স্মৃতির অন্তরালে জনৈক বঙ্গ মহিলা’’
‘‘আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে
আসে নাই কেহ অবনী পরে,
সকলের তরে সকলে আমরা
প্রত্যেকে আমরা পরের তরে৷’’
- Read more about স্মৃতির অন্তরালে জনৈক বঙ্গ মহিলা’’
- Log in to post comments
‘‘আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে
আসে নাই কেহ অবনী পরে,
সকলের তরে সকলে আমরা
প্রত্যেকে আমরা পরের তরে৷’’
কিছু মানুষ আছে যাদের কুকার্য ধরা পড়বার ভয়ে তারা তাদের সেই কুকার্যের সমর্থনে যুক্তি খোঁজে৷ তারা ‘খল’ পর্যায়ভুক্ত৷
আমি একজন চাটুজ্জে–গিণ্ণীকে জানতুম৷ তিনি দুর্গা পূজার সময় প্রায়ই পূজামণ্ডপে তো থাকতেনই, যেখানে ভোগ রান্না হত সেখানেও তাঁকে খুব বেশী ঘোরাফেরা করতে দেখা যেত৷ একবার তিনি শাড়ীর নীচে লুকিয়ে কী যেন একটা নিয়ে যাবার সময় স্বেচ্ছাসেবকের হাতে ধরা পড়লেন৷ স্বেচ্ছাসেবকদের সাহসই হল না তাঁর জিনিসটা তল্লাসী করার৷ তারা পূজা কমিটির সেক্রেটারী জনৈক ঘোষ মশায়কে ডাকলেন৷
ঘোষ মশায় আমাকে বললেন–কী করা যায় বলুন তো
রাঢ়ের মানুষ একদিকে যেমন দার্শনিক চিন্তা করেছে, অন্যদিকে তেমনি হালকা মেজাজে হাসি–তামাসা–নৃত্য–গী উচ্ছল হয়ে উঠেছে৷ রাঢ়ের মানুষ মজলিশী, মিশুক ও খোসমেজাজী৷ দারিদ্র্যভারে জীর্ণ হলেও সে মানুষকে ডেকে খাওয়ায়–খাওয়ায় তা–ই যা সে নিজে খায়–ভাত, কলাইয়ের ডাল (রাঢ়ী বাংলায় ‘বিরি’), বড়ি–পোস্ত আর কুমড়োর তরকারি (রাঢ়ী বাংলায় ‘ডিঙ্লা’)৷ তার আচরণে–ব্যবহারে কোনো দারিদ্র্যগত সংকোচ নেই৷ বিনা কষ্টেই সে স্পষ্ট কথা বলে থাকে৷ রাঢ়ের মানুষের সরলতার একটি নিদর্শন ঃ
গত মঙ্গলবার থেকে থেকে মল দ্বীপে পৌঁচেছেন সুনীলরা৷ তার আগে গত সোমবার বেঙ্গালুরুতে মিলিত হয়েছে বাকি ফুটবলাররা৷ স্তিমাচ-সহ সহকারী কোচেরা গত মঙ্গলবারই সরাসরি মলদ্বীপে পৌঁছে গেছেন তারা৷ সাফ কাপের জন্য মোট ২৩ জনের দল ঘোষণা করেছেন ইগর স্তিমাচ৷ আর এই ২৩ জনের দল থেকে শেষমেষ বাদই পড়লেন প্রণয় হালদার৷ সাফ কাপের প্রস্তুতি শিবিরে প্রণয় থাকলেও শেষ পর্যন্ত তাকে বাদ দেওয়া হয়৷
গত ১লা সেপ্ঢেম্বর আনন্দনগরে শুরু হয় অনুধর্ব ১৫ বছর কীর্ত্তানন্দ অবধূত স্মৃতি ফুটবল প্রতিযোগিতা আনন্দনগরের সংলগ্ণ বিভিন্ন গ্রামের মোট আটটি দল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে৷ ১লা সেপ্ঢেম্বর উদ্বোধনী ম্যাচে অংশগ্রহণ করেন ডামরুঘুটু এস. এস .এ.সি ও আনন্দনগর পি.পি. হোস্টেল ফুটবল দল৷ ২৬শে সেপ্ঢেম্বর মধ্যআনন্দনগর আনন্দমার্গ প্রাইমারী স্কুল মাঠে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয় আনন্দনগর এস. এস .এ.সি ও ছকুডি গ্রাম ফুটবল দলের মধ্যে৷৷ ফাইনালে বিজয়ী হয় আনন্দনগর এস এস এসি ক্লাব৷ তারা ২-০ গোলে পরাজিত করে ছকুডি গ্রাম ফুটবল দলকে৷
কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রী রাজকুমার সিংহ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছেন---অতিমারির দ্বিতীয় ঢেউ শেষের দিকে আসায় বিভিন্ন কলকারখানায় এখন পূর্ণমাত্রায় উৎপাদন শুরু হয়েছে৷ ফলে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে৷ তাই বিদ্যুতের উৎপাদন বাড়ায় এখন কয়লায় টান পড়েছে৷ তবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কথায় বিদ্যুতের সংকট এখনও দেশে দেখা দেয়নি৷
প্রথম ডায়োসিস স্তরের সেমিনার শেষ হওয়ার পর এখন দ্বিতীয় পর্বে বিভিন্ন ডিট ও ব্লক স্তরের সেমিনার চলছে৷ গত ৩রা অক্টোবর নৈহাটি আনন্দমার্গ স্কুলে নৈহাটি ও কাকিনাড়া ব্লকের সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়৷ এই সেমিনারে আনন্দমার্গ দর্শনের আধ্যাত্মিক ও সামাজিক অর্থনৈতিক বিষয়ের ওপর আলোচনা করেন আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত ৷ আলোচ্য বিষয়গুলি ছিল জীবের পরমাগতি, শূদ্র বিপ্লব ও সদ্বিপ্র সমাজ, জীবনের সর্বক্ষেত্রে প্রয়োজন পুনর্জাগরণ ও সম্যক জীবন৷
কর্ষক হত্যার নিন্দা করে প্রাউটিষ্ট নেতা শ্রী প্রভাত খাঁ বলেন যেভাবে উত্তর প্রদেশের লখিমপুরে কর্ষক হত্যা হয়েছে তা বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশকে বিশ্বের চোখে হেয় করে দিয়েছে৷ কর্ষক আইন পুঁজিপতির স্বার্থরক্ষার্থে তাই এই আইন বাতিল হওয়া প্রয়োজন৷ তবে শুধু আইন বাতিল করলেই সার্বিক কল্যাণ হবে না৷
তাই শুধু বিক্ষিপ্তভাবে কর্ষক আন্দোলন নয়, সারা ভারতে আজ প্রয়োজন অর্থনৈতিক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন৷ তাতে শুধু কর্ষক নয়, সমস্ত শোষিত নিপীড়িত মানুষ বাঁচার পথ পাবে৷
সাম্প্রতিক বন্যা বিপর্যস্ত পূর্ব মেদিনীপুরে ভগবানপুর ব্লকের বিভিন্ন গ্রামে আনন্দমার্গ ইয়ূনিবার্সাল রিলিফ টীমের পক্ষ থেকে রান্না করা খাবার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস দুর্গত পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়৷ আচার্য সুদীপানন্দ অবধূত জানান, প্রায় দু’হাজার পরিবারকে খাবার ও প্রয়োজনীয় জিনিস দেওয়া হয়৷ নিয়মিতভাবে এই ত্রাণকার্য চলছে৷
গত ৩রা অক্টোবর রেলের হকার উচ্ছেদের বিরুদ্ধে ‘আমরা বাঙালী’ উঃ ২৪ পরগণা জেলা কমিটির কর্মী ও সমর্থকবৃন্দ নৈহাটি স্টেশনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন৷ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংঘটনিক সচিব শ্রী জয়ন্ত দাশ বলেন--- বিকল্প জীবিকার ব্যবস্থা না করে কারও জীবিকার ওপর হস্তক্ষেপ করা অমানবিক কাজ৷ বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার এই অমানবিক কাজই করছে বিশেষ করে বাঙালী অধ্যুষিত অঞ্চলে৷ এই স্টেশনে দীর্ঘদিন ধরে যারা হকারি করে জীবিকা নির্বাহ করে, যাদের উপার্জনের ওপর এক একটি পরিবারের ৫-৭ জন নির্ভর করে আছে হঠাৎ করে তাদের উচ্ছেদ করলে তাদের রুজি রোজগার বন্ধ হলে সমাজে অরাজকতা সৃষ্টি হবে তার জন্য দায়ী থাকবে কেন্দ্রীয় সরকার ও রেল কর্ত্তৃপক