কৃষি বিপ্লব
পূর্ব প্রকাশিতের পর
পূর্ব প্রকাশিতের পর
আগামী ২৬শে আগষ্ট শ্রাবণী পূর্ণিমা, যাকে রাখীপূর্ণিমাও বলা হয়--- এর এক বিশেষ মহত্ত্ব আছে৷ কথিত আছে, এই শ্রাবণী পূর্ণিমা তিথিতে মানব সভ্যতার আদিগুরু সদাশিব আজ থেকে ৭ হাজার বৎসর পূর্বেপ্রথম ধর্মপ্রচার শুরু করেছিলেন৷ তাছাড়া প্রাচীন কাল থেকে ভারতবর্ষে এদিনটি রাখী বন্ধন রূপেও পালিত হয়ে আসছে৷ এদিন বোনেরা ভাইয়ের হাতে রাখী পরিয়ে দেয়৷ ভাইয়েরাও বোনেদের সুরক্ষার দায়িত্ব উপলব্ধি করেন৷ সে কারণে এই উৎসব সারা ভারতে ‘রক্ষা-বন্ধন’ উৎসব হিসেবেও পরিচিত৷
গত ৩০শে জুলাই অসমে জাতীয় নাগরিক পঞ্জীকরণ(এন.আর.সি)-এর কারণে যে চল্লিশ লক্ষাধিক বাঙালির নাম বিদেশির খাতায় উঠল তাদের ভবিষ্যতের প্রশ্ণে গোটা বাঙালি সমাজ এখন গভীরভাবে উদ্বিগ্ণ৷ কারণ অসমে বিদেশি চিহ্ণিত হওয়া মানে তারা গোটা ভারতবর্ষেই বিদেশি মানে তারা গোটা ভারতবর্ষেই বিদেশি বা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী এ ধরনের মানুষদেরকে তো ভারত সরকার এদেশে স্থান দেওয়ার কথা নয়৷ তাহলে নিশ্চয়ই নাগরিক পঞ্জীকরণের পরের ধাপ হবে সেই চল্লিশ লক্ষ বিদেশি বাঙালিদেরকে অন্য কোনও দেশে ঠেলে দেওয়া৷ সেটি কোন দেশ--- পাশের বাংলাদেশ কী? নতুন করে নেবে বাংলাদেশ এই বিপুল সংখ্যক মানুষের দায়িত্ব৷ এ ব্যাপারে ভারত স
হার নেই জিৎ নেই শুধুমাত্র খেলা৷ ১৯৯০ থেকে ২০১৮ এই দীর্ঘ আঠাশ বছর লেগে গেল, এই প্রতিবেদকের বাক্যবন্ধ বুঝতে৷ বহু সহস্র জনতার ভিড়ে, মঞ্চে ওঠার সময়, সিঁড়ির মাঝেই নিয়মের বাইরে গিয়ে, আচমকা জনতার দিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে পড়তেন সর্বপ্রিয় সেই মহান অমৃত পুরুষ সবার সেই পরমাত্মীয় জনসমুদ্রকে জিজ্ঞাসা করতেন, তোমরা সবাই ভালো আছো তো? সমুদ্র বিগলিত হতো কল্লোলে---ভালো আছি বাবা!
ধর্মীয় উৎসব ছাড়াও বাঙলার ইতিহাসে ‘রাখী-বন্ধন’ উৎসব এক বিশেষ তাৎপর্য বহন করে৷ ব্রিটিশ আমলে ১৯০৫ সালে যখন বাঙ্লার গভর্ণর জেনার্যাল বাঙ্লাকে দুভাগে বিভক্ত করার কথা ঘোষণা করেছিলেন, তখন তার বিরুদ্ধে বাঙ্লায় বিদ্রোহ দেখা দিয়েছিল৷ সেই সময় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাঙালী ঐক্য প্রতিষ্ঠার জন্যে সংক্লল্প গ্রহণের মাধ্যমে হিসেবে রাখীবন্ধন উৎসবের সূচনা করেছিলেন৷ তখন হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে সবাই পরস্পর রাখী পরিয়ে বাঙালী ঐক্যের শপথ নিয়েছিলেন৷
নাগপুর (মহারাষ্ট্র) শহরের প্রাণকেন্দ্র রিং রোড স্থিত ঐতিহাসিক অনুসুয়া মঙ্গল কার্যালয়ে প্রতিবছরের মত এবারও ১৭,১৮,১৯ অগাষ্ট,২০১৮, শ্রাবণী পূর্ণিমা উপলক্ষ্যে খুব জাঁকজমকভাবে ত্রিদিবসীয় আনন্দোৎসব অনুষ্ঠিত হ’ল৷ সমগ্র বিদর্ভ এলাকা থেকে প্রায় পাঁচশত ভক্ত মার্গী এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন৷ প্রতিটি মার্গী পরিবার তাদের সমস্ত শিশু সন্তানদের নিয়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই অনুষ্ঠানে যোগদান করেছে৷ প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়সূচী অনুসারে প্রাত্যহিক পাঞ্চজন্য, প্রভাতফেরী, সামূহিক প্রভাত-সঙ্গীত, কীর্ত্তন, সাধনা ছাড়াও অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল কৌষিকী নৃত্য, তান্ডব নৃত্য , প্রভাত-সঙ্
হুগলী ঃ গত ১১ই আগষ্ট ‘আমরা বাঙালী’-হুগলী জেলার পক্ষে যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে বীর বিপ্লবী শহীদ ক্ষুদিরাম বসুর আত্মবলিদান দিবস পালিত হয়৷ হুগলীর শেওড়াফুলির অন্নদাবাগানস্থিত শহীদ ক্ষুদিরাম বসুর মর্মরমূর্ত্তিতে মাল্যদান করেন জেলাসচিব শ্রীজ্যোতিবিকাশ সিন্হা ও প্রবীণ প্রাউটিষ্ট শ্রীপ্রভাত খাঁ মহাশয়৷ জেলা সচিব তাঁর সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর জীবন ও কর্ম বিষয়ে আলোকপাত করেন৷ শ্রীপ্রভাত খাঁ মহাশয় শহীদ ক্ষুদিরামের উদ্দেশে স্বরচিত কবিতা পাঠের মাধ্যমে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন৷
বিভিন্ন গবেষণা থেকে এটি প্রমাণিত যে, মায়ের দুধই নবজাতক শিশুর পক্ষে সর্বশ্রেষ্ঠ পুষ্টিকর খাবার৷ মাতৃদুগ্ধ পান করলে শিশুর সংক্রামক রোগাক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকাংশে কমে যায়৷ মা’র পুনঃগর্ভধারনের দূরত্ব বেড়ে যায়৷ মায়ের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে৷ এইসব সুফল পেতে হলে বাধাহীনভাবে নবজাতক শিশুকে প্রথম ছয় মাস নিরবচ্ছিন্নভাবে শুধুই মায়ের দুধ পান করাতে হবে৷ এই সময় শিশুকে অন্য কোন খাবার এমনকি জলও পান করানো ঠিক নয়৷ এই প্রক্রিয়া চললে মা ও শিশু দুজনেই উপকৃত হবে, সাথে সাথে সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে জাতি উপকৃত হবে৷ সেই কারণে বিভিন্ন মাতৃসেবা সংস্থাগুলি জানাচ্ছে শিশুকে মায়ের দুধ দেওয়া একপ্রকার আবশ্যিক
পরিবেশ বিজ্ঞানী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণবিদরাও এ প্রশ্ণের জবাব দিয়ে মানুষের স্বার্থবোধকে প্রসারিত করাবার চেষ্টা করে যাচ্ছেন৷ জীববৈচিত্র্যের বিনাশ সাধনের ফলে আমাদের কত ধরনের যে সমস্যা তৈরী হচ্ছে, তারও অসংখ্য দৃষ্টান্ত দেওয়া হচ্ছে৷ একটা সত্য ভুলে যাওয়ার উপায় নেই যে, অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর মতো আমরাও এ বিশ্বের প্রাণী ও বাঁচার জন্যে অন্য প্রাণীর মতো আমরাও এ বিশ্বের ওপর নির্ভরশীল৷ বিজ্ঞানীদের মতে, যত বেশী সংখ্যক প্রজাতির প্রাণী এ গ্রহে অচ্ছেদ্য পরিবেশগত ভারসাম্যের মধ্যে বসবাস করবে, ততই সেটা স্বাস্থ্যকর ও উৎপাদনশীল হয়ে উঠবে৷ আমরা সবুজ বনে কিংবা কংক্রিটের জঙ্গলে বাস করি না কেন যে বিশুদ্ধ জল, বায়ু, অ
নিম পাতা আমাদের বিশেষ উপকারী সে কথা আর বলার অপেক্ষা রাখে না৷ তবে মানসিক দুশ্চিন্তা দূরে রাখতে নিম পাতা যে সাহায্য করে তা হয়ত অনেকেই জানেন না৷ দুশ্চিন্তা দূর করতে প্রতিদিন কয়েকটি তাজা নিম পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন৷ তাজা নিমপাতা চিবিয়ে খেলে চর্মরোগ দূরে পালিয়ে যায়, দাঁতের অসুখ সেরে যায়, রক্তে শর্করা ও উচ্চচাপ দূরে পালিয়ে যায়৷ এছাড়া নিদ্রাহীনতার রোগও পালিয়ে যায়৷ অম্বল হলে নিম গাছের ছাল এক কাপ গরম জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে ছেঁকে খালি পেটে খেলে উপকার পাওয়া যায়৷ রোজ সকালে খালি পেটে নিমছাল ও নিমপাতা বেটে তার বড়ি করে খেলে কৃমি রোগ সেরে যায়৷