ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন নজির গড়লেন হরিয়ানার যশবর্ধন দালাল
সিকে নাইডু ট্রফিতে মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে তিনি খেললেন ৪২৬ রানের অপরাজিত ইনিংস৷ তাঁর ব্যাটিংয়ের সুবাদে ৮ উইকেটে ৭৩২ রান তুলেছে হরিয়ানা৷
সিকে নাইডু ট্রফিতে মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে তিনি খেললেন ৪২৬ রানের অপরাজিত ইনিংস৷ তাঁর ব্যাটিংয়ের সুবাদে ৮ উইকেটে ৭৩২ রান তুলেছে হরিয়ানা৷
মার্কিন মসনদে ফিরে এলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প৷ চারবছর আগের পরাজয়ের গ্লানি মুছে দ্বিতীয় বার মার্কিন প্রেসিডেন্ট হলেন তিনি৷ দুবারই আমেরিকায় প্রথম মহিলা প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়ালেন ট্রাম্প৷ প্রথমবার ২০১৬ সালে তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী ছিলেন হিলারি ক্লিনটন এবারেও তাঁর বিরুদ্ধে ছিলেন ডেমোক্র্যাট দলের মহিলা প্রার্থী কমলা হ্যারিস৷ দ্বিতীয় বার হেরে আবার ফিরে আসার ক্ষেত্রে ট্রাম্প দ্বিতীয়৷ এর আগে গ্লোভার ক্লেভল্যাণ্ড ১৮৮৫ সালে ও ১৮৯৩ সালে দুবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন৷ মাঝে ১৮৮৯ সালে তিনি পরাজিত হয়েছিলেন৷ দেশের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে ট্রাম্পের ঘোষনা করেন--- যুদ্ধ বন্ধ করে পৃথিবীতে
আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে পাকিস্তানে দল পাঠাবে না ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)৷ দু’দিন আগেই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলকে (আইসিসি) নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছেন জয় শাহরা৷ প্রতিযোগিতার আয়োজন পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে (পিসিবি) বিষয়টি জানিয়ে দিয়েছে আইসিসি৷ এতে খুশি নন পাকিস্তানের ক্রিকেট কর্তারা৷ তাঁরা বিসিসিআইয়ের কাছে লিখিত ব্যাখ্যা চান৷
শারদোৎসবের পরে পুনরায় শুরু হ’ল ৫ম বর্ষ গল্প বলা প্রতিযোগিতা৷ ১২ই নভেম্বর, মঙ্গলবার কেশিয়াড়ীর সারদা লায়ন্স স্কুলে অনুষ্ঠিত হল গল্প বলা প্রতিযোগিতা৷ তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের মধ্যে থেকে ৩৬ জন শিক্ষার্থী প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে৷ শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার এর ‘অনুনাসিকতা’ গল্পটি সুন্দর ভাবে পরিবেশন করে শিক্ষার্থীরা৷ বিচারকদের বিচারে সেরা পাঁচ প্রতিযোগী হল--- অর্কদীপ মান্না, সায়নী দাস, অনুষ্কা আদক, অদ্রীজা মল্লিক ও সৌমিলি দাস৷ প্রতিযোগিতা শুরু হয় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্রীচিত্তরঞ্জন বেরার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে৷ শেষে পাঁচ প্রতিযোগী সহ সকল প্রতিযোগীর হাতে শংসাপত্র ও পুরস্কার তুল
‘আর বেঙ্গল ক্যাটস লিগাল ইন অস্ট্রেলিয়া?’ ইংরেজি অক্ষরে এই ছ’টি শব্দ দিয়ে অর্থপূর্ণ বাক্য তৈরি হচ্ছে৷ যার অর্থ, বাংলার বিড়াল কি অস্ট্রেলিয়ায় বৈধ? অনেকেরই মনে হবে এই বাক্যের কী এমন মাহাত্ম্য৷ কেন আলাদা করে এই বাক্যের কথা লিখতে হচ্ছে? আসলে সাধারণ মনে হলেও এই ছ’টি শব্দ কিন্তু আদৌ সাধারণ নয়৷ বরং, বিপদের সঙ্কেত৷ এই ছ’টি শব্দ অসাবধানতাবশত সার্চ করে একটি অত্যাধুনিক সাইবার আক্রমণের শিকার হতে পারেন যে কেউ৷ কারণ, এই ছ’টি শব্দ দিয়েই ইন্টারনেটে জাল পাতছে হ্যাকারেরা৷
সম্প্রতি কপিল শর্মা নামক এক হিন্দী অভিনেতা তথা কমেডিয়ানের তথাকথিত কমেডি শো’তে দেখা গেল আমাদের প্রাণের কবি, বিশ্বকবি তথা দেশের জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে’ এই গানটিকে চরমভাবে বিকৃত করা হয়েছে৷ এই ঘটনার চরম নিন্দা জানিয়েছে ‘আমরা বাঙালী’ সংঘটন৷ কেন্দ্রীয় সাংঘটনিক সচিব তপোময় বিশ্বাস বলেন বলিউডিদের স্বাভাবিক প্রবণতা রয়েছে একটা বাঙালীদের হেয়-প্রতিপন্ন করা৷ কপিল শর্মার শো’তে বাঙালীর প্রাণের সঙ্গে জড়িত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গীতকে নিয়ে রসিকতা, কদর্যতা অত্যন্ত নিন্দনীয়৷ স্বাধীনতা সংগ্রামীদের উদ্বুদ্ধ করতে কবিগুরু ডাক দিয়েছিলেন ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, ত
ঝাড়খণ্ডের টাটানগরের বাসিন্দা বিশিষ্ট আনন্দমার্গী সমীরকৃষ্ণ সিন্হা গত ৪ঠা নভেম্বর রাত্রি ৯ ঘটিকায় পরলোক গমন করেন৷ মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর৷ তিনি একজন একনিষ্ঠ আনন্দমার্গী ছিলেন ও ‘আমরা বাঙালী’ দলের নিষ্ঠাবান কর্মী ছিলেন৷ ১৯৬৫ সালে তিনি আনন্দমার্গের আদর্শে দীক্ষা গ্রহণ করেন৷ দীর্ঘদিন তিনি ‘আমরা বাঙালী’ সংঘটনের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রূপে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে গেছেন৷ তিনি বলতেন---প্রাউট প্রবক্তা স্বয়ং তাঁকে টাটানগর জামশেদপুর অঞ্চলে ‘আমরা বাঙালী’ সংঘটনের কাজের দায়িত্ব দিয়ে ছিলেন৷ তাঁর স্ত্রী ও একপুত্র ও কন্যা বর্তমান৷ গত ৬ই নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার সময় টাটানগর সুবর্ণরেখা শ্মশানে আনন্দমার্গে
কার্ত্তিক সম্বন্ধে অনেকের অনেক ভ্রান্ত ধারণা আছে৷ লোকের ধারণা কার্ত্তিক গঙ্গা নদীর পুত্র৷ জন্মের পর শিশু কার্ত্তিককে ছটি নক্ষত্র স্তন্য পান করিয়েছিলেন বলে তার নাম হয় ষড়ানন৷ অর্থাৎ কার্ত্তিকের ছটি মুখ৷ পুরাণের উল্লেখ আছে তার ছটি মুখ দিয়ে ছটি নক্ষত্রের স্তন্য পান করেছিলেন৷ মোদ্দা কথা কার্ত্তিকের ছটি মুখ৷ কেউ বলেন কার্ত্তিক পাবর্তীর পুত্র আবার কেউ ভাবেন কার্ত্তিক দুর্গার সন্তান৷ এ প্রসঙ্গে শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তি তাঁর ‘‘নমঃ শিবায় শান্তায়’’গ্রন্থে পরিষ্কার বলেছেন---‘‘কার্ত্তিক শিবের ছেলে কিন্তু পার্বতীরও কেউ নয়, আর পুরানোক্ত দুর্গাদেবীরও কেউ নয়৷ তবে শিবের স্ত্রী গঙ্গার পুত্র ও সে নদী গঙ্গার পুত্র
সততা, সেবা, নিষ্ঠা, মানবিক মূল্যবোধ সম্বন্ধে যদি সমাজের বুকে বেশকিছু ব্যষ্টির আন্তরিকতা ও আগ্রহ না থাকে তা হলে সমাজের কল্যাণ হয় না আর কল্যাণকামী মানসিকতারও প্রতিফলন সম্ভব নয়৷
আজ আর সে-পাঠশালা নেই৷ এখন হয়েছে স্কুল-কলেজ আর ছাত্র-ছাত্রী৷ তখন ছিল আটচালার পাঠশালা আর পোড়োর দল৷ পাঠশালার সঙ্গে আজ আমাদের পরিচয় হয় পূরনো গল্প-উপন্যাসের মাধ্যমে৷
কারা তৈরি করত সেই সব পাঠশালা? এখন যেমন সরকার, পৌরসভা, বিভিন্ন সেবাপ্রতিষ্ঠানের দানে-অনুদানে স্কুল-কলেজ নির্মিত হয় তখন তো তা ছিল না৷ জমিদার বা গ্রামের ধনাঢ্য ব্যক্তিরা সমাজসেবার অঙ্গস্বরূপ সে সব পাঠশালা তৈরি করতেন!