সংবাদ দর্পণ

হাওড়ায় নীলকন্ঠ দিবস পালন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

১২ই ফেব্রুয়ারি আনন্দ মার্গের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য দিন জগৎগুরু শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীকে ইন্দিরা গান্ধী মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে পাঠনার বাঁকিপুর সেন্ট্রাল জেলে তা কে গ্রেফতার করে রেখে ছিলেন৷ সেখানে ১৯৭৩ সালের ১২ই ফেব্রুয়ারী তাঁকে বিষ খাইয়ে মেরে ফেলার চেষ্টা করে ছিল কিন্তু তিনি বিষ হজম করে নীলকন্ঠ হয়ে ছিলেন৷ হাওড়ার রানিহাটীতে নীলকন্ঠ দিবসে এলাকার মানুষ দের মধ্যে হ্যান্ড বিল বিলি করা হয়৷ ঐ দিনকার গুরুত্ব বিষয়ে আলোচনা করা হয়৷ হাওড়ার সাঁকরাইলের সন্ধিপুরে অখন্ড বাবা নাম কেবলম কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয় সমীর পাত্রের ব্যবস্থাপনায় ওনার কারখানায়৷ কীর্ত্তন পরিচালনা করেন সুশান্ত শীল,সহযোগিতায় ছিলেন সুব্রত সাহা, মহাব্রত ব্রহ্মচারী আচার্য দেবেশানন্দ অবধূত, সুমিতা শীল,মায়া বর এবং স্থানীয় মার্গীগণ৷ কীর্ত্তন শেষে দিপ্রাহিক আহারের সুব্যবসা করে ছিলেন সমীর পাত্র৷

মদনপুরে আনন্দমার্গীয় বিধিতে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ৬ই ফেব্রুয়ারী নদীয়া জেলার মদনপুর নিবাসী বিশিষ্ঠ মার্গীবোন শ্রীমতী কাজল সরকারের মাতৃদেবী প্রবীনা আনন্দমার্গী শ্রদ্ধেয়া বেলা রানী কর্মকার ৯৮ বছর বয়সে ঝালদায় নিজ গৃহে ৩রা ফেব্রুয়ারী ২০২৪ শনিবার সন্ধ্যে ৭টা ৩০মিঃ সময় পরম পিতার স্নেহময় ক্রোড়ে আশ্রয় নিয়েছেন৷ আনন্দমার্গীয় প্রথায় স্থানীয় শ্মশানে তাঁকে দাহ করা হয়৷ ৬ই ফেব্রুয়ারী ২০২৪ মঙ্গলবার বেলা ১২টায় নদীয়া জেলার মদনপুরস্থ তাঁর কন্যা কাজল সরকার তাঁর বাসগৃহে প্রভাত সঙ্গীত মানবমুক্তি মহামন্ত্র বাবা নাম কেবলম্‌ কীর্তন, মিলিত সাধনা,গুরুপুজা ও স্বাধ্যায়ের মধ্যে দিয়ে একটি ভাব গম্ভীর পরিমন্ডলের মধ্যে আনন্দমার্গীয় বিধিতে মাতৃদেবীর শ্রাদ্ধানুষ্ঠানের আয়োজন করেন৷ শ্রাদ্ধানুষ্ঠানে পৌরহিত্য করেন ও আনন্দমার্গের শ্রাদ্ধবিধি সম্পর্কেও আলোচনা করেন কৃষ্ণনগর আনন্দমার্গ স্কুলের অধ্যক্ষা ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা৷ স্মৃতিচারন করেন প্রয়াত বেলা দিদির কন্যা শ্রীমতীকাজল সরকার৷

জালালখাখি গ্রামে কীর্ত্তন অনুষ্ঠান

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১৮ই ফেব্রুয়ারী ২৪ রবিবার নদীয়া জেলার জালালখালি গ্রাম সহ বিভিন্ন ব্লক থেকে আগত শতাধিক ভক্তের উপস্থিতিতে নদীয়া জেলার অন্তর্গত জালালখালি গ্রামে বিশিষ্ট আনন্দমার্গী শ্রীরঞ্জিত বিশ্বাস ও শ্রীমতী সুমতী বিশ্বাস এর বাসগৃহে সকাল ৯টা থেকে ১২টা পর্যন্ত মানবমুক্তির মহামন্ত্র ‘‘বাবা নাম কেবলম অখন্ড সঙ্কীর্তন অনুষ্ঠিত হয়৷কীর্তনের মধুরানন্দে গ্রামের দূর-দুরান্ত থেকে বহু ভক্ত কীর্তন অঙ্গনে উপস্থিত হন৷       

কীর্ত্তন পরিচালনা করেন বৃন্দাবন বিশ্বাস,শ্রী গোরাচাঁদ দত্ত, শ্রীমতী কাকলী মন্ডল ,ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা প্রমুখ৷ কীর্তন শেষে মিলিত সাধনা,গুরুপুজা,স্বাধ্যায় করেন- শ্রীবরুণ বিশ্বাস৷

আনন্দমার্গ দর্শনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন ---বড়ণবেড়িয়া আনন্দমার্গ মাষ্টার ইউনিটের রেকটার মাষ্টার-আচার্য গোপেশানন্দ অবধূত, নদীয়া জেলার ভুক্তি প্রধান ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস, কৃষ্ণনগর আনন্দমার্গ স্কুলের অধ্যক্ষা, ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা ও গৌরাঙ্গ ভট্টাচার্য৷ স্থানীয় বহু বিশিষ্ঠ ব্যাক্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন৷ বিশিষ্ঠ বাউল কীর্ত্তনীয়া অমর ক্ষ্যাপা অনুষ্ঠানের শেষে বক্তব্য রাখেন৷

পাটীকা বাড়ী গ্রামে আনন্দমার্গ বিধিতে বৈপ্লবিক বিবাহ

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১১ই ফেব্রুয়ারী ২০২৪ আত্মীয় ---স্বজন , বন্ধু ---বান্ধব,আনন্দমার্গের বহু সদস্য- সদস্যা, পাড়া প্রতিবেশী সহ সকল শুভানুধ্যায়ীর উপস্থিতিতে ১১ই ফেব্রুয়ারী রবিবার২০২৪ সন্ধ্যায় নদীয়া জেলার বেথুয়াডহরী সংলগ্ণ পাটীকাবাড়ী গ্রামের বিশিষ্ঠ আনন্দমার্গী শ্রী গৌরাঙ্গ মল্লিক ও শ্রীমতী ভগবতী মল্লিকএর একমাত্র কন্যা কল্যাণীয়া পূজার সঙ্গে নদীয়া জেলার বার্ণিয়া গ্রামের বিশিষ্ঠ আনন্দমার্গী শ্রীস্বপন মন্ডল ও শ্রীমতী নমিতা মন্ডলের একমাত্র পুত্র কল্যাণীয় সব্যসাচীর শুভ বিবাহ আনন্দমার্গীেয় বিধিতে ( বৈপ্লবিক বিবাহ) সুসম্পন্ন হয়েছে৷

 বিবাহ অনুষ্ঠানে কন্যাপক্ষে পৌরহিত্য করেন ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা-ও বরপক্ষে পৌরহিত্য করেন আচার্য সর্বঞ্জানানন্দ অবধূত৷ আনন্দ মার্গীয় বিধিতে তথা এই বৈপ্লবিক বিবাহ বিষয়ে মূল্যবান আলোচনায় অংশগ্রহন করেন আচার্য অমৃতবোধানন্দ অবধূত৷ উপস্থিত আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ উক্ত বিবাহ অনুষ্ঠানের ভূয়সী প্রশংসা করেন৷ সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন নদীয়া জেলার ভুক্তিপ্রধান ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস৷

শিমুলালী আনন্দমার্গ স্কুলে কম্বল বিতরন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ৬ই ফেব্রুয়ারী ২০২৪ মঙ্গলবার শিমুরালী আনন্দমার্গ স্কুলে বেলা ১১টায় আনন্দমার্গ নদীয়া জেলা শাখার ভি.এস.এস  জি.ভি, ও উইমেন্স ওয়েল ফেয়ার ডিপার্টমেন্ট এর যৌথ উদ্যোগে  দরিদ্র মানুষদের মধ্যে কম্বল বিতরন করা হয়৷ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেনভি এস এস নদীয়া জেলার সচিব ডাঃ বিবেকজ্যোতি সরকার ,নদীয়া জেলা শাখার গার্লস ভলান্টিয়া (জি..ভি) সচিব শ্রীমতী তনুকা সরকার, নদীয়া জেলা শাখার উইমেন্স ওয়েল ফেয়ার ডিপার্টমেন্ট এর সচিব শ্রীমতী কাজল সরকার৷ বিশেষ অতিথি হিসাব উপস্থিত ছিলেন ---কৃষ্ণনগর আনন্দমার্গ স্কুলের অধ্যক্ষা ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা ও শিমুরালী আনন্দমার্গ স্কুলের অধ্যক্ষা ব্রহ্মচারিণী সুচেতা আচার্যা৷ এ ছাড়া-স্থানীয় বহু সমাজসেবীবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন৷

কৃষ্ণনগরে সারম্বড়ে ‘পালিত হল ‘নীলকণ্ঠ দিবস’

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১২ই ফেব্রুয়ারী নদীয়া জেলা ভুক্তি কমিটির উদ্যোগে প্রতিবারের ন্যায় এবছরও সরম্বড়ে পালিত হল ‘‘নীলকণ্ঠ দিবস’’৷ বিভিন্ন স্থান থেকে আগত শতাধিক ভক্তের উপস্থিতিতে সকাল ৯টা থেকে ১২টা পর্যন্ত মানবমুক্তির মহামন্ত্র ‘‘বাবানামকেবলম অখন্ড সঙ্কীর্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তন পরিচালনা করেন তাপসী চ্যাটার্জী, ডাঃবৃন্দাবন বিশ্বাস, ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা, ব্রহ্মচারিণী সুচেতা আচার্যা ও শ্রীমতী কাকলী মন্ডল প্রমুখ৷ কীর্ত্তন শেষে মিলিত সাধনা,গুরুপুজা ও স্বাধ্যায় হয়৷ নীলকণ্ঠ দিবসের ঘটনাবলী সবিস্তারে আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন ভুক্তিপ্রধান ডাঃ বৃন্দাবন বিশ্বাস , আচার্য অমৃতবোধানন্দ অবধূত, ব্রহ্মচারিণী শুদ্ধা আচার্যা৷

পাঁশকুড়ায় অখণ্ড কীর্তন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

গত ১১ই ফেব্রুয়ারী,২৪ রবিবার পূর্বমেদিনীপুর ভূক্তিকমিটির উদ্যোগে পাঁশকুড়ার খেজুরতলা আনন্দমার্গ আশ্রমে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৩ টা পর্যন্ত ছয় ঘণ্টা ব্যাপী অখণ্ড কীর্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ সমগ্র জেলা থেকে মার্গী ভাই-বোনেরা উপস্থিত হয়েছিলেন৷ কীর্তন পরিবেশন করেন আচার্য কৃষ্ণনাথানন্দ অবধূত, অবধূতিকা আনন্দ নবীনা আচার্যা, লক্ষ্মণ বেরা, মানস কালসার, শান্তি পাল, অলকা বর্মন, বেদবতী জানা প্রমুখ শিল্পীরা৷ কীর্তন শেষে কীর্তনের প্রয়োজনীয়তা ও ‘বাবা নাম কেবলম নাম সংকীর্তনের মাহাত্ম্য সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন শ্রদ্ধেয় ডি.এস দাদা এবং ধর্মপ্রচার সেক্রেটারী শ্রী শুভেন্দু ঘোষ মহাশয়৷ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এস.ডি.এম ভূক্তিপ্রধান শ্রীপার্থসারথি পাল৷ প্রায় দেড় শতাধিক ব্যষ্টি মিলিত আহারে অংশ নেন৷ সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন  ভূক্তিপ্রধান শ্রী সুভাষপ্রকাশ পাল

বাবা নাম কেবলম কীর্ত্তন ও সদাব্রত অনুষ্ঠান

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

মেদিনীপুর পৌরসভা পরিচালিত জনকল্যাণ ভবনে ( কেন্দ্রীয় বাস স্ট্যাণ্ডে) শ্রী পঞ্চমী তিথিতে, ১৪ই ফেব্রুয়ারি আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের মেদিনীপুর ইউনিটের পক্ষ থেকে প্রভাত সঙ্গীত, ১ঘণ্টা ব্যাপী বাবা নাম কেবলম কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ পূর্বে দেওয়া কথা অনুযায়ী অসহায় বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের কীর্ত্তন শোণানোর যে অঙ্গীকার করা হয়েছিল তা রাখতে ইউনিটের জনা কুড়ি আনন্দমার্গী সাথে দিদি আনন্দ বিভূকণা উপস্থিত ছিলেন৷ কীর্ত্তনের মধুর সুরে উপস্থিত সকলেই বিভোর হয়ে যান৷ ঈশ্বর প্রণিধান এর পর’ ভক্তিরস ও কীর্ত্তন মহিমা’ গ্রন্থ থেকে শ্রী শ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর কীর্ত্তনের উপর দেওয়া একটি প্রবচন পাঠ করেন শ্রী রঞ্জিত কুমার ঘোষ মহাশয়৷ বাবা নাম কেবলম কীর্ত্তন এর উপর সংক্ষেপে বলেন শ্রী অসিত কুমার দত্ত৷ সবশেষে ঐ ভবনে বসবাসকারী সকলকে ফলমূল,বিস্কুট, মিষ্টি ইত্যাদি বিতরণ করা হয় ভূক্তি প্রধান শ্রী শুভাশীষ সাহুর পরিচালনায়৷ কীর্ত্তন পরিবেশন করেন মেদিনীপুর হরিপরিমণ্ডল গোষ্ঠীর মহিলা সদস্যাবৃন্দ - মমতা পাল ,সোমা পাত্র, শোভা দাস, অপর্ণা দত্ত, মণিকা দে ,পারুল বালা সাধু, ইলা রানী পাত্র,কল্পনা গিরি প্রমুখ ---সঙ্গে খোলবাদক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রী মিলন দাস৷

কাঁথিতে ছয় ঘন্টা ব্যাপী ‘বাবা নাম কেবলম’ কীর্ত্তন

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

১৮ই ফেব্রুয়ারী কাঁথি ইউনিটের বিশিষ্ট আনন্দমার্গী সম্মানীয় দীপ্তেন্দু জানা মহাশয়ের ব্যবস্থাপনায় মনোহরচক শান্তিপল্লীস্থিত নিজ বাসভবনে সকাল ৬টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ছয় ঘন্টা ব্যাপী অখন্ড বাবা নাম কেবলম অষ্টাক্ষরী সিদ্ধ মন্ত্র কীর্ত্তন পরিবেশিত হয়৷ কীর্ত্তনের প্রারম্ভে সকল মার্গী দাদাদিদি-ভাইবোনদের নিয়ে প্রভাতকালীন নগর কীর্তন পরিক্রমা করা হয়৷ কীর্ত্তন পরিবেশন করেন ডীট সেক্রেটারি আচার্য সুবোধানন্দ অবধূত, জেলা পি ইউ সচিব মানস কালসার, ইউনিট সেক্রেটারি শুভেন্দু ঘোষ,বিশিষ্ট আনন্দমার্গী ভজহরি বর্মন, দীপ্তেন্দু জানা, শুদ্ধসত্ব মাহাত, কাকলী জানা ,অনিমা বর্মন, সোমা সিনহা, বিদ্যাসাগর মাহাত, কৃষা দেব ও তনুশ্রী দেব,পূর্ণেন্দু খান্ডা প্রমূখ৷ কীর্ত্তনান্তে মিলিত ঈশ্বরপ্রধান (সাধনা), গুরু পূজা, স্বাধ্যায় ও আধ্যাত্মিক আলোচনা হয়৷ আধ্যাত্মিক আলোচনায় কাঁথি আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের ইউনিট সম্পাদক শুভেন্দু ঘোষ ‘বাবা নাম কেবলম’ কীর্তন ও তার মাহাত্ম্য কথা প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখেন,‘সাধনার গুরুত্ব’ সম্পর্কে তত্বধারনা দেন কাঁথি ডীট সেক্রেটারি আচার্য সুবোধানন্দ অবধূত, ‘নারী সমাজে আধ্যাত্মিক প্রগতির উপায়’ বক্তব্য রাখেন প্রবীন সন্ন্যাসীনী অবধূতিকা আনন্দ দ্যোতনা আচার্যা,‘নব্যমানবতাবাদ ভিত্তিক শিক্ষা’ প্রসঙ্গে আলোকপাত করেন পূর্ব মেদিনীপুরের ভক্তিপ্রধান সুভাষ প্রকাশ পাল এবং উপস্থিত সকল ভক্তদের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন আয়োজক দীপ্তেন্দু জানা৷ সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন বিশিষ্ট আনন্দমার্গী ও শিক্ষক বিদ্যাসাগর মাহাত৷

শিক্ষক-অভিভাবক সভা

সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
সময়

২৫শে ফেব্রুয়ারী’২৪ আনন্দমার্গ হাইস্কুলের সার্বিক উন্নয়ন নিয়ে শিক্ষক-অভিভাবক সভার আয়োজন করা হয়৷ উক্ত সভার সভাপতি আচার্য মুক্তানন্দ অবধূত তাঁর বক্তব্যে ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক দের মধ্যে সুসম্পর্কের উপর জোর দেন৷ অভিভাবকদের পক্ষ থেকে বহু মূল্যবান পরামর্শ প্রদান করেন৷ শতাধিক অভিভাবক সভায় উপস্থিত ছিলেন৷