মঙ্গলে কি সাগর আছে! ভিন্ন যুক্তি তুলে ধরেছেন দুইজন বাঙালী বিজ্ঞানী
অতীতে একবার এমন সম্ভাবনার কথা তুলেছিলেন কয়েকজন বিজ্ঞানী৷ যে পৃথিবীর মতো মঙ্গলেও কি সাগর বা মহাসাগর ছিল?
অতীতে একবার এমন সম্ভাবনার কথা তুলেছিলেন কয়েকজন বিজ্ঞানী৷ যে পৃথিবীর মতো মঙ্গলেও কি সাগর বা মহাসাগর ছিল?
বীরভূম জেলার শান্তিনিকেতনের বাসিন্দা বিশিষ্ট আনন্দমার্গী কবি রামদাস বিশ্বাস গত ১০ই নভেম্বর,২০২৩ ভোর ৩-৫৫ মিনিটে পরলোকে গমন করেন৷ মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর৷ তিনি একজন একনিষ্ট আদর্শ পরায়ন আনন্দমার্গী ছিলেন৷ বাম আমলের ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসের দিনগুলিতেও তিনি ও তাঁর সমগ্র পরিবার আনন্দমার্গের আদর্শে অবিচল ছিলেন৷ বার্ধক্যজনিক কারণে নানা শারীরিক প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও এবারেও তিনি কলিকাতায় কেন্দ্রীয় আশ্রমে মার্গগুরুদেবের মহাপ্রয়াণ দিবসের কীর্ত্তনে যোগ দিয়েছিলেন৷ মার্গের আদর্শ প্রচারের পাশাপাশি তিনি সাহিত্যচর্চাও করতেন৷ নোতুন পৃথিবী পত্রিকার প্রভাতির পৃষ্ঠায় তাঁর রচিত কবিতা নিয়মিত প্রকাশিত হতো৷ তাঁর
পেশায় পশুপালক কলিন ডেভারক্স গরুদের কুমিরের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখতে ফিন্নিস নামের একটি নদীর ধারে বেড়া লাগাতে গিয়েছিলেন৷ এই কাজ করতে গিয়ে নদী সংলগ্ণ একটি হ্রদের হাঁটুজল পেরোতে গিয়ে কুমিরের হানার মুখে পড়েন তিনি৷ ষাটোধর্ব কলিনের ডান পা কামড়ে ধরে ৩.২ মিলিমিটারের একটি কুমির৷ প্রাণ বাঁচাতে বেশি কিছু না ভেবেই কুমিরের একটি চোখ কামড়ে ধরেন ওই বৃদ্ধ৷ তার পরেই পিছু হটতে থাকে কুমিরটি৷ শেষে কলিনকে ছেড়ে দিয়ে অন্যত্র সরে যায় সে৷
অক্টোবর মাসের শেষ দিক থেকে ঘন ঘন ভূমিকম্পে কাঁপতে শুরু করেছে আইসল্যান্ড৷ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে রেকজেন্স মালভূমিতে অক্টোবর থেকে এখন অন্তত ২৪ হাজার বার কম্পন অনুভূত হয়েছে৷ শুক্রবার থেকে কম্পনের মাত্রা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে৷ মনে করা হচ্ছে ওই এলাকায় শীঘ্রই কোনও আগ্ণেয়গিরির অগ্ণুৎপাত হতে পারে৷ ঘন ঘন ভূমিকম্প তারই ইঙ্গিত দিচ্ছে৷
নারী কল্যাণ ঃ সমাজে নারীর অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয়, একান্তই দুর্বিসহ৷ সংঘের যারা ‘তাত্ত্বিক’, তাদের কর্ত্তব্য হ’ল অনগ্রসর মহিলাদের মধ্যে কল্যাণমূলক কাজ করা, তাদের কুসংস্কার–নিরক্ষর দূর করা, ধর্মচক্রের বন্দোবস্ত করা ও তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করা৷ দেখা যায়, স্বামীর মৃত্যুর পর নারীরা আর্থিক সংকটের সম্মুখীন হন৷ তাই তাঁরা যাতে স্বাধীনভাবে জীবিকার্জন করতে পারেন সে ধরণের সুযোগ তৈরী করতে হবে৷
গাঁদাল পাতা ঃ
পরিচয় ঃ গাঁদাল পাতার সংস্কৃত নাম খরগন্ধা/খরগন্ধিকা/খরগন্ধনিভা৷ তিনটে শব্দেরই অর্থ গাঁদাল পাতা৷ খর মানে ....... পায়খানার দুর্গন্ধ৷ যে পাতায় কতকটা ওই ধরণের গন্ধ রয়েছে তা খরগন্ধা৷ গাঁদাল পাতার অন্য সংস্কৃত নাম হচ্ছে–কৃষ্ণপল্লবি/কৃষ্ণপল্লবী/কৃষ্ণপল্লবিনী৷ ঙ্মলৌকিক সংস্কৃতে ৰলা হয় গন্ধভাদালী ৰ৷ গাঁদাল একটি লতানে উদ্ভিদ৷
(১)
গানের ভেলা ভাসিয়ে দিলাম
মন ভোলানো তোমার নামে৷
চলবে মহাসিন্ধু নীরে,
যাবে তোমার অমর ধামে৷৷
এই ভেলাতে গান যা আছে
সে সব গানই তোমার বলা,
তোমার সুরে সে গান গেয়ে
একলা আমার এ পথ চলা
গানের মাঝে বাঁশি বাজে,
মন বসে না কোন কাজে
সেই সুরেতে মেতে আছি,
অনন্ত হে তোমারপ্রেমে৷৷
এ গানেতে সকল সুরই
তোমার দেওয়া আমার তরে,
তোমার কৃপায় এ গান যেন
সুরে সুরে ভুবন ভরে,
ভাসিয়ে ভুবন সে সুর চলে
তোমার রাতুল চরণ তলে,
ত্রিলোক মাঝে মোহন তোমার
প্রাণনাথ তুমি এসেছ অবণীতে
আলোর ধারায় আধারের ব্যথা সরাতে
ত্রিলোকবিহারী আছ সগুণ নির্গুণে
মোহন বাঁশীর সুরে খেলিছ ভূূবনে
তোমারী রসাবেশে ভাসলে হৃদয় সারা
বিশ্বভূবন মুগ্দ পেয়ে সে করুণধারা৷
তুমি আছ মোর হিয়ার মাঝে
বাজাও বীণাপ্রীতির সাজে
বিশ্বজুড়ে আছ অণুপরমাণুতে
দয়াল তোমায় পারি না ধরিতে
নিশিদিন তোমার চরণ আশে
তোমারী স্বর সে যাইগো ভেসে৷
১৮২০ সালের মে মাসের শ্রীরামপুরের মাসিকপত্রিকা The friend of india যে সংবাদ প্রকাশিত হয় তাতে দেখা যায় ৩০ বছর আগে শান্তিপুরের কাছাকাছি গুপ্তিপাড়ার গ্রামে ব্রাহ্মণরা সঙ্ঘবদ্ধভাবে প্রথম বারোয়ারী জগদ্বাত্রী পূজার আয়োজন করেন৷ এই পত্রিকার অনুমান অনুযায়ী জগদ্বাত্রী পূজা প্রথম অনুষ্ঠিত হয় অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষার্ধে অর্থাৎ ১৭৯০ খ্রীষ্টাব্দ নাগাদ৷ প্রসঙ্গতঃ বলা আবশ্যক, গুপ্তিপাড়ার মুখোপাধ্যায়ের জিম্মা থেকে একটি জগদ্বাত্রী পুজোর দ্বিতীয়বর্ষের ফর্দ পাওয়া গেছে৷ সেই ফর্দ অনুসরণ করে দেখা গেছে প্রথম বছরের পুজো সংঘটিত হয় ১৭৫৯-৬০ সালে৷ অর্থাৎ ‘দি ফ্রেন্ড অব ইন্ডিয়া যে পুজোর হদিশ দেয় তারও ত্রিশ বছর আগে জগদ্বাত্
উৎ-যা+অনট্৷ ঊধর্ব দিকে বা ওপরের দিকে যে গতি তাকে উজান বলা হয়৷ নদীর স্বাভাবিক গতি পাহাড় থেকে সমুদ্রের দিকে অর্থাৎ ভাটির দিকে৷ নদীর গতি যদি সমুদ্র থেকে পাহাড়ের দিকে হয় অর্থাৎ তা যদি অস্বাভাবিক বা উল্টো হয় তবে তাকে বলা হবে উজান৷ নৌকো যখন ভাটির দিকে যায়, সে তখন স্রোতের টানেই এগোয়৷ তার সঙ্গে যদি বায়ু অনুকুল থাকে, তাহলে পাল তুলে দিলে তো কথাই নেই৷ মাঝি কেবল হাল ধরে বসে থাকলেই হল৷ দাঁড়িদের কাজ থাকে না বললেই চলে৷ সেই সময় লোকে গলা ছেড়ে সুদীর্ঘ টান দিয়ে যে গান গেয়ে থাকে সেই ভাটির দিকের গতিতে গাওয়া গানকে বাংলায় ‘ভাটিয়ালী’ বলা হয়ে থাকে৷ গতি সমুদ্র থেকে পাহাড়ের দিকে হয় অর্থাৎ উজানে হয়, তাহলে দাঁড়িদের অপ