সংবাদ দর্পণ

মেদিনীপুরে ৫ম বর্ষ গল্প বলা প্রতিযোগিতা

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

শারদোৎসবের প্রাক্কালে মেদিনীপুর শহরের ডিএভি পাবলিক স্কুলে ৫ই অক্টোবর, শনিবার অনুষ্ঠিত হল রেণেশাঁ আর্টিস্টস এণ্ড রাইটার্স এ্যাসোসিয়েশন, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা শাখা পরিচালিত ৫ম বর্ষ গল্প বলা প্রতিযোগিতা৷ বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা সোমা চৌধুরী চট্টরাজের পরিচালনায় অনুষ্ঠানের শুভারম্ভ হয় গায়ত্রী মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে৷ শিক্ষার্থীদের সমবেত আগমনী সঙ্গীত পরিবেশনের পর স্বাগত ভাষণ দেন বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত টিচার ইন চার্জ৷ তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর ৫০জন শিক্ষার্থীর মধ্যে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী সুন্দর ভাবে পরিবেশন করে দার্শনিক ঋষি শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার এর ‘অনুনাসিকতা’ গল্পটি৷ বিচারক হিসেবে উপস্থিত শ্রী শুভদীপ বসু ও শ্রীমতী পাঞ্চালী চক্রবর্তীর বিচারে যে পাঁচজন প্রতিযোগী সেরা হিসেবে বিবেচিত হয় তারা হল--- অনুজ্ঞা সরকার, মোহক মাইতি, সমৃদ্ধি চ্যাটার্জী, স্নেহা মৈনান ও শুভলগ্ণা হাটুই৷ সফল পাঁচ জন প্রতিযোগী সহ সকল প্রতিযোগীর হাতে শংসাপত্র সহ পুরস্কার তুলে দেওয়া হয় RAWA সংস্থার পক্ষ থেকে৷ শারদোৎসবের পরে আর যে যে বিদ্যালয়ে গল্প বলা প্রতিযোগিতা বাকি আছে সেই প্রতিষ্ঠানগুলিতে হবে৷

মেদিনীপুর শহরের মহাতাবপুরে অবস্থিত মহিলা পরিচালিত আনন্দ মার্গ স্কুলে রেণেশাঁ আর্টিস্টস এণ্ড রাইটার্স এ্যাসোসিয়েশন পরিচালিত পঞ্চম বর্ষ গল্প বলা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হল৷ প্রতিযোগিতার পূর্বে প্রতিযোগীরা সমবেতভাবে ‘আমরা গড়ে নোব গুরুকূল’ প্রভাত সঙ্গীতটি পরিবেশন করে৷ বিচারকদের বিচারে সেরা তিন জন প্রতিযোগী হল--- চন্দন দেব সিংহ, সুমনা মাহাত ও বর্ণালী কিস্কু৷ পুরস্কার বিতরণের আগে তারা যোগাসন ও কৌষিকী নৃত্য পরিবেশন করে৷ বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষা অবধূতিকা আনন্দ বিভূকণা আচার‌্যা সহ অন্যান্য শিক্ষিকা ও বিচারকগণ প্রতিযোগীদের হাতে শংসাপত্র ও পুরস্কার তুলে দেন৷ টিচার ইন চার্জ মমতা পাল প্রতিযোগিতার মূল দায়িত্বে ছিলেন৷

সায়েন্সসিটিতে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ২৭শে অক্টোবর-২৪, রেনেসাঁ আর্টিস্ট এন্ড রাইটার্স অ্যাসোসিয়েশন, আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের সাংস্কৃতিক শাখার উদ্যোগে সায়েন্স সিটির প্রধান মিলনায়তনে মহান দার্শনিক শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার রচিত ও সুরারোপিত প্রভাত সঙ্গীত অবলম্বনে একটি সেমিনার ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়৷

এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈদিক অধ্যয়ন বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ড. ভাস্করনাথ ভট্টাচার্য৷ শিক্ষা ক্ষেত্রে তার মূল্যবান অবদানের জন্য সাংস্কৃতিক শাখার পক্ষ থেকে তাঁকে সম্মাননা প্রদান করা হয়৷

রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা, বাণিজ্য ও আইন বিভাগের ডিন অধ্যাপক ড.প্রশান্ত কুমার মহলা সম্মানিত অতিথি ছিলেন৷ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আনন্দমার্গ পুরাধা বোর্ডের সচিব আচার্য ভবেশানন্দ অবধূত৷ বিশেষ অতিথি ছিলেন আনন্দমার্গের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আচার্য সুতীর্থানন্দ অবধূত৷ মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন রেনেসাঁ আর্টিস্ট অ্যান্ড রাইটার্স অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় সচিব আচার্য দিব্যচেতানন্দ অবধূত৷ অনুষ্ঠানের শুরুতে পরিবেশিত হয় প্রভাত সঙ্গীত ও সম্মানীয় অতিথিবৃন্দ শ্রী শ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন৷ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি অধ্যাপক ভাস্কর নাথ ভট্টাচার্য মানবতার প্রতি শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী বিভিন্ন অবদানের কথা তুলে ধরেন৷ তিনি বলেন, শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকারের মতে শিল্প কেবল শিল্পের জন্য নয়, শিল্প সেবা কল্যাণের জন্য৷ তিনি আরও বলেন যে শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী ভারতীয় সংস্কৃতি ও সঙ্গীতকে সমৃদ্ধ করেছেন৷ অধ্যাপক প্রশান্ত কুমার মহলা শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার রচিত ও সুরারোপিত প্রভাত সঙ্গীতের উপর বক্তব্য রাখেন৷ অধ্যাপক মহলা বলেন---প্রভাত সঙ্গীত মানে আশার আলোর গান৷ শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার আট বছরের মধ্যে আটটি ভিন্ন ভাষায় ৫০১৮টি গান রচনা করেছেন ও সুর দিয়েছেন৷ তিনি আরও বলেন যে ভাষাতত্ত্বের উপর ও শিক্ষাক্ষেত্রে শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকারের অবদান অনন্য৷ প্লেব্যাক গায়িকা শ্রীমতি জয়তী চক্রবর্তী, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রখ্যাত শাস্ত্রীয় সংগীত গায়কী ডক্টর দূর্বা রায়চৌধুরী ও আচার্য প্রিয়শিবানন্দ অবধূত শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকারের রচিত ও সুরারোপিত বিভিন্ন ঘরানার প্রভাত সঙ্গীত পরিবেশন করেন৷ ধ্রুবা ড্যান্স একাডেমী ও কঙ্কনা ড্যান্স একাডেমী প্রভাত সঙ্গীত অবলম্বনে সমবেত নৃত্য পরিবেশন করে৷ সবুজকলি ডান্স একাডেমী, বোলপুর প্রভাত সঙ্গীতের উপর ভিত্তি করে একটি নৃত্যনাট্য, ‘অতিপ্রাকৃত শক্তি’ পরিবেশন করে৷ সমগ্র অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিলেন আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের জনসংযোগ সচিব আচার্য দিব্যচেতানন্দ অবধূত৷

শারদীয়া উপলক্ষ্যে নূতন বস্ত্র বিতরন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

এলাঙ্গী, নদীয়া ঃ গত ৯ই অক্টোবর ২০২৪ নদীয়া জেলা আনন্দমার্গ ইউনিবার্সাল রিলিফ টিম এর পক্ষ থেকে নদীয়া জেলার প্রত্যন্ত গ্রাম এলাঙ্গীতে ৯ই অক্টোবর ২৪ ভুক্তিপ্রধান (নদীয়া) ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস এর গৃহপ্রাঙ্গনে শারদীয়া উপলক্ষে ৭০ জন দুস্থঃ মহিলার হাতে নূতন বস্ত্র তুলে দেন কৃষ্ণনগর ডায়োসিস সচিব আচার্য পরাজ্ঞানানন্দ অবধূত, ভুক্তিপ্রধান ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস, ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা কূষ্ণনগর ইউনিট সচিব আনন্দমন্ডল তরুন আনন্দমার্গী শ্রী মনোতোষ মজুমদার ও এলাঙ্গী আনন্দমার্গ স্কুলের শিক্ষক শ্রীমিলন ভাই শ্রী সুব্রতভাই ছাড়া আরও অনেকে৷

চাকদহ, নদীয়া ঃ গত ৮ই অক্টোবর ২৪ নদীয়া জেলা আনন্দমার্গ ইউনিবার্সাল রিলিফ টিম চাকদহ শাখার এর পক্ষ থেকে নদীয়া জেলার মদনপুর আনন্দমার্গ স্কুলে ৮ই অক্টোবর ২৪ শারদীয়া উপলক্ষে ৭০ জন দুঃস্থ মহিলার হাতে নূতন বস্ত্র তুলে দেন কৃষ্ণনগর ডায়োসিস সচিব আচার্য পরাজ্ঞানানন্দ অবধূত, ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা ,ভি এস এস সচিব- শ্রী বিবেকজ্যোতি সরকার আনন্দমার্গ মহিলা কল্যান শাখার নদীয়া জেলা সচিব-শ্রীমতী কাজল সরকার, নদীয়া জেলা গার্লস ভলান্টিয়ার সচিব শ্রীমতী তনুকা সরকার, প্রবীনা আনন্দমার্গী দিদি শ্রীমতী মায়া দাস, শ্রীমতী তপতী ঘোষ ,মদনপুর আনন্দমার্গ স্কুলেল টিচার ইনচার্জ শ্রী তাপস দাস ছাড়া আরও অনেকে৷

শারদ উৎসব উপলক্ষ্যে বস্ত্র বিতরণ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১৩ই অক্টোবর আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের উঃ২৪পরগণা জেলার পক্ষ থেকে বসিরহাট মহকুমার খোলাপাতা ও বনগাঁ মহকুমার পাতিপাড়ার বিশিষ্ট আনন্দমার্গী অমল মণ্ডলের উদ্যোগে শীতবস্ত্র ও পরনের বস্ত্র দেওয়া হয় দুঃস্থ মানুষদের ৷ এখানে উপস্থিত ছিলেন কুমুদ দাস ও স্থানীয় ইয়ূনিটের কর্মীবৃন্দ৷

 

ক্যানসার রহস্যের নতুন সূত্রের সন্ধান পেলো বিজ্ঞানীরা

সংবাদদাতা
পি.এন.এ.
সময়

প্রতিটি কোষের ভিতরে, প্রতিটি নিউক্লিয়াসের কোটরে, লুকিয়ে রয়েছে মানুষের ‘প্রাণভোমরা’৷ ক্রমাগত প্রোটিন ও ডিএনএ-র কর্মকাণ্ড চলছে সেখানে৷ একটা সামান্য ভুলচুক হলেই তা ডেকে আনবে ক্যানসার৷ ‘ইউনিভার্সিটি অব শিকাগো’ এই নিয়ে একটি গবেষণা করেছিল, যা অজানা এক দিগন্ত খুলে দিয়েছে৷ সম্প্রতি ‘নেচার’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে গবেষণাপত্রটি৷ গবেষণার নেতৃত্বে ছিলেন শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক চুয়ান হ৷ তাঁর দলের সঙ্গে যৌথ ভাবে কাজ করেছেন সান অ্যান্টোনিয়োর ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস হেল্‌থ সায়েন্স সেন্টার-এর অধ্যাপক মিংজিয়াং শু৷ গবেষণায় তাঁরা দেখেছেন, একটি কোষের ভিতরে ডিএনএ কী ভাবে ‘প্যাকেজড’ রয়েছে ও সংরক্ষিত রয়েছে, তাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে আরএনএ-র৷ বিষয়টা এমন, কোষের মধ্যে তুলনায় দীর্ঘাকার ডিএনএ-র অতিক্ষুদ্র স্থানের মধ্যে সঙ্কুচিত হয়ে থাকার (একে বলে ডিএনএ প্যাকেজিং) ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা নেয় প্রোটিন সংশ্লেষে যুক্ত আরএনএ৷ এ ক্ষেত্রে যে জিনটি ডিএনএ প্যাকেজিং-এ আরএনএ-কে সাহায্য করে তার নাম টেট-২৷ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এই গবেষণা দীর্ঘদিনের একটি ধাঁধাঁর উত্তর দিয়েছে কেন বহু সময়ে ক্যানসার বা অন্যান্য ডিসর্ডারের কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে টেট২-সম্পর্কিত মিউটেশনের নাম কাঠগড়ায় উঠে আসে, তা জানা গিয়েছে৷ টিইটি মিথাইল াইটোসিন ডাইক্সিজেনেস ২ বা টেট-২-এর মানব দেহে কী প্রভাব রয়েছে, তা নিয়ে এত দিন বিজ্ঞানীদের কাছে স্পষ্ট ধারণা ছিল না৷ গবেষকদের আশা, ‘অপরাধীকে’ যখন চিহ্ণিত করা গিয়েছে, তখন সমাধানও মিলবে৷ চিকিৎসার নয়া দিগন্ত খুলে যাবে৷ তবে চুয়ান জানান, এটি ‘কনসেপচুয়াল ব্রেকথ্রু’৷ একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনের ‘পরিচয়’ স্পষ্ট হয়েছে৷ চুয়ান ও তাঁর সঙ্গীরা জিন-এক্সপ্রেশন নিয়ে একাধিক উল্লেখযোগ্য কাজ করেছেন৷ ২০১১ সালে তাঁরা গবেষণায় দেখান, ডিএনএ ও প্রোটিনের মতো, আরএনএ-র বদল ঘটলে তাতে জিনের হাবভাব বদলে যায়৷ সেই থেকেই তাঁরা আরএনএ ও জিন এক্সপ্রেশন নিয়ে কাজ করছেন৷ এ ভাবে কাজ করতে করতেই তাঁরা টেট-২ জিনটিতে নজর দেন৷ বিজ্ঞানীরা জানতেন, টেট-২ বা টেট-২ সম্পর্কিত জিনের মিউটেশন ঘটলে বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দেয় মানবদেহে৷ টেট-২ জিনের ডিএনএ নিউক্লিওটাইডের সজ্জাক্রমের ১০-৬০ শতাংশ পরিবর্তন বা মিউটেশন ঘটলে লিউকিমিয়া বা অস্থিমজ্জার ক্যানসার দেখা দেয়৷ এ ছাড়া ওই জিনের মিউটেশেনের ফলে অন্যান্য ধরনের ক্যানসারও সৃষ্টি হয়৷ চুয়ান জানান, টেট পরিবারের অন্য সদস্যেরা ডিএনএ-র উপর প্রভাব ফেলে৷ তাই বহু বছর ধরে গবেষকেরা শুধু টেট-২-র ডিএনএ-র উপর প্রভাব পরীক্ষা করে দেখছিল৷ কিন্তু সেটা ভুল৷ টেট-২ আসলে আরএনএ-র উপর প্রভাব ফেলে৷ হাওয়ার্ড হিউজ মেডিক্যাল ইনস্টিটিউটের রসায়ন বিভাগ এবং বায়োকেমিস্ট্রি ও মলিকিউলার বায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক জন টি উইলসন বলেন, ‘‘এই গবেষণা চিকিৎসাক্ষেত্রে নতুন পথ দেখাবে৷ আশা করছি গোটা বিশ্বে এই গবেষণা উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে৷’’

শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী মহাপ্রয়াণের ৩৪বর্ষ পূর্ত্তি উপলক্ষ্যে

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

২৫ অক্টোবর ঃ শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী পার্থিব দেহের মহাপ্রয়াণের ৩৪বর্ষপূর্ত্তি উপলক্ষ্যে গত ২১ অক্টোবর থেকে কলকাতায় অনুষ্ঠিত ছয় দিন ব্যাপী অখণ্ড কীর্ত্তনে দেশ বিদেশ থেকে হাজার হাজার আনন্দমার্গী সমবেত হয়েছেন৷ মার্গগুরুদেবের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করতে ভারতের বিভিন্ন রাজ্য থেকে, সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে আনন্দমার্গীরা এই অখণ্ড কীর্ত্তনে যোগদান করেছেন৷ ‘ৰাৰা নাম কেবলম্‌’ মহামন্ত্রের মধুর ধবনিতে আকাশ-বাতাস মুখরিত৷ আশ্রম প্রাঙ্গণে এক অভিনব ভক্তিভাবমণ্ডিত স্বর্গীয় পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে৷ নানান ভাষাভাষী হাজার হাজার মানুষ এক আনন্দ পরিবারের সদস্য হিসেবে এক সঙ্গে মিলেমিশে ভজন-কীর্ত্তন আহার করছেন৷ মার্গগুরুদেবের মহান আদর্শকে বাস্তবায়িত করার জন্যে একসঙ্গে বসে পরিকল্পনা ও কর্মসূচী গ্রহণ করছেন৷ মার্গগুরুদেবের যে মহান বাণী ‘মানব সমাজ এক ও অবিভাজ্য’ তার অবিকল বাস্তব প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠছে এখানে৷ বিশ্বের নানা প্রান্তের নানা ভাষাভাষীর হাজার হাজার মানুষের কণ্ঠে ‘বাবা নাম কেবলম্‌’ মহামন্ত্র সব ব্যবধান মুছে দিয়েছে৷ জাত - পাত - বর্ণ-সম্প্রদায় ও ভৌগোলিক সীমারেখা সব ভেদাভেদের ঊধের্ব উঠে এক অনবদ্য স্বর্গীয় পরিবেশে সবাই পরমপুরুষের নাম-গানে আপ্লুত৷

কেন্দ্রীয় ধর্ম প্রচার সচিব আচার্য বিশুদ্ধাত্মানন্দ অবধূত জানান গত ২১শে অক্টোবর দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে মার্গগুরুদেবের স্মৃতিসৌধে প্রারম্ভিক অনুষ্ঠান শুরু হয়৷ প্রারম্ভিক অনুষ্ঠানে প্রভাত সঙ্গীত, কীর্ত্তন, সাধনা ও গুরুপূজার পর ৩টে ৩০ মিনিটে ছ’দিন ব্যাপী অখণ্ড কীর্ত্তনের শুভারম্ভ হয়৷ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আনন্দমার্গের পুরোধা প্রমুখ সহ কেন্দ্রীয় সমস্ত কর্মকর্তারা ও দেশ-বিদেশ থেকে আগত আনন্দমার্গীরা যোগদান করেন৷

এরপর প্রতিদিন সময়সূচী অনুসারে কখনও সংঘের সন্ন্যাসী ‘দাদা’রা, কখনও সন্ন্যাসিনী ‘দিদি’রা, কখনও পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলার আনন্দমার্গীরা, কখনও বিভিন্ন রাজ্য থেকে আগত আনন্দমার্গীরা, কখনও বা বহির্ভারতের মার্গীরা পর্যায়ক্রমে অখণ্ড কীর্ত্তনে অংশগ্রহণ করছেন, পাশাপাশি সংঘের বিভিন্ন সেবামূলক কর্মসূচী নিয়েও আলোচনা হচ্ছে৷ এছাড়া প্রতিদিন ভোরে পাঞ্চজন্য (প্রাতঃকালীন বিশেষ কীর্ত্তন), মিলিত সাধনা, ধর্মচক্র ও নগরকীর্ত্তনও হচ্ছে৷

প্রতিদিন রাতে ‘মার্গগুরুদেবের প্রবচনের ও আশীর্বচনের রেকর্ড শোণানো হচ্ছে৷ শেষের কয়েকদিন মার্গগুরুদেবের ধর্মমহাচক্রের প্রবচনের ভিডিও দেখানোরও কর্মসূচী রয়েছে৷

এখানে আনন্দমার্গ পাবলিকেশন, প্রাউট পাবলিকেশন সহ সংঘের বিভিন্ন বিভাগের স্টলও খোলা হয়েছে৷ এই ষ্টলগুলিতে শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী রচিত আধ্যাত্মিক বিষয়ক, প্রাউট বিষয়ক ও অন্যান্য বিভিন্ন বিষয়ক পুস্তক ও বিভিন্ন বিভাগের পত্র-পত্রিকা বিক্রয় হচ্ছে৷

বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে মহাপ্রয়াণ দিবস পালিত--- গত ২১শে অক্টোবর শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী মহাপ্রয়াণ দিবস স্মরণে ভারতবর্ষের বিভিন্ন রাজ্যে ও পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে আনন্দমার্গের ইয়ূনিটগুলিতে ভাবগম্ভীর পরিবেশে ও মর্যাদার সঙ্গে শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী মহাপ্রয়াণ দিবস পালন করা হয়৷

ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা, তেলিয়ামুড়া, খোয়াই, কমলপুর, কল্যাণপুর, মাছমারা, চড়িলাম, বাইখোয়া সহ প্রতিটি ইয়ূনিটে প্রভাতসঙ্গীত ও অখণ্ড ‘বাবানাম কেবলম্‌’ মহানাম সংকীর্ত্তন ও ইষ্ট-আদর্শ সম্পর্কে নানা আলোচনার মধ্যে দিয়ে দিনটি উদ্‌যাপন করেন৷

আগরতলায় সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যে ৬টা পর্যন্ত বারো ঘন্টা অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ আগরতলা ডায়োসিসের বিভিন্ন ইয়ূনিটের মার্গী ভাইবোনেরা কীর্ত্তনে অংশ গ্রহণ করেন৷ কীর্ত্তন মিলিত ঈশ্বর প্রণিধানের পর ডায়োসিস সচিব আচার্য কৃতাত্মানন্দ অবধূত মহাপ্রয়াণ দিবসের তাৎপর্য বিষয়ে বক্তব্য রাখেন৷

কর ফাঁকি--- কাঠগোড়ায় কেন্দ্র

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

আইনের ফাঁক দিয়ে জি.এস.টি ফাঁকির ভুরি ভুরি অভিযোগ আছে৷ তবে এবার যেন সরষের মধ্যেই ভুত! কেন্দ্রীয় সরকারের দুই দপ্তরের বিরুদ্ধেই জি.এস.টি ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ৷ কেন্দ্রীয় সরকারের এই দুই দপ্তর রেল ও যোগাযোগ মন্ত্রকের অধীনে থাকা ডাক বিভাগ৷

জি.এস.টি সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবী রেল ও ডাক বিভাগের দুই দপ্তরের জি.এস.টি ফাঁকির পরিমাণ প্রায় ৪২৩ কোটি টাকা৷ এর মধ্যে ইণ্ডিয়ান রেলওয়ে ফিনান্স কর্র্পেরেশনের জি.এস.টি ফাঁকির পরিমান ২৯৭ কোটি টাকা, গ্রামীন ডাক জীবন বিমা ও ডাক জীবন বিমা বিক্রির ১২৬ কোটি টাকার জি.এস.টি ডাক বিভাগ জমা করেনি৷ সারা দেশে ২৩টি সার্কেল থেকে এজেন্টের মাধ্যমে ডাক জীবন বিমা ও গ্রামীন ডাক বিমা বিক্রি হয়৷ এজেন্টের প্রাপ্য কমিশন থেকে জি.এস.টি কেটে জমা করা নিয়ম৷ কিন্তু অভিযোগ ---এজেন্টের কাছ থেকে জি.এস.টি কাটা হলেও তা জমা হয়নি৷

 

শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী মহাপ্রয়াণ দিবস উপলক্ষ্যে বিশ্বের আনন্দমার্গীরা কলিকাতায় সমবেত হচ্ছেন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

প্রতিবারের মত এবারেও যথারীতি ২১শে অক্টোবর মহাসম্ভূতি শ্রীশ্রীআনন্দ–মূর্ত্তিজ্ পার্থিব দেহের মহাপ্রয়াণ উপলক্ষ্যে কলকাতার আনন্দমার্গ আশ্রমে শুরু হচ্ছে ‘বাবা নাম কেবলম্’ সিদ্ধ মহামন্ত্র কীর্ত্তন৷ আগামী ২১শে অক্টোবর থেকে ২৬শে অক্টোবর পর্যন্ত চলবে এই অখণ্ড কীর্ত্তন৷

১৯৯০ সালের ২১শে অক্টোবর বিকেল সাড়ে ৩টার সময় কলকাতাস্থিত মার্গগুরুভবন ‘মধুকোরকে’ তিনি তাঁর পার্থিব দেহ ত্যাগ করেন৷ এই সংবাদ ছড়িয়ে পড়ার পর সারা বিশ্বের আনন্দমার্গীরা শোক বিহ্বল হয়ে কলকাতার পথে আসতে থাকেন পরমারাধ্য গুরুকে দেখার জন্যে ও শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করার জন্যে৷ সারা বিশ্বের আনন্দমার্গের অনুগামীদের কথা ভেবে সেই সময় আশ্রম কর্তৃপক্ষ মার্গগুরুদেবের পার্থিব দেহকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত সংরক্ষিত করে রাখেন৷ আর এই কয়দিন ধরেই সমবেত আনন্দমার্গীরা অবিরাম ‘ৰাৰানাম কেবলম্’ সিদ্ধ মহামন্ত্র কীর্ত্তন করতে থাকেন৷ এই কীর্ত্তনের মাধ্যমে ভক্তরা অনুভব করেন যে পরমগুরু পরমারাধ্য ‘বাবা’ অন্তরেই সদা বিরাজমান৷ তাই তাঁদের ছেড়ে যাওয়ার প্রশ্ণ আসে না৷ আশ্রম কম্পাউণ্ডেই মার্গগুরুর পার্থিব দেহের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া হয়৷ সেই থেকে প্রতি বছরই এখানে ২১শে অক্টোবর থেকে ২৬শে অক্টোবর পর্যন্ত ‘বাবা নাম কেবলম্’ মহামন্ত্রের অখণ্ড কীর্ত্তন হয়ে থাকে৷ এই উপলক্ষ্যে সারা বিশ্বের আনন্দমার্গীরা এই অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠানে যোগদান করেন ও শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী মহান্ আদর্শকে বাস্তবায়িত করার শপথ গ্রহণ করেন৷

আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের কেন্দ্রীয় ধর্ম প্রচার সচিব আচার্য বিশুদ্ধাত্মানন্দ অবধূত জানান– প্রতিবাদের মত এবারেও যথারীতি ২১ তারিখ দুপুর ১টা ৩০মি. সময় মার্গগুরুর স্মৃতিসৌধে প্রারম্ভিক অনুষ্ঠান শুরু হচ্ছে৷ প্রারম্ভিক অনুষ্ঠানে প্রভাত সঙ্গীত, কীর্ত্তন, সাধনা ও গুরুপূজার পরে ৩টা ৩০ মিনিটে ৬দিন ব্যাপী অখণ্ড কীর্ত্তন শুরু হচ্ছে৷ ২৬ তারিখ বিকেল ৩টা ৩০ মি. পর্যন্ত এই অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠান চলবে ও হাজার হাজার আনন্দমার্গী ভক্তিরসে বিভোর হয়ে ৬দিন ধরে সিদ্ধ মহামন্ত্র ‘ৰাৰানাম কেবলম্’ কীর্ত্তন গেয়ে এক অপূর্ব স্বর্গীয় পরিবেশ সৃষ্টি করবেন৷ এছাড়াও এই ছয়দিন ধরে হাজার হাজার আনন্দমার্গী এক সঙ্গে পাঞ্চজন্য (ভোরে, মিলিত সাধনায় (দুইবেলা) অংশগ্রহণ করবেন৷ বাবার আশীর্বাণীর রেকর্ডিংও প্রতিদিন বাজিয়ে শোণানো হবে৷ ২৫ তারিখে ও ২৬ তারিখে বাবার ভিডিও প্রদর্শনীও হবে৷

গুজরাটে আজব আদালত

সংবাদদাতা
পি.এন.এ.
সময়

দুর্নীতির দুর্গন্ধে বাঙলায় থাকা যায় না৷ বাঙলা বিরোধী বাঙালীদের মুখে এমন কথা প্রায়ই শোনা যায়৷ কিন্তু ৭৭ বছরে স্বাধীন দেশের একমাত্র সৎ প্রধানমন্ত্রী মোদির রাজত্বেই একের পর এক দুর্নীতির পর্দাফাঁস হচ্ছে৷ আগেই ধরা পড়েছে নকল সরকারী অফিস, নকল হাসপাতাল, টোল প্লাজা৷ এবার মোদির রাজ্যে খোঁজ মিলেছে নকল আদালতের৷ এ-এক আজব ব্যাপার৷ গত পাঁচ বছর ধরে গুজরাটের গান্ধীনগরে প্রশাসনকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে নকল আদালত খুলে বিচার চলতো৷ পুলিশ মরিস স্যামুয়েল ক্রিশ্চিয়ান নামে এক ব্যষ্টিকে গ্রেপ্তার করেছে৷ অভিযোগ এই স্যামুয়েলই নকল আদালত বসিয়ে বিচারের নামে প্রতারণা করতো মানুষের সঙ্গে৷ মূলত জমি সংক্রান্ত মামলাকে টার্গেট করতো স্যামুয়েল ও তার দলবল৷ আদালতের রেজিস্টার হার্দিক দেশাই এই আদালত জালিয়াতির ফর্দাফাঁস করে৷

ব্যর্থতা স্বীকার করলো রিজার্ভ ব্যাঙ্ক খাদ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি রোখা সম্ভব নয়

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ৯ই অক্টোবর রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মনিটারি পলিসি বৈঠকের শেষে গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানান খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি কমানো এখনই সম্ভব নয়৷ আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই দাম কমার কোন সম্ভাবনা নেই, বরং দাম আরও বাড়তে পারে৷ রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর আরও জানান---পশ্চিম এশিয়ায় যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরী হওয়ায়-তেল সহ বিভিন্নপণ্যের উপর তার প্রভাব পড়বে৷ সুতরাং খাদ্যপণ্যের সাথে অন্যপণ্যেরও মূল্যবৃদ্ধি হতে পারে৷ এর ফলে সাধারণ মানুষের জীবন অতিষ্ট হয়ে উঠবে৷ এতদিন শুধু হেঁসেলেই হিমসিম খাচ্ছিলেন গৃহিনীরা৷ এবার জ্বালানি পরিবহন ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়বে৷ মোদি সরকারের ব্যর্থতায় সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিসহ হয়ে উঠবে৷

রিজার্ভ ব্যাঙ্কের রেপো রেট না কমানো ব্যাঙ্কের ঋণ গ্রহীতা সাধারণ মানুষ আরও সঙ্কটে পড়বে৷ গত দুবছর ধরে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের রেপো রেট ৬.৫ শতাংশ থাকছে৷ ব্যাঙ্কের ঋণগ্রহীতারা আশা করেছিলেন এবার হয়তো রেপো রেট কিছুটা কমাতে পারে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক৷ কিন্তু গভর্নর শক্তিকান্ত দাস তাদের হতাশ করে জানিয়েদেন রেপো রেট এখনই কমানো হচ্ছে না৷ ফলে ঋণশোধের মাসিক কিস্তি চড়া সুদেই দিতে হবে৷ রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নরের স্পষ্ট উক্তি খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি এখনই কমানো যাচ্ছে না, যাবেও না৷

আমরা বাঙালী কেন্দ্রীয় কমিটির সংঘটন সচিব শ্রী তপোময় বিশ্বাস বলেন--- খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারাটা মোদী সরকারের চরম ব্যর্থতা৷ মোদি সরকার ধনকুবেরদের হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ মুকুব করছে আর সাধারণ মানুষের ঘাড়ে ঋণের বোঝা চাপাচ্ছে এটাই মোদি সরকারের আচ্ছা দিন৷ তিনি বলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এইভাবে প্রকাশ্যে ব্যর্থতা স্বীকার করে মুনাফাখোরদের সুযোগ করে ছিল মুনাফা লোটার৷ পুঁজিপতি নিয়ন্ত্রিত রাষ্ট্র ব্যবস্থায় কোন আর্থিক পরিকল্পনায় সাধারণ মানুষের হাল ফিরবে না৷ এই রাষ্ট্র ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন এনে প্রাউটের বিকেন্দ্রিত অর্থব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা ছাড়া বিকল্প পথ নেই৷