August 2024

SSAC-আনন্দনগর পুরুলিয়া জেলা ফুটবল লীগে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ান

৩১শে জুলাই’২৪ মানভূম(পুরুলিয়া) জেলা ২০২৪-২৫ বর্ষের প্রথম ডিভিশনের গ্রুপ ‘এ’ লীগের ফাইনাল ফুটবল ম্যাচ পুরুলিয়া টাউন ক্লাব বনামSSAC-আনন্দনগরের মধ্যে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়, পুরুলিয়া মানভূম স্পোর্টস এসোসিয়েশন ময়দানে৷SSAC-আনন্দনগর(স্পিরিচ্যুয়ালিষ্টস স্পোর্টস এণ্ড এডভেঞ্চারস ক্লাব, আনন্দনগর) ২-১ গোলে পুরুলিয়া টাউন ক্লাবকে পরাজিত করে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়৷SSAC-আনন্দনগর ‘এ’ গ্রুপে চারটি ম্যাচ খেলে মোট ১৯টি গোল করে শীর্ষে রয়েছে৷SSAC-র হয়ে অচিন্ত্য টুডু---১টি, ধনঞ্জয় হাঁসদা---১টি করে গোল করে৷ SSAC-আনন্দনগরকে ফাইনাল সহ আরও তিনটি ম্যাচ খেলতে হবে৷

২০২৫-এ ভারতে হবে এশিয়া কাপ

পরের বছর ভারতে হবে এশিয়া কাপ৷ তার দু’বছর পর, অর্থাৎ ২০২৭ সালে এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করবে বাংলাদেশ৷ ভারতের প্রতিযোগিতা টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে হলেও বাংলাদেশের প্রতিযোগিতাটি ৫০ ওভারের ফরম্যাটে হবে৷ সোমবার এই ঘোষণা করেছে এশীয় ক্রিকেট সংস্থা বা এসিসি৷

২০২৬ সালে আবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হবে৷ সে কথা মাথায় রেখেই পরের বছর টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে এশিয়া কাপ আয়োজন করা হবে৷ আবার ২০২৭ সালে এক দিনের বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে এশিয়া কাপ হবে ৫০ ওভারের৷ দু’টি প্রতিযোগিতাতেই ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, আফগানিস্তান এবং আর একটি যোগ্যতা অর্জনকারী দেশ খেলবে৷ মোট ১৩টি ম্যাচ হবে৷

বহিরাগতের আগ্রাসন থেকে বাঙলাকে বাঁচাতে হবে

তপোময় বিশ্বাস

জনৈক ইউটিউবারের (পড়ুন ফুড ব্লগার) সমাজ মাধ্যমে আপলোড করা এক ব্লগিং ভিডিওতে তিনি বলছেন ‘বাঙলাতে বিহারের ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করলে সমস্যাটা কোথায়? সবাই খেটে খাওয়া মানুষ, প্রত্যেকের কাছে ভারতের নাগরিকত্ব রয়েছে৷’

মানব সভ্যতা নিদারুণ সংকটের সম্মুখীন পরিত্রাণের পথ---আনন্দমার্গের সর্বানুসূ্যত জীবন দর্শন

প্রবীন প্রাউটিষ্ট নেতা গত ৫ই আগষ্ট শ্রীরামপুরে এক আলোচনায় বলেন---আজ মানুষ তথা কথিত জ্ঞান-বিজ্ঞানে অনেক উন্নত, কিন্তু মূল্যবোধের দিক থেকে, নৈতিকতার দিক থেকে পিছিয়ে৷ শিল্প-সাহিত্য সংস্কৃতির জগতেও দেখা দিয়েছে চরম অবক্ষয়৷ সমাজের সর্বস্তরেই দেখা দিয়েছে চরম বিশৃঙ্খলা৷ মানবসভ্যতা আজ এক নিদারুণ সংকটের সম্মুখীন৷

কোটা বিরোধী আন্দোলনের জেরে বিদায় হাসিনার ছাত্র আন্দোলনের লক্ষ্য ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশ

ছাত্র আন্দোলনের চাপে পদত্যাগে বাধ্য হলেন হাসিনা৷ তাকে দেশও ছাড়তে হয়েছে৷ তবে অশান্ত বাংলাদেশে মৃত্যুর মিছিল এখনো অব্যাহত৷ আন্দোলন শুরু হয়েছিল কোটার বিরুদ্ধে৷ যা বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে রূপ নেয়৷ কিন্তু দাবী মানার পরও আন্দোলন চলতে থাকে৷ তাতে হাসিনা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়৷ কিন্তু এখনো বাংলাদেশে ভাঙচুর, লুঠতরাজ সংখ্যা লঘুদের ওপর আক্রমণ বন্ধ হয়নি৷

২২শে শ্রাবণ কবি প্রণাম---আমরা বাঙালীর

২২শে শ্রাবণ বিশ্ববরেণ্য কবিগুরু, সত্যদ্রষ্টা ঋষি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবস স্মরণে এক সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে ‘আমরা বাঙালী’র কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সচিব তপোময় বিশ্বাস বলেন রবীন্দ্রনাথের বৈদুষ্যের স্পর্শে ভারতবর্ষ সহ সমগ্র বিশ্বই নন্দনস্পন্দিত হয়েছিল৷ রাজনৈতিক জগতেও রবি ঠাকুরের দৃঢ়, স্পষ্ট অবস্থান ছিল৷ ভারতের রাজনৈতিক জগতে যখন সুভাষচন্দ্র বসুর বিরুদ্ধে দেশীয় সাম্রাজ্যবাদী শক্তি একটা ঘৃণ্য চক্রান্ত কষছে , সেই সময় আপোষহীন সংগ্রামের মূর্ত প্রতীক সুভাষ বসুর পাশে দাঁড়ালেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর৷ তিনি বুঝেছিলেন, ধনতন্ত্রবাদীরা প্রকাশ্য মুক্তিসংগ্রামকে পছন্দ করতেন না৷ দেশীয় পুঁজিপতিদের মনে এই ভয়ের সঞ্চ

হে বিশ্বকবি, লহ প্রণাম

পত্রিকা প্রিতিনিধি

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এমনই এক বিশ্ব বরেণ্য কবি যিনি পৃথিবীর দুটি মহান রাষ্ট্রের যথা ভারত ও বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা৷ এই জাতীয় সঙ্গীত রচিত হয় মহান বাংলা ভাষায়৷ কবি পৃথিবীর আলো দেখেছেন গত ১৮৬১ সালের ২৫শে বৈশাখ কলিকাতার ঠাকুর পরিবারে জোড়াসাঁকোর বাড়িতে৷ পিতা ছিলেন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর আর মাতা ছিলেন সারদাদেবী৷

ধর্ম বৈবহারিক

ধর্ম বৈবহারিক, সৈদ্ধান্তিক নয়৷ কে ধার্মিক আর কে ধার্মিক নয়, সেটা তার বিদ্যা, ৰুদ্ধি দিয়ে, পদমর্যাদা নিয়ে প্রমাণ হয় না৷ ধার্মিক কে? সেটা প্রমাণ হয় তার আচরণ দিয়ে৷ অধার্মিক কে? সেটা প্রমাণ হয় তার আচরণ দিয়ে৷ যে ধার্মিক হতে চায়, তাকে আচরণের দৃষ্টান্ত তৈরী করতে হৰে, আচরণ শোধরাতে হৰে৷ পুঁথি পড়ে কেউ বিদ্বান হয় না৷ কিন্তু বিদ্যা কী?

সাম্প্রদায়িকতার ভয়াবহতা

মানুষ যে জাতপাত ও সম্প্রদায়ে বিভক্ত হয়ে যায় সেটা কি স্বাভাবিক, না কৃত্রিম স্বাভাবিক বিভাজন কোষ বিভাজনের মত – একটা কোষ যেমন দু’টো কোষে বিভাজিত হয়৷ কৃত্রিম বিভাজন এরকম নয়৷ কাজেই, মানুষের জাতি ও সম্প্রদায়গত ভেদকে কী বলা যাবে–স্বাভাবিক বিভাজন, না কৃত্রিম বিভক্তিকরণ বৈরী শক্তিগুলির মধ্যে কিছু দল আছে যেগুলো বিচ্ছিন্নতার মতাদর্শে চালিত হয় ও কিছু লোকও আছে যারা এই সব বিভেদকামী দলগুলির দ্বারা চালিত হয়৷ এই সমস্যার সমাধান কীভাবে সম্ভব হবে কীভাবে আমরা এই সব যুুযুধান দলগুলিকে একটা অচল সেকেলে ভাবাদর্শকে সমাজে প্রতিষ্ঠা করা থেকে নিবৃত্ত করতে পারব যা দেশকে খণ্ড বিখণ্ড করে দিতে পারে কী করা উচিত আমাদের স্বল্প

স্বাধীনতার প্রাপ্তি

আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত

আর একটা ১৫ই আগষ্ট এসে গেল৷ স্বাধীনতার পর ৭৭ বছর অতিক্রান্ত৷ ৭৭ বছরে দেশবাসী কি পেল৷ বিভিন্ন আর্থিক সংস্থার প্রতিবেদন বলছে দেশের সিংহভাগ সম্পদের মালিক মুষ্টিমেয় কয়েকজন ধনকুবের৷ শুধু সম্পদের মালিক নয়, সমস্ত আর্থিক ব্যবস্থাটাই কয়েকজন পুঁজিপতির নিয়ন্ত্রণে৷ শাসকের প্রাপ্তি কিছুটা রাজনৈতিক ক্ষমতা৷ তা নিয়েই এক একজন হোমড়া-চোমড়া তালেবর! জনগণের বরাতে শুধু ভুয়ো প্রতিশ্রুতি আর অর্থনীতির তত্ত্ব কথার কচকচানি৷ দেশ এগিয়ে চলেছে. এক নম্বর নয়, দু’নম্বর নয় একেবারে তিন নম্বরে আর্থিক বিকাশের দেশ হিসেবে৷