July 2020

দুঃস্থদের মধ্যে খাদ্য বিতরণ

কান্দি আনন্দমার্গ ইউনিবার্র্সল রিলিফ টিমের পক্ষ থেকে কান্দি ডোমপাড়াতে লক্ডাউনে বিপর্যস্ত দুঃস্থদের মধ্যে  রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়৷ কান্দি আনন্দমার্গ স্কুলের অধ্যক্ষ, বিশিষ্ট আনন্দমার্গী সাক্ষীদেব ও অন্যান্য মার্গী ভাইবোনদের  সহযোগিতায় ত্রাণ বিতরণ করা হয়৷

এছাড়াও ছাতিমদা কান্দি ও কান্দি শহরের পাশ্ববর্তী এলাকার দুঃস্থ মানুষদের রান্না করা খাবার ভাত,ডাল, তরকারী খাওয়ানো হয় ও চিঁড়ে, গুড় কলা বিতরণ করা হয়৷

কলকাতায় অ্যামার্টের মেডিকেল ক্যাম্প

১লা জুলাই আনন্দমার্গ ইউনিবার্র্সল রিলিফটিম কলকাতা নোনাডাঙ্গা রেল কলোনীতে একটি চিকিৎসা শিবিরের আয়োজন করে৷ সেখানে প্রায় দুশতাধিক অসুস্থ মানুষের চিকিৎসা করা হয় ও বিনামূল্যে ঔষধ বিতরণ করা হয়৷ আনন্দমার্গ ইউনিবার্সাল রিলিফ টিমের মহিলাশাখার পক্ষ থেকে অবধূতিকা আনন্দ রসপ্রজ্ঞা আচার্যা, অবধূতিকা আনন্দ মুক্তিধারা আচার্যা ও অবধূতিকা আনন্দ কীর্তিলেখা আচার্যা এই চিকিৎসা শিবিরের আয়োজন করেছিলেন৷

কোল ইন্ডিয়া বিলগ্ণীকরণ - বাঙালী ছাত্রযুব সমাজের প্রতিবাদ

কেন্দ্রীয় সরকারের জনস্বার্থ বিরোধী নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ প্রদর্শন করে বাঙালী ছাত্রযুব সমাজ৷ বাঙালী ছাত্রযুবসমাজের কেন্দ্রীয় সচিব শ্রী তপোময় বিশ্বাস বলেন--- একদিকে প্রধানমন্ত্রী যখন আত্মনির্ভর ভারতের কথা বলেন আবার কয়লার মতো লাভজনক সংস্থা পুঁজিপতিদের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় জানতে হবে প্রধানমন্ত্রীর কথায় ও কাজে মিল নেই৷ কয়লা দেশের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ ৷ প্রধানমন্ত্রী সেই সম্পদ  বিদেশী বিলগ্ণীকারীদের হাতে তুলে দিতে চাইছেন৷ এর থেকে মনে হয় প্রধানমন্ত্রী আত্মনির্ভর কি জিনিস জানেন না, অথবা তিনি জনগণকে ধোঁকা দিতে চাইছেন৷ আত্মনির্ভর ভারত তখনই সম্ভব হবে যখন  অর্থনৈতিক ক্ষ

বিধানচন্দ্র রায়ের জন্মদিনে ‘আমরা বাঙালী’র শ্রদ্ধাজ্ঞপন

গত ১লা জুলাই বিশ্ববরেণ্য চিকিৎসক ও পশ্চিমবাঙলার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ড.বিধানচন্দ্র রায়ের জন্মদিন ও প্রয়াণ দিবস৷ ‘আমরা বাঙালী’ উত্তর ২৪ পরগণা জেলাকমিটির পক্ষ থেকে বারাসাত স্টেশনে ড. রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করতে  একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়৷

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জয়ন্ত দাস, বাঙালী ছাত্রযুব সমাজের সচিব তপোময় বিশ্বাস, অরূপ মজুমদার প্রমুখ নেতৃবৃন্দ৷ তারা বিশ্ববরেণ্য চিকিৎসকের অবদান ও পশ্চিমবাঙলার মুখ্যমন্ত্রীর গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন৷

স্কুল ফি---বিক্ষোভ চলছে

লক্ডাউনের কারণে বহু মানুষের রুচি রোজগার বন্ধ৷ বিশেষ করে যারা বিভিন্ন বেসরকারী সংস্থায় কাজ করে তাদের অনেকের চাকরী নিয়েও সংশয় দেখা দিয়েছে৷ এই অবস্থায় ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা নিয়েও অভিভাবকরা  দুশ্চিন্তাগ্রস্ত৷

বিভিন্ন বেসরকারী স্কুল কর্ত্তৃপক্ষ মূখ্যমন্ত্রীর আবেদন অগ্রাহ্য করে ফি বৃদ্ধি করে চলেছে৷ অভিভাবকদের পক্ষ থেকেও স্কুল কর্ত্তৃপক্ষ ও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন করা হয়েছিল, যাতে এবছর ফি বৃদ্ধি করা না হয়৷ কিন্তু বেশিরভাগ স্কুল কর্ত্তৃপক্ষ মুখ্যমন্ত্রীর আবেদন ও অভিভাবকদের আবেদন কোনো কিছু কর্ণপাত করে নি৷

তৃণভোজী জীব, মাংসাশী জীব, মানুষ

তোমরা জান জীবজন্তুরা মুখ্যতঃ তৃণভোজী (graminivorous) ও মাংসভোজী (carnivorous) –এই দু’টি মুখ্য শাখায় বিভক্ত৷ তৃণভোজীদের দাঁতগুলো থাকে মুক্তোর মত ধবধবে শাদা ও সাজানো৷ যারা মাংসভোজী জীব তাদের দাঁতগুলি হয় খোঁচা খোঁচা, ঈষৎ হল্দেটে অথবা লালচে মেশানো হলদেটে৷ মুখের দুই পাশে থাকে মাংস কাটবার কর্ত্তন দন্ত (canine teeth)৷

‘রবি ঠাকুর’

জয়তী দেবনাথ

সাহিত্যের রাজা তুমি

                              কবির তুমি গুরু৷

তব অসীম জ্ঞান সাগরে,

                              নেই যে শেষ-শুরু৷

রবি গো তোমার উদয় ছিল,

                              নেই যে অস্তাচল৷

               তাই তো তোমার কিরণ আজও

                              রাঙায় ধরা তল৷

কলমে তোমার ওগো কবি

                              ছিল কেমন জাদু!

তোমার কাব্য হৃদয় মাঝে,

                              যেন মাখায় মধু৷

তোমার গানের কথা-সুর

                              জোড়ায় হৃদয় খানি

চেনা

নব্যদূত

নাম না জেনেও চিনি তারে

                              পথে ঘাটে মাঠে---

আগ বাড়িয়ে থাকে সে যে

                              নিত্যনতুন ঠাটে৷

চেনা তারে হয়না যে শেষ

                              জীবন পলে পলে

চিনি বলেই রয় অচেনা

               ভাবান্তরে অজানা কৌশলে৷

স্বার্থ যখন জেগে ওঠে

                              বিবেক অন্ধকারে,

রূপান্তরের অন্যরূপ

                              আঁধার পারাপারে৷

কী কঠিন এই মানুষ চেনা৷

                              সাথেই যখন থাকে,

দিনে রাতে ছন্দে তালে

দুঃখের আঁধার পেরিয়ে

কনিকা দেবনাথ

সালটা ১৮৮৩, পোল্যাণ্ডের একটি দরিদ্র পরিবার৷ বাড়ীর সকলেই আনন্দে আত্মহারা৷ বাড়ীর সবচেয়ে ছোট্ট মেয়েটি স্কুল ফাইনাল পরীক্ষায় সর্বাধিক নম্বর পেয়ে পাশ করেছে৷ বাড়ীতে আদরের নাম  মানিয়া, স্কুলের খাতায় নাম মারিয়া স্ক্লোভোভস্কি৷ চার বোন ও এক ভাই, মানিয়াই সবার ছোট৷ আনন্দের মাঝে বিষাদ--- এই আনন্দ ভাগ নেবার জন্যে মা আজ আর এই পৃথিবীতে নেই৷ মা ছিলেন গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা৷ বাবা একটি স্কুলের দরজি শিক্ষক৷ যা বেতন তাতে সংসার চলে না৷ একমাত্র ছেলে ডাক্তারী পাশ করে বসে আছে৷ অর্থের অভাবে ডাক্তারখানা খোলা হচ্ছে না৷ কি করবে মানিয়া৷ মেজদি ব্রোনিয়ার সঙ্গে শলা-পরামর্শ হতো, সেও প্যারিস চলে গেছে৷

নেতাজী সম্পর্কে কিছু জানার বিষয়

(১)  নেতাজী সুভাষচন্দ্রের জন্ম কবে ও কোথায়?

উত্তর ঃ ১৮৯৭ খ্রীষ্টাব্দের ২৩শে জানুয়ারী, কটকে,

(২)  নেতাজীর পিতা ও মাতার নাম কী?

উত্তর ঃ পিতা---জানকীনাথ বসু,   

        মাতা---প্রভাবতী দেবী,

(৩)  তিনি কার কাছে দেশসেবার ব্রতে দীক্ষা লাভ করেন?

উত্তর ঃ দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের কাছে,

(৪)  তিনি কবে কলকাতা কর্পোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন?

উত্তর ঃ ১৯২৪ খ্রীষ্টাব্দের ১৪ই এপ্রিল

(৫)  তিনি কবে ছদ্মবেশে দেশত্যাগ করেন?

উত্তরঃ ১৯৪১খ্রীষ্টাব্দের জানুয়ারীতে,