October 2017

ব্রাজিলের অনুধর্ব ১৭-র বিশ্বকাপাররাও যথেষ্ট স্কিলড্

 

স্কিল ফুটবল ব্রাজিলের রক্তে৷ যে দলটা ভারতে এসেছে বিশ্বকাপ খেলতে তাদের মধ্যে পওলিনহো সেরা স্কিল ফুটবলার৷ ঠিক যেন জুনিয়র নেইমার৷ এছাড়া ব্রেনার প্রমুখেরা ভাল বল কণ্ট্রোলার৷ প্র্যাকটিসে দেখা গেল একটি ছোট্ট জায়গায় জনা কুড়ি ফুটবলারকে একটি বল দিয়ে কোচ বল কন্ট্রোলের অনুশীলন করাচ্ছেন৷ সেখানেই দেখা গেল অসম্ভব বল দখলে রাখতে পারে এই বছর পনেরো-ষোল-র ফুটবলাররা৷

৮ই অক্টোবর কীর্ত্তন দিবস পালন

কলকাতা ঃ গত ৮ই অক্টোবর কলকাতার ভি.আই.পি. নগরস্থিত আনন্দমার্গের কেন্দ্রীয় আশ্রমে কীর্ত্তন দিবস পালিত হয়৷ এখানে উল্লেখ ১৯৬৯ সালের ৮ই অক্টোবর তৎকালীন রাঁচী জেলার (বর্তমানে হাজারিবাগ জেলার) আমঝরিয়ায় মার্গগুরু শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী ‘ৰাৰা নাম কেবলম্’ এই অষ্টাক্ষরীয় সিদ্ধমন্ত্র দেন৷ তারপর থেকে প্রতি বছর ৮ই অক্টোবর কীর্ত্তন দিবস হিসাবে পালন করা হচ্ছে৷

কীর্ত্তন মহিমা

এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে কেবল পরমপুরুষই চরম সত্য–একমাত্র সত্য, একমাত্র অপরিণামী সত্তা, আর তাঁর সৃষ্ট বাকি সব কিছুই পরিণামী সত্তা অর্থাৎ তারা নিয়ত পরিবর্ত্তিত হয়ে চলেছে৷ তাই সেগুলোকে বলতে পারি আপেক্ষিক সত্য, চরম সত্য নয়৷ চরম সত্য হ’ল একমাত্র পরমপুরুষ৷ চরম সত্য সর্বদাই এক, তা কখনও দুই হতে পারে না৷

এই চরম সত্যের যে চক্রনাভি–তাতে কোন পরিবর্ত্তন নেই৷ কোন গতি নেই৷ আবার চরম অগতিও নেই, আপেক্ষিক স্থিতিশীলতাও নেই৷ অবশ্য এই চক্রনাভির বাইরে রয়েছে গতিশীলতা কিন্তু সেখানে অন্য কোনও দ্বিতীয় সত্তা সেই৷

ৰৃহত্তর ৰাঙলা

প্রায় ৫০০০ বছর আগে অষ্ট্রিক, মে৷ালিয়ন আর নিগ্রো রক্তের সংমিশ্রণ–জাত ৰাঙালী জনসমুদায় সৃষ্টি হয়েছিল৷ সেই সময় ৰাঙলার ভাষা ছিল সংসৃক্ত, তাই ক্ষাংলাভাষারও পথনির্দেশক ভাষা হচ্ছে সংসৃক্ত৷ প্রায় ১২০০ বছর আগে ক্ষাংলাভাষার এক রূপান্তরণ হয়েছিল৷ সেই সময় ৰাঙলা বলতে বোঝাত বর্তমানের পশ্চিমব৷, নেপালের ঝাপা জেলা, বিহারের পূর্বাংশ, সম্পূর্ণ ৰাঙলাদেশ আর বর্মা, মেঘালয়ের সমতল অংশ, প্রাগজ্যোতিষপুরের কিছু অংশ আর অসমের বরপেটা, কামরূপ ও নগাঁও৷ ক্ষৃহত্তর ৰাঙলার এই ছিল এলাকা৷ আজ ৰাঙালী বলতে ক্ষোঝায় দুই প্রকারের অভিব্যক্তি– ভারতীয় ৰাঙালী আর ৰাঙলাদেশী ৰাঙালী ৷ এই দু’য়ের মধ্যে একটা সংহতিকরণ বা মিশ্রণ অবশ্যই হওয়া উচিত৷

বহুমূত্র (ডায়াবেটিস) রোগের নিরাময়

লক্ষণ ও কারণ ঃ প্রাচীনকা ডায়াক্ষেটিস বা মধুমেহ রোগটিকে সংসৃক্তে মধুমেহ বলা হত৷ বহুমূত্র–ও বলা হত৷ তবে দু’টো এক নয়৷ বহুমূত্র মানে যে রোগে বারবার মূত্রত্যাগ করা হয়৷ মধুমেহ মানে মূত্রে শর্করার ভাগ বেড়ে যাওয়া৷ আসলে শর্করাযুক্ত বহুমূত্র রোগকে মধুমেহ বলা হয়৷ প্রাচীন বৈদ্যকশাস্ত্রে কোন পাত্রে মূত্র রেখে ওপরের অংশকে পৃথক করে, পৃথক ভাবে ওপরের অংশ ও নীচের অংশকে পরীৰা করা হত৷ তবেই সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যেত রোগীর মধুমেহ বা ডায়াবেটিস আছে কিনা৷ তারপর নিশ্চিত ভাবে রোগ ধরা পড়ত যখন কোন প্রকাশ্য স্থানে মূত্র (গুহ্যনিষ্যন্দ) ঢেলে দেওয়া হত৷ যদি দেখা যেত যে কিছু সময়ের মধ্যে তাতে পিঁপড়ে এসে বসেছে,

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খাদ্যের আঁশ

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ

বর্তমানে সারা বিশ্বে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ড্ডন্ন্দ্বব্ধ্ত্রব্জম্ভ ন্দ্রন্ত্ব্ব্জন্দ্ব বা খাদ্যের আঁশের ওপর বেশ জোর দেওয়া হচ্ছে৷ কারণ বহু সমীৰার পর দেখা গেছে, খাদ্যের আঁশ দেহে ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়, পাকস্থলীতে বেশীক্ষণ থাকে, কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লাইসেরাইডের মাত্রা কমায়, ওজন ও রক্তচাপের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখে৷ এই কারণে প্রাচীন সমাজে ডায়াবেটিস রোগীদের অধিক পরিমাণে আঁশ ও স্বল্প পরিমাণে সহজ শর্করা দিয়ে চিকিৎসা করা হতো৷

ধূমপান অতি বিপজ্জনক

যোগাচার্য্য

ধূমপান করা যে কত বিপজ্জনক তা শুনে ধূমপায়ীরা আঁতকে উঠবেন৷ ব্রিটেনের রয়েল কলেজ অব্ ফিজিসিয়ান্স্(Britain's Royal College of Physicians) ধূমপানের কুফল সম্বন্ধে যে সকল সত্য উদ্ঘাটিত করেছেন তা সত্যিই উদ্বেগজনক৷

ধূমপানের বহু মারাত্মক রোগের বহুল প্রমাণ এইসব রিপোর্টে দেখান হয়েছে৷ যেমন ঃ  ফুসফুসে ক্যানসাব, হূদরো, ব্রঙ্কাইটিস্(Broncuitis) অর্থাৎ শ্বাসনালীর ঝিল্লীর প্রদাহজনিত রোগ বা কফ্ রোগ, পরিপাক যন্ত্রের বিভিন্ন রকম রোগ (যেমন ঃ পরিপাকযন্ত্রে ঘা(Peptic ulcer) ইত্যাদি৷

জাগ্, ওঠ্, শোন্

প্রভাত খাঁ

বন্ধ ঘরের অন্ধকারে মনটাকে

আর আটকে রাখিস্ নারে৷

নোতুন আলোর পরশখানি পেতে

দে না তারে সুযোগটুকু করে৷

জীবন বড়ই ক্ষণস্থায়ী জেনেও

মায়ার ফাঁদে পা দিয়ে তুই চলিস্৷

সৎকর্মই আসল কর্ম বুঝেও

তবু কেন দূরে দূরে থাকিস্৷

করবো, করবো বলে আর

বৃথা সময় নষ্ট করিস না৷

উঠবো, উঠবো, উঠবো বলে

ঘুমঘোরে আর পড়ে থাকিস না৷

দেখ্না চেয়ে আকাশ-বাতাস

ডাকছে সদাই তোরে৷

তারই মহান বাণী তোর মনেতে৷

স্পন্দিত হয় আজিও এ নোতুন ভোরে৷

বড্ড ভালবাসি

সাধনা সরকার

চড়াই, বাবুই, টুনটুনিকে

     দাও না একটু ঠাঁই,

গাছ কেটো না কেটো না গো

     ওগো মানুষ ভাই৷

ফুরুৎ ফুরুৎ উড়ছে কেমন

     চোখ ঘুরিয়ে চায়,

ওরা আছে আমরা আছি

     আকাশ ভরে তায়৷

বেঁচে থাকার এমন সুবাস

     আছে বা কোন্খানে৷

আকাশ-বাতাস সবার সাথে

     এমন মনের টানে৷

এই পৃথিবীর ভালবাসা

     বড্ড ভালবাসি,

দু-হাত পেতে দাঁড়িয়ে আছি

     দাও না রাশি রাশি৷