অযোধ্যা নগরের ইতিকথা
কোশলরাজ প্রসেনজিৎ ছিলেন মগধরাজ বিম্বিসারের শ্যালক৷ মগধরাজ বিম্বিসার বিয়ে করেছিলেন কোশলরাজ প্রসেনজিতের বোনকে৷
বিয়ের পর একদিন প্রসেনজিৎ বেড়াতে গেলেন বোনের বাড়ীতে৷
কোশলরাজ প্রসেনজিৎ ছিলেন মগধরাজ বিম্বিসারের শ্যালক৷ মগধরাজ বিম্বিসার বিয়ে করেছিলেন কোশলরাজ প্রসেনজিতের বোনকে৷
বিয়ের পর একদিন প্রসেনজিৎ বেড়াতে গেলেন বোনের বাড়ীতে৷
পরমসত্তা যখন প্রকৃতির ৰন্ধন থেকে মুক্ত, সেই অবস্থা হচ্ছে নির্গুণ আর ৰন্ধনযুক্ত পরমসত্তা সগুণ৷ সগুণেও আছে দু’টি বিভাগ–একটা তার রূপময় অস্তিত্ব আর অন্যটি অরূপ৷
মানুষের মধ্যে যে ৰুদ্ধি, ৰোধি, আমি–ৰোধ (I-feeling) ইত্যাদি আছে এরা সব অরূপ৷ সেই রকম সগুণ ৰ্রহ্মেরও ৰুদ্ধি, ৰোধি ও আমি–ৰোধ অরূপ৷ সেইজন্যে সেগুলির কোনটাই আমরা দেখতে পাই না৷
সমবায় সম্পর্কে অনেকের মনে প্রশ্ণ জাগতে পারে৷ কারণ আজ বেশীর ভাগ দেশেই সমবায় অসফল হয়েছে৷ এই উদাহরণের ওপর ভিত্তি করে’ সমবায়কে দোষারোপ করা বুদ্ধিমত্তার পরিচয় হবে না৷ কারণ সমবায়ের সাফল্যের যে অপরিহার্য তত্ত্ব তা বেশীর ভাগ দেশ সৃষ্টি করতে পারেনি৷ সমবায়ের সাফল্য নির্ভর করে মূলতঃ তিনটি তত্ত্বের ওপর–নীতিবাদ, কড়া তত্ত্বাবধান ত্রব্ভহ্মন্দ্বব্জ্লন্ব্দ্ ও জনগণের হদয় দিয়ে সমবায়কে গ্রহণ৷ এ তিন তত্ত্বের মধ্যে যেখানে যতটুকু রয়েছে সেখানে সমবায় ততটুকুই সাফল্য অর্জন করেছে৷ যেমন, ইজরায়েল চতুর্দিকে শত্রু বেষ্টিত হবার জন্যে ওখানকার জনগণের মধ্যে এক স্বয়ং–নির্ভরশীলতা চেতনা গড়ে’ উঠেছে–কারণ জনগণ মন–প্রাণ দিয়ে তাদের অ
ধর্মচেতনা অর্থাৎ ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি ব্যষ্টি মানুষের জীবনকে শুভপথে পরিচালিত করে৷ মানুষের মধ্যে সততা আনে৷ নৈতিকতার ভিত শক্ত করে, বিবেককে সদা জাগ্রত রাখে৷ তখনই সমাজের যথার্থ কল্যাণ ও শান্তি আসে৷
এদেশে আজ কোন সরকারই চায় না সকল মানুষ সার্বিক শোষণমুক্ত হোক৷ নামেই স্বাধীন দেশ, কিন্তু শাসকগণ প্রায় সকলেই শোষক!
আনন্দমার্গের সাধনা পদ্ধতি কতকগুলি ক্রমানুসারে শেখানো হয়৷ এই সাধনাক্রমগুলি হ’ল--- প্রারম্ভিক যোগ, সাধারণ যোগ, সহজ যোগ, বিশেষ যোগ ও সবশেষে হ’ল পজিটিভ মাইক্রোবাইটাম সাধনা৷ এই সাধনাগুলির মধ্যে সর্বোচ্চ সাধনা হ’ল ‘মাইক্রোবাইটাম সাধনা’৷ আর এই মাইক্রোবাইটা সাধনা ‘ৰাৰা’-র বিশেষ কৃপা জড়িত সাধনা৷ এ পর্যন্ত ‘ৰাৰা’ ১৫৫ জনকে এই মাইক্রোবাইটাম সাধনা দিয়ে গেছেন৷ মাইক্রোবাইটাম হ’ল এক অতীব সূক্ষ্ম রহস্যজনক সত্তা৷ এই মাইক্রোবাইটাম এতটাই সূক্ষ্ম যে, একে ‘ৰাৰা’ বলেছেন---‘‘মাইক্রোবাইটাম এক প্রকার শক্তি energy)৷ তবে এই শক্তি অন্ধশক্তি Blind energy) নয়, এর বিবেক আছে৷’’ সুতরাং এই সূক্ষ্ম মাইক্রোবাইটামের নিয়ন্ত্র
একটিই মাত্র ব্যাটারি৷ ১০ টাকার কয়েনের থেকেও ছোট৷ কোনও রকম চার্জ ছাড়া সেই ছোট্ট ব্যাটারিই নাকি ৫০ বছর অবধি চাঙ্গা রাখতে পারবে বিভিন্ন বৈদ্যুতিন যন্ত্রকে!শুনতে অদ্ভুত লাগলেও চিনের এক দল বিজ্ঞানীর দাবি, তাঁরা এমনই এক ‘অবিনশ্বর’ ব্যাটারি তৈরি করে ফেলেছেন যা বছরের পর বছর ধরে বৈদ্যুতিন যন্ত্রের ‘প্রাণভোমরা’র কাজ করবে৷ কোনও রকম চার্জও সেই ব্যাটারিতে দিতে হবে না৷ চিনের একটি স্টার্টআপ সংস্থা ওই ব্যাটারিটি তৈরির দাবি করেছে৷ ওই স্টার্টআপ সংস্থার বিশেষজ্ঞদের দাবি, ছোট্ট এই ব্যাটারি চার্জ দেওয়ার দরকার তো নেই-ই, এমনকি রক্ষণাবেক্ষণেরও তেমন প্রয়োজন নেই৷ ৫০ বছর ধরে ওই পারমাণবিক ব্যাটারি বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে
গত ২১শে জানুয়ারী,২৪ সেহানা (চাঁদপাড়া) নিবাসী শ্রী কৃষ্ণপদ মন্ডল মহাশয়ের বাড়ীতে সকাল সাড়ে ছ’’টা থেকে দুপুর সাড়ে বার’টা পর্যন্ত অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম’ কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে৷ কীর্ত্তনে স্থানীয় ইউনিট সহ অনেক দাদা-দিদি, আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী উপস্থিত ছিলেন ও কীর্ত্তন করেছেন৷ কীর্ত্তনের মাঝে গ্রামের পথে কীর্ত্তন পরিক্রমাও হয়েছে৷
গত ১৯শে জানুয়ারি,২০২৪ জল পাইগুড়ি শহরে ’আমরা বাঙালী’ দলের পরিচালনায় ’বরেন্দ্র ভূমি কর্ষক সমাবেশ’ সংঘটিত হয়৷জলপাইগুড়ি রাজবাড়ী গেট থেকে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শহরের বিভিন্ন পথ পরিক্রমা করে কদমতলা মোড়ে পৌঁছায় ও সেখানে দুপুর দুটো থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত পথসভা অনুষ্ঠিত হয়৷ এই সমাবেশে উত্তর বঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে কর্মী, প্রতিনিধি ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ যোগদান করেন৷ ইতোমধ্যে পাঁচজন প্রতিনিধি জেলা শাসকের কার্যালয়ে কর্ষকগণের বিভিন্ন দাবী সম্বলিত একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন৷ সমাবেশের সভায় বক্তাগণ কর্ষক সমাজের ক্ষোভ বিক্ষোভ ও সমস্যাগুলি সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন৷কৃষিকে শিল্পের মর্যাদা দান, উন্নত প্রথা