বিজেপি কার্যকলাপে শুধু বাঙলা বিরোধী নয়, জাতীয়তা বিরোধী
পশ্চিমবঙ্গের বাঙালী নেতা-নেত্রীরা যে কীভাবে বাঙলাভাঙ্গার চক্রান্তে লিপ্ত, তা ভাবলেও বিস্মিত হতে হয়৷ বাঙলার বিরুদ্ধের বিজেপির বাঙালীদের কার্যকলাপ ইতিহাসের মীরজাফরকে স্মরণ করিয়ে দেয়৷
পশ্চিমবঙ্গের বাঙালী নেতা-নেত্রীরা যে কীভাবে বাঙলাভাঙ্গার চক্রান্তে লিপ্ত, তা ভাবলেও বিস্মিত হতে হয়৷ বাঙলার বিরুদ্ধের বিজেপির বাঙালীদের কার্যকলাপ ইতিহাসের মীরজাফরকে স্মরণ করিয়ে দেয়৷
ট্রান্সপেরেন্সি ইণ্টারন্যাশানাল (Transperancy International)নামে একটি আন্তর্জাতিক রেটিং সংস্থা প্রতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ভ্রষ্টাচারের মাত্রা কতটা গভীর তার একটি তালিকা প্রস্তুত করে৷ প্রতিটি দেশের ভ্রষ্টাচারের অনীধাবনযোগ্য সূচকের(Corruption Perception Index) ভিত্তিতে এই তালিকা প্রস্তুত করা হয়৷ সরকারী ক্ষমতা অপব্যবহার করে ব্যষ্টিগত স্বার্থ হাসিল করাকেই সাধারণতঃ ভ্রষ্টাচার অনুধাবনযোগ্য সূচকের মাপকাঠি ধরা হয় এবং ভ্রষ্টাচারের মাত্রার আধিক্য অনুযায়ী তালিকার ক্রমাঙ্ক তৈরী করা হয়৷ অর্থাৎ যে দেশ সবচেয়ে কম ভ্রষ্টাচারী তার স্থান সবচেয়ে উপরে থাকে৷ বিশ্বের ১৭৬টি দেশকে নিয়ে ২০১৬ সালে যে তালিকা তৈরী
সাম্প্রতিক এক সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে, ভারতের সবচেয়ে যে ধনী মুকেশ আম্বানী---তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ গত এক বছরে ৫৮ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ২.৫৭ লক্ষ কোটি টাকা যা সাধারণ মানুষের কল্পনার বাইরে৷ রামদেবজীর ‘পতঞ্জলী’র সঙ্গে যুক্ত তাঁর ভ্রাতুষ্পুত্র বালকৃষ্ণজীর সম্পত্তির পরিমাণ গত এক বছরে বেড়েছে ১৭৩ গুণ৷ উনি এখন সাত হাজার কোটি টাকার মালিক ও ভারতের ১৯তম শীর্ষস্থানীয় ধনী ব্যষ্টি৷ এই ভাবে দেশের ধনী ব্যষ্টিদের সম্পত্তির পরিমাণ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে---উল্লম্ফন পদ্ধতিতে৷ অন্যদিকে দেশে গড় জনসাধারণের আয় কিন্তু প্রায় যেই কে সেই আছে৷ এখনও, ভারত সরকারেরই রিপোর্ট বলছে, দেশের ২২ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্য সীমারেখার নীচে বাস
নীলাকাশে ভেসে চলা ফালি ফালি মেঘের সারি, মাঝে মধ্যে এক পশলা বৃষ্টি, কখনো মেঘ রোদ্দুরের লুকোচুরি,বাতাসে শিউলির গন্ধ, মাঠে-ঘাটে কাশফুলের দোলা, গাছের পাতায়, ঘাসের ডগায় জমে থাকা শিশিরে নব রবিকিরণের হীরকদ্যুতি ঘোষণা করে প্রকৃতির র৷মঞ্চে নব শরতের উপস্থিতি৷ শরতের ছোঁয়ায় বাঙালীর মন হয় উদ্বেলিত, নব আনন্দে শিহরিত৷ বাঙলা ও বাঙালীর জীবনের সঙ্গে শরতের রয়েছে এক চিরায়ত অচ্ছেদ্য সম্পর্ক৷ এই শরতেই বাঙলার সর্বশ্রেষ্ঠ উৎসব শারদোৎসব পালিত হয়৷ দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির চরম পর্যায়ে হর্র্ষেৎফুল্ল বিস্ফোরণ ঘটে এই শারোদৎসবের দিনগুলিতে৷ আপামর বাঙালী মাতৃবন্দনার সাধ্যমত আয়োজন করতে নতুন উদ্যমে ও উন্মাদনায় মেতে ওঠে৷ বহু দিন
আজকের প্রতিবেদনটি লিখতে বসে বার বার একটা কথাই আমার মনে উঠে আসছে তা হল আমাদের দেশের ঐক্য নিরাপত্তা সাংবিধানিক সার্বভৌমিকতা ও আরো অনেক কিছুর কি কোন মূল্য নেই নামকে ওয়াস্তে গণতান্ত্রিক দেশে জঘন্য নোংরা দলবাজি ব্যতীত এই পশ্চিমবাংলা ভারতে তার অস্তিত্ব কে টিকিয়ে রেখেছে অনেক কষ্ট করে ভয়ংকর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের সঙ্গে লড়াই করে৷ ভারতকেশরী মহান নেতা মাননীয় শ্যামাপ্রসাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্যে পশ্চিম বাংলা আজ ভারতের অন্তর্গত৷ তা না হলে এই বৃহত্তর বাংলার সামান্য ক্ষুদ্রাংশ এই রাজ্যটি সাম্প্রদায়িকতার ঘৃতাহুতিতে কোথায় মিলিয়ে যেত৷ হতভাগ্য সমস্ত হিন্দুদের বিশেষ করে বাঙ্গালীদের উদ্বাস্তু হয়ে জন্মভূ
বিচিত্রতা প্রকৃতির প্রকৃতিগত বৈশিষ্ট্য অথচ ওই বৈচিত্র্যের মধ্যেই এক সুনিবিড় ঐক্য বিরাজমান৷ বৈচিত্র্যময় প্রকৃতির ক্রোড়াশ্রিত মানুষের মন বড়ই বিচিত্র৷ চেহারা, গায়ের রং খাদ্য-পোশাকে-চলন-বলন-আচার-আচারণ সবকিছুতেই বৈচিত্র্য৷ আর এই মানুষের চরৈবেতি-প্রেষণা, তার আধারিত ভৌমিক সংরচনা আর এর সঙ্গে প্রতুলতা, স্বল্পতা, সামাজিক জীব হিসাবে সামাজিক দায়বদ্ধতা, বন্ধন, মনস্তাত্বিক বিকাশের ধারা সব মিলিয়ে চাওয়া-পাওয়া, চাওয়া-নাপাওয়া ইত্যাদি নিয়ে দ্বন্দ্বের শেষ নেই৷ আজকের সমগ্র পৃথিবীটাই নানা সমস্যায় জর্জরিত৷ আবার এই পরিবর্তনশীল জগতে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সমস্যা আসছে নব অভিনবরূপে৷ একটা সমস্যার সমাধান হল তো আর
পুরুলিয়া,২৪শে সেপ্ঢেম্বর ঃ গত ২৪ শে সেপ্ঢেম্বর পুরুলিয়া শহরের রাঢ়ভবনে আমরা বাঙালীর জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ সকাল থেকেই জেলার বিভিন্ন ব্লক থেকে আমরা বাঙালীর কর্মীরা রাঢ় ভবনে সমবেত হয় ৷ উক্ত সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আমরা বাঙালীর কেন্দ্রীয় সচিব বকুল চন্দ্র রায়৷ সম্মেলনের শুরুতে -বাংলা আমার দেশ-সমবেত কন্ঠে গানটি গেয়ে সম্মেলন শুরু হয়৷ তারপর প্রাক্তন জেলা সচিব শ্রী লক্ষ্মীকান্ত মাহাত গত তিন বছরের কাজের প্রতিবেদন উপস্থিত কর্মীদের সামনে পাঠ করে শোনান৷ উপস্থিত অনেক সদস্যদের আলোচনার শেষে শ্রীলক্ষীকান্ত মাহাত মহাশয় সর্বসম্মতিক্রমে জেলা সচিব হিসেবে পুনরায় নির্র্বচিত হন৷ জেলা কমিটির সদস্যদ
ঝাড়গ্রাম, ৮ই অক্টোবর ঃ গত ৮ই অক্টোবর রবিবার নোতুন ঝাড়গ্রাম জেলার অন্তর্গত নৈহার্য গ্রামে ঝাড়গ্রাম জেলার বিভিন্ন ব্লক থেকে আগত আমরা বাঙালী কর্মীদের নিয়ে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়৷ উক্ত আলোচনা সভার প্রধান বক্তা ছিলেন আমরা বাঙালীর কেন্দ্রীয় সচিব বকুলচন্দ্র রায় মহাশয়, তিনি আমরা বাঙালী-সদস্যদের বলেন যত শীর্ঘ্র সম্ভব এই জেলায় একটি কর্মী জেলা কমিটি গঠন করে বাঙলা ও বাঙালীর স্বার্থে আমরা বাঙালীর উদ্দেশ্যেকে সফল করতে সকলকে এগিয়ে আসতে বলেন৷ শুধু জেলা নয় ব্লকে ব্লকে ও কমিটি গঠন করতে সকলকে অনুরোধ করেন৷ কেন্দ্রীয় সচিব ছাড়া ও উপস্থিত বক্তাদের মধ্যে ছিলেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সচিব শংকর প্রসাদ কুন
গত ১৫ই সেপ্ঢেম্বর পুরুলিয়া শহরে গার্ল্স্ প্রাউটিষ্টের (জি.পি) এক বর্র্ণঢ্য মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত হয়৷ তৎসহ ক্রমবর্ধমান নারীনির্র্যতন প্রতিরোধ ও নারীর মর্র্যদা প্রতিষ্ঠার দাবীতে জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটের কাছে এক স্মারকলিপি পেশ করা হয়৷ মিছিলের মাঝে অনুষ্ঠিত পথসভায় বক্তব্য রাখেন জি.পিএর নেত্রী অবধূতিকা আনন্দ রূপাতীতা আচার্যা, অবধূতিকা আনন্দ অদ্বৈতা আচার্যা, অবধূতিকা আনন্দ কৃষ্ণপ্রভা আচার্র্য, অবধূতিকা আনন্দ সুমিতা আচার্র্য, লতা গুহ প্রমুখ৷ তাঁরা তাঁদের বক্তব্যে বলেন, সমাজে নারী ও পুরুষের অবদাান সমান সমান৷ উচিত নারী ও পুরুষের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা৷ তবেই সমাজের প্রকৃত প্রগতি সম্ভব৷ বর্তম
বরাবাজার (পুরুলিয়া) ঃ ১২সেপ্ঢেম্বর বরাবাজারে নারী নির্যাতনের প্রতিবাদে ও নারীর স্বাধীকার রক্ষার দাবীতে জিপি-র পক্ষ থেকে এক বর্র্ণঢ্য মিছিল পুরো শহর পরিক্রমা করে ও তৎপরে এক পথ সভার আয়োজন করা হয়৷ ওই পথসভায় বক্তব্য রাখেন অবধূতিকা আনন্দ গতিময়া আচার্র্য, -অবধূতিকা আনন্দ কৃষ্ণপ্রভা আচার্র্য প্রমুখ৷ অবধূতিকা আনন্দ গতিময়া আচার্যা তাঁর বক্তব্যে বলেন, নারী নির্র্যতনকারী অসুর দলনে নারী শক্তির জাগরণ জরুরী৷ তিনি বলেন, নারী শক্তি জাগরণের জন্যে চাই (১) সামাজিক-অর্থনৈতিক ও ধর্মমতের কুসংস্কার তথা সার্বিক শোষণমুক্ত সমাজ৷ (২) পণপ্রথা, অপমানজনক কন্যা সম্প্রদান রীতি নিষিদ্ধ করা ও সংশ্লিষ্ট আইন ভ৷কারীদের