শিশুদের সর্দি–কাশিতে আক্রান্ত হওয়া থেকে বাঁচাতে অভিভাবকদের করণীয়
সর্দি–কাশি কেন হয়? সর্দি–কাশি কেন হয় তা জানতে হলে প্রথমেই কয়েকটি বিষয় জানা প্রয়োজন৷ বিশেষ করে বংশগত ধারা, অ্যালার্জি ও ঋতু পরিবর্ত্তন উল্লেখযোগ্য কারণ৷
সর্দি–কাশি কেন হয়? সর্দি–কাশি কেন হয় তা জানতে হলে প্রথমেই কয়েকটি বিষয় জানা প্রয়োজন৷ বিশেষ করে বংশগত ধারা, অ্যালার্জি ও ঋতু পরিবর্ত্তন উল্লেখযোগ্য কারণ৷
‘কুণ্’ ধাতুূঘঞ্ প্রত্যয় করে আমরা ‘কোণ’ শব্দ পাচ্ছি৷ ‘কোণ’ শব্দের অর্থ হ’ল দুই বা ততোহধিকের মাঝখানে চাপা পড়ে যে ঠিক ভাবে ধবনি দিতে পারছে না.......যথাযথ ভাবে অভিব্যক্ত হচ্ছে না৷ যোগারূঢ়ার্থে ‘কোণ’ বলতে বুঝি দুইটি বাহু (ব্দন্স্তুন্দ্ব) যেখানে অভিন্ন (ন্তুপ্সপ্পপ্পপ্সু) বিন্দুতে মিলছে সেখানে ওই অভিন্ন বিন্দুকে ছুৃঁয়ে যে ভূম্যংশ (ন্ধপ্তন্দ্ব) তৈরী হচ্ছে তা’৷ জ্যামিতির কোণ–বিজ্ঞান আবিষ্কার করেছিলেন আদি বিদ্বান প্রথম দার্শনিক মহর্ষি কপিল৷ তিনিই প্রথম বলেছিলেন একটি সমকোণী ত্রিভুজে মোট ১৮০ ডিগ্রী কোণ আছে ও সমত্রিকোণী ত্রিভুজে কোণগুলি ৬০ ডিগ্রী হয়ে থাকে৷ এ নিয়ে তিনি অতিরিক্ত কিছু বলেননি–হয়তো বা দা
প্রাচীনকালে মানুষ গান গেয়েছিল বিহঙ্গের কাকলির অনুরণনে৷ মানুষের জন্মেতিহাসের প্রথম উষাতেই অর্থাৎ যে অরুণ রাগে মানুষ এই পৃথিবীতে এসেছিল সেই অরুণ রাগেই এসেছিল গানের রাগ........না–জানা সুরসপ্তকের সিঞ্জিনের মঞ্জুষিকা৷ সেই নাম–না–জানা রাগের সঙ্গে তাল মেশাবার জন্যে মানুষ বস্তুতে বস্তুতে ঠোকাঠুকি করত....জন্ম নিল সংঘাত–সঞ্জাত বাদ্যযন্ত্র৷ মৃদঙ্গ, তবলা, খোল, ঘটম্–এদের আদি রূপ এসেছিল৷ তারপর মানুষ এই ঠোকাঠুকি থেকে উদ্ভুত বাদ্যযন্ত্র থেকে নিজেদের মন ভরাবার জন্যে তৈরী করে রৈক্তিক সম্পদ৷ শূন্যতাকে আচ্ছাদন দিল চর্মের বা অন্য কোন মৃদু আবেষ্টনের.....এল বিভিন্ন ধরণের তালসৃষ্টিকারী বাদ্যযন্ত্র৷ মানুষের মন এত
তোমার ছন্দে,তোমার রূপ,রস
গন্ধে আমার আমি হয়
আত্মহারা আমার ‘আমি’
সে যে ‘তোমারই’
‘আমি’,
বৃথা খুঁজে মরি বহির্বিশ্বে,
মধুময় এ বসুন্ধরা৷
এ কী লীলা খেলা করে
চলেছ প্রিয় তুমি,
রেখেছ নিজেরে লুকায়ে,
তাতে কী বা আনন্দ পাও?
দুগ্দ মন্থনে মাখন উৎপত্তি সম,
মনন গভীরে ধ্যানে ধরা দাও৷
ক্ষুদ্র ‘আমি’রে
আমার সমর্পিণু আমি,
কর মোরে তোমার
একান্ত আপন,
তুমি বিনা মোর জীবন মরুভূমি,
প্রভু! তাই তারে করি বিসর্জন৷
তব কৃপা বিনা এ জীবন দুঃসহ,
নীরস, শুষ্ক, বেদনাময়,
শিউলি সুরভী ছড়ানো পবনে
জাগ্রত তারা নিশিথ গগনে,
নিদ্রিত ধরা আচ্ছন্ন স্বপনে
তুমি এসেছিলে মোর মনে৷
বলেছিলে তুমি, ‘নই আমি একা’
অন্তরে আমি পাব তব দেখা,
পানসিতে আমি, তুমি কর্ণধার
দুস্তর পারাবার!
দিগভ্রান্তের তুমি ধ্রুবতারা
বিভ্রান্তের তুমিই ইশারা,
পথের ক্লান্তি দূর্যোগে মানি
নাই কিছু হারাবার৷
বিপর্যয়ে তুমিই পরিত্রাতা
জীবনে মরণে রয়েছো বিধাতা,
বৈচিত্র্যময় লীলার ছন্দে
মঙ্গলময় প্রকাশ৷
বিঘ্ন-বাধা চির স্বাগতম
অতিক্রমণ অতি মনোরম৷
উদ্বেগ ভয় করি যেন জয়
‘গৃহচটক’ শব্দের অর্থ হল চড়ুই পাখী৷ চটক> চড> চডুই> চড়ুই৷ চটকী> চডহ> চডুই> চড়ুই ৷ বাঙলায় ‘চড়ুই’ ও ‘চড়ুই’ দুটি শব্দই চলে৷ আমাদের পশ্চিমরাঢ়ের গ্রামের মানুষ অনেকেই ‘চটই’বলে থাকে৷ ‘চটই’ শব্দটি ‘চটক’ শব্দ থেকে এসেছে৷ চড়ই কে বিহারের মগহী ভাষায় বলা হয় ‘গর্বৈয়া’৷ মৈথিলী ভাষায় ‘গর্বৈয়াও’ চলে ‘ফুদ্দিও’ চলে৷ ভোজপুরীতে বলা হয় ‘ফুরগুদ্দি’৷ অঙ্গিকা ভাষায় টিকটিকিকে বলে টিকটিকিয়া৷
চটক পাখী দুইভাগে বিভক্ত যারা পাকা বাড়িতে কার্নিশে ঘর বানায় তারা হল ‘গৃহচটক’ বা ‘চড়ুই পাখী’৷চ চড়ুই পাখী পায়রার মতো খড়কুটো দিয়ে ভালো ঘর তৈরী করতে পারে না৷ কিন্তু অধিকাংশ পাখী পারে৷
গুপ্তযুগের সবচেয়ে ৰড় রাজা ছিলেন সমুদ্রগুপ্ত৷ কিন্তু গুপ্তযুগের কথা বলতে গিয়ে যে নামটি প্রথমেই ভেসে ওঠে তিনি চন্দ্রগুপ্ত৷ যদিও সমুদ্রগুপ্ত দিগ্বিজয়ী বীর হিসেবে প্রসিদ্ধি অর্জন করেছিলেন, ....ভারতে এক অতি ৰৃহৎ সাম্রাজ্য স্থাপন করেছিলেন....সাংস্কৃতিক জীবনে বিরাট পরিবর্ত্তন এনেছিলেন কিন্তু গুপ্তযুগের অনল–পুরুষ ছিলেন চন্দ্রগুপ্ত৷ তাঁর প্রজা–প্রীতি ছিল ইতিহাসপ্রসিদ্ধ৷ তাঁর প্রেরণা ও প্রচেষ্টাতেই সংস্কৃত ভাষা নবজীবন লাভ করেছিল৷
আগামী ২০২৬-এর কমনওয়েলথ গেমস আয়োজনের দায়িত্ব ছেড়ে দিল গোল্ড কোস্ট৷ ফলে আদৌ প্রতিযোগিতা হবে কি না তা নিয়ে যথেষ্ট অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছে৷ পরের কমনওয়েলথ শুরু হওয়ার কথা ২০২৬ সালে৷ অস্ট্রেলিয়ার গোল্ড কোস্টে সেই প্রতিযোগিতা হওয়ার কথা ছিল৷ কিন্তু সেখানকার মেয়র চাইলেও ডেপুটি মেয়র ও বাকিদের আপত্তিতে শেষ পর্যন্ত ২০২৬ সালের দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছে গোল্ড কোস্ট৷
বিশ্বকাপ ফাইনালে বড় ব্যর্থতার পর ভারতীয় দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড় ও অধিনায়ক রোহিত শর্মার সঙ্গে একটি বৈঠক করেন বোর্ড কর্তারা৷ সেখানে বহু কড়া প্রশ্ণ বাণেরও সম্মুখীন হতে হয়েছে তাদের৷ শেষে পাল্টা জিজ্ঞাসা করেন রোহিত শর্মা সরাসরি আপনাদের আগামী দিনের পরিকল্পনা কি? তিনি বলেন--- টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী বছরের ৪ঠা জুন, আমাকে সেই দলের অধিনায়ক রাখা হবে কি না৷ তা হলে সেই মতো প্রস্তুতি শুরু করবো৷ হাতে এখনও ছ মাস আছে৷’’
বছর ৭-৮ বয়সের ছোট্ট ছেলেটি সুকল থেকে বাড়িতে এসে মাকে বলল, মা, প্রিন্সিপাল আমাকে অনেক ক্যান্ডি দিয়েছেন, আর তোমাকে একটা চিঠি দিয়েছেন৷ চিঠিটি পড়তে পড়তে মায়ের চোছ ভিজে উঠল৷ ছোট্ট ছেলেটি মাকে বলল মা তুমি কাঁদছ কেন?