সঙ্গীতের মাধ্যমে রোগারোগ্য Music therapy

Baba's Name
শ্রী প্রভাতরঞ্জন সরকার

(সঙ্গীতের আবাজ) কাণের মধ্যে দিয়ে স্নায়ুকোষে brain পৌঁছায়৷ সেখান থেকে এই তরঙ্গ vibration শরীরে ছড়িয়ে পড়ে ও বিশেষ চক্রকে প্রাণবন্ত activise করে দেয় (এর ফলে রোগ দূরীকরণে সহায়তা হয়)৷ প্রভাত সঙ্গীতের মাধ্যমে নিম্নলিখিত রোগগুলির উপশম হয় ঃ–

১) মৃগীরোগ  ২) শোকে খুব বেশী অভিভূত হয়ে যাওয়া–গাওয়া, শোনা দু’টিই এক্ষেত্রে কার্যকরী  ৩) হিস্টিরিয়া  ৪) বিষাদবায়ু  ৫) বাতরোগ  ৬) পিঠের শিরদাঁড়ার একটু নীচের দিকে ব্যথা  ৭) ২২–২৩ বছরের মধ্যে মূত্রদ্বারের উভয় পার্শ্বে টনটনানি ব্যথা  ৮) পায়ের তলায় বা পায়ের চেটোতে টনটনে ব্যথা –সকাল ৮টার মধ্যে একক গান  ৯) হাতের ওপরের দিকে যে অংশটার পরেই ঘাড় শুরু হয়ে যায়, সেই জায়গায় ভোরে ওঠার সময় ব্যথা–সমবেত সঙ্গীত  ১০) মৃতবৎসা নারীকে প্রসবের আগে, রাতে শোবার সময় গান শোনানো–এতে স্নায়ুতন্তু, স্নায়ুকোষ দুই–ই কাঁপতে থাকে৷ ফলে রোগী প্রাণশক্তি পেয়ে যায়  ১১) ধাতুদৌর্বল্যে ও সুপ্তিস্খলনে –২/৩টি তাণ্ডব নাচের (বীররসাত্মক) গান  ১২) রোগে ভুগে ভুগে চুল উঠে গেছে – বিশেষ করে দেশরাগিনী ভিত্তিক গান৷ (‘দ্রব্যগুণে রোগারোগ্য’ থেকে)