December 2024

আনন্দনগরে ভ্রাতৃদ্বিতীয়া অনুষ্ঠান

আনন্দমার্গ মিশনে বিভিন্ন প্রকারের আনন্দানুষ্ঠানের আয়োজনের মধ্যে দিয়ে আনন্দময় উন্মেষের পরিসর প্রসারিত হয়ে থাকে৷ এইসব অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সাধকেরা শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক উন্নতির পথে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ লাভ করেন৷ সামাজিক উৎসবের অন্যতম ‘ভ্রাতৃদ্বিতীয়া উৎসব’, যা প্রতিবছর কার্ত্তিক মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়ায় অনুষ্ঠিত হয়৷ এই বিশেষ দিনটিতে ভ্রাতা-ভগিনী সম্পর্কের পবিত্রতা উদ্‌যাপিত হয়৷ ভ্রাতা তাঁর জ্যেষ্ঠা ভগিনীর আশীর্বাদ ও মঙ্গলতিলক গ্রহণ করেন আর কনিষ্ঠা ভগিনীর প্রণাম, ও চন্দন-মাল্য গ্রহণ করেন৷ এই সময় ভগিনী বলেন, ‘ভ্রাতা মে চিরায়ুর্ভবতু’ যা তিনবার আবৃত্তি করা হয়৷ তারপর আহার্য গ্রহণ করা হয়৷ আনন্

অখণ্ড নাম সংকীর্তন

১৭ই নভেম্বর’২৪ বাবা স্মৃতি শৌধে মাসিক তিন ঘণ্টা অখণ্ড নামসংকীর্তন ’বাবা নাম কেবলম মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান, গুরু পূজা, স্বাধ্যায় ও মিলিত আহার ও নারায়ণ সেবার আয়োজন করা হয়৷

ড্রাগন ফলের বাণিজ্যিক চাষ

আনন্দনগরে ড্রাগন ফলের পরীক্ষামূলক চাষে সাফল্য অর্জন হওয়ার পর এখন আনন্দনগর বাঁশগড় আনন্দমার্গ কৃষি ফার্মে বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন চাষের কাজ চলছে৷ প্রথম পর্যায়ে ১৫০০ উন্নত ড্রাগন ফলের চারা রোপণের কাজ চলছে৷

২৪ঘণ্টা অখণ্ড নাম সংকীর্তন

৯-১০ নভেম্বর ২০২৪, আনন্দনগরের কুর্মিডি আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘ শাখার সৌজন্যে আয়োজিত বার্ষিক ২৪ ঘণ্টার অখণ্ড ’বাবা নাম কেবলম’ নাম সংকীর্তন মহোৎসব গভীর শ্রদ্ধা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়৷ কীর্তন, সম্মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান ও স্বাধ্যায় পর্ব শেষে আচার্য মুক্তানন্দ অবধূত ও আচার্য দয়াশেখরানন্দ অবধূত, আচার্য দেবাত্মানন্দ অবধূত কীর্তনের মাহাত্ম্য ও এর আধ্যাত্মিক তাৎপর্য তুলে ধরেন৷ আচার‌্য নারায়ণানন্দ অবধূত সমাজকল্যাণে আনন্দমার্গীদের নৈতিক দায়িত্ব ও কর্তব্যের কথা গভীর আন্তরিকতায় ব্যক্ত করেন৷ সবশেষে, নারায়ণ সেবার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি পরিপূর্ণতা লাভ করে৷

সায়েন্স ল্যাবরেটরির উদ্ভোধন

১৩ই নভেম্বর’২৪ আনন্দমার্গ গার্ল হাইস্কুল, উমানিবাস, আনন্দনগরে সায়েন্স ল্যাবরেটরির উদ্ভোধন হয়েছে৷ ল্যাবরেটরির ফলে মেয়েদের বিজ্ঞান শিক্ষার প্রতি আরও আগ্রহ জাগবে৷

আনন্দনগরে গ্রামীণ যুবাদের দক্ষতা বিকাশের নবযাত্রা

৮ নভেম্বর, ২০২৪ তারিখে আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘ, আনন্দনগরের ব্যবস্থাপনায় ও ভোকেশন অন হুইলস (ভোকেশনাল এডুকেশন অ্যান্ড ট্রেনিং এর এক ফোরাম) ও ইন্ডিয়ান জুট ইন্ডাস্ট্রিজ রিসার্চ অ্যাসোসিয়েশন, কলকাতার সহায়তায় আনন্দনগর রোটাণ্ডায় (অডিটরিয়ামে) গ্রামীণ যুবসমাজের দক্ষতা বিকাশ তথা স্কিল ট্রেনিং কর্মশালার শুভসূচনা হয়৷

 কলিকাতা মেট্রোভবনে বিক্ষোভ আমরা বাঙালীর

সম্প্রতি কলিকাতা মেট্ররেলে এক বাঙালী তরুণী বাংলায় ভিন্‌রাজ্যের এক মহিলা হেনস্থা করায় আমরা বাঙালী সংগঠনের পক্ষে কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সচিব তপোময় বিশ্বাস বলেন, সম্প্রতি ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর (কলকাতা) এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশনে নিজের রাজ্য পঃবাঙলা তথা কলকাতার মাটিতে মাতৃভাষা বাংলাতে কথা বলায় এক বাঙালী তরুণীকে বহির রাজ্যের জনৈকা হিন্দীভাষী তরুণীর কাছে চরম হেনস্থার শিকার হতে হয়েছে৷যা অত্যন্ত নিন্দনীয়৷ সেই হিন্দীভাষী তরুণী বাঙালী তরুণীকে জোর করে হিন্দী বলতে বাধ্য করার চেষ্টা করায় বাঙালী তরুণী হিন্দী না বলাতে তাকে ‘বাংলাদেশী’ তকমা দাগা হয়, এমনকি বাঙালী তরুণীকে হুমকিও দেওয়া হয়েছে!

ঠাকুর নগরে সাধনা শিবির

আমাদের ঠাকুরনগর স্কুলে গত গত ৩০শে ডিসেম্বর থেকে ১লা ডিসেম্বর তারিখে (শনিবার ও রবিবার) তৃতীয় বৎসরের সাধনা শিবির অনুষ্ঠিত হ’ল৷ এই শিবিরে ৬৫ জন সাধক-সাধিকা অংশগ্রহণ করেন৷ সাধনা শিবিরে ক্লাশ নিয়েছেন শ্রদ্ধেয় দাদা আচার্য বিকাশানন্দ অবধূত৷ এছাড়া ক্লাশ নিয়েছেন আচার্য মোহনানন্দ অবধূত দাদা৷ সাধনা শিবিরের শুরুতে ট্রেনার দাদা সাধনা শিবিরের গুরুত্ব ও প্রয়োজনের কথা সম্যকভাবে তুলে ধরেন৷ প্রত্যেক সাধকের উচিত প্রতি বছরের সাধনা শিবিরে হাজির হওয়া৷ এছাড়াও সাধনার প্রতিটি লেশন সম্পর্কে তার বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেন৷ ক্লাশের রেফারেন্স হিসেবে বাবার অনেক ঘটনা তুলে ধরেন৷ শিবিরের দু-দিনই পাঞ্চজন্য, কীর্তন পরিক্রমা, ধব

মেদিনীপুর ডয়োসিসে পি.আর.সরকার স্কলারশিপ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হল

পি.আর.সরকার স্কলারশিপ পরীক্ষা মেদিনীপুর ডায়োসিসের অন্তর্গত মেদিনীপুর,ঘাটাল,শিলদা, গোয়ালতোড়, দীপা ও রঘুনাথবাড়ি আনন্দ মার্গ স্কুলে ১৭ই নভেম্বর, রবিবার সুসম্পন্ন হল৷ ছয়টি কেন্দ্রে মোট ২২৭জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়৷ ইংরেজি, বাংলা,অঙ্ক ও স্টুভলের উপর ১০০নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হয়৷ আনন্দ মার্গ গুরুকূল নির্ধারিত চতুর্থ শ্রেণীর সিলেবাসের উপর প্রশ্ণপত্র তৈরী করা হয়৷ ছাত্র ছাত্রা সহ অভিভাবকদের মধ্যে যথেষ্ট উৎসাহ লক্ষ্য করা যায় এই পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে৷ ডায়োসিস অফিস থেকে সুভাষ প্রকাশ পাল,অনিল মণ্ডল, অনন্ত গোস্বামী, চঞ্চল সিংহ রায়, রঞ্জিত কুমার ঘোষ, শুভাশীষ সাহু,বিশ্বদেব মুখোপাধ্যায়,অসীম কুমার পাল, মনোরঞ্জন

সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে বিশ্বরেকর্ড

সিকিমের বিরুদ্ধে ২০ ওভারে ৩৪৯ রান তুলল বরোদা৷ টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে এটাই সর্র্বেচ্চ রান৷ আগের রেকর্ড ছিল জিম্বাবোয়ের৷ ৪৩ দিনের মধ্যে ভেঙে গেল সেই বিশ্বরেকর্ড৷ বরোদার বিশ্বরেকর্ডে বড় ভূমিকা নিয়েছেন ভানু পানিয়া৷ ৫১ বলে ১৩৪ রান করেছেন তিনি৷ পাশাপাশি টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসে সর্বাধিক ছয়ের নজিরও হয়েছে এ দিন৷

দুর্বল সিকিমের বিরুদ্ধে শুরু থেকেই চালিয়ে খেলতে শুরু করে বরোদা৷ কোনও বোলারকেই রেয়াত করছিল না তারা৷ পানিয়ার ১৩৪ রানের ইনিংসে রয়েছে ১৫টি ছয়৷ পাশাপাশি পাঁচটি চার মেরেছেন তিনি৷ বরোদার প্রত্যেক ব্যাটারই উল্লেখযোগ্য রান করেছেন৷