সংবাদ দর্পণ

মানবপাচারের মামলায় এক ভারতীয়কে গ্রেফতার করা হল আমেরিকায়

সংবাদদাতা
পি.এন.এ.
সময়

গত সপ্তাহে শিকাগো বিমানবন্দরে গ্রেফতার হন পটেল৷ তিনি ‘ডার্টি হ্যারি’, ‘পরম সিংহ’, ‘হরেশ রমেশলাল পটেল’ নামেও পরিচিত৷ পটেলের বিরুদ্ধে আমেরিকায় ভিন্‌দেশিদের অনুপ্রবেশ করানোর অভিযোগ রয়েছে৷ আদালতে পেশ করা নথি থেকে জানা গিয়েছে, মানবপাচারের জন্য স্টিভ শ্যান্ড নামে এক ব্যক্তিকে নিয়োগ করেছিলেন পটেল৷ শ্যান্ড ফ্লোরিডার বাসিন্দা৷ তিনি নিজেও পাচারকারী৷ ২০২২ সালে গুজরাতি পরিবারের চার সদস্যের দেহ উদ্ধারের পর শ্যান্ডকে গ্রেফতার করে পুলিশ৷

গুজরাতি পরিবারের চার জন বেআইনি ভাবে সীমান্ত পেরিয়ে আমেরিকায় প্রবেশের সময় মানিটোবার দক্ষিণে ঠান্ডায় জমে মারা গিয়েছিলেন৷ দু’বছর আগে৷ সেই ঘটনায় ভারতীয় বংশোদ্ভুত হর্ষকুমার পটেলকে গ্রেফতার করা হল৷

২০২২ সালের ১৯ জানুয়ারি মানিটোবার এমারসনের কাছে জগদীশ বলদেবভাই পটেল, তাঁর স্ত্রী বৈশালীবেন জগদীশকুমার পটেল, মেয়ে বিহঙ্গী জগদীশকুমার, ছেলে ধার্মিক জগদীশকুমারের দেহ মেলে৷ ঠান্ডায় জমে গিয়ে মৃত্যু হয়েছিল তাঁদের৷ ২০২২ সালের ১২ জানুয়ারি টরন্টোয় পৌঁছয় পটেল পরিবার৷ টরন্টো থেকে মানিটোবা গিয়েছিল সেই পরিবার৷ সেখান থেকে এমারসনের দিকে রওনা হয়েছিল৷ সেখান দিয়ে বেআইনি ভাবে আমেরিকায় প্রবেশের কথা ছিল তাঁদের৷ কিন্তু চরম ঠান্ডার কারণে পথেই মৃত্যু হয় তাঁদের৷ কানাডার সীমান্তের কাছে কোনও গাড়ির দেখা মেলেনি৷ পুলিশের অনুমান, কেউ তাঁদের সেখানে ছেড়ে দিয়ে চলে গিয়েছিল৷

পুলিশ জানিয়েছে, আমেরিকায় ভারতীয়দের অনুপ্রবেশ করানোর নেপথ্যে যে চক্র কাজ করে, তার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন পটেল৷ পটেল এবং শ্যান্ডের মধ্যে যে যোগাযোগ ছিল, তার প্রমাণও পেয়েছে পুলিশ৷ গাড়ি ভাড়া, হোটেল, টাকার লেনদেন নিয়ে তাঁদের কথা হত বলে জানিয়েছে পুলিশ৷ একটি মেসেজে পটেল শ্যান্ডকে লিখেছিলেন, ‘‘তুষারঝড়ের উপযুক্ত পোশাক যাতে পরে সকলে, সে দিকে নজর রেখো৷’’ জেরায় পুলিশকে শ্যান্ড জানিয়েছে, ২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২২ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত মিনেসোটার আন্তর্জাতিক সীমান্তে পাঁচ বার গিয়েছিলেন তিনি৷ ভারতীয়দের বেআইনি ভাবে প্রবেশ করিয়েছিলেন আমেরিকায়৷

চাঁদে ল্যান্ডার পাঠিয়েছে আমেরিকা

সংবাদদাতা
পি.এন.এ.
সময়

নাসার সহযোগিতায় বেসরকারি উদ্যোগে চাঁদে পাঠানো হয়েছে আইএম-১ অভিযানের নোভা-সি ল্যান্ডার৷ পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী অভিযান সফল হলেও চাঁদের মাটি ছোঁয়ার সময় সামান্য সমস্যা হয়েছে৷ ল্যান্ডারটি চাঁদের পাথুরে জমিতে ‘হোঁচট’ খেয়েছে৷ আপাতত সেটি ‘বিশ্রাম’ করছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সংস্থা৷

ইলন মাস্কের সংস্থা স্পেস এক্স চাঁদে এই ল্যান্ডার পাঠিয়েছে৷ চাঁদের মাটিতে এটি প্রথম কোনও বেসরকারি ল্যান্ডার৷ গত ১৫ ফেব্রুয়ারি স্পেস এক্সের রকেটে চাঁদের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল নোভা-সি৷ তা চাঁদের মাটি ছুঁয়েছে ২২ ফেব্রুয়ারি৷

আমেরিকার ল্যান্ডারটির ছ’টি ছোট ছোট পা ছিল৷ সেগুলির মাধ্যমে চাঁদের মাটিতে ল্যান্ডারের অবতরণ হয়েছে৷ জানা গিয়েছে, নামার সময়ে একটি পা চাঁদের পাথরের টুকরোয় ধাক্কা খায়৷ এর ফলে ওই ল্যান্ডারের ঠিক যেখানে অবতরণের কথা ছিল, তা থেকে সামান্য বিচ্যুতি ঘটেছে৷ এক পাশে সরে গিয়েছে ল্যান্ডারটি৷ সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, আপাতত ওই ল্যান্ডার বিশ্রামে রয়েছে৷ এর পর তা চাঁদে প্রয়োজনীয় অনুসন্ধান শুরু করবে৷

ল্যান্ডার পাঠানোর জন্য চাঁদের দক্ষিণ মেরুর নিকটবর্তী এলাকাকেই বেছে নিয়েছে স্পেস এক্স৷ দক্ষিণ মেরুর কাছে ‘ম্যালাপার্ট এ’ নামের একটি গর্তের সামনে ল্যান্ডারটি নামার কথা ছিল৷ সেখান থেকে আপাতত কিছুটা দূরে রয়েছে নোভা-সি৷

সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ল্যান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে তাদের৷ পৃথিবী থেকে উপযুক্ত নির্দেশও পাঠানো হচ্ছে সেখানে৷ নাসা সরাসরি যুক্ত না থাকলেও স্পেস এক্সের সঙ্গে এই অভিযান সম্পর্কে চুক্তি হয়েছে আমেরিকার সরকারি মহাকাশ গবেষণা সংস্থার৷ ১১ কোটি ৮০ লক্ষ ডলারের সেই চুক্তি অনুযায়ী, চাঁদের মাটিতে নাসার হয়েও গবেষণা এবং অনুসন্ধান চালাবে নোভা-সি ল্যান্ডার৷

নোভা-সিতে নাসার ছ’টি পেলোড রয়েছে৷ চাঁদের আবহাওয়া সম্পর্কে অনুসন্ধান চালাবে সেগুলি৷ চলতি দশকের শেষে চাঁদে মহাকাশচারী পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে নাসার৷ তার আগে পৃথিবীর উপগ্রহটির পরিবেশ, আবহাওয়া সম্পর্কে খুঁটিনাটি গবেষণার জন্য স্পেস এক্সের অভিযানকেও কাজে লাগানো হচ্ছে৷

রাজনীতি সচেতন মধ্যবিত্তই হবে পরিবর্তনের কাণ্ডারী

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

প্রবীন প্রাউটিষ্ট শ্রী প্রভাত খাঁ শ্রীরামপুরে এক আলোচনায় বলেন---কোন সরকার যদি মধ্যবিত্তকে উপেক্ষা করে তার পতন আসন্ন৷ কারণ রাজনৈতিক সচেতন আত্মমর্যাদা সম্পন্ন মধ্যবিত্তই অন্যায় অবিচার নীতিহীনতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সরব হয়৷ তিনি বলেন ২০১৪ সালে ক্ষমতায় বসার আগে প্রধানমন্ত্রী অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন৷ দশবছর অতিক্রান্ত তিনি কোন প্রতিশ্রুতিই রক্ষা করেননি৷ এবার নতুন করে গ্যারান্টি শব্দটায় মাৎ করতে চাইছেন৷ তবে মধ্যবিত্তের ঘাড়ে কোপ মেরে কোন সরকারই বেশীদিন টিকে থাকতে পারে না৷ তিনি বলেন প্রায় ষাট বছর আগে প্রাউট প্রবক্তা বলে গেছেন --- ‘‘উন্নত মেধা সম্পন্ন মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়, অথানৈতিক দুরবস্থার জন্যে যারা উত্তেজনায় ফুটতে থাকে, এরাই অপশাসনের বিরুদ্ধে গণ–ভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেয় ও শেষ পর্যন্ত সমাজের এই রাজনৈতিক সচেতন অংশই শাসক–শক্তির পরিবর্ত্তন ঘটায়৷প্রভাত খাঁ বলেন সরকার ভুলে যাচ্ছে---দেশের নাগরিকদের যদি সরকারকে প্রয়োজন না হয়, তবে দেশে সরকার থাকারই প্রয়োজন থাকে না৷ ৭৬ বছর ধরে রাজনৈতিক নেতাদের ধূর্তামির জন্যেই দেশ দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে৷ বর্তমান রাজনৈতিক নেতাদের মতলব শুধু ক্ষমতা দখল---দেশ সেবা নয়৷ জনগণকে রাজনৈতিক অর্থনৈতিক বিষয়ে অন্ধকারে রেখে কথার বাহারে ভুল পথে চালিত করে৷ তাই প্রাউটিষ্টদের কাজ জনগণকে সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক বিষয়ে সচেতন করে প্রকৃত জনদরদী সরকার ঘটন করা৷ তার জন্য প্রাউটিষ্টদের মধ্যবিত্তদের ঘরে ঘরে যেতে হবে৷ তাদের উদার অসাম্প্রদায়িক প্রাউট দর্শনের সামাজিক অর্থনৈতিক বিষয়ে সচেতন করতে হবে৷ কারণ এই মধ্যবিত্তরাই যুগে যুগে নতুনের বার্র্তবহ৷

মধ্যবিত্তকে দরকার নেই মোদি সরকারের

সংবাদদাতা
পি.এন.এ.
সময়

গত ২৬শে ফেব্রুয়ারী দিল্লির এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন--- আগামী পাঁচবছর এমন ব্যবস্থা করবো যাতে দেশবাসীর সরকারকে প্রয়োজন না হয়৷ নাগরিক জীবনে সরকারের ভূমিকা বিশেষ থাকবে না৷ প্রধানমন্ত্রী বিশেষ করে মধ্যবিত্তের কথা উল্লেখ করেছেন৷ মোদি সরকার গরীবদের সহায়তা দেবে৷ তবে বণিকদের প্রসঙ্গ তিনি উল্লেখ করেননি৷ সম্ভবত বণিকদের সরকারকে প্রয়োজন নেই, সরকারকে বণিকদের প্রয়োজন আছে সেই কারণেই৷ প্রধানমন্ত্রী এবার আরও স্পষ্ট করলেন সরকার নির্ভর নয়---আত্মনির্ভর হোক দেশবাসী৷ বছরে দুকোটি চাকরী, শূন্য এ্যাকাউন্টে ১৫ লাখ---আচ্ছা দিনের স্বপ্ণ কিছুতেই আর সরকারের প্রয়োজন নেই মধ্যবিত্তের৷ তবে নাগরিক জীবনে সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বার্র্তয় ধোঁয়াশা থেকেই গেছে৷ মধ্যবিত্তের সরকারকে দরকার নেই বলতে তিনি কি বোঝাতে চেয়েছেন তা স্পষ্ট করেননি৷এদিনের টেক্সটাইল প্রদর্শনীর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে বাঙলা অচ্ছুত থেকেই গেছে৷ তাঁর ভাষণে বিভিন্ন রাজ্যের বস্ত্রের উল্লেখ থাকলেও বাঙলার বালুচরি, মুর্শিদাবাদ সিল্ক, তসর ধনে খালির কথা ছিল না৷ ওনার হয়তো জানাই নেই বাঙলার বস্ত্র সম্ভারের কথা৷

চুঁচুড়ায় মার্গীয় বিধিতে শ্রাদ্ধ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১৮ই ফেব্রুয়ারী হুগলী জেলার চুুঁচুড়ার বরিষ্ঠ আনন্দমার্গী ও একনিষ্ট সাধক প্রয়াত শ্রী সুশীলচন্দ্র ধরের শ্রাদ্ধানুষ্ঠান শ্রীধরের চুুঁচুড়া ময়নাডাঙ্গার বাসভবনে অনুষ্ঠিত হয় ‘আনন্দমার্গে চর্যাচর্য’বিধি অনুযায়ী৷ গত ৮ই ফেব্রুয়ারী শ্রী সুশীল ধর পরলোক গমন করেন৷ জেলার মার্গী ভাইবোন ও শ্রী ধরের আত্মীয় স্বজন তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন৷

ব্যারাকপুরে পদার্পণ দিবস

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ৮ই ফেব্রুয়ারী উত্তর ২৪পরগণা জেলার ব্যারাকপুর আনন্দমার্গ আশ্রমে মার্গগুরুদেব শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর পদার্পণ দিবস সাড়ম্বরে পালন করা হয় নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে৷

১৯৮২ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারী মার্গগুরুদেব শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজী ব্যারাকপুর আনন্দমার্গ স্কুল পরিদর্শনে গিয়েছিলেন৷ সেই উপলক্ষ্যে প্রতিবছর জেলার আনন্দমার্গীরা দিনটি বাবার পদার্পণ দিবস উপলক্ষ্যে পালন করে৷

ওইদিন সকাল থেকেই জেলা ও জেলার বাইরের মার্গী ভাইবোনের ব্যারাকপুর আশ্রমে সমবেত হন৷ ভোর ৫-৩০ মিনিট থেকে ৬-০০টা পর্যন্ত নগর কীর্ত্তনের পর আশ্রমে প্রবেশ করেন ভক্তমণ্ডলী৷ এরপর প্রভাতসঙ্গীত পরিবেশনের পর ৬-১৫মিনিট থেকে দুপুর ১২টা১৫ মিনিট পর্যন্ত ছয় ঘন্টা অখণ্ড ৰাৰা নাম কেবলম্‌ কীর্ত্তন পরিবেশিত হয়৷ তারপর মিলিত সাধনা ও স্বাধ্যায়ের পর ৰাৰার পদার্পণের গুরুত্ব ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে বক্তব্য রাখেন আচার্য অভিব্রতানন্দ অবধূত৷ বক্তব্য রাখেন জেলার ভুক্তিপ্রধান সন্তোষ বিশ্বাস দীনেশ বিশ্বাস প্রমুখ৷ সমগ্র অনুষ্ঠানটি ব্যবস্থাপনায় ছিলেন ভুক্তিপ্রধান, প্রকাশ সাহা ও স্থানীয় ইয়ূনিটের মার্গী ভাইবোনেরা৷

আরও দুর্বল হল ভারতীয় পাসপোর্ট

সংবাদদাতা
পি.এন.এ.
সময়

আরও একটু দুর্বল হল ভারতীয় পাসপোর্ট৷ কেন সূচকে একটু নেমে গেল ভারত, সেই নিয়ে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে জল্পনা৷ তালিকায় আরও একটু নীচে নামল৷ ২০২৪ সালের জন্য ‘হেনলি পাসপোর্ট সূচক’ প্রকাশিত হয়েছে৷ তাতেই ৮৫তম স্থান পেয়েছে ভারত সরকারের দেওয়া পাসপোর্ট৷ গত বছর ৮৪তম স্থানে ছিল৷ এ বছর প্রথম স্থান অধিকার করেছে ফ্রান্সের পাসপোর্ট৷

কেন সূচকে একটু নেমে গেল ভারত, সেই নিয়ে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে জল্পনা৷ গত বছর থেকে ভারতীয় পাসপোর্টধারীরা বিনা ভিসায় ৬২টি দেশে যাতায়াত করতে পারছেন৷ ইরান, তাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ঘোষণা করেছে, ভারতীয় পাসপোর্টধারীদের সে দেশে প্রবেশের জন্য ভিসা লাগবে না৷ তার পরেও কেন সূচকে পতন! সূচকে ফ্রান্সের পরেই রয়েছে জার্মানি, ইটালি, জাপান, সিঙ্গাপুর, স্পেন৷ অন্য দিকে, গত বছরের মতো এ বছরও ১০৬ স্থানে রয়েছে পাকিস্তান৷ ভারতের মতো বাংলাদেশও সূচকে সামান্য নীচে নেমেছে৷ গত বছর তাদের স্থান ছিল ১০১৷ এ বার ১০২তম স্থান পেয়েছে তারা৷

মলদ্বীপ কিন্তু আগের মতোই সূচকে যথেষ্ট উপরের দিকে রয়েছে৷ তাদের পাসপোর্ট ভারতের থেকে বেশি শক্তিশালী৷ মলদ্বীপের পাসপোর্টধারীরা পৃথিবীর ৯৬টি দেশে ভিসা ছাড়া যাতায়াত করতে পারবেন৷

গত ১৯ বছরের নথির ভিত্তিতে প্রতি বছর ‘হেনলি পাসপোর্ট সূচক’ প্রকাশিত হয়৷ আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহণ সংগঠন (ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন)-এর নথির ভিত্তিতে ১৯৯টি দেশের পাসপোর্ট নিয়ে এই সূচক তৈরি করা হয়৷ পৃথিবীর ২২৭টি গন্তব্যে যেতে পারার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হয়৷ যেই দেশের পাসপোর্টধারীরা বিনা ভিসায় সব থেকে বেশি দেশে যাতায়াত করতে পারে, সেই দেশের পাসপোর্ট তত শক্তিশালী৷

উদ্বাস্তুদের হাবড়া হাইস্কুলে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত

সংবাদদাতা
গোবিন্দ বিশ্বাস
সময়

উদ্বাস্তুসংগ্রাম পরিষদ, কোলকাতা-৮৬ এবং ক্যাব,কোলকাতায়-যৌথ আহ্বানে হাবড়া মডেল হাইস্কুলে এক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হইয়াছে গত ২৭/১/২৪ সনে৷ উদ্বাস্তু সংগ্রাম পরিষদের প্রেমিডিয়াম সুশান্ত সাহা জানালেন, ‘‘সকল উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব দিতে হবে৷’’ তিনি আরও জানালেন,---‘‘গুজরাত ও রাজস্থানের রাজ্য সরকার নোতুন আইনের মতোই বিশেষ বিধি তৈরী করে তাদের রাজ্যের পশ্চিম পাকিস্তান থেকে আগত উদ্বাস্তু বা শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্বের ব্যবস্থা করেছেন৷ উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্বের দাবীতে সবাইকে একসাথে লড়তে হবে৷ তেমনিভাবে পূর্বস্থান তথা বাংলাদেশীদের নিঃশর্ত নাগরিকত্ব প্রদান করতে হবে৷

বারাসাতের সুভাষ ইনস্ট্রিউটে সেমিনার

সংবাদদাতা
গোবিন্দ বিশ্বাস
সময়

মরিচঝাঁপি অনুসন্ধান কমিটির আহ্বানে গত ৪/২/২০২৪ সনে উত্তর ২৪ জেলার বারাসাতের সুভাষ ইনস্টিউট হলে এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়৷ মরিচঝাঁপির শরণার্থী তথা উদ্বাস্তুদের গণহত্যার নায়কদের বিচার করা দরকার৷ মরিচঝাঁপির মানুষদের আসল ঘরবাড়ি ছিল৷ বাংলাদেশে৷ এই কথা বলেন সেমিনারে মরিচঝাঁপি অনুসন্ধান কমিটির সাধারণ সম্পাদক ডাঃ জগদীশচন্দ্র হালদার৷ অগণিত ব্যষ্টি ধৈর্য্য সহকারে মরিঝাঁপি অনুসন্ধান কমিটির বক্তব্য শোনেন শান্তিপূর্ণভাবে৷

রাজ্যে বৃষ্টি আগামী শনিবার পর্যন্ত এমনই পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের

সংবাদদাতা
পি.এন.এ.
সময়

ফাল্গুনের শুরুতেই ধীর গতিতে বাড়তে শুরু করেছে তাপমাত্রা৷ গরম জামাকাপড় আলমারিবন্দি করার চিন্তাভাবনা করছেন বঙ্গবাসীরা৷ আবহাওয়া মূলত শুষ্ক রয়েছে৷ তবে গত বুধবার থেকে বৃষ্টির দেখা মিলেছে দক্ষিণের বেশ কয়েকটি জেলায়৷ এমনটাই পূর্বাভাস দিয়েছিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর৷ সেই বৃষ্টি চলবে আগামী শনিবার পর্যন্ত৷

গত বুধবার বীরভূম, নদিয়া এবং মুর্শিদাবাদ জেলার কয়েকটি এলাকায় হালকা বৃষ্টি হয়েছে৷ বৃহস্পতিবার থেকে কলকাতা-সহ দক্ষিণের সমস্ত জেলাতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে৷ শনিবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে৷

হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিতে ভিজতে পারে উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জেলাও৷ গত মঙ্গল এবং বুধবার শুধুমাত্র দার্জিলিং জেলায় বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টি হয়েছে৷ তবে গত বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার পর্যন্ত উত্তরের সমস্ত জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিতে ভিজতে শুরু করেছে৷

আকাশ সারা দিন আংশিক মেঘলা থাকবে৷ গত মঙ্গলবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷ যা স্বাভাবিকের চেয়ে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি৷ সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷ গত মঙ্গলবার কলকাতার সর্র্বেচ্চ তাপমাত্রা ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকতে পারে৷ গত সোমবার কলকাতার সর্র্বেচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷ যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার সমান৷