July 2017

রাঢ়ের নারী স্বাধীনতা

রাঢ়ের যখন পৌরাণিক ধর্ম এল, সে একা আসেনি৷ সঙ্গে নিয়ে এল অজস্র সামাজিক ক্ষত, অজস্র সামাজিক আধিব্যাধি৷ প্রাচীনকাল থেকে অর্থাৎ এদেশে আর্যাগমনের সময় থেকে বর্ণ

এক ঝাঁক পায়রা

অবধূতিকা আনন্দমনীষা আচার্যা

যা যা উড়ে যা রে পাখী....

এক ঝাঁক পায়রা.... ল্যাক প্যাক ল্যাক প্যাক

ডানা মেলে উড়ে যা রে পাখী৷

আকাশের তারাগুলি

জোনাকি পোকার মত

ঝিক্মিক্ ঝিক্মিক্ আলো দিয়ে

যায় পৃথিবীকে---

এই পৃথিবীর পশুপাখী লতাগুল্মকে৷

আর কেউ তো ভালবাসিতে জানে না

ভালবাসিলে হৃদয় দিয়ে হৃদয় পাওয়া যায়৷

যা যা রে উড়ে যা রে পাখী...৷

প্রণিপাতেন পরিপ্রশ্ণেন সেবয়া

ভবেশ কুমার বসাক

হে প্রভু,

তব বাণী প্রণিপাতেন---

কভু ভুলি না যেন,

তব চরণারবিন্দে রব আনন্দে

রেখো না আর কোনও দ্বিধাদ্বন্দ্বে৷

একটি গাছ একটি প্রাণ

শুভ্র ড্যানিয়েল

একটি গাছ একটি প্রাণ

লক্ষ গাছ লক্ষ প্রাণ

লক্ষ প্রাণে বন তৈরী হয়

একটি বনে লক্ষ প্রাণ রয়৷

একটি বনে লক্ষ গাছ

                লক্ষ পশুপাখী

এসো সবাই আমরা তাদের

                যত্ন করে রাখি

মোসাহেৰ

কথায় বলা হয়, খোসামদে পাহাড়ও গলে মাখন হয়ে যায়৷ খোসামদে দুর্বাসা মুনিও গলে যান৷ সেই খোসামদের জন্যে কাণ্ডশব্দটি ব্যবহার করা হয়৷

শোকসংবাদ

আমরা বাঙালী দলের দীর্ঘদিনের সক্রিয় সদস্য প্রাক্তণ জেলা সচিব , মাথাভাঙ্গা বিধানসভা কেন্দ্রের বিগত কয়েকবারের আমরা বাঙালী দলের  মনোনীত প্রার্থী, মাথাভাঙ্গা মহকুমার অন্তর্গত বড়গোপালপুরের বাসিন্দা শ্রী নয়নচাঁদ বর্মণ ১৪ই জুন দুপুরে দ

বিমল গুরুংদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবীতে শিলিগুড়িতে প্রতিদিনই  আমরা বাঙালী বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা

শিলিগুড়ি: দার্জিলিংয়ে খুনী সন্ত্রাসবাদী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী  বিমল গুরুং ও তার সহকর্মীদের  অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবীতে ও গোর্খাল্যান্ড আন্দোলনের প্রতিবাদে   শিলিগুড়িতে আমরা বাঙালী দলের পক্ষ থেকে প্রতিদিনই বিক্ষোভ মিছিল বেরুচ্ছে ও বিভিন্ন স্থানে পথসভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে৷ জনগণও ব্যাপকভাবে আমরা বাঙলীর মিছিলগুলিতে ও পথসভাগুলিতে  স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করছেন ও  বাঙলাভাগের চক্রান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন৷

১৯শে জুলাই শিলিগুড়িতে আমরা বাঙালীর ডাকে মহামিছিল

‘আমরা বাঙালী’ কেন্দ্রীয় সচিব বকুল চন্দ্র রায় এক প্রেস বিবৃতিতে জানিয়েছেন বাঙলা ভাগ রুখতে ও বিমল গুরুংয়ের গ্রেফ্তারের দাবীতে ‘আমরা বাঙালী’র পক্ষ থেকে শিলিগুড়িতে এক মহামিছিলের আয়োজন করা হয়েছে৷ বাঙলার এই সংকটকালে বাঙলা ভাগের চক্রান্ত রুখতে দল-মত-নির্বিশেষে সমস্ত বাঙালীদের এই মহামিছিলে যোগদান করার জন্যে আবেদন জানানো হয়েছে৷  ১৯শে জুলাই শিলিগুড়ি কাঞ্চনজঙ্ঘা ষ্টেডিয়ামের সামনে বেলা ১-টার সময় এই মহামিছিল শুরু হয়ে শিলিগুড়ি শহরের হাসমিচক, সেবক রোড, হিলকাট রোড, শিলিগুড়ি কোর্ট সংলগ্ণ রোড হয়ে বাঘাযতীন পার্কে শেষ হবে৷ তারপর বাঘাযতীন পার্কে বিশাল জনসভায় বক্তব্য রাখবেন ‘আমরা বাঙালী’র কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃ