September 2024

সংস্কৃত পণ্ডিতদের বাসভূমি ভাটপাড়া ভিনরাজ্যের মাফিয়াদের দখলে

উত্তর ২৪ পরগণা জেলার ব্যারাকপুর লোকসভার অন্তর্গত ভাটপাড়া একটি পরিচিত জনপদ৷ একসময় কাকভোরে মানুষ জেগে উঠতো বৈদিক মন্ত্রের উচ্চারণ শুণে৷ এখন সাত সকালে মানুষের ঘুম ভাঙে বোমাগুলির আওয়াজে৷

একদা ভাটপাড়া ছিল সংস্কৃত পণ্ডিতদের বাসভূমি৷ ভট্টাচার্য পদবীধারী পণ্ডিতদের নামানুসারেই ভাটপাড়া নামটা এসেছে৷ ভট্ট (পণ্ডিত)দের বাসস্থান ভট্টপাড়া---ভাটপাড়া৷

সাংসদ বিধায়করা দলের উধের্ব উঠে জনগণের কল্যাণের কথা ভাবতে পারেন না

প্রবীর সরকার

লোকসভা ও বিধানসভায় যে সব প্রতিনিধি বিভিন্ন এলাকা থেকে নির্বাচিত হয়ে গেছেন তাঁরা নিজ নিজ এলাকার অভাব---অভিযোগগুলিকে আলোচনার জন্যে ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট উপস্থাপন করেন না শুধু দলীয় স্বার্থসিদ্ধির উদ্দেশ্যে দলাদলির বিরুদ্ধে যে সব অভিযোগ প্রকাশিত হচ্ছে সংবাদপত্র ও টিভিতে সেগুলিকে ধামাচাপা দিতে হৈ চৈ করে ওয়েলে নেমে হট্টগোল করে লোকসভা ও বিধানসভার নির্দিষ্ট দিনগুলি নষ্ট করেই নিজেদের দায়িত্ব পালন করেন৷ নির্বাচনের পর তো ভোটারদের সঙ্গে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কোনও যোগাযোগই থাকে না৷ পশ্চিমবঙ্গের কথাই যদি বলা হয় তাহলে বলতেই হয় এ রাজ্যে শাসক দল কেন্দ্রীয় সরকারের অনুগত না হওয়ায়, বঞ্চনা ও অবহেলার শিকার রা

জানা ও না-জানা

জানা মানে হ’ল একটা বিশেষ মানসিক প্রক্ষেপ৷ না-জানাও হ’ল আরেকটা বিশেষ ধরনের মানসিক প্রক্ষেপ৷ একটা ধনাত্মক, অপরটা ঋণাত্মক৷ সুতরাং দু’টোই মানসিক প্রক্ষেপ৷ তাই বেদে বলা হয়েছে

‘‘নাহং মনো সুবেদেতি নো ন বেদেতি বেদ চ৷

 যো নস্তং বেদ তৎবেদ নো ন বেদেতি৷৷’’

বৈদিক ঋষি বলছেন, আমি এমন কথা মনে করছি না যে আমি জানি৷ আবার আমি এমন কথাও মনে করছি না যে আমি জানি না৷ কারণ, আমি জানি অথবা আমি জানি না---এই দুটোই মানসিক প্রক্ষেপ৷ আর যা’ পরম তত্ত্ব তা’ মানসিক তত্ত্বের ঊধের্ব৷ সুতরাং মানসিক ভাবনা অনুযায়ী বা মানসিক সামর্থ্য অনুযায়ী তাকে রূপ দেওয়া বা রূপান্তরিত করা সম্ভব নয়৷

আইন অমান্য আন্দোলন

তোমাদের কস্তুরী–মৃগনাভি প্রসঙ্গে বলেছিলুম যে, কস্তুরী–মৃগের দেহ–নিঃসৃত হর্মোন নাভিচক্রে জমা হয়ে যতই শক্ত হতে থাকে ততই তার সুগন্ধের মাত্রা বাড়তে থাকে৷ পরে শেষ পর্যন্ত সে যখন অতি মাত্রায় কঠোরতা প্রাপ্ত হয়, সুগন্ধ বাড়ে অত্যন্ত অধিক৷ এই অবস্থায় গন্ধমত্ত হরিণ গন্ধের খোঁজে ছুটতে ছুটতে শেষ পর্যন্ত ক্লান্ত, অবসন্ন হয়ে মৃত্যুমুখে পতিত হয়৷ যেমন বিশেষ বিশেষ অবস্থায় মদমত্ত মাতঙ্গ যদি উন্মাদ হয়ে যায় তখন সেই উন্মাদ অবস্থায় অল্প কিছুক্ষণ থাকার পরে মারা যায়৷ তবে সবাই উন্মাদ হয় না৷ যারা উন্মাদ হয় তারাও বেশী দিন উন্মাদ অবস্থায় বাঁচে না ৷ হাতীদের মধ্যে এই ধরনের মৃত্যু খুব বেশী ঘটে না......তবে ঘটে বৈকি৷ পাগলা

আর.জি.কর-----কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়

আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত

এটা কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বা একমাত্র ঘটনা নয়৷ সারা দেশজুড়ে বছরে ২৫ থেকে ৩৫ হাজার বিভিন্নভাবে নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটে৷ এই ধরণের ঘটনায় দেশের অনেক প্রদেশের থেকে পশ্চিমবঙ্গ অনেক পিছনের সারিতে আছে৷ তবু আর.জি.কর নিয়ে এতো সরগোলের কারণ বাঙালীর সামাজিক সাংস্কৃতিক চেতনা৷ আর.জি.করের ঘটনা বাঙালী চেতনায় আঘাত দিয়েছে একথা অস্বীকার করার উপায় নেই৷ অপরাধীর কঠোর সাজার দাবী তুলেছে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ৷ এই ধরণের ঘটনার পর এই দাবী শুণতে মানুষ অভ্যস্ত হয়ে গেছে৷ রাজপথে মোমবাতি জ্বলবে, রাজনৈতিক দলের ক্যাডার কর্মীরা ঝাণ্ডা নিয়ে পথে নামবে এও স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে গেছে, দূরদর্শনের পর্দায় সান্ধ্য বাসরে আসর জমবে

দলতান্ত্রিক শাসনের স্বেচ্ছাচারিতাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নাগরিকদের তীব্র প্রতিবাদ করতেই হবে

প্রভাত খাঁ

বর্তমানে সেই বিশ্বকবির--- মহামানবের তীরে যে শক, হুন, দল পাঠান মোগল, এক দেহে লীন হয়েছিল সেই ভারতবর্ষকে পরবর্ত্তীকালে সাম্রাজ্যবাদী শক্তি সমুদ্র পারের ইংরেজ ও আমেরিকা মিলিতভাবেই খণ্ড খণ্ড করে সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে ভারত যুক্ত রাষ্ট্র ও পাকিস্তান তৈরী করে, আজ তারাই আবার সেই ষড়যন্ত্র করে কিছুটা রং বদলিয়ে সেই আমেরিকা ও পাকিস্তান মিলিতভাবে আওয়ামীলীগের বাংলাদেশে ইসলামীক জঙ্গী ও বি.এন.পিকে মদৎ দিয়ে কট্টর ইসলামিক রাষ্ট্র তৈরীর দিকে এগুচ্ছে৷ অন্যদিকে ভারতযুক্ত রাষ্ট্র-এর কেন্দ্রীয় হিন্দুত্ববাদী বিজেপির বর্তমান মিলিজুলি সরকার এর প্রধান মোদিজী এগুচ্ছেন ভারত যুক্ত রাষ্ট্রে কট্টর হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্র

অপরাধের সমস্ত উৎস নিপাত যাক

তপোময় বিশ্বাস

‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস, ফাঁসী চাই’....রাজ্য-রাজনীতি উত্তাল, ডাক্তারবাবুদের কর্মবিরতি হাজারো মুমূর্ষু রোগীকে চিকিৎসার অভাবে মৃত্যু মুখে ঠেলে ফেললেও তাঁরা অনড় !

কাগজ সরিয়ে প্লাস্টিকের নোটে আগ্রহী পাকিস্তান

আর্থিক সঙ্কটের ধুঁকতে থাকা পাকিস্তানে এ বার নোট বদলে ফেলার ভাবনা৷ কাগজের নোট বাজার থেকে তুলে নেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ পাকিস্তান৷ তার বদলে প্লাস্টিকের নোট নিয়ে আসার ভাবনা ইসলামাবাদের৷ সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ে প্রকাশ, চলতি বছরের শেষের দিকেই এই প্লাস্টিকের নোট বাজারে নিয়ে আসতে চাইছে ইসলামাবাদ৷ নতুন ভাবে নকশা করা এই প্লাস্টিকের নোটগুলিতে সুরক্ষা ব্যবস্থা আরও উন্নত করা হবে বলে দাবি করা হচ্ছে৷

কেন পিছিয়ে দিতে হল সুনীতাদের ফেরার দিন?

ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস এবং তাঁর সঙ্গী সহকর্মী বুচ উইলমোর এখনই পৃথিবীতে ফিরছেন না৷ তাঁদের মহাকাশে রেখেই ফিরে আসছে বোয়িং স্টারলাইনার মহাকাশযান৷ সেপ্ঢেম্বরের শুরুতেই ওই মহাকাশযান ফিরে আসবে পৃথিবীতে৷ তাতে থাকবেন না সুনীতারা৷ আপাতত তাঁদের মহাকাশে রেখে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে নাসা৷ নাসা জানিয়েছে, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে সুনীতাদের পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা হবে৷ নতুন করে একটি মহাকাশযান তার জন্য পাঠানো হবে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে (আইএসএস)৷ তত দিন সুনীতারা সেখানেই থাকবেন৷ ফেব্রুয়ারিতে ইলন মাস্কের সংস্থা স্পেস এক্সের ক্রিউ ড্রাগন মহাকাশযানের মাধ্যমে তাঁদের ফিরিয়ে আনা হবে৷

ঝাড়গ্রামের আনন্দতীর্থ আশ্রমে ২৪ ঘন্টাব্যাপী অখণ্ড কীর্ত্তন

গত ৪ঠা আগষ্ট দুপুর ১২টা হাত ৫ই আগষ্ট দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ঘন্টাব্যাপী অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয় ঝাড়গ্রাম জেলার রামচন্দ্রপুরে আনন্দমার্গ আনন্দতীর্থ আশ্রমে৷ এই অখণ্ড কীর্ত্তনে মেদিনীপুর ডায়োসিসের বিভিন্ন স্থান হতে ভক্ত আনন্দমার্গীগণ এই কীর্ত্তনে যোগদান করেন৷ কীর্ত্তন পরিচালনা করে ডি.এস আচার্য কৃষ্ণনাথানন্দ অবধূত ও প্রশিক্ষণ সচিব আচার্য সৌম্যসুন্দরানন্দ অবধূত৷ কীর্ত্তন শেষে শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী প্রবর্তিত ধর্ম,দর্শন ও কীর্ত্তন মহিমা নিয়ে বক্তব্য রাখেন আচার্য কাশীশ্বরানন্দ অবধূত৷ সদাব্রত অনুষ্ঠানে ৫০০জন গ্রামবাসীকে উত্তম আহার্য্যে আপ্যায়িত করা হয়৷ যাদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও দক্ষতার ফলে সমগ্র অ