April 2017

ভক্ষ্য–অভক্ষ্য

রসোন (রসুন)–Allium sativum
তোমরা রসুনের নাম শুনেছ নিশ্চয়৷ শব্দটি রসুন নয়–রসোন৷ রস  উন  ঞ্চ রসোন৷ তিক্ত, কটু, কষায়, লবণ, অম্ল, মধুর–এই ছয় রকমের খাদ্য রস আছে৷ রসোন তামসিক খাদ্য হলেও তাতে ছ’টি রসের মধ্যে পাঁচটি রস রয়েছে–নেই কেবল অম্ল রস৷ তাই অম্লরসের সঙ্গে রসোন মিশ্রিত হলে তাতে একাধারে ছ’টা রসই এসে যায় উন মানে কম, যাতে একটা রস কম তা রসোন৷ উত্তর ভারতে রসোনকে ‘লহসূন’ বলা হয়৷

গণের দায়িত্ব গণেশ নিলেন

তোমরা শুণেছ অথবা ছোটবেলায় তোমাদের জোর করে শোণানো হয়েছে বা ভয় দেখানোর জন্যে বলা হয়েছে যে ভূত বলে একটা অদ্ভুত জিনিস আছে৷ ছোটবেলায় যখন পিসিমার কোলে শুয়ে বা বসে হাত–পা ছুঁড়ে বলতে–দুধ খাব না, তখন পিসিমা একটা ভয়ের গল্প শোণাতেন৷ তখন ভয়ে হাত–পা নাড়া বন্ধ করে দিতে, পিসিমা হঠাৎ এক ঝিনুক দুধ মুখে ঢেলে দিতেন৷ সেই থেকে তোমার মনে শুরু হয়েছিল একটা ভূতের ভয়......একটা অজানা আতঙ্ক৷ এই ভূতেরা নাকি আকাশে বাতাসে ঘুরে বেড়ায়......গা ভাসিয়ে দেয় হাওয়ার গতিধারায়৷ রাতবিরেতে....

সন্তোষ ট্রফিতে জয়ী বাঙলা দলের  প্রশিক্ষক ও ম্যানেজারকে সম্বর্ধনা

সেরাম থেলাসেমিয়া প্রিভেনশন ফেডারেশনের উদ্যোগে ও সেরাম গ্রুপের সহযোগিতায় গত ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসে কলকাতা প্রেস ক্লাবে এবারের সন্তোষ ট্রফি বিজয়ী বাঙলা দলের প্রশিক্ষক শ্রী মৃদুল বন্দ্যোপাধ্যায় ও ম্যানেজার লাল্টু দাসকে সম্বর্ধনা দেওয়া হয়৷ তাঁদের সম্বর্ধনা জানান সেরাম থেলাসেমিয়া প্রিভেনশন ফেডারেশনের সম্পাদক শ্রী সঞ্জীব আচার্য৷ এই সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সঞ্জীব বাবু ঘোষণা করেন আগামী ৮ই মে বিশ্ব থেলাসেমিয়া দিবসে শ্যামবাজারের সংঘটন মঞ্চে সন্তোষ ট্রফি বিজয়ী বাঙলা দলের সমস্ত খেলোয়াড় ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের হাতে এই হেলথ্ কার্ড তুলে দেওয়া হবে৷ সাংবাদিক সম্মেলনে রোটারি ক্লাব অফ

পথশিশুদের হাতে শিক্ষা সামগ্রী

শিক্ষা এডুকেশন ট্রাষ্ট’-এর উদ্যোগে গত ৪ঠা এপ্রিল বিবেকানন্দ রোডে বিবেকানন্দের বাড়ীর সামনে বসবাসকারী ৫০ জন ফুটপাতবাসী শিশুদের হাতে শিক্ষার সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়৷ স্বামীজীর বাড়ীর সংলগ্ণ ফুটপাত ‘মুক্তাকাশ’-এর শিক্ষার্থীদের হাতে বই, খাতা, পেন ইত্যাদি তুলে দেওয়া হয়েছে৷ 
এই উদ্যোগে  প্রেরণা দেবার জন্যে পথ চলতি মানুষ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ‘সল্টলেক বার্তা’ পত্রিকার সম্পাদক শ্রী রবীন দত্ত মহাশয়, ভয়েস অফ ওয়ার্ল্ড’-এর রতিনিধি সমিত সাহা, সমাজসেবী মৃদুলা দাস, যূথিকা চট্টোপাধ্যায় ও অম্বর চট্টোপাধ্যায় প্রমুখেরা৷ 

দুর্নীতর অভিযোগে অভিযুক্ত এক ডজন নেতা-মন্ত্রী

দুর্নীতির অভিযোগে একসঙ্গে কোন এক রাজ্যের শাসক দলের মন্ত্রী, বিধায়ক, মেয়র সহ ১২ জন শীর্ষস্থানীয় নেতা-নেত্রীর বিরুদ্ধে সিবিআই-এর পক্ষ থেকে এফ আই আর ভারতের রাজনীতিতে নজিরবিহীন৷ আর সেটাই হয়েছে এ রাজ্যে৷ গত ৬ই এপ্রিল রাত ৭-টার সময় সিবিআই এ রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের ৪ জন মন্ত্রী---যার মধ্যে একজন আবার মেয়রও, একজন ডেপুটি মেয়র তথা বিধায়ক, একজন প্রাক্তন মন্ত্রী ও ৬ জন সাংসদের বিরুদ্ধে এফ আই আর করল৷ তাঁদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলাও করা হ’ল৷ 

‘নোতুন পৃথিবী’র ওয়েবসাইটের উদ্বোধন

নিজস্ব সংবাদদাতা ঃ নববর্ষের শুভলগ্ণে ‘নোতুন পৃথিবী’ পত্রিকার ওয়েবসাইটের উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট প্রাউট তাত্ত্বিক আচার্য রবীশানন্দ অবধূত৷ ‘নোতুন পৃথিবীর’ সম্পাদক আচার্য সত্যশিবানন্দ অবধূত এই ওয়েব সাইট প্রকাশের প্রধান উদ্যোক্তা হিসেবে অধ্যাপক নবীন জানা, মাধব চন্দ্র বসাক ও ভবেশ বসাকের ভূয়সী প্রশংসা করেন৷  উদ্বোধন
অধ্যাপক নবীন জানা বলেন, এখন থেকে সবাই অন লাইনে www.notunprithivi.com) ‘নোতুন পৃথিবী’ পড়তে পারবেন৷

নিরপরাধ কুলভূষণের মৃত্যুদণ্ডাজ্ঞা পাকিস্তান সরকারের এক জঘন্য ষড়যন্ত্র

প্রভাত খাঁ

অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক এক ষড়যন্ত্রে পাকিস্তানী সামরিক বিভাগ ভারতের প্রাক্তন নৌ-সেনা অফিসারকে মিথ্যা অভিযোগে সামরিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেছে৷ খোদ পাকিস্তানের এক রাজনৈতিক নেতা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী বেনজির ভুট্টোর পুত্র বিলাবল ভুট্টো এই মৃতুদণ্ডের তীব্র নিন্দা করেছেন৷ সমস্ত পাকিস্তানের মিডিয়া পাকিস্তানী সরকারকে সাবধান করেছেন৷ দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন, ডন পত্রিকা---প্রথম পৃষ্ঠায় সংবাদ প্রকাশ করে তারা নিজেদের মতামত ও পাকিস্তানের বিশেষজ্ঞদের মতামত প্রকাশ করেছেন৷ তাঁদের মতে ভারত খুব সহজে এই সিদ্ধান্ত মেনে নেবে না৷ পাকিস্তানের প্রাক্তন লেফটেন্যাণ্ট জেনারেল তালাত মাসুদ বলেন, ‘খুব একটা ভা

সাধনা ও সিদ্ধি

জ্ঞান সাধনা 
প্রত্যেক বস্তুর মধ্যে পরমাত্মাকে দর্শন করার মানুষের যে প্রয়াস সেটা তার জ্ঞানসাধনা তাহলে জ্ঞানসাধনার সিদ্ধি কী? সকল বস্তুকে পরমাত্মা–রূপে দেখা৷ যদি কেউ তা করতে পারে তাহলে জ্ঞানসাধনায় সিদ্ধিলাভ হ’ল কি না বা তার ফল কী হ’ল, তা ক্ষোঝবার জন্যে কাউকে জিজ্ঞাসা করারও প্রয়োজন পড়বে না৷ যখন সবকিছুর মধ্যে পরমাত্মার স্বরূপ দেখবে তখন নিজেই ক্ষুঝে নেবে যে জ্ঞানসাধনায় সিদ্ধিলাভ হয়ে গেছে৷ 
আত্মস্থীকরণ

নির্বাচনে আসন-সংরক্ষণ

(নির্বাচনে) আসন-সংরক্ষণ বিধিটি যদিও গণতান্ত্রিক নিয়মবিরোধী তবুও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জন্যে সাময়িকভাবে আসন-সক্ষরক্ষণ ব্যবস্থা রাখলেও রাখা যেতে পারে৷ কিন্তু সাধারণতঃ দেখা যায় অনগ্রসর গোষ্ঠীদের প্রতিনিধিদের মধ্যে যোগ্যতা-সম্পন্ন ব্যষ্টি খুব কমই থাকে৷ তাই সংরক্ষিত আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কর্রার অধিকার কোনো গোষ্ঠী বিশেষের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা উচিত নয়৷ তবে ওই সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীদের প্রাথমিক নির্বাচন কালে কেবল মাত্র যে জনগোষ্ঠীর জন্যে আসনটি সংরক্ষিত তাদেরই বোট দেবার অধিকার থাকবে৷ এইভাবে তাঁরা একটি আসনের জন্যে প্রাথমিক নির্বাচনে দু’জন ব্যষ্টিকে মনোনীত করতে পারেন, পরে সর্বসাধারণের বোটে ওই দু’জনের মধ্য