November 2023

হিমালয়ের নীচে আরও বড় ভূমিকম্পনের  আশঙ্কা

শুক্রবার রাত ১২টা নাগাদ হঠাৎ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে ভারতের প্রতিবেশী দেশ নেপাল৷ ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তরফে জানানো হয়, ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল নেপালের জাজারকোটের রামিদণ্ডা৷ কম্পনের কেন্দ্র মাটি থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার গভীরে ছিল৷ রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৪৷ নেপালের ভূকম্পনের অভিঘাতে কেঁপে উঠেছিল সুদুর দিল্লির মাটিও৷ বেশ কিছুক্ষণ ধরে টের পাওয়া গিয়েছিল কম্পন৷ এছাড়াও ভূমিকম্পের কারণে এন.সি.আর অযোধ্যা-সহ উত্তর ভারতের বড় অংশের মাটিতে কম্পন অনুভূত হয়েছিল৷ লখনউ ও বিহারের বেশ কিছু জায়গাও কেঁপে ওঠে৷ ভূমিকম্প আঘাত হানার কিছুক্ষণের মধ্যে বেশ কয়েকটি বাড়ি তাসের ঘরের মতো ধসে পড়ে৷ বিজ্ঞানীদের

বেকারত্বের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে কর্মহারা মানুষের সংখ্যা

দেশে বেকারত্বের পাশাপাশি বাড়ছে কাজ হারানো মানুষের সংখ্যা৷ ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’ বছরে দুকোটি চাকরী বাগাড়ম্বর মাত্র৷ রাজ্য সরকারের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী বর্তমানে মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টা অমিত মিত্র বিশ্বব্যাঙ্ক ও সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকনমি’র তথ্য তুলে ধরে বলেন উৎসবের মাসেই দেশে কাজ হারিয়েছে প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ৷ তিনি বলেন নরেন্দ্র মোদি সরকারের ঘোষনা ছিল ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’৷ এই তার আসল চেহারা৷ শ্রী মিত্র বলেন ২০২২ সালে ভারতে বেকারত্বের হার ছিল ২৩.২২ শতাংশ যা বাংলাদেশ ও ভুটানের থেকেও ভারতকে পেছনে ফেলে দিয়েছে৷ উৎসবের মাসে ৪কোটি ৭০ লক্ষ মানুষ কাজ হারিয়েছে৷ অমিত বাবু বলে সি.এম আইই তথ্য অনুযা

শিশুদের সর্দি–কাশিতে আক্রান্ত হওয়া থেকে বাঁচাতে অভিভাবকদের করণীয়

ডাঃ আলমগীর

শীত আসছে, হেমন্তের হাওয়া বইছে৷ ঋতু পরিবর্ত্তনের সময়৷ কখনও ঠাণ্ডা কখনও গরম৷ বিশেষ করে দিনে সূর্যে তাপ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বাতাসের তাপ বেশ বৃদ্ধি পায়৷ কিন্তু, বিকেলের পর থেকেই কিছুটা ঠাণ্ডা বাতাস গায়ে লাগে৷ আবার ভোর রাতে বেশ ঠাণ্ডা অনুভূত হয়৷ এই রকম ঠাণ্ডা–গরম আবহাওয়ায় শিশুরা সহজেই সর্দি–কাশিতে আক্রান্ত হতে পারে৷ তাই এই সময় শিশুদের সুস্থ রাখতে বিশেষ যত্ন নেওয়া দরকার৷ এবিষয়ে অভিভাবকদের সচেতন থাকাও প্রায়োজন৷ সুতরাং এই ধরনের আবহাওয়ায় শিশুদের কি কি অসুবিধা হতে পারে ও সর্দি–কাশিতে আক্রান্ত হলে কি কি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে তা অভিভাবকদের জানা দরকার৷

অর্জুনের ছাল দন্ত ও মাড়ির বিভিন্ন প্রকার রোগের মহৌষধ

ছোটবেলা থেকেই দাঁত দুর্বল থাকলে, আর কিশোর–যুবা বয়সে দাঁতের যত্ন না নিলে, দাঁতের এনামেল ও দাঁতের ভেতরের অংশ ক্ষয়ে গিয়ে পরবর্ত্তীকালে গর্তের ন্তুত্র্লন্ব্ধম্ভগ্গ সৃষ্টি হয়৷ সেখানে খাদ্য–কণা জমে রোগ ৰীজাণুর জন্ম হয় ও তীব্র প্রদাহ–যন্ত্রণার সৃষ্টি করে৷ বয়স্কদের ক্ষেত্রে তখন দাঁতের ডাক্তারের কাছে দৌড়নো ছাড়া কোন উপায় থাকে না৷ টুথৰ্রাশের ব্যবহার ঠিকমত না জানার কারণে অর্থাৎ জোরে জোরে ৰ্রাশের ব্যবহার করলে দাঁতের এনামেল দ্রুত উঠে যেতে বাধ্য৷ কোন বহুল বিজ্ঞাপিত টুথপেস্টের ব্যবহারেও তা আটকানো যাবে না৷ পেয়ারা পাতার ঘন ক্কাথ তৈরী করে তা দিয়ে নিয়মিত ভাবে মুখ ধুলে বা দাঁত মাজলে দাঁতের রোগে ভাল ফল পাওয়া যায়

হাসি

কৌশিক খাটুয়া

প্রাণখোলা হাসি হাসলে পরে

ভালো থাকে জীবন মন,

নিঃস্বার্থ ভালবাসলে তবে

ভালো থাকে এ ভূূবন৷

হাসি যেন আসে সুখের স্মৃতিতে

হাসিমুখে বরণ প্রেম ও প্রীতিতে৷

 

তোমার হাসির ভাগীদার জন

খুব সহজেই হয় প্রিয়জন,

তাই মানব-ঐক্য গড়িবার তরে,

হাসি ভরা থাক সব পরিবারে৷

 

হাসি যদি আসে হাসতে দিও,

দমন না করে, তুমি ভাগ নিও৷

রসিক মানুষ রস নিবেদনে

রসের কাঙাল চাহিদা পূরণে

উভয়ের ভালো নিহিত যে পথে,

হাস্যরসে তারা কি আবেগে মাতে!

মেঘ, উদ্বেগ দুই অদৃশ্য

রাঢ়ের মাটি সৃষ্টির ঘাঁটি

শিবরাম চক্রবর্ত্তী

রাঢ় বাংলাই এই পৃথিবীর

সৃষ্টির মূলে থাকার ফলে,

শুনেই তাই আনন্দের ক্ষীর

খেয়ে বাঙালী নেচেই চলে৷

শ্রী প্রভাতরঞ্জন সরকার

যুক্তিসহ প্রমাণ দিতে,

‘সভ্যতার আদিবিন্দু রাঢ়’

বই লিখে তার কাটেন ফিতে৷

পুরাতত্ত্ববিদগণেরা

এই বইটি বিষদ ভাবে,

পড়লেই ভাল জানবেন তাঁরা

জগৎ সৃষ্টি হলো কবে৷

সে যাই হোক, সৃষ্টির মূলেই

রাঢ় বাংলাকে পেয়ে যেতে,

সভ্যতাও তাই রাঢ় থেকেই

ছড়িয়ে যায় বিশ্বের ক্ষেতে৷

রাঢ়ের মাটি নিয়ে ল্যাবে

কেহ পরীক্ষা করলে পরে,

সে ঠিক নোবেল প্রাইজ পাবে

চড়ুই পাখী

‘গৃহচটক’ শব্দের অর্থ হল চড়ুই পাখী৷ চটক> চড> চডুই> চড়ুই৷ চটকী> চডহ> চডুই> চড়ুই ৷ বাঙলায় ‘চড়ুই’ ও ‘চড়ুই’ দুটি শব্দই চলে৷ আমাদের পশ্চিমরাঢ়ের গ্রামের মানুষ অনেকেই ‘চটই’বলে থাকে৷ ‘চটই’ শব্দটি ‘চটক’ শব্দ থেকে এসেছে৷ চড়ই কে বিহারের মগহী ভাষায় বলা হয় ‘গর্বৈয়া’৷ মৈথিলী ভাষায় ‘গর্বৈয়াও’ চলে ‘ফুদ্দিও’ চলে৷ ভোজপুরীতে বলা হয় ‘ফুরগুদ্দি’৷ অঙ্গিকা ভাষায় টিকটিকিকে বলে টিকটিকিয়া৷

চটক পাখী দুইভাগে বিভক্ত  যারা পাকা বাড়িতে কার্নিশে ঘর বানায় তারা হল ‘গৃহচটক’ বা ‘চড়ুই পাখী’৷চ চড়ুই পাখী পায়রার মতো খড়কুটো দিয়ে ভালো ঘর তৈরী করতে পারে না৷ কিন্তু অধিকাংশ পাখী পারে৷

চিচিঙ্গা ও চিংড়ি

চিচিঙ্গা

এটি একটি সরু লম্বা ধুন্দুল বর্গীয় সব্জী---গায়ে ডোরা কাটা৷ গুণের দিক দিয়ে তরকারীটি তামসিক--- মনস্থৈর্যের প্রতিকূল৷ সব্জীটিকে আমাদের কলকাতার বাংলায় বলা হয় চিচিঙ্গা৷ রাঢ়ের অধিকাংশ স্থানে লা হয় ‘হোপা’ ও াঙলার কোন কোন স্থানে ‘কুশ্যে’৷ সংসৃকতে প্রচলিত  দুটি নাম ---গোশৃঙ্গ (গোরুর শিং-এর মত) ও কুসুম্ভ৷ প্রাচীনকালেও লোকে এর দুর্গুণের কথা জানত ও বুদ্ধিজীবী মানুষকে এই সব্জী খেতে নিষেধ করা হত৷

‘‘কুসুম্ভ-নালিকাশাক-ন্তাকং-পোতকীস্তথা৷

ভক্ষয়ন্‌ পতিতোহস্তু স্যাদপি বেদান্তগঃ দ্বিজঃ৷৷’’

বেগুন পোড়া

কোন বস্তু অগ্ণির সংস্পর্শ এলে তাতে তিন ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা যায়৷ তার দ্বারা বস্তুকে পোড়ানো যায়, জ্বালানো যায় ও ঝলসানো যায়৷ এ ছাড়া স্যাঁকাও যায়৷

ভারতের কাছে লজ্জার হারের পর শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডকে বরখাস্ত করল শ্রীলঙ্কা সরকার

বিশ্বকাপে খারাপ খেলেছে শ্রীলঙ্কার দল৷ শুধু খারাপ খেলা বলে নয় ভারতের কাছে ৩০২ রানের লজ্জার হার হয়েছে তাদের৷ এই হার মেনে নিতে পারেনি শ্রীলঙ্কার সরকার৷ এমন হারের জন্য পুরো ক্রিকেট বোর্ডকেই বরখাস্ত করে দিয়েছে তারা৷ শ্রীলঙ্কার ক্রীড়ামন্ত্রী রোশন সিংহ গত সোমবার এই সিদ্ধান্তেই স্থির হয়েছেন৷