March 2020

মেঘালয়ে বাঙালী নির্যাতনের প্রতিবাদে আমরা বাঙালী

শিলংয়ে বাঙালী জনগোষ্ঠীর ওপর আক্রমণ ও হুমকীর তীব্র নিন্দা করেন আমরা বাঙালীর কেন্দ্রীয় কমিটির সচিব শ্রী বকুল রায়৷ তিনি বলেন---এই ভাবে বাঙালীদের ওপর রাজ্যে রাজ্যে নির্যাতন ও সেখানকার প্রশাসনের নিষ্ক্রিয় ভূমিকা আমরা বাঙালী আর সহ্য করবে না৷ তিনি বলেন অবিলম্বে মেঘালয়ের শিলঙে বাঙালী নির্যাতন বন্ধ না হলে আমরা বাঙালী উত্তরবঙ্গ অবরোধ করে রাখবে৷ প্রয়োজনে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের সব রকম যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়া হবে৷ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের উপজাতি জনগোষ্টীর স্মরণ  রাখা দরকার বাঙালীরা কারো ভূমি দখল করে বসে নেই বরং ওইসব উপজাতি জনগেষ্ঠী বহির্ভারত থেকে এসে বাঙলার অংশ দখল করে বসেছে৷ আমরা বাঙালী পশ্চিমব

অজীর্ণ রোগে ও অম্লরোগে কিছু বিধিনিষেধ ও ব্যবস্থা

অজীর্ণ রোগের ফলে অনেক প্রাণঘাতক রোগের সৃষ্টি হতে পারে৷ তাই আহারের বিধিনিষেধ কঠোর ভাবে মেনে চলা উচিত৷ পুরনো চালের ভাত (যেমন পোরের ভাত) এ রোগে পথ্য৷ ঘোল অজীর্ণ রোগীর পক্ষে বিশেষ হিতকারী৷ নুনে জরিয়ে জামেরী নেবু অজীর্ণ রোগে একটি ভাল ব্যবস্থা৷ শোভাঞ্জন বা শোজনে পাতার ঝোল প্রতিদিন ভাতের সঙ্গে প্রথম পাতে খেলে কয়েকদিনের মধ্যেই অজীর্ণ রোগে ভাল ফল পাওয়া যায়৷ বেলপাতা, কালমেঘ পাতা, সোমরাজ পাতা, আদা, যোয়ান একত্রে পিষে, তা দিয়ে ছোট ছোট বড়ি তৈরী করে সেগুলি শুকিয়ে নিতে হবে৷ প্রতিদিন দুপুর ও রাতের খাবারের পর একটা করে সেই বড়ি খেতে হবে৷ অজীর্ণ রোগে এই ঔষধও কাজ দেয়৷

শিবোক্তি

জীবজগৎ যেমন মুখ্যতঃ দুই বিভাজনে বিভক্ত–যুথবদ্ধ ও এককজীবী, ঠিক তেমনি ঘর–সংসারের ব্যাপারেও জীবজগৎ দুই ভাগে বিভক্ত৷ এক ঃ ঘরকন্না করা সংসারী (যেমন হাতী, সিংহ, পায়রা প্রভৃতি) দুই ৪ স্বৈরী বা স্বৈরিণী (যেমন বাঘ, কুকুর, ছাগল, বেহাল প্রভৃতি)৷

তোমার চরণে রাখো হে

রতন কুমার দে

চঞ্চল মন শোনে না বারণ

প্রভু, চঞ্চলতা করো নিবারণ

রাখো হে তোমার চরণে৷৷

তুমি জাগাইয়া না রাখিলে প্রাণে

কেমনে রহিব তোমারই ধ্যানে–

কেমনে গাহিব তোমার গান?

চঞ্চল মন করো নিবারণ

তোমায় ডাকিতে দাও হে৷৷

প্রেম ভক্তি ধ্যানে তোমার

জুড়াক আমার প্রাণ

করো নির্ভয়

ঘুচাও ব্যাধি আর মৃত্যুর ভয়

প্রভু, তোমার চরণে রাখো হে৷৷

হাঁসের ছানা

শ্রীপ্রণবকান্তি দাশগুপ্ত

হাঁসের ছানা  হাঁসের ছানা

ঘাঁটিস কেন জংলা পানা

সর্দি হবে কাশি হবে

বাপে-মায়ে মন্দ কবে৷

হাঁসের ছানা  হাঁসের ছানা

শক্ত সবল হয়নি ডানা---

প্যাঁকপেকিয়ে ঘাড় বেঁকিয়ে

বেড়াস যে খুব ঢঙ দেখিয়ে!

 

হাঁসের ছানা  হাঁসের ছানা

শামুক খা-না, গুগ্লি খা-না

সারা দুপুর ঝুপ-ঝুপ-ঝুপ

পাঁকের জলে দিস কেন ডুব?

পঞ্চ দধীচি স্মরণে

জ্যোতিবিকাশ সিন্হা

সেদিনও জেগেছিল শাল-পিয়ালের কোলে এমনই ফাগুন

বনবিতানে মধুর কুহুতানে মুখর কোকিল

পলাশের ডালে হাওয়ায় দোলা পুষ্পিত আগুন

প্রকৃতির বুকে বসন্তের আনন্দ অনাবিল৷

কুলু কুলু রবে রঙের উৎসবে উচ্ছল উত্তরা-দক্ষিণা

ফুলের গন্ধে নৃত্য ছন্দে চঞ্চলা হরিণী

আঁকাবাঁকা পথে ছুটিয়া চলিতে নাই যে তার মানা

দূরে ওই শান্ত বেলামু, ধ্যানমগ্ণ গম্ভীর, মৌনী৷

পরমপিতার নির্দেশ মানি সত্যনিষ্ঠ ভক্ত দলে দলে

ঊষর টিলার পাথর ভাঙে, ফণীর সাথে বাঁধে ঘর

ঝড়-জল-রোদে অবিরাম মহানন্দে কর্মযজ্ঞ পাহাড়ে-জঙ্গলে

গড়িতে মহাসম্ভূতি-পদচিহ্ণ আঁকা পবিত্র আনন্দনগর৷

বাঁচাও বাঘরোল

শ্রীপ্রদীপ রঞ্জন রীত

গ্রামীণ দক্ষিণবঙ্গের একটি বিপন্ন বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী হ’ল বাঘরোল৷ ইংরেজী নাম ফিশিং ক্যাট৷ অঞ্চলভেদে প্রাণীটির নাম গোবাঘা, বাঘাভাম ইত্যাদি৷ হাওড়া ও সন্নিহিত এলকার জলা ও জঙলা ভূমিতে এদের বেশী দেখতে পাওয়া যায়৷ এটি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য প্রাণী বা স্টেট এনিম্যাল৷ খড়িবন, হোগলাবন বা জঙ্গলযুক্ত জলাভূমি এেেদর আদর্শ বসতিক্ষেত্র৷ রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ী ও কারখানা সম্প্রসারণের সঙ্গে সঙ্গে এদের বাসভূমিতে টান পড়েছে৷ ফলে এরা লোকালয়ে বেরিয়ে পড়ছে বা পড়তে বাধ্য হচ্ছে৷ প্রাণীটি সম্পর্কে গ্রামীণ মানুষের মধ্যে যুগ যুগ ধরে একটা আতঙ্ক আছে৷ সেই ভয় ও অসচেতনতা থেকে মানুষ এদের দেখা পেলে একে পিটিয়ে মারে৷ বসতভূমির হ্রাস ও মানুষে

তের বছর পর রঞ্জি  ফাইনালে বাংলা

 দীর্ঘ তের বছর পর বাঙলা ফাইনাল খেলবে রঞ্জি ক্রিকেটে৷ সেটা নিশ্চিত হ’ল গত মঙ্গলবার ইডেনে৷ বাঙলা কর্ণাটককে হারাল ১৭৪ রানে৷ চতুর্থ ইনিংস খেলতে নেমে টার্গেট ছিল ৩৫২ রানের৷ ইডেনের মাটিতে সেই লক্ষ্যে পৌঁছতে দিল না বাঙলার বোলাররা৷ ১৭৭ রানেই প্রতিপক্ষকে শেষ করে দিল মুকেশ, ঈশান, আকাশদীপরা৷ আগামী ৯ মার্চে সৌরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মাঠে নামছে বাঙলা৷

তাই রঞ্জি ট্রফির ফাইনালে বাংলা৷ মঙ্গলবার ইডেনে রঞ্জি  সেমিফাইনালে কর্র্নটককে ১৭৪ রানে হারাল অভিমন্যু ঈশ্বরনের দল৷ কর্নাটকের দ্বিতীয় ইনিংস শেষ  হল ১৭৭ রানে৷ মুকেশ কুমার নেন ৬ উইকেট৷ ঈশান পোড়েল ও আকাশদীপ ২টি করে উইকেট নিয়েছেন৷

কোহালি ব্যাটিংয়ে কেন ব্যর্থ হচ্ছে--- কারণ জানালেন ভি.ভি.এস. লক্ষ্মণ

নিউজিল্যাণ্ডের পুরো সিরিজে ব্যাট করতে প্রায়শই ব্যর্থ হয়েছিলেন বিরাট৷ চারটি টি টোয়েন্টি, তিনটি ওয়ানডে ও দুটো টেস্ট ম্যাচের মোট ১১টি ইনিংস থেকে কোহালির সংগ্রহ মাত্র ২১৮ রান৷ গড় ২০ও কম৷ ট্রেন্ট বোল্ট-কাইল জেমিসনদের বিরুদ্ধে কোথায় সমস্যা হল ভারত অধিনায়কের৷ ভারত অধিনায়কের  ব্যর্থতা দেখে গোটা ভারত৷ কিন্তু কেন এমন হচ্ছে, কেনই বা হচ্ছে তা স্পষ্ট করে  লক্ষ্মণ জানালেন --- তিনি বললেন, ২০১৪ সালেপ ইংল্যাণ্ড সফরে কোহালি পাঁচটি টেস্ট ম্যাচ, পাঁচটি ওয়ানডে ও একটি টি টোয়েন্টি থেকে২৫৮ রান করেছিলেন৷ সে বার জেমস্ অ্যান্ডরসনকে সামলাত হিমসিম খেতে হয়েছিল কোহালিকে৷ এ বার কোহালির ব্যাটিং ব্যর্থতার কারণ বললেন --- বির

কঠোর নিরাপত্তায় শুরু হ’ল উচ্চ-মাধ্যমিক পরীক্ষা

।১২ই মার্চ থেকে শুরু হ’ল উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা৷ এবার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৯ লক্ষ৷ টোকাটুকি, প্রশ্ণপত্র বেরিয়ে আসা ঠেকাতে সংসদের নির্দেশে কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছে পরীক্ষা কেন্দ্রগুলি৷ মাধ্যমিকের সময় ইণ্টারনেট বন্ধ রেখেও প্রশ্ণ বাইরে আসা আটকানো যায়নি৷ তাই এবার আরও সতর্ক হচ্ছে পরীক্ষা কেন্দ্রগুলি৷ সংসদ থেকেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে৷ টোকামুকি রুখতে না পারলে সুকলের অনুমোদনও বাতিল হতে পারে৷