December 2024

সারাবছর করে আসছেন৷ আনন্দমার্গ গুরুকুল দিবস

১৯৯০সালের ৭ই সেপ্ঢেম্বর মহান দার্শনিক ও শিক্ষাগুরু শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী ‘আনন্দমার্গ বোর্ড অব এডুকেশন’কে বৃহৎ রূপরেখা দিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন করেন৷ নতুনভাবে ‘আনন্দমার্গ গুরুকুল’ প্রতিষ্ঠা করেন৷ বিশ্বব্যাপী আনন্দমার্গ গুরুকুলের পরিকাঠামোর রূপরেখা, গুরুকুল বিশ্ববিদ্যালয়, পরিচালন পদ্ধতি, বিভিন্ন ফ্যাকাল্টি নিয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেন৷ আনন্দমার্গে এই দিনটিকে গুরুকুল দিবস হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে৷ আনন্দনগরে ৭ই সেপ্ঢেম্বর’২৪ আনন্দমার্গ গুরুকুলের পক্ষ থেকে আচার্য মুক্তানন্দ অবধূত আনন্দমার্গ হাইস্কুলে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করেন৷ বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষক আচার্য মোহনানন্দ অবধূত, আনন্দমার্গ হ

আনন্দনগর স্কিল ট্রেনিং সেন্টারের স্বীকৃতি

আনন্দনগরের রেক্টর মাস্টার আচার্য নারায়ণানন্দ অবধূত এক বার্র্তয় জানান--- আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘ ও ভারত সরকারের একটি রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ইণ্ডিয়ান জুট ইণ্ডাষ্ট্রিজ রিসার্চ এসোসিয়েশন,তারাতলা, কলকাতা প্রধান কার‌্যালয়ের সঙ্গে স্কিল ট্রেনিং প্রোভাইডার হিসেবে মউ স্বাক্ষরিত হয়৷ গত ২৬শে সেপ্ঢেম্বর’২৪ উক্ত মউ স্কিল ইণ্ডিয়া ডিজিটাল গভর্নমেন্ট অব ইণ্ডিয়া কর্তৃক মান্যতা প্রাপ্ত লাভ করে৷

আন্তঃজেলা টীমে আনন্দমার্গ হাইস্কুলের ছাত্র

ডিষ্ট্রিক্ট কাউন্সিল ফর স্কুল স্পোর্টস এণ্ড গেমস পুরুলিয়া আয়োজিত অনূর্ধ-১৪ আন্তঃজেলা বিদ্যালয় ফুটবল প্রতিযোগিতায় পুরুলিয়া জেলা দলে আনন্দমার্গ হাইস্কুল, আনন্দনগর থেকে লোকেশ দেব (লালসিং টুডু), শোভন দেব (শিব সোয়ানসি), বিমল দেব (বৈদ্যনাথ হেমব্রম)-কে নির্বাচিত করা হয়৷ তিনজন ছাত্রই আনন্দমার্গ শিশুসদনে থাকে ও তাদের পড়াশোনা সহ যাবতীয় খরচ ও দায়িত্ব মিশন বহন করছে৷ বর্তমান আনন্দনগর শিশু সদনে ৩৭জন রয়েছে৷ নির্বাচিত তিনজন প্রত্যেকেই SSAC-আনন্দনগর ফুটবল একাডেমীতে নিয়মিত অনুশীলন করছে৷ উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ার জেলার আলিপুরদুয়ারে ২৯শে সেপ্ঢেম্বর’২৪ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে৷উমানিবাস গার্লস চিল্ড্রেন্স হোম পরিদর্শনে<

আনন্দনগর শিশুসদনের জন্য কম্পিউটার প্রদান

বর্তমান যুগের শিক্ষা ব্যবস্থায় কম্পিউটার শিক্ষা অপরিহার্য হয়ে উঠেছে৷ যেমন প্রাচীন শিক্ষায় অক্ষর জ্ঞান না থাকলে কাউকে নিরক্ষর বলা হত, তেমনই আজকের দিনে কম্পিউটার শিক্ষা না জানলে পিছিয়ে পড়তে হয়৷ এই পরিস্থিতি থেকে আনন্দমার্গ শিশুসদনের ছাত্র-ছাত্রাদের রক্ষা করার জন্য এগিয়ে এসেছে ‘সেনকো গোল্ড এণ্ড ডায়মণ্ড’৷ তারা আনন্দনগর ছেলেদের শিশুসদনের জন্য তিনটি আর মেয়েদের শিশুসদনের জন্য দুটি, মোট পাঁচটি কম্পিউটার দান করেছেন৷ ১২ই সেপ্ঢেম্বর ২০২৪ তারিখে সেনকো গোল্ড এণ্ড ডায়মণ্ডের প্রতিনিধিরা এসে কম্পিউটারগুলি স্থাপন করেছেন৷ আনন্দমার্গ শিশুসদন ও আনন্দনগরের পক্ষ থেকে আমরা তাঁদের আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানাই৷

কিশোর বয়স থেকেই সূক্ষ্মতর বোধের জাগরণ ঘটাতে হবে

মনের সূক্ষ্ম অনুভূতির নান্দনিক ও মার্জিত প্রকাশই প্রকৃত অর্থে শিল্প৷ সুন্দরভাবে কিছু বলা, লেখা বা সৃষ্টির মাধ্যমে মানুষের যে অভিব্যক্তি ফুটে ওঠে, সেটিই শিল্পের নিগূঢ় সৌন্দর্য৷

বিনামূল্যে সরকারী টেইলারিং ট্রেনিং

ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্র্পেরেশন NSDC) অনুমোদিত ইণ্ডিয়া জুট ইণ্ডাষ্ট্রিজ রিসার্চ এসোসিয়েশনের IJIRA) সাথে আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘ ট্রেনিং পার্টনার হিসেবে স্থানীয় জনসাধারণের জন্যে খুব শীঘ্রই আনন্দনগরে টেইলারিং ট্রেনিং সেন্টার চালু করতে চলেছে৷ এখানে ভারত সরকারের ‘স্কিল ডেভেলপমেন্ট এণ্ড এণ্টারপ্রেণারশিপ MSDE)’ মন্ত্রণালয়ের অন্তর্গত প্রধানমন্ত্রী কৌশল বিকাশ যোজনা-৪.০PMKVY4.0) ট্রেনিং প্রদান করা হবে৷ ট্রেনিং শেষে শিক্ষার্থীদের ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্র্পেরেশন NSDC) কর্তৃক সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে৷ যারা ট্রেনিং নিতে উৎসুক তাদের নাম রেজিষ্ট্রেশন চলছে৷

আনন্দমার্গ প্রথায় শিশুদ্বয়ের নামকরণ

৩০শে সেপ্ঢেম্বর’২৪ চিৎমু উপরপাড়া নিবাসী মিঠুন ও জ্যোতি গরাঞের প্রথম সন্তান(কন্যা) আর বকুল ও আদুরী গরাঞের দ্বিতীয় সন্তানের (পুত্র) নামকরণ ও অন্নপ্রাশন আনন্দমার্গ চর্যাচর্য বিধানুসারে আনন্দনগর বাবা স্মৃতিসৌধে অনুষ্ঠিত হয়৷ এই উপলক্ষ্যে তিনঘণ্টা অখণ্ড বাবা নাম কেবলমনাম-সংকীর্তন মিলিত ঈশ্বর-প্রণিধান, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায় শেষে নামকরণের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করা হয়৷ নবাগত পুত্র সন্তানের নাম রাখা হয় তনীশ আর কন্যা সন্তানের নাম রাখা হয় অরুনীমা৷ অনুষ্ঠানে পৌরহিত্য করেন অবধূতিকা আনন্দ অনুময়া আচার্য ও অবধূতিকা আনন্দ ব্রতীশা আচার্যা৷

তালিবীথি লক্ষ্যে---তালবীজ রোপণ

২৯শে সেপ্ঢেম্বর’২৪ আনন্দনগর গার্লস ভলাণ্টিয়ার্সের উদ্যোগে আনন্দমার্গ গার্ল চিল্ড্রেন্স হোমের মেয়েদের নিয়ে তালিবীথি তৈরীর লক্ষ্যে রানী লক্ষীবাই সরণির দুইপাশে দুইশতাধিক তালবীজ রোপণ করা হয় অর্থাৎ চন্দ্রমুখী মোড় (রানী লক্ষীবাই সরণি ও দিব্যানন্দ প্রলম্ব সরণির সংযোগস্থল---কোটশিলা যাওয়ার রাস্তা) থেকে উমা নিবাস আনন্দমার্গ গার্ল হাইস্কুলের দিকে যে রাস্তা গেছে তার নাম রানী লক্ষীবাই সরণি৷

আনন্দমার্গ বিধিতে শুভবিবাহ

৩০শে সেপ্ঢেম্বর’২৪ আনন্দনগর সিংঘাঘরা নিবাসী সুভাষ ও চপলা মাহাতোর একমাত্র পুত্র তপনের(সফওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার) সহিত দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট-জলঘর নিবাসী ভগীরথ ও আলতা বর্মনের দ্বিতীয় কন্যা পুষ্পিতার (গভর্নমেন্ট স্কুল শিক্ষিকা) আনন্দমার্গ চর্যাচর্য বিধিমতে জলঘর নিজ বাসভবনে প্রভাতসঙ্গীত (ভজন), কীর্তন ও মিলিত ঈশ্বর প্রণিধান সহযোগে এক আধ্যাত্মিক পরিমণ্ডলে বৈপ্লবিক শুভ বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়৷ আচার্য মোহনানন্দ অবধূত উপস্থিত আমন্ত্রিত অতিথিবর্গদের কাছে আনন্দমার্গ বিবাহের বৈশিষ্ট্য কী এ সম্বন্ধে ব্যাখ্যা করেন৷ পাত্র পক্ষে পৌরহিত্য করেন রায়গঞ্জ ডায়োসিস সেক্রেটারী আচার্য নিত্যলীলানন্দ অবধূত ও পাত্রী পক্ষে

উদং-এ অখণ্ড কীর্ত্তন

হাওড়া জেলার আমতা ব্লকের উদং গ্রামের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী শ্রীমতি সুচিত্রা রীতের বাসগৃহে গত ২২শে সেপ্ঢেম্বর ৩ঘন্টা অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ এই উপলক্ষ্যে জেলার বাসগৃহে সমবেত হয়ে কীর্ত্তনে অংশগ্রহণ করেন৷ কীর্ত্তন পরিচালনা করেন মহাব্রত ব্রহ্মচারী ও ভদ্রেশ্বর অধিকারী৷ সহযোগিতায় ছিলেন সৈকত ভৌমিক, বাপি মান্না প্রমুখ৷ কীর্ত্তন বিষয়ে বক্তব্য রাখেন মহাব্রত ব্রহ্মচারী৷