ জেলার বরিষ্ট আনন্দমার্গী শ্রীবকুলচন্দ্র রায় উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করেন৷

গত ২৩শে ফেব্রুয়ারী হাওড়ার জগৎবল্লভপুর বালিয়ায় অনুরূপ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়৷ সেমিনারের প্রশিক্ষক ছিলেন বকুলচন্দ্র রায় ও আচার্য দেবেশানন্দ অবধূত৷ অনুষ্ঠানে প্রভাত সঙ্গীত ও কীর্ত্তন পরিবেশন করেন আচার্য রঞ্জিতা ব্রহ্মচারিনী৷ সহযোগিতায় ছিলেন ভুক্তিপ্রধান সুব্রত সাহা৷ সমগ্র অনুষ্ঠানটির পরিচালনা ছিলেন মহাব্রত ব্রহ্মচারী৷

বার্ষিক নাম সংকীর্ত্তন অনুষ্ঠান

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

২৩শে ফেব্রুয়ারী’২৫ জিওদারু নিবাসী শ্রী ভাস্কর মাহাতোর সুপুত্র গৌরীনাথ মাহাতোর পরিচালনায় ও ব্যবস্থাপনায় তৃতীয় বার্ষিকী তিনঘন্টা অখণ্ড ‘‘বাবা নাম কেবলম নাম-সংকীর্তন, মিলিত ঈশ্বর-প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায়, তত্ত্বসভা ও নারায়ণ সেবার আয়োজন করা হয়৷

প্রবাসী আনন্দমার্গীর আনন্দনগর পরিভ্রমণ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

জন্মসূত্রে ভারতীয়, বর্তমানে আমেরিকাবাসী এক প্রবাসী আনন্দমার্গী স্বল্পকালীন সফরে আনন্দনগর ভ্রমণে আসেন৷ মাত্র দু’দিনের এই সংক্ষিপ্ত যাত্রায় তিনি আনন্দনগরের নানাবিধ উন্নয়নমূলক ও সেবামূলক প্রকল্প পর্যবেক্ষণ করেন৷ বিশেষত, স্পিরিচ্যুয়ালিষ্টস স্পোর্টস অ্যান্ড অ্যাডভেঞ্চার্স ক্লাব পরিচালিত ফুটবল একাডেমি ও স্থানীয় মহিলাদের স্বনির্ভরতার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত এপারেলস ট্রেনিং সেন্টার (পোশাক সেলাই সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র) পরিদর্শন করে তিনি গভীর অনুপ্রেরণা লাভ করেন৷

ধনতন্ত্র মার্কসবাদ মানব কল্যাণে ব্যর্থ - প্রাউটই মানবতার আর্থিক মুক্তির পথ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত একমাসের অধিক সময় ধরে আনন্দমার্গ দর্শনের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও আধ্যাত্মিক বিষয়ের উপর আলোচনা শুরু হয়েছে দিল্লী সেক্টরে রিজিয়নগুলিতে৷ প্রথম ডায়োসিস স্তরের আলোচনা শেষে শুরু হয়েছে দ্বিতীয় ডায়াসিস স্তরের আলোচনা, পরবর্তী স্তর গুলিতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে৷ আনন্দমার্গ দর্শনে সামাজিক আধ্যাত্মিক বিষয়ের সঙ্গে অর্থনৈতিক বিষয়ও অন্তর্ভুক্ত৷ তাই সেমিনারগুলিতে আধ্যাত্মিক ও সামাজিক বিষয়ের সঙ্গে অর্থনৈতিক বিষয়ে আলোচনা হয়৷

এবার সেমিনারে প্রাউট অর্থনীতির বিষয় ছিল---‘প্রাউটের অর্থনীতি-ব্যবস্থার কয়েকটি বৈশিষ্ট্য৷ প্রাউটের বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনায় প্রশিক্ষকগণ বলেন---জড় বিজ্ঞানে পৃথিবী অনেকটাই এগিয়েছে৷ মানুষ আজ গ্রহে গ্রহান্তরে ছুটে চলেছে৷ তবুও বিশ্বের অধিকাংশ মানুষের জীবন ধারণের প্রাথমিক প্রয়োজনটুকুও পূর্তি হলো না তাই প্রাউট প্রবক্তা বলেছেন---‘‘এই প্রয়োজন মেটাবার জন্যেই একদিন অবস্থার চাপে পড়ে ‘প্রাউট’ দর্শন তৈরী করতে বাধ্য হয়েছি৷’’

বাস্তবিক অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা চিকিৎসা জীবন যাপনের এই প্রাথমিক তথা নূ্যনতম প্রয়োজন পূর্ত্তি না হলে মানবজাতির সামগ্রিকভাবে উন্নতি সম্ভব নয়৷ অর্থনীতি সম্পর্কে প্রাউট প্রবক্তা বলেছেন---‘আজ অর্থনীতি বস্তাপচা তত্ত্ব কথার কচকচানি ছাড়া আর কিছুই নয়৷ একে অধিকতর বাস্তব মুখী হতে হবে৷ ---অর্থনীতি হবে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ও প্রয়োগভৌমিক বিজ্ঞান, আর একে বিশ্বের সর্বস্তরের মানুষ, সর্বজীবের তথা সর্ব অস্তিত্বের সার্বিক কল্যাণের স্বার্থে বিকশিত করতে হবে৷’’

বিশ্বে এযাবৎ প্রচলিত কোন তত্ত্বই বিশেষ করে ধনতন্ত্র ও কম্যুনিজম মানবজাতির সামগ্রিক কল্যাণের পথ দেখাতে পারেনি৷ ব্যষ্টি কেন্দ্রীয় অর্থনীতি ধনতন্ত্রের উদ্দেশ্যই মুনাফা লোটা৷ অধিক শ্রম-কম মজুরি দিয়ে উৎপাদন করাটাই লক্ষ্য৷ ফলে শ্রমিকরা শোষিত হয়৷ এককথায় ধনতন্ত্র শোষণের হাতিয়ার৷ মার্কস ধনতন্ত্রের অমানবিক শোষণ দেখেই সাম্যবাদী অর্থনীতির প্রবর্তন করেন৷ কিন্তু মানুষকে শোষণমুক্ত করতে সাম্যবাদ ব্যর্থ হয়েছে এর প্রধান কারণ মার্কসের শোষণের সঙ্গা নির্ধারণে ত্রুটি থেকে গেছে৷ তাই কম্যুনিষ্ট রাষ্ট্রগুলোয় মার্কসের শোষণতত্ত্বকে পরিত্যাগ করেছিল৷ মার্কসের সমাজতন্ত্র অলীক কল্পনাই থেকে গেছে৷ তাই আনন্দমার্গ দর্শনের প্রবক্তা বাধ্য হয়েছেন তাঁর প্রবর্ত্তিত আনন্দমার্গ দর্শনে অর্থনৈতিক তত্ত্ব প্রাউটকে অন্তর্ভুক্ত করতে৷

মার্কস শোষনকে শুধু অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোন থেকে দেখেছেন৷ কিন্তু ধনতান্ত্রিক শোষক গোষ্ঠী অর্থনৈতিক শোষণের সঙ্গে মানুষের দৈহিক মানসিক ও আত্মিক বিকাশকেও স্তম্ভিত করে দেয়৷ প্রাউট শোষণকে অনেক ব্যাপক দৃষ্টিকোন থেকে দেখেছে ও সেইভাবেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা তৈরী করেছে৷ তাই প্রাউটের আর্থিক ব্যবস্থা রূপায়ন হলে মানুষ শুধু আর্থিক মুক্তিই পাবে না, মানসিক আধ্যাত্মিক শোষণ থেকেও মুক্ত হবে৷ তাই একমাত্র প্রাউটের পথেই মানব সমাজের সার্বিক কল্যাণ সম্ভব৷ সেমিনার গুলো থেকে বর্তমান নিদারুণ আর্থিক দুরাবস্থা থেকে মানুষকে মুক্তি দিতে চিন্তাশীল ও বিচারবোধ সম্পন্ন মানুষকে আহ্বান জানানো হয় মানবজাতির সামগ্রিক কল্যাণে প্রাউটকে জেনে বুঝে ও তার বাস্তবায়নে সচেষ্ট হওয়ার৷

আনন্দমার্গ চর্যাচর্য বিধানুযায়ী শিশুর নামকরণ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

১৪ই ফেব্রুয়ারী’২৫ চিৎমু নিবাসী ঘনশ্যাম ও সত্যবতী টুডুর প্রথম পুত্র সন্তানের পর দ্বিতীয় কন্যা সন্তানের আনন্দমার্গ চর্যাচর্য বিধানুযায়ী নামকরণ ও অন্নপ্রাশন নিজগৃহে অনুষ্ঠিত হয়৷ এই উপলক্ষ্যে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম’ নাম-সংকীর্তন, মিলিত ঈশ্বর-প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায় শেষে নামকরণের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করার পর সকলে মিলে নবাগতা শিশুর নাম রাখা হয় অরুণিমা৷ প্রীতিভোজের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি করা হয়৷