April 2024

টর্নেডোর আক্রমণে বিধবস্ত জলপাইগুড়ি

হঠাৎ টর্নেডোর প্রকোপে বিধবস্ত অবস্থা হয়েছে জলপাইগুড়ির কিছু গ্রামের৷ প্রায় ৩০ ফুট লম্বা শিমুল গাছের সবচেয়ে উঁচু ডালে ঝুলে রয়েছে তোষক৷ কোনও গাছের মগডালে আটকে রয়েছে প্লাস্টিকের চেয়ার৷ যে দিকে তাকানো যায়, কোনও বাড়ির মাথা চোখে পড়ে না৷ সে সব দুমড়ে মুচড়ে পড়ে রয়েছে মাটিতে৷ এ কোন গ্রাম! গত রবিবারের মিনিট কয়েকের ঝড় জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়ির বার্নিশকে বদলে দিয়েছে৷ গ্রামের বাসিন্দারা বলছেন, ‘‘গ্রামকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে৷’’

বারাসাতে প্রাউটের আলোচনা সভা

বারাসাত সুভাষ ইনস্টিটিউট হলে অনুষ্ঠিত হ’ল ‘প্রাউটের আলোচনা সভা’৷ এটির আয়োজন করেছিলেন ‘প্রাউটিষ্ট ইউনিবার্সাল, বারাসাত শাখা৷’ এই আলোচনা সভায় আলোচনা করেন ড: অমিতা মজুমদার (ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষা, মহারাজা মণীন্দ্র চন্দ্র কলেজ), ড: সুস্মিতা চ্যাটার্জী (সহকারী অধ্যাপিকা, অর্থনীতি বিভাগ, মহারাজা মণীন্দ্র চন্দ্র কলেজ), শ্রীমতি কাকলি সরকার (প্রধান শিক্ষিকা, মাসুন্দা গার্লস হাইস্কুল), আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত, (এডিটর, নোতুন পৃথিবী) ও শ্রী তপোময় বিশ্বাস, বিশিষ্ট প্রাউটিষ্ট৷ এঁরা প্রাউটের বিভিন্ন দিকগুলি তুলে ধরেন ও মন্তব্য করেন যে আজকের এই সামাজিক-মানবিক অবক্ষয়ের যুগে ও মানুষের অতি ধনী-অতি গরীবের প

পূর্ব মেদিনীপুরে সেমিনার

গত ৩১শে মার্চ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক ডিটের সেমিনার অনুষ্ঠিত হয় পাঁশকুড়া খেজুরতলা আনন্দমার্গ আশ্রমে৷ তমলুক ডিটের বিভিন্ন ব্লকের শতাধিক মার্গী-ভাই-বোন উপস্থিত ছিলেন৷ সকাল ৯টায় প্রভাত সঙ্গীত পরিবেশন ও ‘ৰাৰা নাম কেবলম্‌’ কীর্ত্তন ও মিলিত ঈশ্বর প্রণিধানের মধ্য দিয়ে আলোচনা সভার সূচনা হয়৷ সেমিনারে আনন্দমার্গ দর্শনের আধ্যাত্মিক সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত ও শুভেন্দু ঘোষ৷ সেমিনারের ব্যবস্থাপনায় ছিলেন মেদিনীপুর ডায়োসিসের সচিব আচার্য কৃষ্ণনাথানন্দ অবধূত ও জেলার ভুক্তিপ্রধান শ্রী সুভাষপ্রকাশ পাল লক্ষণ বেরা প্রমুখ৷ তাঁদের সহযোগিতা করেন স্থানীয় ইয়ূনিটের মা

নোড়াদহে অখণ্ড কীর্ত্তন

গত রবিবার নোড়াদহে শ্রী নবকুমার দাস মহাশয়ের বাড়ীতে সকাল ন’টা থেকে দুপুর বারটা পর্যন্ত অখণ্ড বাবা নাম কেবলম কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হ’ল৷ কীর্ত্তন, সাধনা-স্বাধ্যায়ের পরে কীর্ত্তনের গুরুত্ব, তাৎপর্য, উপকারিতা নিয়ে বক্তব্য রাখেন আচার্য শুভধ্যানানন্দ অবধূত, আচার্য উদ্ভাসানন্দ অবধূত ও অবধূতিকা আনন্দ অন্বেষা আচার্যা দিদি৷ সকল বক্তা-ই আনন্দমার্গের আদর্শকে জানার ও আদর্শ মানব সমাজ গড়ার আহবান জানান৷ ইউনিটের সকল মার্গী দাদা-দিদি, পাড়া-প্রতিবেশী ও আত্মীয়-স্বজন কীর্ত্তনানুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে একে সাফল্যমন্ডিত করার জন্য গৃহকর্তা শ্রী নবকুমার দাস সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন৷ মিলিত প্রসাদ গ্রহণের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমা

হাওড়ায় দধীচি দিবস

হাওড়া ঃ গত ৫ই মার্চ শ্যামপুর ব্লকের সুলতানপুর, বাগনানের বাক্‌সী, উদয়নারায়ণপুর দক্ষিণচাঁদচক, আমতা, রাণীহাটী সহ বিভিন্ন ইয়ূনিটে মার্গী ভাইবোনেরা দধীচি দিবস পালন করেন৷ ১৯৬৭ সালের ৫ই মার্চ আনন্দনগরে কম্যুনিষ্ট ঘাতক বাহিনী পাঁচজন সন্ন্যাসীকে খুন করে৷ সেই থেকে ৫ই মার্চ দধীচি দিবস পালন করা হয়৷ এই দিন সকাল থেকেই জেলার মার্গী ভাইবোনেরা উপবাস করেন৷ সন্ধ্যায় কীর্ত্তন ও মিলিত ঈশ্বর প্রণিধানের পর পঞ্চ দধীচিদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে সকলে নেবু জল খেয়ে উপবাস ভঙ্গ করে৷

হাওড়ায় সেমিনার

গত ১৬ ও ১৭ই মার্চ হাওড়া ডিটের সেমিনার অনুষ্ঠিত হয় রাণিহাটী আনন্দমার্গ আশ্রমে৷ আনন্দমার্গ দর্শন বিষয়ে আলোচনা করেন অমিয় পাত্র, আচার্য চিরঞ্জয়ানন্দ অবধূত, আচার্য দেবেশানন্দ অবধূত, মহাব্রত ব্রহ্মচারী প্রমুখ৷

হাওড়ায় বসন্ত উৎসব

গত ২৫শে মার্চ শ্যামপুর-সুলতানপুর ও আন্দুল-মৌড়ী ইয়ূনিটে বসন্ত উৎসব পালিত হয়৷ প্রভাত সঙ্গীত, কীর্ত্তন ও ঈশ্বর প্রণিধানের পর সকলে মার্গগুরুর প্রতিকৃতিতে আবির দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন৷ এরপর নিজেদের মধ্যে আবির খেলায় মাতে৷

মার্গীয় বিধিতে নামকরণ

হাওড়া জেলার আমতা উদং গ্রামে বিশিষ্ট মার্গী শ্রী সমরেন্দ্রনাথ ভৌমিকের কনিষ্ঠ পুত্র শৈবাল ভৌমিক ও মিত্রা ভৌমিকের প্রথম কন্যা নামকরণ অনুষ্ঠান আনন্দমার্গে চর্যাচর্য বিধি অনুযায়ী সম্পন্ন হয়৷ প্রভাতসঙ্গীত ও ৰাৰা নাম কেবলম্‌ কীর্ত্তনের পর মূল অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়৷ প্রভাত সঙ্গীত ও কীর্ত্তন পরিবেশন করেন শ্রীমতি সুপ্রিয়া ভৌমিক৷ মূল অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আচার্য কাশীশ্বরানন্দ অবধূত৷ শিশুকন্যার নাম রাখা হয় ‘কুসুমিকা’৷

হুগলীতে অখণ্ড কীর্ত্তন

গত ২৯শে মার্চ হুগলী জেলার কুন্তীঘাটের গোপলপুর গ্রামের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী সুবোধ গোলের বাড়িতে সকাল ৯-৩০ থেকে ১২-৩০ মিনিট পর্যন্ত তিনঘন্টা অখণ্ড ৰাৰা নাম কেবলম্‌ কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তন ও মিলিত সাধনা শেষে কীর্ত্তন ও আনন্দমার্গ দর্শন বিষয়ে বক্তব্য রাখেন অবধূতিকা আনন্দ রসপ্রজ্ঞা আচার্যা ও আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত৷ কীর্ত্তন উপলক্ষ্যে জেলার শতাধিক মার্গী ভাই বোন সুবোধ গোলের বাসগৃহে সমবেত হয়েছিলেন৷

১০০ দিনের কাজ নয়, ১০০ শতাংশ মানুষের কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা দিতে হবে

বিশ্বদেব মুখোপাধ্যায়

১০০ দিনের কাজের নামে নানান অভিযোগ ওঠে৷ একে কেন্দ্র করে বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার গরীব মানুষের টাকা বন্ধ করে দিয়ে তাদের, সাথে সাথে রাজ্য সরকারকেও বিপদে ফেলেছে বলে খবরে প্রকাশ৷ যদিও বকেয়া মজুরি রাজ্য সরকার মিটিয়ে দিয়েছে বলে তারা দাবি করছে৷ রাজ্যের শাসকদল কেন্দ্রীয় সরকারের এই বঞ্চনার বিরুদ্ধে লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে জোরালো আওয়াজ তুলে বাজিমাত করতে চাইবেই৷ কাজ করিয়ে মজুরি দেওয়া না হলে তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে আন্দোলন করার অধিকার অবশ্যই আছে তাদের৷ এছাড়াও কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দল বছরে ২কোটি চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল৷ কিন্তু গত ৫ বছরে কত কোটি বেকার যুবক যুবতী চাকরি পেয়েছে তার একটা হিস