April 2018

সৃষ্টি করে’ বিশ্বটাকে

সাক্ষীগোপাল দেব

সৃষ্টি করে’ বিশ্বটাকে

     রইলে সবার অলখে

সৃষ্টি স্থিতি প্রলয় খেলা

     করছ তুমি পলকে৷৷

সাজিয়ে দিলে আলোক মেলায়

     মাতছো কত রঙের খেলায়

করছো লীলা সবার সাথে

     উঠছো চিতে ঝলকে৷৷

তোমার লীলায় তুমি হারা

     নেইকো কিছুই তুমি ছাড়া

সৃষ্টি থেকেই খঁুজছো তুমি

     সৃষ্টিছাড়া তোমাকে৷৷


 

তোমার বীণা

কৃষ্ণলাল দাস

তোমার বীণার সুরে সুরে

     বিশ্বভুবন গেছে ছেয়ে

পরশ তাহার পেলাম খুঁজে

     তোমারই গান গেয়ে গেয়ে৷

সেই সুরের মধুর তানে

     লাগল দোলা আমার প্রাণে

মাতাল হল মন যে আমার

     সেই সুরের পরশ পেয়ে৷

তোমায় আমি খুঁজে ফিরি

     আমার সুরে সুরে

কোথায় তোমার নিবাস ওগো

     কোন্ সে সুদূরে

তোমার সুরে হলে হারা

তবেই তোমার পাই গো সাড়া

     তোমার বীণার আনন্দধারা

     এবার গেল ছেয়ে৷

 

ধোঁয়ার কুণ্ডলী

শ্রীপথিক

কুণ্ডলী পাকানো ধোঁয়ায়

ক্ষুদ্র আমার এই ঘরখানি বিষাক্ত হয়ে গেছে৷

ছাতের এ আবরণ খুলে দাও

এ ধোঁয়ার কালি  নীলাকাশে মিলেমিশে

নিষ্কলঙ্ক নীল হয়ে যাবে৷

ফোঁস কথার ফ্যাসাদ 

‘খরগ্রহ’ শব্দের ভাবারূঢ়ার্থ হল যেখানে  অনেক গাধা রয়েছে৷ যোগারূঢ়ার্থে এক-একটি মানে হল গাধার আস্তাবল৷  দ্বিতীয় মানে হচ্ছে প্রাচীনকালে যখন দ্রুতগামী যানবাহনের ব্যবস্থা ছিল না তখন রাজপথ ধরে দূর দূরান্তে মানুষ চলত পদব্রজে৷ অবস্থাবান মানুষেরা ও নারীরা চলতেন শিবিকায় (দোলায়)৷ পাল্কী জিনিসটা তখনও আমাদের দেশে আসেনি৷ ওটি  এনেছিলেন ইয়ুরোপীয়রা৷ Palanquin’ শব্দ  থেকে ‘পাল্কী’ শব্দটি এসেছে৷ এই শিবিকা বা দোলার ব্যবহার  নারীদের জন্যে  তো করতে হতই, অবস্থাপন্ন মানুষেরাও বেশী দূর যেতে হলে শিবিকায় বা দোলায় যেতেন৷ ছোটখাট দোলা (দ্বিদোলা) দু’জন লোক কাঁধে বহন  করত৷ আর বড় দোলা বহন করত চারজন  লোকে (চতুর্দোলা)৷ দূর প

২০১৯ -র পরে  অবসর নিতে পারেন যুবরাজ

ক্রীড়াজগৎ থেকে প্রাপ্ত খবর অনুযায়ীYubaraj জানা গেছে, ২০১৯ এর বিশ্বকাপের পর অবসর গ্রহণ করতে পারেন ভারতীয় দলের একজন অভূতপূর্ব তারকা খেলোয়ার যুবরাজ সিং৷ তাঁর অবসর নিয়ে বহু জলঘোলাও হয়েছে৷ মারণ রোগ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি, তা তো আমরা সবাই জানি৷ কিন্তু রোগমুক্ত  হয়ে তিনি যে আবার ক্রীড়াজগতে ফিরে আসবেন তা অনেকেই আশা করেন নি ও আমরাও ভাবতে পারিনি৷ কিন্তু এই অসম্ভবকে তিনি  সম্ভব করে দেখ

আগামী বিশ্বকাপে ফের ভারত-পাক মহারণের অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

আগামী বছর ইংল্যাণ্ডে ভারতীয় কোহালি বাহিনী প্রথম ম্যাচ খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে৷ এ বি ডিভিলিয়ার্সদের বিরুদ্ধে সেই ম্যাচ হবে সম্ভবত ৫ই জুন৷ কিন্তু যে ম্যাচের দিকে  গোটা বিশ্ব তাকিয়ে আছে সেই ভারত-পাক  ম্যাচ হবে আগামী বছরে ১৬ই জুন ম্যাঞ্চেষ্টারে৷

আনন্দমার্গীয় বিধিতে  অন্নপ্রাশন  ও নামকরণ

সিউড়ি ঃ গত ২০ এপ্রিল বীরভূম জেলার গণপুর নিবাসী  শ্রী বিকাশ চৌধুরী ও শ্রীমতী কৃষ্ণা চৌধুরীর একমাত্র পুত্র  ও পুত্রবধূর কন্যা সন্তানের নামকরণ ও অন্নপ্রাশন অনুষ্ঠান  তাঁদের নিজবাসভবনে অনুষ্ঠিত হয়৷  এই অনুষ্ঠানে সকাল তিনঘন্টা ব্যাপী  ‘‘বাবা নাম কেবলম্’’  অখন্ড নাম সংকীর্ত্তন হয়৷ এরপর সাধনা ও গুরুপূজার পরে স্বাধ্যায় করেন আচার্য মিতাক্ষরানন্দ অবধূত৷ মার্গীয় বিধিতে অন্নপ্রাশন সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন আচার্য চিরাগতানন্দ অবধূত৷ নামকরণ অনুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন অবধূতিকা আনন্দপ্রজ্ঞাধীশা আচার্র্য৷ তিনি শিশুকন্যার নামকরণ করেন ‘চিরশ্রী’৷

 

আনন্দ মার্গের চিকিৎসা শিবির

গত ২২শে এপ্রিল বারাসাতের গীতাঞ্জলিতে  আনন্দমার্গ সেবাদল (এল)-এর  পক্ষ থেকে একটি চিকিৎসা শিবিরের আয়োজনকরা হয়৷ উক্ত চিকিৎসা শিবিরে দুঃস্থ রোগীদের মধ্যে বিনামূল্যে চিকিৎসা ও ঔষধ বিতরণ করা হয়৷ এই চিকিৎসা শিবিরে প্রধান চিকিৎসক ছিলেন ডাঃ নির্মল সরকার৷ সমগ্র শিবিরটি পরিচালনার দায়িত্ব ছিলেন অবধূতিকা আনন্দবিদিতা আচার্যা, টুকু দাস, মিতা দাস প্রমুখ৷

অখণ্ড কীর্ত্তন

গুয়াহাটি ঃ গত ২২শে ও এপ্রিল অসমের  আমবাগানের  বিশিষ্ট আনন্দমার্গী অমর সাহার বাসভবনে কন্যা পূজা সাহার জন্মদিন পালন উপলক্ষ্যে ‘বাবা নাম কেবলম্’ মহামন্ত্রের অখন্ডকীর্ত্তন  অনুষ্ঠিত হয়৷ অনুষ্ঠানে  প্রভাতসঙ্গীত ও কীর্ত্তন  পরিচালনা করেন  শ্রীমতী শুক্লা সরকার, প্রদীপ মন্ডল, অরুণ মন্ডল প্রমুখ৷ অখন্ড কীর্ত্তনের পর বক্তব্য রাখেন আচার্য সিদ্ধিনাথানন্দ অবধূত৷ কীর্ত্তনান্তে পাঁচ শতাধিক ভক্তকে নারায়ণ সেবায় আপ্যায়িত করা হয়৷

 

পূর্ব সিংভূমে ‘আমরা বাঙালী’র জেলা সম্মেলন

টাটানগর, ২২ শে এপ্রিল ঃ  গত রবিবার ঝাড়খন্ড রাজ্যে পূর্ব সিংভূম জেলার অধীনস্থ কদমায় ‘আমরা বাঙালী’র জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ উক্ত সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় সচিব বকুলচন্দ্র রায়৷ এই সম্মেলনে সকাল থেকেই জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে কর্মীরা এসে  যোগদান করেন ৷ উপস্থিত কর্মীরা ঝাড়খন্ড রাজ্যে বাংলা ভাষার ব্যাপক প্রসার ও প্রচারের জন্যে বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহণ করেন৷

অনুষ্ঠানের শুরুতে ‘‘বাংলা আমার দেশ বাংলাকে ভালবাসি’ সঙ্গীত পরিবেশনের পরে সম্মেলনের কাজ শুরু হয়৷ এরপর নিম্নে উল্লিখিত উপস্থিত কর্মীদের নিয়ে নোতুন জেলা কমিটি তৈরী করা হয়৷

কমিটির সদস্যরা হলেন---