September 2017

মানব জীবনে বিজ্ঞান ও ধর্ম

সৌমিত্র পাল

পূর্ব প্রকাশিতের পর

ধর্ম ও ধর্মমত :

বিশ্বের  সমস্ত আগুন- জল-চুম্বক প্রভৃতির যেমন এক ধর্ম তথা একই গুণ তেমনি বিশ্বের সকল প্রান্তে  মানুষের ধর্ম ও এক আর তা হল- মানব ধর্ম৷ এখানে এই যুক্তিতে সমর্থন করেই মন্তব্য করেছেন:

‘‘ধর্ম কখনো বহু হয় না ধর্ম একই আর তার কোন প্রকার নেই ৷ মত বহু হতে পারে  এমনকি  যত মানুষ তত মত হতে পারে, কিন্তু তাই বলে ধর্ম বহু হতে পারে না৷ (‘‘সত্যানুসরণ’’)

মানব মনের বিকাশ ঃ সমাজগুরুর দায়িত্ব

আচার্য্য ত্রিগুণাতীতানন্দ অবধূত

মনই হচ্ছে মানব জীবনের মূল সম্পদ৷ মনের সম্পূর্ণ বিকাশের  মধ্য দিয়ে একটি মানব শিশু তার মূল লক্ষ্যে অনেক উচ্চে উপনীত হ’তে পারে৷ তার সুপ্ত মনের কোণে আশা-আকাঙ্খা লুকিয়ে আছে৷ তারা চায়  নিজেকে সম্পূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে৷ তা কি আজও তা সম্ভব? চারিদিকে যেন আজও প্রকৃতির নির্মম রূপ, ঝড়-ঝঞ্জা ও অগ্ণুৎপাত প্রতিটি মুহূর্ত তাদের ধবংস করার জন্যে প্রস্তুত৷ কী করে প্রতিষ্ঠিত হবে সেই মানব জীবন? তাদের মনেও তো রয়েছে মহামানবের স্বপ্ণ৷ হবে কি সেই স্বপ্ণ পূরণ? কে দেবে তাদের অনুকূল পরিবেশ?

গাছের সঙ্গে সেলফি

গাছের সঙ্গে ‘সেলফি’--- এক মাস ব্যাপী  এই অনুষ্ঠানে  প্রচুর প্রতিযোগী যোগ দেয়৷  প্রতিযোগিতায় প্রতি সপ্তাহে একজন  করে প্রতিযোগীকে বিজেতা হিসেবে  ঘোষণা  করা হয়৷

প্রথম সপ্তাহে পৃথা ঘোষ, দ্বিতীয় সপ্তাহে শিলা ভট্টাচার্য্য, তৃতীয় সপ্তাহে শুভম দে  ও চতুর্থ সপ্তাহে সুপর্র্ণ গুপ্ত বিশ্বাসকে বিজেতা হিসেবে ঘোষণা করা হয়৷

মাসিক প্রতিযোগিতায় প্রধান বিজেতা  হলেন শ্রীমতী শিলা ভট্টাচার্য্য৷ উত্তর কলকাতার  ‘সংবদেন’-এ পুরস্কার  বিতরণী  অনুষ্ঠানে অম্বর চট্টোপাধ্যায়, সমাজসেবী সমিত সাহা, পরিবেশ বিদ আশিষ গঙ্গোপাধ্যায়,  অভিষেক ঘটকরা প্রমুখরা উপস্থিত ছিলেন৷

অগ্ণীশ নাট্যগোষ্ঠীয় নাটক

গত ১৩ই সেপ্ঢেম্বর ২০১৭, বুধবার মিনার্র্ভ থিয়েটারে অগ্ণীশ নাট্যগোষ্ঠী তাদের দলের ১২ বছর উপলক্ষ্যে ‘‘ভগবান কোথায়’’ নামক একটি নাটক উপস্থাপন করে৷ নাটকে নির্দেশনা ও মূল চরিত্রের অভিনয়ে ছিলেন শিবাশিষ সেনগুপ্ত৷ অন্যান্য যাঁরা অভিনয় করেন তাঁরা হলেন সৌরভ সাহা , শিলাজিৎ দাস, অর্ণব বোস, সৌগত সিং, রণিত ঘোষ , কাবেরী ঘোষ, প্রশান্ত ঘোষ প্রমুখ৷ অভিনয়গুণে নাটকটি দর্শকদের প্রশংসা পায়৷

মার্গীয় বিধিতে অন্নপ্রাশন

 গত ২৪ শে আগষ্ট ২০১৭ বৃহস্পতিবার বীরভূম জেলার  মহম্মদবাজার ব্লকের ডামরা গ্রামের সুবীর মন্ডলের পুত্রের শুভ অন্নপ্রাশন উপলক্ষ্যে  তিন ঘন্টার অখন্ড কীর্ত্তনের  আয়োজন করা হয়৷ সকাল ৯ টা হইতে দুপুর-১২টা পর্যন্ত অখন্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷  মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান ও স্বাধ্যায়ের শেষে সিউড়ির ডিট সেক্রেটারী আচার্য সৌম্যশুভানন্দ অবধূত কীর্ত্তনের  গুরুত্ব সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন৷ অন্নপ্রাশন  অনুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন আচার্য মিতাক্ষরানন্দ অবধূত৷ কীর্ত্তন পরিচালনা করেন ইন্দাস ইউনিটের মার্গীভাই মানবেন্দ্র ঘোষাল ও তবলায় সহযোগিতা করেন  খেঁড়ুয়া গ্রামের  রবি গড়াই৷ অনুষ্ঠানে প্রায় শতাধিক মার্গীভাই ও বোন উপস্থিত ছিল

গার্লস প্রাউটিষ্টের মিছিল, পথসভা ও স্মারকপত্র

গত ১৫ই সেপ্ঢেম্বর পুরুলিয়া শহরে গার্ল্স্ প্রাউটিষ্টের (জি.পি) এক বর্র্ণঢ্য মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত  হয়৷ তৎসহ ক্রমবর্ধমান নারীনির্র্যতন  প্রতিরোধ ও নারীর মর্র্যদা প্রতিষ্ঠার  দাবীতে জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটের কাছে এক স্মারকলিপি পেশ করা হয়৷ মিছিলের মাঝে অনুষ্ঠিত পথসভায় বক্তব্য রাখেন জি.পি’এর নেত্রী অবধূতিকা আনন্দ  রূপাতীতা আচার্যা, অবধূতিকা আনন্দ অদ্বৈতা আচার্যা, অবধূতিকা আনন্দ কৃষ্ণপ্রভা আচার্র্য, অবধূতিকা আনন্দ সুমিতা আচার্র্য, লতা গুহ প্রমুখ৷ তাঁরা তাঁদের বক্তব্যে বলেন, সমাজে নারী ও পুরুষের অবদাান সমান সমান৷ উচিত নারী ও পুরুষের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা৷ তবেই সমাজের প্রকৃত প্রগতি সম্ভব৷ বর্তমা

বিশ্ব চ্যাম্পিয়নকে হারিয়ে মধুর প্রতিশোধ নিলেন পি. ভি. সিন্ধু

ভারতের ব্যাডমিণ্টন তারকা পি ভি সিন্ধু গত ১৮ সেপ্ঢেম্বর ২০১৭ কোরিয়া সুপার সিরিজের ফাইনালে জাপানের প্রতিযোগী নজমি ওকুহারাকে হারিয়ে  প্রতিযোগিতার শ্রেষ্ঠত্বের খেতাব জয় করলেন৷ সিন্ধু জিতলেন ২২-২০, ১১-২১ ও ২১-১৮ পয়েণ্টের ফলে৷

উল্লেখ্য ২৮ আগষ্ট গ্লাসগোতে জাপানী খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে স্বপ্ণের লড়াই লড়েও খেতাব জিততে পারেননি সিন্ধু৷ সিন্ধুকে রূপোর পদক নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল৷

২০১৯-এর বিশ্বকাপে শেষ পর্যন্ত ধোনির খেলার সম্ভাবনা আরও বৃদ্ধি পেল

 প্রচুর সমালোচনা ও ব্যাটিং পারফরম্যান্স নিয়ে প্রচুর প্রশ্ণ থাকা সত্ত্বেও  ভারতীয় দলের নির্র্বচক কমিটি কিন্তু ধোনির পাশেই  থাকল৷ কারণ মাঠে দলকে চাঙ্গা করতে  মাহি কোনো ত্রুটি রাখেন না৷ সম্প্রতি ধোনির ব্যাটিং ফর্ম নিয়ে প্রচুর সমালোচনা হয়েছে৷  তা সত্ত্বেও ভারতীয় ক্রিকেটের নির্র্বচক কমিটির মুখ্য  এম.এস.কে.

ভারতের দক্ষিণ আফ্রিকা যাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তার সৃষ্টি

 নিউ ইয়ারের শুরু থেকেই  দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে  যাবার জন্য ভারতীয় ক্রিকেট দল প্রস্তুত৷  যদিও ফিক্সচার এখনও নির্র্ধরিত হয়নি৷ তবে যা খবর পাওয়া যাচ্ছে যে, ৫ বা ৬ জানুয়ারি  থেকে কেপ টাউনে টেস্ট ম্যাচ শুরু করতে পারেন বিরাট’রা৷ এখন জানা গেছে,  যে এই মূহূর্তে  সাউথ আফ্রিকা ও বিসিসিআই- এর সেই সিরিজ ফাইনালের লক্ষ্যেই এগোচ্ছে৷ আইসিসির ভবিষৎ পরিকল্পনারই অঙ্গ ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা দ্বিপাক্ষিক সিরিজ৷ যেখানে চারটি, তিনটি ওয়ান ডে ও তিনটি টি-২০ খেলার কথা৷  দুইবোর্ডই চাইছে আগামী বছরের শুরুতেই এই সিরিজ করতে৷ কিন্তু এখনো দিন ঠিক করা হয়নি৷  আগে এই বছর সিরিজ করতে চেয়েছিল সাউথ আফ্রিকা৷  কিন্তু অগাস্টে সেই প্রত্যাশায়

খণ্ডজীবন ও পূর্ণজীবন (১)

 

কিছুদিন আগে ‘মানসাধ্যাত্মিক সাধনার স্তরবিন্যাস’ পুস্তকে বলা হয়েছে যে মানুষের অগ্রগতির চারটে স্তর রয়েছে–যতমান, ব্যতিরেক, একেন্দ্রিয় ও বশীকার৷ এই চারটে স্তরের ভেতর দিয়ে মানুষকে এগিয়ে চলতে হয়৷ এ সম্বন্ধে যা বক্তব্য তা ওই বইয়ে স্পষ্ট ভাষায় লিখে দিয়েছি৷ এখন, মানুষের জীবনটা কী রকম কোথা থেকে তার শুরু, কোথায় বা তার শেষ?