আনন্দমার্গের ফার্স্ট ডায়োসিস সেমিনার
বাঁকুড়ার দুর্লভপুরে
বাঁকুড়ার দুর্লভপুরে
গত ১৮ই জুন হুগলি জেলার উত্তরপাড়াতে অধ্যাপক শুভমানস ঘোষের বাড়ীতে আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের স্থানীয় শাখার পক্ষ থেকে কীর্ত্তন, মিলিত সাধনা ও তত্ত্বসভার আয়োজন করা হয়৷ অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রভাত সঙ্গীত পরিবেশন ও কীর্ত্তন পরিচালনা করেন অবধূতিকা আনন্দ নিরুক্তা, অবধূতিকা আনন্দ বিষ্ণুপ্রিয়া আচার্যা, শুভদীপ হাজারী প্রমুখ৷ কীর্ত্তনের পর মার্গগুরু শ্রী শ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর প্রবচন পাঠ করে শোনান আচার্য প্রমথেশানন্দ অবধূত৷ এরপর মার্গগুরু শ্রী শ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর কথা ও তাঁর আদর্শের ওপর আলোকপাত করেন অবধূতিকা আনন্দ করুণা আচার্যা, আচার্য প্রসূনানন্দ অবধূত, আচার্য প্রমথেশানন্দ অবধূত ও আচার্য সত্যশিবানন
মেদিনীপুর ঃ গত ১০ই জুন সবং-এর রাখিল্লা গ্রামে আনন্দমার্গীয় সমাজ শাস্ত্রানুসারে এক বৈপ্লবিক বিবাহানুষ্ঠান হয়৷ এই বিবাহে পাত্রী ছিলেন এই গ্রামের শ্রী শিবরাম রায় ও শ্রীমতি রীনা রায়-এর-কন্যা কল্যাণীয়া পিঙ্কি রায়৷ আর পাত্র হলেন কলকাতার গড়িয়া নিবাসী শ্রী অংশুমান চৌধুরী ও শ্রীমতী লক্ষ্মী চৌধুরীর পুত্র রামকৃষ্ণ চৌধুরী৷ পণপ্রথাসহ সমস্ত কুসংস্কারমুক্ত এই বিবাহানুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন পাত্রপক্ষে আচার্য দেবাত্মানন্দ অবধূত ও পাত্রীপক্ষে অবধূতিকা আনন্দকরুণা আচার্যা৷
আনন্দনগরঃ আনন্দনগরে ত্রি-দিবসব্যাপী ধর্মমহাসম্মেলন শুরু হয় গত ২৬শে মে। তার আগের দিন বিকেল ৩টে থেকে আনন্দনগরে কীর্ত্তনমঞ্চে শুরু হয় ৩দিন ব্যাপী অখন্ড 'বাবা নাম কেবলম' কীর্ত্তন। এই কীর্ত্তন পরিচালনা করেন আচার্য পরিতোষানন্দ অবধূত, আচার্য সেবাব্রতানন্দ অবধূত প্রমুখ।
৩দিন অবিরাম কীর্ত্তনের সুরে গোটা আনন্দনগর মুখরিত হতে থাকে। পাশাপাশি হরিপরিমন্ডল গোষ্ঠীর উদ্যোগে পুরো তিন দিন নারায়ণ সেবাও চালু রাখা হয়।
বসিরহাট ঃ গত ১লা মে সন্ধ্যায় সন্দেশখালিতে আমরা বাঙালীর অন্যতম সদস্য শেখর মন্ডল হৃদরোগে আক্রান্তে হয়ে পরলোকে গমন করেন৷ মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬০বৎসর৷ তাঁর বিদেহী আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গত ১১ই মে তাঁর বাসভবনে শ্রাদ্ধানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়৷
বীরভূম জেলার মুরারই আনন্দমার্গ স্কুলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠা দিবস মহাসমারোহে পালিত হল৷ মোহিনী মোহন কুন্ডুর উদ্ধোধনী সঙ্গীত ‘তুমি আছো তাই প্রভু রয়েছে জগৎ’ প্রভাত সঙ্
গত ২৩শে এপ্রিল হাওড়া জেলার আন্দুল মৌরী গ্রামের আনন্দমার্গ আশ্রমে ‘বাবা নাম কেবলম’ মহামন্ত্র সহযোগে ছয় ঘণ্টা ব্যাপী অখণ্ড কীর্ত্তনের আয়োজন করা হয়৷ উক্ত কীর্ত্তনে স্থানীয় আনন্দমার্গীরা ছাড়াও প্রায় তিন শতাধিক গ্রামবাসী অংশগ্রহণ করেন৷ এই কীর্ত্তনের প্রধান উদ্যোক্তা ছিলেন প্রয়াত কৃষ্ণপদ শীলের সমগ্র পরিবার ও শ্রী
গত ১৬ই এপ্রিল হাওড়া জেলার জগত্বল্লভপুর ব্লকের অন্তর্গত গড় বালিয়া গ্রামের মহাপ্রভুতলায় আনন্দমার্গের পক্ষ থেকে এক তত্ত্বসভার আয়োজন করা হয়৷ উক্ত সভায় প্রায় ছয়-সাতশ’ গ্রামবাসী উপস্থিত ছিলেন৷ এই সভায় আনন্দমার্গের দর্শন ও আদর্শের ওপর বক্তব্য রাখেন আচার্য অভিব্রতানন্দ অবধূত, আচার্য সুবিকাশানন্দ অবধূত ও প্রবীণ মার্গ
গত ২৩শে এপ্রিল রবিবার নদীয়া জেলার বেথুয়াবহরীর পাটিকাবাড়ী গ্রামের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী শ্রী অনিল কুমার মল্লিক ও শ্রীমতী মণিকা মল্লিকের নিজ গৃহপ্রাঙ্গণে সকাল ৭টা ৩০মিঃ থেকে বেলা ১টা ৩০ মিঃ পর্যন্ত ছয় ঘণ্টা ব্যাপী মানবমুর্ত্তির মহামন্ত্র ‘বাবানাম কেবলম্’ নাম সংকীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ প্রভাতসঙ্গীত ও কীর্ত্তন পরিচালনা করেন আচার্য ভাবপ্রকাশানন্দ অবধূত, আচার্য চিরাগতানন্দ অবধূত, অবধূতিকা আনন্দ বিভূর্কা আচার্যা, ব্রহ্মচারীণি জয়তী আচার্যা, ব্রহ্মচারীণি রত্নদীপা আচার্যা, শ্রীবৃন্দাবন বিশ্বাস প্রমুখ৷ কীর্ত্তন শেষে মিলিত সাধনা ও গুরুপূজা হয়৷ স্বাধ্যায় পাঠ করেন পূজা মল্লিক৷ কীর্ত্তনের মধুময় মূর্চ্ছনায় সারা
গত ১৮ই এপ্রিল মঙ্গলবার কৃষ্ণনগর শহরের প্রান্তে বৈকুণ্ঠসবকের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী শ্রীসুভাষ চন্দ্র সরকার ও শ্রীমতী রীতা সরকারের জ্যেষ্ঠ পুত্ত্র শ্রীমান মিলন ও পুত্ত্রবধু নবনীতার প্রথম পুত্ত্র সন্তানের আনন্দমার্গের সমাজশাস্ত্র অনুসারে নামকরণ ও অন্নপ্রাশন অনুষ্ঠান হয়৷ প্রভাত সঙ্গীত কীর্ত্তন ও মিলিত সাধনার পরে ব্রহ্মচারীণি রত্নদীপা আচার্যার পৌরোহিত্যে শিশুপুত্ত্রের নামকরণ ও অপ্রাশন অনুষ্ঠিত হয়৷ সকলে মিলিতভাবে শিশুটির নাম রাখেন ‘কুশল’৷