প্রবন্ধ

নেশা ছাড়ুন, নেশা ছাড়ান, নেশামুক্ত শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়ে তুলুন

আচার্য শান্তশিবানন্দ অবধূত

আজকের আধুনিক সভ্য সমাজে সবচেয়ে বড় অভিশাপ হ’ল মাদকের নেশা৷ মাদক বলতে শুধু মদই নয় মদ, গাঁজা, আফিম, সিদ্ধি, ভাঙ্, ড্রাগ, হেরোইন, তামাক, গুটকা ইত্যাদি সব ধরণের উগ্র নেশাদ্রব্যকেই এককথায় মাদক বলা হয়৷ এ কথা হয়তো অনেকেই জানে না যে, যে কোন মাদকের নেশাই শরীর ও মনের পক্ষে কতটা ক্ষতিকর–

          ১৷     মাদকের নেশায় শরীর–স্বাস্থ্য নষ্ট হয়

          ১৷     লিভার, কিডনি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়

          ২৷     ক্যানসারের মত প্রাণঘাতী রোগের আক্রমণ ঘটে

          ৩৷     মস্তিষ্ক্ ও স্নায়ু দুর্বল হয়ে যায়

          ৪৷     বুদ্ধিভ্রষ্ট হয়, স্মৃতিশক্তি লোপ পায়

ডি.এ নিয়ে হইচই! সাধারণ মানুষের কথা ভাববে কে?

প্রভাত খাঁ

আর্থিক উন্নয়ন, বেকার সমস্যা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ---এসব ঠান্ডা ঘরে পড়ে৷ ডি.এ নিয়ে হইচই হচ্ছে সরকারী কর্মচারীদের জন্য৷ আলোচনা করা যাক ব্যাপারটা কতদূর গড়াচ্ছে৷ প্রায় তিন বছর হলো গত ২৭.১১.২০১৫ সালে রাজ্য বেতন কমিশন বসান রাজ্য সরকার৷ কমিশন কোন সিদ্ধান্ত নিতেই পারেন নি৷ কমিশনের আগামী ২৬/১১/২০১৮তে রায় দেওয়ার কথা কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো সরকার ১৮ শতাংশ ডি.এ ঘোষণা করলেন ১৯শে জুন ২০১৮তে ৷ আর এটা নাকি দেওয়া হবে রাজ্য সরকারী ও আধা সরকারী কর্মীদের আগামী ২০১৯ সালের ১লা জানুযায়ী থেকে৷ জানুয়ারী মাস আসতে তো বেশ কিছুমাস বাকি?

নেশার কবল থেকে নিজেকে ও সমাজকে মুক্ত করুন

সমাজবন্ধু

বর্তমান যুগটা হ’ল হাইটেক যুগ৷ এই হাইটেক যুগেও আমাদের সমাজ সংসার আজ হাজারো সমস্যার মুখোমুখি এসে দাঁড়িয়েছে৷ ব্যষ্টি তথা সমষ্টি জীবন সর্বত্রই চলছে চরম অরাজকতা–চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা৷ এক ভয়ঙ্কর জটিল পরিস্থিতির মধ্য দিয়েই আমরা এগিয়ে চলছি ধীরে ধীরে হয়তো ধংসেরই দিকে....৷

এশিয়াবাসী  আশা করে  চীন এস.সি.ও-কে পূর্ণ মর্যাদা দেবে ও মানবসভ্যতাকে রক্ষা করবে

মুশাফির

মনে পড়ে ২০০১ সালে সাংহাই  শহরে এক আন্তর্জাাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ সেই সম্মেলনে  রাশিয়া, চীন, কিরগিজ রিপাবলিক, কাজাকাস্তান, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান-এর প্রেসিডেণ্টরা মিলিত হয়ে  সাংহাই কোপারেশন অর্র্গনাইজেশন (এস.সি.ও)   স্থাপন  করেন৷  গত ৯ই জুন এই এস.সি.ও.-র বার্ষিক  সম্মেলন  হয়  কুইংদাও নামক চীনের  বন্দর শহরে৷ এই বন্দর  শহরে  চীনের  প্রেসিডেন্ট মাননীয়  জিংপিং-এর আমন্ত্রণে ভারতের  প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন৷ এখানে  পৃথক ভাবে শ্রী মোদি ও জিংপিং-এর মধ্যে এক গুরত্বপূর্ণ আলোচনা হয়৷ সেই আলোচনায় বিশেষ গুরুত্ব পায় সন্ত্রাস মোকাবিলা ও মৌলবাদের  বিরুদ্ধে  যৌথ লড়াই -এর আহ্বান৷ প্রকৃতপক্ষে এশিয়ার  দু

ভুয়ো সংঘর্ষে হত্যাকান্ডের নাম---স্বচ্ছ বদমাস অভিযান

মিহির কুমার দত্ত

যোগী  আদিত্যনাথের রাজ্য উত্তরপ্রদেশে  ‘ক্রিমিনাল’ তকমা লাগিয়ে  সাধারণ  মানুষকে ভুয়ো সংঘর্ষে মেরে ফেলার ক্ষমতা পেয়েছে পুলিশ৷ মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে  বসেই এই কাজে  সাড়া ফেলেছেন যোগী আদিত্যনাথ৷ মানুষ মারার কৌশল আবিষ্কার করার পর   তার একটা  সুন্দর নামও দেওয়া হয়েছে৷  ‘স্বচ্ছ বদমাস অভিযান’৷

মানুষের জীবনে  ও আদর্শ সমাজ নির্মানে  যোগের  ভূমিকা

মোহন সরকার

২১শে জুন আন্তর্জাতিক  যোগ দিবস৷ এই দিন বিভিন্ন  স্থানে  ঘটা করে  শত শত মানুষ  যোগব্যায়াম  প্রদর্শন  করে৷ মানুষ আজ যোগকে নিয়েছে  শরীরকে সুস্থ রাখার  জন্যে,  কিছু ‘সেলিব্রিটি’ শরীরের মেদ কমানোর  জন্যে  কিছু কিছু যোগব্যয়ামের  চর্চা করছেন৷ দূরদর্শনে বা পত্রপত্রিকায় দেখা যায়  বিভিন্ন সিনেমা বা দূরদর্শনের শিল্পীদের  শরীর ঠিক রাখার জন্যে যোগব্যায়াম  করার নিদান৷ প্রাণায়ামের  নামে  কিছু ‘ব্রিদিং এক্সারসাইজ’ করে সাময়িকভাবে  দৈহিক  সুস্থতা আনয়নের  জন্যে খুব প্রচার  করা হয়৷  কিন্তু  প্রকৃতপক্ষে প্রাণায়াম অনেক সূক্ষ্ম জিনিস৷ ধূলা-ধোঁয়াতে প্রাণায়াম করা ক্ষতিকর৷  ধুমপানও চলছে, আর  প্রাণায়ামও চলছে এটা খুবই

ফেডারেল ফ্রন্ট ঃ কংগ্রেসের ভবিষ্যৎ

সুকুমার সরকার

যে প্রক্রিয়ায় কর্ণাটকে  বিজেপিকে  মন্ত্রিসভা গঠন  করানো থেকে আটকানো  গেছে,  সেই প্রক্রিয়ায় ঊনিশের  লোকসভা থেকে বিজেপিকে কি হটানো  যাবে?  এই চিন্তাটাই এখন বিজেপি  বিরোধী আঞ্চলিক দলগুলি ও জাতীয় কংগ্রেসকে ভাবাচ্ছে৷

চেতনার পরশমণি

জিজ্ঞাসু

চাই চেতনার পরশমণি --- যার ছোঁয়াতে মানুষটি ভেতরে বাইরে বোধের আলোকে আলোকিত  হবেন৷ আজ আমাদের তেমন মানুষ  চাই৷ সে আলো কীভাবে  পাবো? সেবার মাধ্যমে৷ কাকে বলব সেবা?

নিরামিষ খান, শরীর ও মনকে সুস্থ রাখুন

পাঠকের মতামত

ভাগাড়ের মরা গোরু, কুকুর, বেড়ালের পচা মাংস, পচা মুরগীর মাংস হোটেলে রেঁস্তোরায় নিয়মিত সরবরাহ হওয়ার খবর আমরা পেয়েছি৷ ভোজন বিলাসী মানুষেরা বড় বড় হোটেলে বসে বাড়তি পয়সা দিয়ে জুত করে ভোজ সারছেন৷ এখন পচা মাংসের খবর আসায় সবাই চিন্তায় পড়েছেন, এতদিন আমাদের তাহলে ভাগাড়ের কুকুর-বেড়ালের মাংস খাওয়ানো হ’ত!